নিরাপত্তা গ্রহণের ক্ষেত্রে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামই হচ্ছেন আমাদের উত্তম আদর্শ।
মুহাম্মাদে আরাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সীরাতের ক্ষেত্রে একটুদৃষ্টি দিলেই বুঝতে পারা যায়, তিনি নিরাপাত্তার ক্ষেত্রে কতটা গুরুত্বপ্রদান করতেন।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে আমরা শিখতে পারি, দ্বীনকায়েমের প্রচেষ্টারত একজন মুজাহিদের কতটা নিরাপত্তা গ্রহণ আবশ্যক।
শুধুমাত্র আমরা যদি রাসূল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের “মক্কা থেকে মদিনাহিজরত” এর উপর দৃষ্টি নিক্ষেপ করি তাহলে আমরা নিরাপত্তা গ্রহণের ক্ষেত্রেতাঁর যে পদক্ষেপগুলো পাইঃ-
•শত্রুদেরকে বোকা বানানো ও গোপনীয়তার উদ্দেশ্যে আলী রাযিঃ কে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিছানায় শুইয়ে দেয়া।•
ভর দুপুরে কাইলূলার সময় আবু বকর রাযিঃ এর বাড়িতে গমন । কারণ এ সময় খুব কম মানুষই বাইরে থাকে।
•আবু বকর রাযিঃ এর বাড়ী থেকে প্রধান দরজা দিয়ে বের না হওয়া,
এই আশংকায় যে নযরদারি থাকতে পারে।
•সরাসরি মদিনাতে গমন না করে গুহা অভিমুখে রওয়ানা করা। শত্রুদের পক্ষ থেকেমদিনার পথে প্রহরী নিয়োগ থাকার কারণে।•গুহাটির অবস্থান হওয়া মদিনার পথেরউল্টো দিকে,
এই সতর্কতায় যাতে কেউ অনুসরণ করলে ধোঁকা খায়।
•আবদুল্লাহ বিন আবু বকর রাযিঃ এর মাধ্যমে অনুসরণের ব্যাপারেশত্রুদের পদক্ষেপের, ধারাবাহিক খবর মক্কা থেকে সংগ্রহ।
•আসমা রাযিঃ এর মাধ্যমে পাথেয় সরবরাহ করানো।
•আবদুল্লাহ ও আসমা রাযিঃ এর পায়ের ছাপ আমের বিন ফুহাইরা রাযিঃ এর ছাগল চরানোর মাধ্যমে মুছে দেয়া।
•গুহার মধ্যে তিন দিন অপেক্ষা এবং তারপর মদিনার দিকে রওয়ানা, যাতে শত্রুর হাতে গ্রেফতার হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
•প্রতিটি পদক্ষেপে গোপনীয়তা রক্ষা ও ছদ্মবেশ ধারণ। (একজন ব্যক্তির সাথেআবু বকর রাযিঃ এর দেখা হয়ে গেলে সে জিজ্ঞাসা করল, আপনার সামনে এইব্যক্তিটি কে?
তিনি উত্তর দিলেনঃ
এই লোকটি আমাকে পথ দেখায়, সে ব্যক্তি ভাবলো এটা দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে চলার রাস্তা, কিন্তু তাঁর উদ্দেশ্য হল, কল্যাণের পথ)
(দেখুনঃ আল-মানহাজুল হারাকী লিস-সীরাতিন নাবাবিয়্যাহ)
মুহাম্মাদে আরাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সীরাতের ক্ষেত্রে একটুদৃষ্টি দিলেই বুঝতে পারা যায়, তিনি নিরাপাত্তার ক্ষেত্রে কতটা গুরুত্বপ্রদান করতেন।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে আমরা শিখতে পারি, দ্বীনকায়েমের প্রচেষ্টারত একজন মুজাহিদের কতটা নিরাপত্তা গ্রহণ আবশ্যক।
শুধুমাত্র আমরা যদি রাসূল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের “মক্কা থেকে মদিনাহিজরত” এর উপর দৃষ্টি নিক্ষেপ করি তাহলে আমরা নিরাপত্তা গ্রহণের ক্ষেত্রেতাঁর যে পদক্ষেপগুলো পাইঃ-
•শত্রুদেরকে বোকা বানানো ও গোপনীয়তার উদ্দেশ্যে আলী রাযিঃ কে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিছানায় শুইয়ে দেয়া।•
ভর দুপুরে কাইলূলার সময় আবু বকর রাযিঃ এর বাড়িতে গমন । কারণ এ সময় খুব কম মানুষই বাইরে থাকে।
•আবু বকর রাযিঃ এর বাড়ী থেকে প্রধান দরজা দিয়ে বের না হওয়া,
এই আশংকায় যে নযরদারি থাকতে পারে।
•সরাসরি মদিনাতে গমন না করে গুহা অভিমুখে রওয়ানা করা। শত্রুদের পক্ষ থেকেমদিনার পথে প্রহরী নিয়োগ থাকার কারণে।•গুহাটির অবস্থান হওয়া মদিনার পথেরউল্টো দিকে,
এই সতর্কতায় যাতে কেউ অনুসরণ করলে ধোঁকা খায়।
•আবদুল্লাহ বিন আবু বকর রাযিঃ এর মাধ্যমে অনুসরণের ব্যাপারেশত্রুদের পদক্ষেপের, ধারাবাহিক খবর মক্কা থেকে সংগ্রহ।
•আসমা রাযিঃ এর মাধ্যমে পাথেয় সরবরাহ করানো।
•আবদুল্লাহ ও আসমা রাযিঃ এর পায়ের ছাপ আমের বিন ফুহাইরা রাযিঃ এর ছাগল চরানোর মাধ্যমে মুছে দেয়া।
•গুহার মধ্যে তিন দিন অপেক্ষা এবং তারপর মদিনার দিকে রওয়ানা, যাতে শত্রুর হাতে গ্রেফতার হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
•প্রতিটি পদক্ষেপে গোপনীয়তা রক্ষা ও ছদ্মবেশ ধারণ। (একজন ব্যক্তির সাথেআবু বকর রাযিঃ এর দেখা হয়ে গেলে সে জিজ্ঞাসা করল, আপনার সামনে এইব্যক্তিটি কে?
তিনি উত্তর দিলেনঃ
এই লোকটি আমাকে পথ দেখায়, সে ব্যক্তি ভাবলো এটা দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে চলার রাস্তা, কিন্তু তাঁর উদ্দেশ্য হল, কল্যাণের পথ)
(দেখুনঃ আল-মানহাজুল হারাকী লিস-সীরাতিন নাবাবিয়্যাহ)