ফুকাহাগণ এই ব্যাপারে ইখতেলাফ করেছেন যে, কাফেরদের সাথে সন্ধি করা জায়েজ আছে কি নেই। কেউ কেউ হুদাইবিয়ার সন্ধির উপর কেয়াস করে জায়েজ বলেছেন । আর কেউ কেউ মুসলিমদের কঠিন দূর্বলতার সময় জায়েজ বলেছেন । ফুকাহাগণের কেউ কেউ সন্ধিকে কখনই জায়েজ মনে করেন না। তাদের মতে আয়াতে সাইফ দ্বারা কাফেরদের সাথে সন্ধির হুকুম মানসুখ হয়ে গেছে। তবে সঠিক কথা হল দুইটি শর্তে সন্ধি জায়েজ আছে।একঃ মুসলিমদের এক বিঘত পরিমাণ জায়গাও কাফেরদের হাতে সোপর্দের ব্যাপারে কোন চুক্তি করা যাবে না। (নেহায়াতুল মুহতাজ-৮৫/৮)। কারণ ইসলামী ভূমি কারো নিজস্ব ভূমি নয় । তাই তা কাফেরদের হাতে সোপর্দ করা কারো জন্য বৈধ নয় । ইসলামি ভূমি কাফেরদের হাতে সোপর্দের শর্তে কোন সন্ধি তা বাতিল বলে গণ্য হবে । কারণ জমিন আল্লাহর এবং তারপর ইসলামের । এজন্যই ফিলিস্তিনের ব্যাপারে ইসরাইলের সাথে কখনই সন্ধি জায়েয হবে না।
দুইঃ জিহাদ যখন ফরজে আইন হয় তখন সন্ধি বাতিল হয়ে যায়। যেমন কাফেররা মুসলিম ভূমিতে প্রবেশ করল বা করার ইচ্ছা করল তখন সন্ধি জায়েজ হবে না। (ফাতহুল আলী লিমালিক-৯৮২/১)
সুতরাং বর্তমান অবস্থায় যেহেতু জিহাদ ফরজে আইন তাই ফুকাহাদের মতে বর্তমানে সন্ধিও জায়েজ নেই। কিন্তু অনেক ভ্রান্ত আলেমের চিন্তাধারা হল মুসলিম রাষ্ট্রগুলু কাফেরদের সাথে সন্ধি অবস্থায় আছে।অথচ এই মুহুর্তে কোন ধরণের সন্ধির অস্তিস্ত ফিকহের কিতাবে নেই।
আল্লাহ এদের গোমরাহি থেকে আমাদের হেফাজত করুন।
দুইঃ জিহাদ যখন ফরজে আইন হয় তখন সন্ধি বাতিল হয়ে যায়। যেমন কাফেররা মুসলিম ভূমিতে প্রবেশ করল বা করার ইচ্ছা করল তখন সন্ধি জায়েজ হবে না। (ফাতহুল আলী লিমালিক-৯৮২/১)
সুতরাং বর্তমান অবস্থায় যেহেতু জিহাদ ফরজে আইন তাই ফুকাহাদের মতে বর্তমানে সন্ধিও জায়েজ নেই। কিন্তু অনেক ভ্রান্ত আলেমের চিন্তাধারা হল মুসলিম রাষ্ট্রগুলু কাফেরদের সাথে সন্ধি অবস্থায় আছে।অথচ এই মুহুর্তে কোন ধরণের সন্ধির অস্তিস্ত ফিকহের কিতাবে নেই।
আল্লাহ এদের গোমরাহি থেকে আমাদের হেফাজত করুন।