নাসির ইবন আবদুল্লাহ আল-‘উলওয়ানের জন্মে
বিলাদুল হারামাইনের আল-ক্বাসিম প্রদেশের বুরাইদা শহরে।
১৩৮৯ হিজরিতে,,,
শায়খ সুলাইমান ‘ইলম শিক্ষা শুরু করেন ১৫ বছর বয়সে।
শুরু থেকেই শায়খ সুলাইমান শারীয়াহর বিভিন্ন ব্যাপারে গভীর অন্তর্দৃষ্টি ও তার বিস্ময়কর স্মৃতিশক্তির কারনে প্রশংসিত ছিলেন
প্রথম দিকে শায়ৈখ সুলাইমানে মনোনিবেশ করেন শায়খ আল-ইসলাম ইবন তাইমিয়্যাহ, ইবন আল –ক্বায়্যিম, ওলামায়ে নাজদ এবং ইবন রজব আল-হানবলীর রচনাবলী, ইবন হিশামের রচিত সীরাহ এবং ইবন কাসিরের আল বিদায়া ওয়ান নিহায়ার অধ্যায়নে।
ফজর, যুহর, মাগরিব ও ইশা – প্রতি ওয়াক্তের সালাতের পর একজন করে মোট চারজন আলিমের নিকট তিনি প্রতিদিন গমন করতেন।
দিনে কতো ঘন্টা তিনি পড়াশোনা করেন,
এ প্রশ্নের জবাবে শায়খ সুলাইমান বলেন – ১৫ ঘন্টার চাইতে সামান্য বেশি।
মদীনাতে তিনি
শায়খ হাম্মাদ আল-আনসারির অধীনে ‘ইলম শিকাহ করেন।
শায়খ হাম্মাদের কাছ থেকে
তিনি সিহাহ সিত্তাহ সহ,
মুসনাদ আহমদ, ইমাম মালিকের মুয়াত্তা, সাহিহ ইবন খুযায়মাহ, সাহিহ ইবন হিব্বান, মুসান্নাফ আব্দুর রাযযাক ও মুসান্নাফ আবি শায়বাহ শেখানোর ইজাযাহ প্রদান করেন।
শায়খ হাম্মাদের কাছ থেকে শায়খ সুলাইমান তাফসির ইবন কাসির, তাফসির ইবন জারির, ইবন মালিকের আল-আলফিয়্যাহ, এবং ফিক্বহের বিভিন্ন কিতাবের উপরও ইজাযাহ লাভ করেন।
এছাড়া মক্কা থেকেও তিনি একই ধরনে ইজাযাহ অর্জন করেন।
শায়খ সুলাইমান আল-আল্লামা শায়খ হামুদ বিন উক্বলা আশ শু’আইবিরও ছাত্র।
শায়খ সুলাইমান সরাসরি রাসূলুল্লাহ ﷺ থেকে সহিস সনদ অনুযায়ী হাদিস বর্ননাকারীদের সিলসিলার অন্তর্ভুক্ত।
অর্থাৎ তিনি এমন ব্যক্তির কাছ থেকে নিজ হাদিস শুনেছেন যে ব্যক্তি এমন ব্যকির কাছ থেকে শুনেছে,
যে ব্যক্তি এমন ব্যক্তির কাছ থেকে শুনেছে…যা শেষ পর্যন রাসুলুল্লাহ ﷺ পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছেছে।
শায়খ নিয়মিত নিজ অঞ্চলের মাসজিদে দারস দিতেন।
বুখারি, মুসলিম, তিরমিযী, মুয়াত্তা মালিক, সুনান আবি দাউদ, বুলাগ আল মারাম, উমদাত আল আহকাম, ইমাম নাওয়ায়ির চল্লিশ হাদিস
– এই কিতাব গুলো ছাত্রদের শেখাতেন। এছাড়া তিনি ছাত্রদের শেখাতেন মুসতালাহ আল-হাদিস, ‘ইলাল, ফিক্বহ, তাফসির এবং আরবী ব্যাকরন।
এছাড়া আক্বিদাহর নিম্নোক্ত বইগুলোর উপর তিনি শিক্ষাদান করতেন –
