Announcement

Collapse
No announcement yet.

অন্তরে জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ লালনকারী আমি একজন অসহায় ভারতীয়

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • অন্তরে জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ লালনকারী আমি একজন অসহায় ভারতীয়

    অন্তরে জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ লালনকারী আমি একজন অসহায় ভারতীয়

    সবাইকে আসসালামু ওয়ালাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ । আমি আমাদের দেশের কিছু বাস্তব চিত্র তুলে ধরছি। সংবিধানে যাই থাক, নরেন্দ্র মোদীর ভারত আদতে একটি হিন্দু রাষ্ট্র। মোদীর ভারতে আমরা দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক৷ 'গুড মুসলিম' হলে তাঁর হেনস্থা একটু কম হবে৷ না হতে পারলে ভোগান্তি বাড়বে৷ গত এক দশকে ভারত নিজেকে দক্ষিণ এশিয়ার ইজরায়েলে পরিণত করেছে৷ আমরা এই দেশে 'অপর', মুসলিমরা দেশের যাবতীয় উন্নতির 'শত্রু', দেশের ভিতরে থাকা দেশদ্রোহী- এই বয়ান সমাজের সর্বস্তরে, এমনকি তথাকথিত প্রগতিশীল পরিসরেও যে বিপুল সমর্থন পেয়েছে, মুসলিম বিদ্বেষ যে পরিমাণ সামাজিক সম্মতি উৎপাদন করতে পেরেছে, তা অভূতপূর্ব। প্যালেস্টাইনের চলমান গণহত্যা, শিশুমেধ যজ্ঞের প্রতি ভারতের বিপুল সংখ্যক মানুষের সমর্থন আদতে একটি চমৎকার প্যারামিটার, যা বুঝিয়ে দেয় জায়নবাদী ইজরায়েল এবং হিন্দুত্ববাদী ভারতের মধ্যে তেমন কোনও ফারাক নেই।

    এতে অসুবিধার কিছু নেই। আমরা যারা এই হিন্দু রাষ্ট্র প্রকল্পের বিরুদ্ধে দাঁড়াচ্ছি, তাঁরা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি নিয়েই৷ তাঁরা জানেন এই যুদ্ধে জেতা কঠিন, কিন্তু যুদ্ধটা করে যেতে হবে৷ ভারতে বসে যাঁরা ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরোধিতা করবেন, হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কথা বলবেন, তাঁরা নিরপেক্ষ হিন্দু হলেও খুন হবেন, যেমন গৌরী লঙ্কেশ।

    সম্প্রতি হোলি উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে সংখ্যাগুরুর পেশি প্রদর্শন করা হল। উত্তরপ্রদেশের উন্নাওতে ৪৮ বছর বয়সী মহম্মদ শরিফ গণপিটুনির শিকার হয়েছেন বলে তাঁর পরিবারের দাবি৷ ভদ্রলোক মারা গিয়েছেন৷ তাঁর 'অপরাধ' ছিল তিনি রং মাখতে চাননি৷ পুলিশ অবশ্য গণপিটুনির অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে। বলেছে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে মৃত্যু। সংখ্যাগুরু রং খেলবে বলে উত্তরপ্রদেশের মসজিদগুলি ঢেকে দেওয়া হয়েছে। এর চেয়ে লজ্জার দৃশ্য আর কি হতে পারে? একদম সরাসরি বুঝিয়ে দেওয়া হল, ভারতে থাকতে হলে এগুলি মেনে নিয়ে, মাথা নিচু করে, দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হয়েই থাকতে হবে আমাদের

