Announcement

Collapse
No announcement yet.

🚫 অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন 📌 আল কায়েদা ও তালেবান ইসরাইলের বিরুদ্ধে হামলা করে না কেন ❓

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • 🚫 অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন 📌 আল কায়েদা ও তালেবান ইসরাইলের বিরুদ্ধে হামলা করে না কেন ❓

    আল কায়েদা ও তালেবান ইসরাইলের বিরুদ্ধে হামলা করে না কেন ❓
    এ প্রশ্ন গুলো যারা করে তাদের মধ্যে আবার কিছু শ্রেণী বিন্যাস আছে

    ১| অনলাইনে কিছু লোক আছে যাদের খেয়ে দেয়ে কাজ নাই আল কায়েদা ও তালেবানের বিরোধীতা করে থাকে

    ২|অনলাইনে আবার কিছু পাগল ছাগল আছে যারা আবার

    আল কায়েদা'কে পশ্চিমা দালাল বলে অভিহত করে নিজেদের কে মানষিক ভাবে সুস্থ প্রকাশ করার চেষ্টা করে

    আবার কিছু ব্যক্তি নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে আল কায়েদা ইসরাইলের
    সামনে তুচ্ছ করে বলা যে ,

    আসলে এদের কোন শক্তি নেই ইসরাইলের বিরুদ্ধে কিছু করার

    শুধু খালি মানুষকে হত্যা করে
    আবার কেউ বা নিজেদের গায়ে
    বৈধতার সীল মারার জন্য
    আল কায়েদা'র সমালোচনা করে বলে

    কোথায় আল কায়েদা
    আর কোথায় তালেবানে ?

    আমার উপরের সবাইকে সম্মান করি আর সম্মানের সাথে কিছু অজানা
    অপ্রিয় সত্য কথা জানাতে চাই
    ইনশা-আল্লাহ

    আমার ভাই আপনি কী মনে করেন ইসরাইলের হামলার ঘটনায় আমীরুল মুমিনীন ও আমীরুল জেহাদ চুপ করে বসে আছে !

    তাদের চেয়ে উম্মাহ'র খবর কী আমরাই বেশি রাখি (সুবাহানাল্লাহ)

    আমীরুল মুমিনীন শহীদ মোল্লা মোহাম্মদ ওমর রহঃ তা'আলা

    তার এক ঈদের শুভেচ্ছা বার্তায় ;

    পুরো একটি অংশ জুড়ে শুধু ফিলিস্তিনি ভাই বোনদের জন্য বলেছিলেন

    আলতু ফালতু বিষয় তুলেন'নি
    সেখানে তিনি চাইলেই
    অভিমান করে বলতে পারতেন

    যারা স্টেট ঘোষণা করেছে
    তারা কেন যাচ্ছে না

    নয়া খলিফা উম্মাহ'র খোঁজ কেন নিচ্ছে না তিনি এসবের কিছুই বলেন'নি

    কারণ আমীরুল মুমিনীন শহীদ মোল্লা ওমর রহঃ তা'আলা কোন আবেগী ব্যক্তি ছিলেন না ।

    আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা ওনাকে যথেষ্ট গভীর চিন্তাশীল করেছিলেন ।

    আর তাই তিনি সর্বোপরি কাফেরদের রূদয় কাপানো কঠিন পরিকল্পনার মাধ্যমে এগিয়ে চলেছিলেন

    আলহামদুলিল্লাহ আমরা কোন ভুলে যাচ্ছি এটা এমন কোন বিষয় নয়
    যা আমি আর আপনি হুট করেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলব

    কারণ সেই মুহূর্তে আমীরুল মুমিনীন একটি ভুল পদক্ষেপ পুরো ‌উম্মাহকে বিপদে ফেলতে পারে

    এর জন্য যে ভারী মাথাগুলো একতিএ দীর্ঘ মেয়াদি একটা পরিকল্পনা

    তানজিম আল কায়েদা তুল জেহাদ এর মানহাযের ২০ বছরের যে মহা পরিকল্পনা রয়েছে

    সমস্ত বিশ্বকে নিয়ে তাতে ফিলিস্তিনির স্বার্থের জন্য পদক্ষেপ রয়েছে একটি বিশাল অংশ জুড়ে

    এই সেই ভূমি যেখানে আমাদের প্রথম কিবলা বায়তুল মাকদিস রয়েছে

    আর এটি আমাদের পবিত্র ভূমিগুলোর একটি যেটা দখল করেছিলেন আমাদের পূর্ব পুরুষ সুলতান সালাউদ্দিন আইয়্যুবি রহঃ আলাইহি

    আর তারপর তালেবান প্রধান ও আমাদের সাবেক আমীরুল মুমিনীন শহীদ মোল্লা মোহাম্মদ ওমর রহঃ তা'আলা বায়তুল মাকদিস দখল করে সেখানে আবার কালেমার ঝান্ডা উড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন
    আল্লাহু আকবর