আল-আক্বিদাহ আল তাদমুরিয়্যাহ, আল আক্বিদাহ আল হামাউইয়াহ, আল আক্বিদাহ আল ওয়াসিতিয়্যাহ, কিতাব আত তাওহিদ (মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব রাহিমাহুল্লাহ), আশ শারীয়াহ (আল-আজুররি), আস সুন্নাহ (আবদুল্লাহ ইবন আহমাদ), আল-ইবানাহ (ইবন বাত্তাহ), আস সাওয়াইক্ব এবং আন ন্যূনইয়্যাহ (ইবন আল-ক্বায়্যিম) শায়খ সুলাইমান ১৮ বছর বয়সে কুরআন হিফয সম্পন্ন করেন। আর বিষের কোঠায় থাকা অবস্থাতেই তিনি মুখস্ত করেন ছয়টি হাদিস গ্রন্থের পাশাপাশি নিম্নোক্ত বইগুলো এবং এগুলোর ব্যাখ্যা (শার’হ) – কিতাব আত তাওহিদ, আল ওয়াসিতিয়্যাহ, আল হামাউইয়্যাহ, আল বায়ক্বুনিয়্যাহ, উমদাত আল-আহকাম, আল আরজুমিয়্যাহ, নুকবাত আল ফিক্বর, আর রাহবিয়্যাহ, বুলুগ আল মারাম, উসুল আস-সালাসা, আল ওরাক্বাত, মূলহাত আল-ই’রাব, আল-আলফিয়্যাহ, কাশফ আশ-শুবুহাত। শায়খ সুলাইমান আল ‘উলওয়ান বিবাহসূত্রে শায়খ ইউসুফ আল-উয়ায়রির রাহিমাহুল্লাহ আত্মীয় এবং তারা ছিলেন অন্তরঙ্গ বন্ধু।
বর্তমানে সাউদি শাসকগোষ্ঠীর বিরোধিতা করার কারনে মিথ্যা অভীযোগে শায়খ সুলাইমানকে দ্বিতীয়বারের মতো কারাবন্দী করা হয়েছে। আল্লাহ শায়খের সময়, হায়াত ও ইলমে বরকত দান করুন, এবং শায়খের কল্যান্ময় মুক্তি ত্বরান্বিত করুন। তিহি একজন সৌদি আরব সালাফি ইসলামপন্থী স্কলার এবং জ'ঙ্গি জিহাদের তাত্ত্বিক। তাকে কেউ কেউ সমসাময়িক ইসলামী বিদ্বানদের অন্যতম বলে উল্লেখ করেছেন, বিশেষত হাদীসের ক্ষেত্রে। উ'গ্র'বাদী বিশ্বাসের কারণে ২০০৪ সালে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। যাদের প্রভাবিত করেন তানজিম আ ল কা য় দা ও আব্দুল্লাহ আল-মুহাইসীনী
#ফতোয়া_সম্পাদনাঃ
২০০ সালে, তিনি ইস্রায়েলের বিরুদ্ধে আ'ত্ম'ঘাতী বোমা বি'স্ফো'রণে সমর্থন করার জন্য একটি ফতোয়া জারি করেছিলেন এবং ২০০১ সালে তিনি তা'লে'বা'নের দ্বারা বামিয়ান বুদ্ধদের ধ্বংসকে সমর্থন করেছিলেন।
আল- কাসিম প্রদেশের আল-আলওয়ামের মসজিদকে
"সন্ত্রাসী কারখানা" হিসাবে মধ্যপন্থী ইসলামী আলেমদের দ্বারা সমালোচনা করা হয়েছিল। তার শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১১ ই সেপ্টেম্বরের [৯/১১] হামলায় বিমান ছিনতাইকারীদের একজন আব্দুল আজিজ আল-ওমারিও ছিলেন।
১১ ই সেপ্টেম্বরের হামলার পরে শাইখ সুলাইমান দুটি ফতোয়া জারি করেছিলেন
(২১ সেপ্টেম্বর ২০০১ এবং ১৯ অক্টোবর ২০০১), তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে আ'ফ'গা'নিস্তানে আমেরিকানদের সমর্থন করা যে কোনও মুসলমানই কাফের এবং সমস্ত মুসলমানকে আফগান ও তা'লে'বানকে সমর্থন করার আহ্বান জানিয়েছে জিহাদ সহ যে কোনও উপায়ে।
২০০২ সালের জানুয়ারিতে শাইখ সুলাইমান আল উলওয়ান এবং আরও দু'জন উ'গ্র'বাদী সৌদি আলেম হামদ আল-আকলা আল-শুয়েবী এবং আলী আল খুদাইর তা'লে'বান নেতা আমীরুল মুমিনিন মো ল্লা ও ম র কে তার প্রশংসা করে একটি চিঠি লিখেছিলেন এবং তাকে বিশ্বস্তদের সেনাপতি হিসাবে উল্লেখ করেছিলেন্
