রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: "হে মানুষ! তোমরা আল্লাহর দিকে ফিরে এসো এবং তাঁর কাছে ক্ষমা চাও। আমি প্রতিদিন একশবার তওবা করি।"
(মুসলিম: ২৭০২)
➡️ ইস্তিগফারের উপকারিতা সমূহ: ১। অধিক ইস্তিগফারের কারণে প্রচুর বর্ষণ হয়। বাগান ও শস্যে ভালো ফসল হয়। নদী-নালা থাকে জীবন্ত।
২। ইস্তিগফারকারীকে আল্লাহ উত্তম সন্তান, সম্পদ ও জীবিকার দ্বারা সম্মানিত করেন।
৩। দ্বীন পালন সহজ হয়। এবং কর্মজীবন হয় সুখের।
৪। আল্লাহ ও বান্দার মাঝে যে দূরত্ব আছে, তা ঘুচে যায়।
৫। ইস্তিগফারকারীর কাছে দুনিয়াকে খুব তুচ্ছ করে দেয়া হয়৷
৬। মানব ও জ্বীন শ`য়তান থেকে তাকে হিফাযত করা হয়৷
৭। দ্বীন ও ঈমানের স্বাদ আস্বাদন করা যায়।
৮। আল্লাহর ভালোবাসা অর্জিত হয়।
৯। বিচক্ষণতা ও বিশ্বাস বৃদ্ধি পায়।
১০। দুশ্চিন্তা, পেরেশানি দূর হয়।
১১। বেকারত্ব দূর হয়।
১২। আল্লাহ তা'আলার নৈকট্য অর্জিত হয়। তার তাওবার কারণে আল্লাহ আনন্দিত হন।
১৩। মৃ*ত্যুর সময় ফেরেশতারা তার জন্য সুসংবাদ নিয়ে আসে৷
১৪। হাশরের মাঠে মানুষ যখন প্রচন্ড গরম ও ঘামের মধ্যে থাকবে, তখন ইস্তিগফারকারী থাকবে আরশের ছায়াতলে।
১৫। কি'য়ামতের দিন মানুষ যখন অস্থির থাকবে, ইস্তিগফারকারী তখন ডানপন্থী মুত্তাকিনদের দলে থাকবে।
১৬। মন্দ কজ থেকে বেঁচে থাকা যায়।
১৭। আরশ বহনকারী ফেরেশতাগণও তার জন্য দু'আ করেন। [উৎস : নাদ্বরতুন নাঈম ফি মাকারিমি আখলাকির রাসূল, ২/৩০২]
‘অধিক পরিমাণে ইস্তিগফারের চেয়ে কবরে বান্দার সর্বোত্তম সঙ্গী আর কিছু হতে পারে না।’ .
--আবদুর রহমান বিন মুতয়িম (রাহ.) [আল ফাউযুল আযিম: ১১৯]
✅ ইস্তেগফারের দোয়া: اَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ الَّذِىْ لَا إِلٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّوْمُ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ "আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, যিনি ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ নেই। তিনি চিরঞ্জীব, সৃষ্টিকে ধারণকারী এবং আমি তাঁর দিকে ফিরে আসি (তওবা করি)।" (তিরমিজি: ৩৫৭৭, সহিহ)
সংগৃহীত
(মুসলিম: ২৭০২)
➡️ ইস্তিগফারের উপকারিতা সমূহ: ১। অধিক ইস্তিগফারের কারণে প্রচুর বর্ষণ হয়। বাগান ও শস্যে ভালো ফসল হয়। নদী-নালা থাকে জীবন্ত।
২। ইস্তিগফারকারীকে আল্লাহ উত্তম সন্তান, সম্পদ ও জীবিকার দ্বারা সম্মানিত করেন।
৩। দ্বীন পালন সহজ হয়। এবং কর্মজীবন হয় সুখের।
৪। আল্লাহ ও বান্দার মাঝে যে দূরত্ব আছে, তা ঘুচে যায়।
৫। ইস্তিগফারকারীর কাছে দুনিয়াকে খুব তুচ্ছ করে দেয়া হয়৷
৬। মানব ও জ্বীন শ`য়তান থেকে তাকে হিফাযত করা হয়৷
৭। দ্বীন ও ঈমানের স্বাদ আস্বাদন করা যায়।
৮। আল্লাহর ভালোবাসা অর্জিত হয়।
৯। বিচক্ষণতা ও বিশ্বাস বৃদ্ধি পায়।
১০। দুশ্চিন্তা, পেরেশানি দূর হয়।
১১। বেকারত্ব দূর হয়।
১২। আল্লাহ তা'আলার নৈকট্য অর্জিত হয়। তার তাওবার কারণে আল্লাহ আনন্দিত হন।
১৩। মৃ*ত্যুর সময় ফেরেশতারা তার জন্য সুসংবাদ নিয়ে আসে৷
১৪। হাশরের মাঠে মানুষ যখন প্রচন্ড গরম ও ঘামের মধ্যে থাকবে, তখন ইস্তিগফারকারী থাকবে আরশের ছায়াতলে।
১৫। কি'য়ামতের দিন মানুষ যখন অস্থির থাকবে, ইস্তিগফারকারী তখন ডানপন্থী মুত্তাকিনদের দলে থাকবে।
১৬। মন্দ কজ থেকে বেঁচে থাকা যায়।
১৭। আরশ বহনকারী ফেরেশতাগণও তার জন্য দু'আ করেন। [উৎস : নাদ্বরতুন নাঈম ফি মাকারিমি আখলাকির রাসূল, ২/৩০২]
‘অধিক পরিমাণে ইস্তিগফারের চেয়ে কবরে বান্দার সর্বোত্তম সঙ্গী আর কিছু হতে পারে না।’ .
--আবদুর রহমান বিন মুতয়িম (রাহ.) [আল ফাউযুল আযিম: ১১৯]
✅ ইস্তেগফারের দোয়া: اَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ الَّذِىْ لَا إِلٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّوْمُ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ "আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, যিনি ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ নেই। তিনি চিরঞ্জীব, সৃষ্টিকে ধারণকারী এবং আমি তাঁর দিকে ফিরে আসি (তওবা করি)।" (তিরমিজি: ৩৫৭৭, সহিহ)
সংগৃহীত