    কিন্তু ,
    আমরা এগুলো কী দেখিই দেখি না !
    না কি না দেখার ভান করে বসে থাকি

    আমি আমার জন্মের পর থেকে শুনে আসছি ইসরাইল ফিলিস্তিনের উপর হামলা চালিয়ে আসছে
    অনেক আগেই থেকে
    আজকে মিডিয়া কাভারেজ দিচ্ছে

    এজন্য আমরা জানতে পারছি

    ইনশাআল্লাহ মিডিয়া মুসলিমদের সাহায্যে কিন্তু কিছুই বলছে না

    বলছে রাশিয়ার স্বার্থে রাশিয়া ও আমেরিকার তাদের সমাজতন্ত্র বনাম গণতান্ত্রিক রাজনীতির চালে ফেসে গেছে

    আমরা মুসলিমরা
    এখন অনেক দেশেই ইসরাইল বিরূদ্ধে দাড়িয়েছে

    শুধু মাত্র মৌখিকভাবে একটা হাস্যকর ব্যাপার হল‌

    সৌদির বাদশাহ আবদুর শয়তান ইবনে উবাই তিনি নিজেই ইসরাইল কাজের নিন্দা জানিয়েছে

    কিন্তু যখন তারা কেউ ছিল না মিডিয়াও কখনো খবর আসতে না তখন ফিলিস্তিনি'র পাশে যে মানুষটি দাড়িয়েছিলেন

    তিনি হলেন প্রিয় শায়েখ শহীদ ওসামা বিন লাদেন রহঃ তা'আলা কী পদক্ষেপ না ছিল তার ইসরাইলের বিরুদ্ধে

    তা আজ আমাদের কাছে অজানা কারণে আমেরিকা ও তার দাজ্বালী মিডিয়া'র কারণে

    আমরা এই ব্যক্তিটিকে ছোট বেলা থেকেই চিনে আসছি সন্ত্রাসী হিসাবে
    ( নাউযুবিল্লাহ )

    অথচ , ইসলামের জন্য তার খেদমত ও তার মানহাজের ফল অসামান্য ।

    তিনি প্রথম ইসরাইলের সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে ছিলেন‌
    তিনিই প্রথম আমেরিকার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল আমেরিকার বিরুদ্ধে "হাইয়্য আলাল জেহাদ" বলে

    যখন আরবের যুবকেরা মদ আর নারীর ভিতরে বুঁদ হয়ে থাকত

    তখনই তিনি মুসলিম যুবকদের জাগিয়ে তুলেছিলেন বুঝিয়ে দিয়েছিলেন জেহাদ ফী সাবীলিল্লাহ এর অর্থ

    মনে করিয়ে দিয়েছিলেন
    আমরা পীর মুরীদি আর মাজার ব্যবসায়ী আর সৌদির দালাদালি করতে জন্ম নেয়'নি

    আমরা সালাহউদ্দিন আইয়্যুবি ,মোহাম্মদ বিন কাসিম,তারিক বিন জিয়াদ উতাইবা ইবনে মুসলিমের উওরসূরি ।

    তিনি প্রথম ইসরাইলের কোমড় ভাঙ্গা পরিকল্পনা করেছিলেন

    কীভাবে জানেন ??


    ইসরাইলের মূল ইন্ধন দাতা ও চালিকাশক্তি হচ্ছে আমেরিকা

    আমেরিকার প্রভাবে ইসরাইলের সাহস হচ্ছে মুসলমানদের উপর অত্যাচার নির্যাতন করার ।

    আজ আমেরিকার পা ভেঙ্গে দিলে ইসরাইল ঘর থেকে বের হওয়ারই সাহস পাবে না


    এজন্যই নিজেদের ভূমি থেকে বের করে মুসলিম ভূখন্ডে ডেকে এনে মারার জন্য পরিকল্পনা করেছিলেন


    শহীদ শায়েখ ওসামা বিন লাদেন রহঃ তা'আলা ;

    ফলসূতিতে আমরা টুইন টাওয়ারে হামলার ঘটনাকে ধরতে পারি

    যেখানে শায়েখের নেতৃত্বে
    হামলা করা হয়েছিল

    আর ইহুদিদের বিশাল একটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চূক্রান্ত ব্যর্থ হয়েছিল

    আবার এই ইসূকে কেন্দ্র করে আমেরিকা কে আফগানিস্তানের মাটিতে ডেকে আনা হয়েছিল
    শায়েখ রহঃ ধরার জন্য