কারাগার_সম্পাদনাঃ
ইরাক যুদ্ধ শুরুর ১১ দিন পরে ২০০৩ সালের ৩১ মার্চ শাইখ সুলাইমান আল উলওয়ান একটি উন্মুক্ত চিঠি প্রকাশ করেছিল যাতে তিনি ইরাকি জনগণকে আমেরিকান সেনাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার এবং তাদের বিরুদ্ধে আ'ত্ম'ঘাতী বোমা হামলা চালানোর আহ্বান জানিয়েছিলেন।
২৪ শে এপ্রিল ২০০৪-এ, সৌদি কর্তৃপক্ষ শাইখ সুলাইমান আল উওয়ান'কে গ্রেপ্তার করেছিল এবং বিনা বিচারে ৯ বছর ধরে থাকার পরে, ২০১২ সালের ৫ ডিসেম্বর তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।
২০১৩ সালের অক্টোবরে শাইখ সুলাইমান আল-উলওয়ান'কে ১৫ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়; অভিযোগে দেশটির শাসকদের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা এবং তৎকালীন ইরাকে একিউর ইরাক শাখার প্রধান নেতা আ'বু মু'সা'ব আ'ল-জা'র'কা'ভির একিউর জন্য অর্থ সংগ্রহ করে স'ন্ত্রা'সবাদের অর্থায়ন করা,
পাশাপাশি সিরিয়ায় জি'হা'দকে সমর্থন করা এবং একিউী একাধিক নেতার সাথে সাক্ষাত করা অন্তর্ভুক্ত ছিল।
শাইখের কারাদণ্ড নিয়ে
“আরব নিউজ”র প্রতিবেদন https://www.arabnews.com/news/484261
বিলাদুল হারামাইনের আল-ক্বাসিম প্রদেশের বুরাইদা শহরে।
১৩৮৯ হিজরিতে,,,
শায়খ সুলাইমান ‘ইলম শিক্ষা শুরু করেন ১৫ বছর বয়সে।
শুরু থেকেই শায়খ সুলাইমান শারীয়াহর বিভিন্ন ব্যাপারে গভীর অন্তর্দৃষ্টি ও তার বিস্ময়কর স্মৃতিশক্তির কারনে প্রশংসিত ছিলেন
প্রথম দিকে শায়ৈখ সুলাইমানে মনোনিবেশ করেন শায়খ আল-ইসলাম ইবন তাইমিয়্যাহ, ইবন আল –ক্বায়্যিম, ওলামায়ে নাজদ এবং ইবন রজব আল-হানবলীর রচনাবলী, ইবন হিশামের রচিত সীরাহ এবং ইবন কাসিরের আল বিদায়া ওয়ান নিহায়ার অধ্যায়নে।
ফজর, যুহর, মাগরিব ও ইশা – প্রতি ওয়াক্তের সালাতের পর একজন করে মোট চারজন আলিমের নিকট তিনি প্রতিদিন গমন করতেন।
দিনে কতো ঘন্টা তিনি পড়াশোনা করেন,
এ প্রশ্নের জবাবে শায়খ সুলাইমান বলেন – ১৫ ঘন্টার চাইতে সামান্য বেশি।
মদীনাতে তিনি
শায়খ হাম্মাদ আল-আনসারির অধীনে ‘ইলম শিকাহ করেন।
শায়খ হাম্মাদের কাছ থেকে
তিনি সিহাহ সিত্তাহ সহ,
মুসনাদ আহমদ, ইমাম মালিকের মুয়াত্তা, সাহিহ ইবন খুযায়মাহ, সাহিহ ইবন হিব্বান, মুসান্নাফ আব্দুর রাযযাক ও মুসান্নাফ আবি শায়বাহ শেখানোর ইজাযাহ প্রদান করেন।
শায়খ হাম্মাদের কাছ থেকে শায়খ সুলাইমান তাফসির ইবন কাসির, তাফসির ইবন জারির, ইবন মালিকের আল-আলফিয়্যাহ, এবং ফিক্বহের বিভিন্ন কিতাবের উপরও ইজাযাহ লাভ করেন।