    এই সবকিছু তো একদিনে হয়নি৷ একটু একটু করে হয়েছে। অনেক বছর ধরে। আখলাক, আফরাজুলকে খুন হতে হয়েছে। আসানসোলের ইমাম রশিদিকে সন্তান হারাতে হয়েছে। মালদহের বাসিন্দা জামাল মোমিনকে ট্রেনে ঘিরে ধরে বুলি করা হয়েছে, একটানা চড়থাপ্পড় মারা হয়েছে। মসজিদের উপরে গেরুয়া পতাকা পুঁতে দেওয়া হয়েছে৷ মুসলিম মেয়েদের কবর থেকে রেপ করার কথা, মুসলিমদের প্রকাশ্যে কচুকাটা করার কথা বলছে বিজেপির নেতারা। মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় ফুল স্কেলে গণহত্যার প্ল্যান তারা করেই রেখেছে, সাধারণ হিন্দুদের ট্রেনিং দিচ্ছে। আর কত কি বলবো একটা লেখার মধ্যে। আমরা একটার পর একটা দাঙ্গা দেখেছি। মূলতঃ স্মল স্কেল রায়ট। ছোট ছোট দাঙ্গা৷ ইনভেস্টমেন্ট কম৷ কিন্তু আতঙ্ক ছড়ানো যায় বেশি। সংখ্যালঘুদের ক্রমাগত বুঝিয়ে দেওয়া, 'তুমি সেকেন্ড ক্লাস সিটিজেন, চাকরবাকর। তুমি ঠিক মানুষ নও। মনুষ্যেতর কিছু। থাকতে হলে চড়থাপ্পড় খেয়ে থাকো।' এগুলি চলছে অনেকদিন ধরে। অথচ কোনও কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে ওঠেনি। মসজিদ আর উন্মত্ত জনতার মাঝে ঢাল হয়ে দাঁড়ানোর ছবি চোখে পড়েনি৷ আমরা পারিনি আটকাতে।

    আমরা জিহাদী চেতনা ভুলে গেছি। আমাদের অন্তরে আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা বা ভয় কোনোটাই নেই। তাই আমরা এখানে জন্তু জানোয়ারের মতো, যে যখন পারছে মেরে দিচ্ছে, কোনো বিচার নেই। বিচার চাইতে গেলে, পুলিশই বাড়ির মহিলাদের সাথে রাত কাটাতে চাইছে, রেপও করে দিচ্ছে। এগুলো আমাদের কাছে সাধারণ ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    ওরা ধাপে ধাপে দৃঢ় ভাবে হিন্দু রাষ্ট্রের দিকে এগোচ্ছে। মোদীর প্রত্যেকটা স্টেপ শুধুমাত্র মুসলিমদের বিরুদ্ধে। কাশ্মীরের ৩৭০ ধারার বিলুপ্তি, তিন তালাক বিল, বাবরি মসজিদ তো সবারই জানা, এখন আবার ওয়াকফ সম্পত্তি আইন করে কেড়ে নিচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় সামান্য লাইক শেয়ার করলে, লেখালিখি তো দূরের কথা, পুলিশ মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পুরে দিচ্ছে। কত যে মুসলিম বিনা কারণে জেল খাটছে আল্লাহ জানেন।

    এই হলো খুবই সংক্ষেপে আমাদের করুন অবস্থা, খুব শীঘ্রই আমাদের অবস্থা গাজার মতো হবে, আল্লাহ রক্ষা করুন। দিনের শেষে লড়াই তো আমাদের করতেই হবে, নাহলে কুকুর বিড়ালের মরে যেতে হবে। আমরা লড়বই। আল্লাহর স্বার্থে, দ্বীন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে, গাজওয়া তুল হিন্দের দিকে অগ্রসর হয়ে, ইনশা আল্লাহ্। আল্লাহ তৌফিক দিন।

    এই অবস্থায়, আমরা অতি সাধারণ মুসলিমরা কি করবো, কিভাবে নিজেদের প্রস্তুত করব, কিভাবে এক ছাতার তলায় জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ বাণীতে একত্রিত হবো, আপনাদের কাছে আমি অনুরোধ করছি, এব্যাপারে কিছু পরামর্শ দেয়ার জন্য। আমি এখানে নতুন। কিছু ভুল হলে ক্ষমা করবেন। আমার সালাম নিবেন। আমার জন্য দোয়া করবেন, যাতে আমি ও আমার সমমানসিকতা সম্পন্ন মুসলিমরা কিছু কিছু আল্লাহর পথে করতে পারি।​

  • #2
    মুহতারাম ভাই প্রথমেই আল্লাহর নিকট শুকরিয়া জানান যে আল্লাহ আপনাকে ইমানের নেয়ামত দান করেছেন,অতঃপর জিহাদের বুঝ দান করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ।আমি নিচে কিছু বিষয় উল্লেখ করছি,আল্লাহ চাইলে এতে আপনার ফায়দা হবে ইন শা আল্লাহ-

    প্রথমেই এই কথা চিন্তা করুন আল্লাহ তালা হিন্দের ভূমিতে আপনাকে জিহাদের মেহনতের ছোঁয়া লাগিয়ে কবুল করেছেন,এটা এরই আলামত যে আল্লাহ ধীরে ধীরে (নাকি দ্রুতই!) পরিবর্তন আনতে চাচ্ছেন।এই নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় করুন যাথাসাধ্য ভাবে।