    যা ছিল পূর্ব পরিকল্পিত এই সেই ভূমি যেখানে সোভিয়েতের পোষ্ট মোটেম করা হয়েছিল

    এরপর মুসলিম ভূখন্ডে পা রাখার কারণে আমেরিকা পড়ে যায় মুজাহিদীনদের তৈরি করা ফাঁদে

    জিহাদের ঝান্ডা ছড়িয়ে দেয়া হয়েছিল আফগানিস্তানের মাটিতে

    খোরাসানের কালো পতাকাবাহী দলের কাছে মার খেয়ে
    একেবারে নাজেহাল হয়ে গিয়েছিল
    আমেরিকার অবস্থা

    ৪০% বেশি সৈন্য শুধুমাত্র
    আত্মহত্যা করে মারা গিয়েছিল
    আর বাকিরা এইডসে মরেছিল
    রোগ আক্রান্ত হয়ে মেরেছিল
    পোকায় খেয়েছে সাপে কেটেছে দুনিয়ার তাবত পশু পোকা মাকড় ও তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল

    এখন আমেরিকার অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি

    আর বিশ্বের অন্যতম মুসলিম শহরে এমন ভাবে মহামারী বন্যা দেখা দিয়েছিল যা ছিল

    আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলার পক্ষ থেকে সরাসরি গজব

    বিগত কয়েক বছর আগে থেকেই আফগানিস্তানের ভূমি থেকে বিদায়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বিশ্বের সবচাইতে অন্যতম সেনাবাহিনী ন্যাটৌ

    কী নাজেহাল
    অবস্থাই না হয়েছিল !?
    "আল্লাহু আকবার"

    এটা ছিল ইসরাইলের বিরুদ্ধে
    আল-কায়েদা'র পূর্বের পরিকল্পনা সামনে দিনগুলোতে তা পরিবর্তন হলেও হতে পারে

    আবার না হলেও হতে পারে ইনশাআল্লাহ

    কিন্তু শায়েখেরর সে-ই বিখ্যাত উক্তি
    কখনোই পরিবর্তিত হবে না ইনশাআল্লাহ্

    "হে ফিলিস্তিনি'র মুসলিম ভাই বোনেরা
    তোমাদের রক্ত আমাদেরও রক্ত তোমাদের যুদ্ধ আমাদেরই যুদ্ধ আমেরিকা ইসরাইল
    আর তাদের দোসররা ততদিন শান্তিতে থাকতে পারবে না
    যতদিন পর্যন্ত ফিলিস্তিনিবাসী শান্তিতে বসবাস করতে পারবে না"
    ইনশাআল্লাহ

    অর্থাৎ,
    আল কায়েদার জন্মের
    একটি কারণই হচ্ছে
    ফিলিস্তিনিকে রক্ষা করা

    তালেবানের অন্যতম লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যই হলো আমাদের প্রথম কিবলা বায়তুল মোকাদ্দেস‌কে
    উদ্ধার করা ইনশা-আল্লাহ
    জেরুজালেম পুনঃ দখল করা

    অথচ আমরা কেন ভুলে যাই
    বারবার উম্মাহ'র সম্পর্কে আমাদের চেয়ে সচেতন একদল বান্দা সব সময় পৃথিবীতে আছে ইনশাআল্লাহ

    তাদের নির্দেশেনার অপেক্ষা আমরা কেন করি না !

    তাদের সমালোচনা কী আমাদের সাজে !

    যারা প্রশ্ন করে থাকে ?

    ইসরাইলের প্রতি তানজিম আল কায়েদাতুল জেহাদ ও তালেবানের কার্যক্রম সম্পর্কে ?

    তাদের কে আপনি এক কথায়
    উওর দিয়ে দিন

    আল কায়েদার জন্মই হয়েছে ইসরাইলের বিরুদ্ধে (সুবাহানাল্লাহ)
    (সুবাহানাল্লাহ)

    হে আসমান ও জমিনের মালিক গোটা বিশ্বের সকল আনসার ও মুহাজিরদের কে তুমি রক্ষা কর

    তাদের নামে মিথ্যা অপপ্রচার
    কে তুমি বন্ধ কর

    আমার ভাই ও বোনদের শাহাদাত কবুল কর (আমীন)

    আর আমাদের হাতকে তুমি প্রশস্ত করে দেয় শত্রুদের গর্দান পর্যন্ত ইনশাআল্লাহ ঈর্ষা পরণ ইহুদিদের পরাজয় দেখায় ইনশা-আল্লাহ এবং শত্রুদের বিরুদ্ধে আমাদের বিজয় দান কর ইনশা-আল্লাহ

    যার জন্য আমরা অপেক্ষা করছি ইনশাআল্লাহ

    🎙️ শায়েখ ওস্তাদ সাদিক আব্দুল্লাহ আল বাংলাদেশি হাফিঃ এর লেকচার থেকে নেয়া

    ✍️ নীরবতার প্রাচীর
    বন্দী ভাই ও তাদের পরিবারের জন্য আপনার সাহায্যের হাতকে প্রসারিত করুন
Working...
X