এছাড়া মক্কা থেকেও তিনি একই ধরনে ইজাযাহ অর্জন করেন।
শায়খ সুলাইমান আল-আল্লামা শায়খ হামুদ বিন উক্বলা আশ শু’আইবিরও ছাত্র।
শায়খ সুলাইমান সরাসরি রাসূলুল্লাহ ﷺ থেকে সহিস সনদ অনুযায়ী হাদিস বর্ননাকারীদের সিলসিলার অন্তর্ভুক্ত।
অর্থাৎ তিনি এমন ব্যক্তির কাছ থেকে নিজ হাদিস শুনেছেন যে ব্যক্তি এমন ব্যকির কাছ থেকে শুনেছে,
যে ব্যক্তি এমন ব্যক্তির কাছ থেকে শুনেছে…যা শেষ পর্যন রাসুলুল্লাহ ﷺ পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছেছে।
শায়খ নিয়মিত নিজ অঞ্চলের মাসজিদে দারস দিতেন।
বুখারি, মুসলিম, তিরমিযী, মুয়াত্তা মালিক, সুনান আবি দাউদ, বুলাগ আল মারাম, উমদাত আল আহকাম, ইমাম নাওয়ায়ির চল্লিশ হাদিস
– এই কিতাব গুলো ছাত্রদের শেখাতেন। এছাড়া তিনি ছাত্রদের শেখাতেন মুসতালাহ আল-হাদিস, ‘ইলাল, ফিক্বহ, তাফসির এবং আরবী ব্যাকরন।
এছাড়া আক্বিদাহর নিম্নোক্ত বইগুলোর উপর তিনি শিক্ষাদান করতেন –
আল-আক্বিদাহ আল তাদমুরিয়্যাহ, আল আক্বিদাহ আল হামাউইয়াহ, আল আক্বিদাহ আল ওয়াসিতিয়্যাহ, কিতাব আত তাওহিদ (মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব রাহিমাহুল্লাহ), আশ শারীয়াহ (আল-আজুররি), আস সুন্নাহ (আবদুল্লাহ ইবন আহমাদ), আল-ইবানাহ (ইবন বাত্তাহ), আস সাওয়াইক্ব এবং আন ন্যূনইয়্যাহ (ইবন আল-ক্বায়্যিম) শায়খ সুলাইমান ১৮ বছর বয়সে কুরআন হিফয সম্পন্ন করেন। আর বিষের কোঠায় থাকা অবস্থাতেই তিনি মুখস্ত করেন ছয়টি হাদিস গ্রন্থের পাশাপাশি নিম্নোক্ত বইগুলো এবং এগুলোর ব্যাখ্যা (শার’হ) – কিতাব আত তাওহিদ, আল ওয়াসিতিয়্যাহ, আল হামাউইয়্যাহ, আল বায়ক্বুনিয়্যাহ, উমদাত আল-আহকাম, আল আরজুমিয়্যাহ, নুকবাত আল ফিক্বর, আর রাহবিয়্যাহ, বুলুগ আল মারাম, উসুল আস-সালাসা, আল ওরাক্বাত, মূলহাত আল-ই’রাব, আল-আলফিয়্যাহ, কাশফ আশ-শুবুহাত। শায়খ সুলাইমান আল ‘উলওয়ান বিবাহসূত্রে শায়খ ইউসুফ আল-উয়ায়রির রাহিমাহুল্লাহ আত্মীয় এবং তারা ছিলেন অন্তরঙ্গ বন্ধু।
বর্তমানে সাউদি শাসকগোষ্ঠীর বিরোধিতা করার কারনে মিথ্যা অভীযোগে শায়খ সুলাইমানকে দ্বিতীয়বারের মতো কারাবন্দী করা হয়েছে। আল্লাহ শায়খের সময়, হায়াত ও ইলমে বরকত দান করুন, এবং শায়খের কল্যান্ময় মুক্তি ত্বরান্বিত করুন। তিহি একজন সৌদি আরব সালাফি ইসলামপন্থী স্কলার এবং জ'ঙ্গি জিহাদের তাত্ত্বিক। তাকে কেউ কেউ সমসাময়িক ইসলামী বিদ্বানদের অন্যতম বলে উল্লেখ করেছেন, বিশেষত হাদীসের ক্ষেত্রে। উ'গ্র'বাদী বিশ্বাসের কারণে ২০০৪ সালে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। যাদের প্রভাবিত করেন তানজিম আ ল কা য় দা ও আব্দুল্লাহ আল-মুহাইসীনী