    দ্বিতীয়ত,এ কথা স্মরণ করুন যে যেকোনো বিপ্লব মূলত ১ জন বা গুটি কয়েকজনের নেতৃত্ত্বেই হয়। বাকিরা এই অল্প কয়েকজনের অনুগামী হয় শুধু। সাধারণ মানুষদের মাঝে চেতনা থাকে,তারা শুধু সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একজন যোগ্য মানুষের তালাশ করে।নিজেকে সেই ১ জন এর মাঝে নিয়ে যাওয়ার মেহনত করুন,যার পিছনে কোটি কোটি উম্মাহ ভরসা রাখতে পারে। অন্য কারও জন্য অপেক্ষা করবেন না। আল্লাহ তালা কবুল করে নিলে এটুকুই যথেষ্ট হবে ইন শা আল্লাহ !!!

    তৃতীয়ত,যা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জিহাদি মানহাজের হেফাজত অর্থ্যাৎ কী পদ্ধতিতে জিহাদ হবে তা খুবই সতর্কতার সাথে নির্ধারণ করা, হাজারো প্রাণ বিফলে গিয়েছে শুধু মানহাজ ঠিক না থাকার জন্য। তাই,জিহাদের জজবা যেমন জরুরি তার চাইতে লক্ষ কোটি গুণ বেশী জরুরি মানহাজ ঠিক করা।আর এই জটিল পথের দিক নির্দেশনা শুধুমাত্র অভিজ্ঞ মুজাহিদ আলেমরাই দিতে পারবেন,তাই উনাদের লিখিত কিতাবগুলো গভীরভাবে অধ্যয়ন করুন,সম্ভব হলে বেশী বেশী উনাদের সোহবতে থাকার চেষ্টা করুন। এক্ষেত্রে নিজের ইজতেহাদ থেকে দূরে থাকার মাঝেই সতর্কতা রয়েছে।

    চতুর্থত, এই পথে চলতে গিয়ে কখনো নিজকে খুব একা মনে হলে পূর্ববর্তীদের কথা মনে করুন,উনাদের কুরবানির কথা মনে করুন।আমরা যে উনাদেরই দেখানো পথে চলছি আর শেষে গিয়ে উনাদের সাথেই মিলিত হবো ইন শা আল্লাহ ; সেই জান্নাতি মূহুর্তের কল্পনা করুন।
    আসল বিজয় তো শাহাদাতের কষ্টহীন মৃত্যুর সাথে সাথে হুরদের নিয়ে মওজ মাস্তি করাটাই, দুনিয়ায় যতদিন থাকা হবে ততদিনই কষ্ট। বিপদ-আপদ, ঋণ,অসুস্থতা, গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার কষ্ট ইত্যাদি; যার একমাত্র ঔষুধ হলো মৃত্যু।

    ৬১ : ১০ یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا هَلۡ اَدُلُّكُمۡ عَلٰی تِجَارَۃٍ تُنۡجِیۡكُمۡ مِّنۡ عَذَابٍ اَلِیۡمٍ ﴿۱۰﴾
    ৬১ : ১১ تُؤۡمِنُوۡنَ بِاللّٰهِ وَ رَسُوۡلِهٖ وَ تُجَاهِدُوۡنَ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ بِاَمۡوَالِكُمۡ وَ اَنۡفُسِكُمۡ ؕ ذٰلِكُمۡ خَیۡرٌ لَّكُمۡ اِنۡ كُنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ ﴿ۙ۱۱﴾
    ৬১ : ১২ یَغۡفِرۡ لَكُمۡ ذُنُوۡبَكُمۡ وَ یُدۡخِلۡكُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ وَ مَسٰكِنَ طَیِّبَۃً فِیۡ جَنّٰتِ عَدۡنٍ ؕ ذٰلِكَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ ﴿ۙ۱۲﴾
    ৬১ : ১৩ وَ اُخۡرٰی تُحِبُّوۡنَهَا ؕ نَصۡرٌ مِّنَ اللّٰهِ وَ فَتۡحٌ قَرِیۡبٌ ؕ وَ بَشِّرِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ ﴿۱۳﴾
    হে ঈমানদারগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক ব্যবসায়ের সন্ধান দেব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আযাব থেকে রক্ষা করবে?
    তোমরা আল্লাহর প্রতি ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তোমরা তোমাদের ধন-সম্পদ ও জীবন দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করবে। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জানতে।তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করে দিবেন। আর তোমাদেরকে এমন জান্নাতসমূহে প্রবেশ করাবেন যার তলদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত এবং চিরস্থায়ী জান্নাতসমূহে উত্তম আবাসগুলোতেও (প্রবেশ করবেন)। এটাই মহাসাফল্য।
    এবং আরো একটি (অর্জন) যা তোমরা খুব পছন্দ কর। (অর্থাৎ) আল্লাহর পক্ষ থেকে সাহায্য ও নিকটবর্তী বিজয়। আর মুমিনদেরকে তুমি সুসংবাদ দাও।

