কাঠ!!
হ্যা ,এই কাঠ দিয়েই মুজাহিদের নিরাপত্তার অনেক অংশ পূরণ হবে।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম লৌহ বর্ম পরিধান করেছিলেন জিহাদের ময়দানে।কেননা তখন অস্ত্র ছিলো লোহার তৈরি,তাই প্রতিরক্ষাও সেটা দিয়ে হতো।বর্তমান চলমান জিহাদে এবং আসন্ন গাজওয়াতুল হিন্দে রাইফেল,বুলেট বোমা ব্যাবহার হবে তা তো মোটামুটি অনুমেয়।
এখন বুলেটের বিরুদ্ধে আমাদের বর্ম কী হবে?
বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট? তা তো মুজাহিদের জন্য জোগাড় করা সহজ নয়।
তবে কী উপায় নেই?
হ্যা আছে!
কাঠ এমন এক জিনিস যা বনে জঙ্গলে ছাড়াও যেকোনো যায়গায় সহজলভ্য।এই কাঠ দিয়ে শরীর ঢেকে!
গলা থেকে নাভির নিচ পর্যন্ত কাঠ দিয়ে ঢেকে রাখতে পারলেও শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ যায়গা নিরাপদ থাকবে।
বুকের ফুসফুস,হৃদপিন্ড;পেটের মধ্যচ্ছেদা,পাকস্থলী,অগ্ন্যাশয়,ক্ষুদ্রান্ত্র,বৃহদান ্ত্র,কিডনী,মূত্রথলি সহ সব কিছু। এসব যায়গায় একটা বুলেটই জান নেয়ার জন্য যথেষ্ট!
শত্রুর বুলেট হয়তো এই কাঠের বর্ম ভেদ করতে পারবে না ,বা ভেদ করলেও আঘাতের পরিমাণ কম হবে ইন শা আল্লাহ।
কয়েকটা তক্তা পাশাপাশি জোড়া দিয়ে শরীরের বুক পেট পরিমাণ মাপে অতি সহজেই এটা তৈরি করা সম্ভব!কাঠের পুরুত্ব বেশী হলে বুলেট ভেদ করার সম্ভাবনাও কম থাকবে। তবে এমন মোটা না হওয়া চাই যাতে করে চলাফেরা,নড়াচড়া করতে অত্যাধিক কষ্ট হয়ে যায়।এরকম একটা বর্ম প্রস্তুত হলে ,রশি বা কাপড় কোনো কিছু দিয়ে শরীরের সাথে বেধে দিলেই আলহামদুলিল্লাহ কাজ হয়ে যাবে!
শুধু দরকার কিছু কাঠ,করাত,হাতুড়ি আর পেরেক!!
আমি জানি এই লিখা এখন পড়ছেন এমন অনেকে গাজওয়াতুল হিন্দে সরাসরি শরীক হবেন ইন শা আল্লাহ।আমার এই প্রস্তাবনা টা দিলে একদম গেঁথে নেয়ার অনুরোধ রইল!
এর দ্বারা হয়তো অনেক মুজাহিদের জান রক্ষা পাবে,শত্রুদের উপর আমরা আরো ভারী হবো ইন শা আল্লাহ।
মাজলুমানের কান্নাগুলো হয়তো আরো দ্রুত মুছতে পারব।
আল্লাহই সর্বোত্তম নিরাপদদাতা।
হ্যা ,এই কাঠ দিয়েই মুজাহিদের নিরাপত্তার অনেক অংশ পূরণ হবে।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম লৌহ বর্ম পরিধান করেছিলেন জিহাদের ময়দানে।কেননা তখন অস্ত্র ছিলো লোহার তৈরি,তাই প্রতিরক্ষাও সেটা দিয়ে হতো।বর্তমান চলমান জিহাদে এবং আসন্ন গাজওয়াতুল হিন্দে রাইফেল,বুলেট বোমা ব্যাবহার হবে তা তো মোটামুটি অনুমেয়।
এখন বুলেটের বিরুদ্ধে আমাদের বর্ম কী হবে?
বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট? তা তো মুজাহিদের জন্য জোগাড় করা সহজ নয়।
তবে কী উপায় নেই?
হ্যা আছে!
কাঠ এমন এক জিনিস যা বনে জঙ্গলে ছাড়াও যেকোনো যায়গায় সহজলভ্য।এই কাঠ দিয়ে শরীর ঢেকে!
গলা থেকে নাভির নিচ পর্যন্ত কাঠ দিয়ে ঢেকে রাখতে পারলেও শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ যায়গা নিরাপদ থাকবে।
বুকের ফুসফুস,হৃদপিন্ড;পেটের মধ্যচ্ছেদা,পাকস্থলী,অগ্ন্যাশয়,ক্ষুদ্রান্ত্র,বৃহদান ্ত্র,কিডনী,মূত্রথলি সহ সব কিছু। এসব যায়গায় একটা বুলেটই জান নেয়ার জন্য যথেষ্ট!
শত্রুর বুলেট হয়তো এই কাঠের বর্ম ভেদ করতে পারবে না ,বা ভেদ করলেও আঘাতের পরিমাণ কম হবে ইন শা আল্লাহ।
কয়েকটা তক্তা পাশাপাশি জোড়া দিয়ে শরীরের বুক পেট পরিমাণ মাপে অতি সহজেই এটা তৈরি করা সম্ভব!কাঠের পুরুত্ব বেশী হলে বুলেট ভেদ করার সম্ভাবনাও কম থাকবে। তবে এমন মোটা না হওয়া চাই যাতে করে চলাফেরা,নড়াচড়া করতে অত্যাধিক কষ্ট হয়ে যায়।এরকম একটা বর্ম প্রস্তুত হলে ,রশি বা কাপড় কোনো কিছু দিয়ে শরীরের সাথে বেধে দিলেই আলহামদুলিল্লাহ কাজ হয়ে যাবে!
শুধু দরকার কিছু কাঠ,করাত,হাতুড়ি আর পেরেক!!
আমি জানি এই লিখা এখন পড়ছেন এমন অনেকে গাজওয়াতুল হিন্দে সরাসরি শরীক হবেন ইন শা আল্লাহ।আমার এই প্রস্তাবনা টা দিলে একদম গেঁথে নেয়ার অনুরোধ রইল!
এর দ্বারা হয়তো অনেক মুজাহিদের জান রক্ষা পাবে,শত্রুদের উপর আমরা আরো ভারী হবো ইন শা আল্লাহ।
মাজলুমানের কান্নাগুলো হয়তো আরো দ্রুত মুছতে পারব।
আল্লাহই সর্বোত্তম নিরাপদদাতা।