#ফতোয়া_সম্পাদনাঃ
২০০ সালে, তিনি ইস্রায়েলের বিরুদ্ধে আ'ত্ম'ঘাতী বোমা বি'স্ফো'রণে সমর্থন করার জন্য একটি ফতোয়া জারি করেছিলেন এবং ২০০১ সালে তিনি তা'লে'বা'নের দ্বারা বামিয়ান বুদ্ধদের ধ্বংসকে সমর্থন করেছিলেন।
আল- কাসিম প্রদেশের আল-আলওয়ামের মসজিদকে
"সন্ত্রাসী কারখানা" হিসাবে মধ্যপন্থী ইসলামী আলেমদের দ্বারা সমালোচনা করা হয়েছিল। তার শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১১ ই সেপ্টেম্বরের [৯/১১] হামলায় বিমান ছিনতাইকারীদের একজন আব্দুল আজিজ আল-ওমারিও ছিলেন।
১১ ই সেপ্টেম্বরের হামলার পরে শাইখ সুলাইমান দুটি ফতোয়া জারি করেছিলেন
(২১ সেপ্টেম্বর ২০০১ এবং ১৯ অক্টোবর ২০০১), তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে আ'ফ'গা'নিস্তানে আমেরিকানদের সমর্থন করা যে কোনও মুসলমানই কাফের এবং সমস্ত মুসলমানকে আফগান ও তা'লে'বানকে সমর্থন করার আহ্বান জানিয়েছে জিহাদ সহ যে কোনও উপায়ে।
২০০২ সালের জানুয়ারিতে শাইখ সুলাইমান আল উলওয়ান এবং আরও দু'জন উ'গ্র'বাদী সৌদি আলেম হামদ আল-আকলা আল-শুয়েবী এবং আলী আল খুদাইর তা'লে'বান নেতা আমীরুল মুমিনিন মো ল্লা ও ম র কে তার প্রশংসা করে একটি চিঠি লিখেছিলেন এবং তাকে বিশ্বস্তদের সেনাপতি হিসাবে উল্লেখ করেছিলেন্
কারাগার_সম্পাদনাঃ
ইরাক যুদ্ধ শুরুর ১১ দিন পরে ২০০৩ সালের ৩১ মার্চ শাইখ সুলাইমান আল উলওয়ান একটি উন্মুক্ত চিঠি প্রকাশ করেছিল যাতে তিনি ইরাকি জনগণকে আমেরিকান সেনাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার এবং তাদের বিরুদ্ধে আ'ত্ম'ঘাতী বোমা হামলা চালানোর আহ্বান জানিয়েছিলেন।
২৪ শে এপ্রিল ২০০৪-এ, সৌদি কর্তৃপক্ষ শাইখ সুলাইমান আল উওয়ান'কে গ্রেপ্তার করেছিল এবং বিনা বিচারে ৯ বছর ধরে থাকার পরে, ২০১২ সালের ৫ ডিসেম্বর তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।
২০১৩ সালের অক্টোবরে শাইখ সুলাইমান আল-উলওয়ান'কে ১৫ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়; অভিযোগে দেশটির শাসকদের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা এবং তৎকালীন ইরাকে একিউর ইরাক শাখার প্রধান নেতা আ'বু মু'সা'ব আ'ল-জা'র'কা'ভির একিউর জন্য অর্থ সংগ্রহ করে স'ন্ত্রা'সবাদের অর্থায়ন করা,
পাশাপাশি সিরিয়ায় জি'হা'দকে সমর্থন করা এবং একিউী একাধিক নেতার সাথে সাক্ষাত করা অন্তর্ভুক্ত ছিল।
শাইখের কারাদণ্ড নিয়ে
“আরব নিউজ”র প্রতিবেদন https://www.arabnews.com/news/484261