    ​সূরা আস সাফ। আয়াত ১০-১৩









    Comment


    • #3
      প্রিয় ভাই, আপনারা জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর জন্য তৈরী হউন। আমরাও আপনাদের সাথে আছি ইনশাআল্লাহ। বি ইজনিল্লাহ্ আপনারা তৈরি হলে আমরা সবাই মিলে অচিরেই ভারতে ইসলামী শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করবো ও সকল জুলুমের অমানিশা কেটে যাবে ইনশাআল্লাহ।


      "ধৈর্য ও সতর্ক বান ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত"- ইমামুল মুজাহিদ শাইখ ওসামা বিন লাদেন (রহ.)
      Last edited by Rakibul Hassan; 5 hours ago.

      Comment


      • #4
        ভাই আমার! এ অমানিশা কেটে যাবে।
        মুসলিমরা উঠবে জেগে, লাভ হবে না আর বসে থেকে।
        তাদেরকে জাগাতে হবে! তাদের নিদ ভাঙতে হবে।
        আর এ দ্বায়িত্ব আপনারা যারা অগ্রবর্তি মুসলমান আছেন তাদের উপর বিশেষভাবে বর্তাবে।
        আমরাও আছি আপনাদের সাথেই, আমরা ও আপনারা ভিন্ন কেউ নই। আমরা এক দেহ এক প্রাণ, আমাদের মাঝে থাকে না কোন ব্যবধান।
        হয়তো কাঁটাদার আমাদের আলাদা করে রেখেছে, কিন্তু আমরা মুসলমানরা সীমানা বলতে কেবল আল্লাহর আল্লাহর নির্ধারিত সীমারেখাকেই বুঝি, আর কিছুর কোনই পরওয়া করি না।অচিরেই পাপীরা তাদের পাপের কারণে ধ্বংস হয়ে যাবে।
        অখণ্ড ভারত নয় শুধু বরং অখণ্ড দুনিয়া হয়ে যাবে, আর এর নেতৃত্বে থাকব আমরা বিইযনিল্লাহ।
        তাকবির, আল্লাহু আকবার।


        হে আকসা আমরা আসছি!
        হে কুতুব মিনার আমরা আসছি!
        হে কাশ্মীর আমরা আসছি!
        হে কাশগড় আমরা আসছি!

        Comment


        • #5
          আবু হুরাইরা (রা.) হতে বর্ণিত, রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘শীঘ্রই মানুষ তোমাদেরকে আক্রমন করার জন্য আহবান করতে থাকবে, যেভাবে মানুষ তাদের সাথে খাবার খাওয়ার জন্য একে-অন্যকে আহবান করে।’ জিজ্ঞেস করা হলো, ‘তখন কি আমরা সংখ্যায় কম হবো?’ তিনি বললেন, ‘না, বরং তোমরা সংখ্যায় হবে অগণিত কিন্তু তোমরা সমুদ্রের ফেনার মতো হবে, যাকে সহজেই সামুদ্রিক স্রোত বয়ে নিয়ে যায় এবং আল্লাহ তোমাদের শত্রুর অন্তর থেকে তোমাদের ভয় দূর করে দিবেন এবং তোমাদের অন্তরে আল-ওয়াহ্হান ঢুকিয়ে দিবেন।’ জিজ্ঞেস করা হলো, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), আল- ওয়াহ্হান কি?’ তিনি বললেন, ‘দুনিয়ার প্রতি ভালোবাসা এবং ক্বিতালকে অপছন্দ করা।’ (মুসনাদে আহমদ, খন্ডঃ ১৪, হাদিস নম্বরঃ ৮৭১৩)
          Last edited by Rakibul Hassan; 7 hours ago.

          Comment

          Working...
          X