খেলাফত, জিহাদ, মুজাহিদ শব্দগুলোর সাথে
বিধান ও আবেদন জড়িত
নিছক কোন অর্থবহ শব্দ নয়।
বরং একেকটি শব্দ যথেষ্ট পারিভাষিক গুরুত্ব রাখে।
কিন্তু আজকাল এসব শব্দগুলো বিভিন্ন সংগঠনের নামে
যুক্ত করা হয়ে থাকে।
অন্তত পারিভাষিক আবেদনটা এসব নামদার সংগঠনগুলোর মাঝে বিদ্যমান থাকতো
তবুও,, পরিভাষাগুলোর একটা সম্মান অক্ষুণ্ণ থাকতো।
মারাত্মক ব্যাপার হলো,
মুজাহিদ শব্দ দ্বারা গঠিত নামদার একটি সংগঠনের মুরব্বি
যখন বলেন, নির্বাচন হলো এই যুগের জিহাদ।
তখন মুজাহিদ শব্দটি এই সংগঠনের নামের পাশে খুব অসহায় বোধ করে।
অনুরুপ,,
খেলাফত শব্দ দ্বারা গঠিত
নামদার সংগঠনটি পরিপূর্ণভাবে গণতন্ত্রের পথে ছুটে চলেছে!
তাদের আন্দোলনে না আছে
প্রকৃত জিহাদের আবেগ,
না আছে প্রকৃত খেলাফতের তড়প!
বাস্তবতা হলো,,
মুজাহিদ নামধারী সংগঠনটি প্রকৃত মুজাহিদদের পছন্দ করে না।
বরং আত্মঘাতি মনে করে।
অনুরুপ খেলাফত নামধারী সংগঠনটি খিলাফাহর মেহনতকে পছন্দ করে না। বরং তাদের প্রতিবন্ধক ভাবে।
দুঃখজনক সত্য হলো,
এই সংগঠনগুলোর মুরব্বিগণ বিজয়ী খোরাসানের চেয়ে পরাজিত তুরস্কের নাম নিতে বেশ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।
প্রকৃত আমিরুল মুমিনিন মোল্লা উমরের চেয়ে এরদোগানের নাম জপতে অধিক নিরাপদ বোধ করে।
বাংলাদেশের বিদ্যমান বাস্তবতায় ইসলামপন্থীদের প্রকাশ্য সকল সংগঠনগুলো ব্যাপকভাবে সাহাবাওয়ালা দাওয়াতি কাজে নিবেদিত হওয়া উচিৎ।
গণতান্ত্রিক রাজনীতির পেছনে সময় অপচয় না করে গত পঞ্চাশ বছরে এভাবে দাওয়াতি কাজ করলে এই অঞ্চলে জিহাদ পরিচালনা ও খেলাফত প্রতিষ্ঠার একটা পরিবেশ কায়েম হতো।
কিন্তু আমাদের সময় অপচয়
করার কারণে পরিবেশটা দিনদিন আমাদের প্রতিকূলে চলে গেছে।
এখন ইসলাম রক্ষাটাই দায় হয়ে পড়েছে !!
✍️ এক মুওয়াহিদ
বিধান ও আবেদন জড়িত
নিছক কোন অর্থবহ শব্দ নয়।
বরং একেকটি শব্দ যথেষ্ট পারিভাষিক গুরুত্ব রাখে।
কিন্তু আজকাল এসব শব্দগুলো বিভিন্ন সংগঠনের নামে
যুক্ত করা হয়ে থাকে।
অন্তত পারিভাষিক আবেদনটা এসব নামদার সংগঠনগুলোর মাঝে বিদ্যমান থাকতো
তবুও,, পরিভাষাগুলোর একটা সম্মান অক্ষুণ্ণ থাকতো।
মারাত্মক ব্যাপার হলো,
মুজাহিদ শব্দ দ্বারা গঠিত নামদার একটি সংগঠনের মুরব্বি
যখন বলেন, নির্বাচন হলো এই যুগের জিহাদ।
তখন মুজাহিদ শব্দটি এই সংগঠনের নামের পাশে খুব অসহায় বোধ করে।
অনুরুপ,,
খেলাফত শব্দ দ্বারা গঠিত
নামদার সংগঠনটি পরিপূর্ণভাবে গণতন্ত্রের পথে ছুটে চলেছে!
তাদের আন্দোলনে না আছে
প্রকৃত জিহাদের আবেগ,
না আছে প্রকৃত খেলাফতের তড়প!
বাস্তবতা হলো,,
মুজাহিদ নামধারী সংগঠনটি প্রকৃত মুজাহিদদের পছন্দ করে না।
বরং আত্মঘাতি মনে করে।
অনুরুপ খেলাফত নামধারী সংগঠনটি খিলাফাহর মেহনতকে পছন্দ করে না। বরং তাদের প্রতিবন্ধক ভাবে।
দুঃখজনক সত্য হলো,
এই সংগঠনগুলোর মুরব্বিগণ বিজয়ী খোরাসানের চেয়ে পরাজিত তুরস্কের নাম নিতে বেশ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।
প্রকৃত আমিরুল মুমিনিন মোল্লা উমরের চেয়ে এরদোগানের নাম জপতে অধিক নিরাপদ বোধ করে।
বাংলাদেশের বিদ্যমান বাস্তবতায় ইসলামপন্থীদের প্রকাশ্য সকল সংগঠনগুলো ব্যাপকভাবে সাহাবাওয়ালা দাওয়াতি কাজে নিবেদিত হওয়া উচিৎ।
গণতান্ত্রিক রাজনীতির পেছনে সময় অপচয় না করে গত পঞ্চাশ বছরে এভাবে দাওয়াতি কাজ করলে এই অঞ্চলে জিহাদ পরিচালনা ও খেলাফত প্রতিষ্ঠার একটা পরিবেশ কায়েম হতো।
কিন্তু আমাদের সময় অপচয়
করার কারণে পরিবেশটা দিনদিন আমাদের প্রতিকূলে চলে গেছে।
এখন ইসলাম রক্ষাটাই দায় হয়ে পড়েছে !!
✍️ এক মুওয়াহিদ