আসসালামুআলাইকুম প্রিয় ভাইয়েরা,
আমরা সবাই মহান রাব্বুল আলামীনের জন্য জিহাদ করতে চাই। এই জিহাদের পথ বড়ই কঠিন। ধৈর্য্যের চুড়ান্ত পরীক্ষা দিতে হয় এই পথে। তাই এর মর্যাদাও অনেক। যতদিন না আমরা সরাসরি জিহাদে অংশগ্রহণ করতে পারবো ততদিন পর্যন্ত এর মর্যাদা কেনো এতো বেশি তা পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারবো না। জিহাদের ময়দানে তীব্র শারীরিক ও মানষিক যন্ত্রণার সম্মুখীন হতে হবে। আমাদের প্রিয় নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এবং তাঁর সাহাবাগণ (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) ও এর ব্যতিক্রম ছিলেন না। জিহাদের বাস্তবতা সর্ম্পকে জ্ঞান অর্জন করার পর শয়তান আরো বেশি পরিমাণে কুমন্ত্রণা দিয়া শুরু করে অন্তরে। "কিভাবে এত কষ্ট সহ্য করবো" "কিভাবে যুদ্ধের ময়দানে টিকে থাকবো" "আমি তো বড়ই দুর্বল আমার পক্ষে হয়তো সরাসরি যুদ্ধ করা সম্ভব হবে না " এরকম নানান ফাসাদ সৃষ্টিকারী সংশয় আসে মনের মধ্যে। সুউচ্চ আরসের অধিপতি মহান আল্লাহ তায়ালা এইসব সংশয়ের সমাধান দিয়েছেন সূরা লাইলে। আল্লাহ তায়ালা বলছেন।
"সুতরাং যে দান করেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করেছে। আর উত্তমকে সত্য বলে বিশ্বাস করেছে। অচিরেই আমি তার জন্য সুগম করে দিব সহজ পথ (জান্নাতের পথ)" (সূরা লাইল ৫-৭)
প্রিয় ভাই আপনার যদি দৃঢ় বিশ্বাস থাকে মহান আল্লাহ্ তায়ালার উপর। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আপনার পথকে সহজ করে দিবেন। নিজের দুর্বলতার জন্য হতাশ হবেন না ভাই কারণ আপনার মালিক তো মহাপরাক্রমশালী এবং সর্বশক্তিমান। আল্লাহ আমাদের সহীহ বুঝ দান করুন আমীন।
এই সূরা পড়ে নিজের ব্যক্তিগত উপলব্ধি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম ভাই। যদি আমার উপলব্ধি ভুল হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই সংশোধন করে দিবেন ভাই হিসেবে।
হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী, আমাদের অন্তরকে আপনার দ্বীনের উপর সুদৃঢ় করুন।
আমরা সবাই মহান রাব্বুল আলামীনের জন্য জিহাদ করতে চাই। এই জিহাদের পথ বড়ই কঠিন। ধৈর্য্যের চুড়ান্ত পরীক্ষা দিতে হয় এই পথে। তাই এর মর্যাদাও অনেক। যতদিন না আমরা সরাসরি জিহাদে অংশগ্রহণ করতে পারবো ততদিন পর্যন্ত এর মর্যাদা কেনো এতো বেশি তা পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারবো না। জিহাদের ময়দানে তীব্র শারীরিক ও মানষিক যন্ত্রণার সম্মুখীন হতে হবে। আমাদের প্রিয় নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এবং তাঁর সাহাবাগণ (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) ও এর ব্যতিক্রম ছিলেন না। জিহাদের বাস্তবতা সর্ম্পকে জ্ঞান অর্জন করার পর শয়তান আরো বেশি পরিমাণে কুমন্ত্রণা দিয়া শুরু করে অন্তরে। "কিভাবে এত কষ্ট সহ্য করবো" "কিভাবে যুদ্ধের ময়দানে টিকে থাকবো" "আমি তো বড়ই দুর্বল আমার পক্ষে হয়তো সরাসরি যুদ্ধ করা সম্ভব হবে না " এরকম নানান ফাসাদ সৃষ্টিকারী সংশয় আসে মনের মধ্যে। সুউচ্চ আরসের অধিপতি মহান আল্লাহ তায়ালা এইসব সংশয়ের সমাধান দিয়েছেন সূরা লাইলে। আল্লাহ তায়ালা বলছেন।
"সুতরাং যে দান করেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করেছে। আর উত্তমকে সত্য বলে বিশ্বাস করেছে। অচিরেই আমি তার জন্য সুগম করে দিব সহজ পথ (জান্নাতের পথ)" (সূরা লাইল ৫-৭)
প্রিয় ভাই আপনার যদি দৃঢ় বিশ্বাস থাকে মহান আল্লাহ্ তায়ালার উপর। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আপনার পথকে সহজ করে দিবেন। নিজের দুর্বলতার জন্য হতাশ হবেন না ভাই কারণ আপনার মালিক তো মহাপরাক্রমশালী এবং সর্বশক্তিমান। আল্লাহ আমাদের সহীহ বুঝ দান করুন আমীন।
এই সূরা পড়ে নিজের ব্যক্তিগত উপলব্ধি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম ভাই। যদি আমার উপলব্ধি ভুল হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই সংশোধন করে দিবেন ভাই হিসেবে।
হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী, আমাদের অন্তরকে আপনার দ্বীনের উপর সুদৃঢ় করুন।