সম্প্রীতি বাংলাদেশ নামের একটি সংগঠনের বিষয়ে ইতিমধ্যে আপনারা জেনেছেন। সংগঠনটি ২০১৮ সালের জুলাই মাসে আত্মপ্রকাশ করে এবং এর আহবায়ক হল মালাউন পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায়। এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকসহ অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে জাতীয় অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ইমেরিটাস অধ্যাপক এ কে আজাদ চৌধুরী, ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান, অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও লেখক মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি সারওয়ার আলী, সাংবাদিক আবেদ খান, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক শামীম মো. আফজাল, বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতা শুদ্ধানন্দ মহাথেরো, রামকৃষ্ণ মিশনের সাধারণ সম্পাদক স্বামী গুরু সেবানন্দ, খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নির্মল রোজারিও, ইসকনের প্রতিনিধি সুখীল দাস সহ আরও অনেকে। এখানে নামগুলো দিলাম যাতে আপনারা নামগুলো মনে রাখতে পারেন ভুলে না জান যে এদেশের মুসলিমদের হৃদয়ে ছুরি ঢোকাতে কাদের কাদের হাতে ছুরি আছে।
তো এই সংগঠনটি কিছুদিন আগে বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে জঙ্গি চেনার উপায় বর্ণনা করেছে। আপনারা বিষয়টি সম্পর্কে আশাকরি অবগত আছেন এই কারণে এটি নতুন করে আর বলছি না। কিন্তু তারা কিছুদিন পর যখন থেকে সাধারণ মুসলিমদের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভ লক্ষ্য করেছে সাথে সাথে সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়েছে যে “সন্দেহভাজন জঙ্গি সদস্য শনাক্তকরণের কিছু নির্দেশক তুলে ধরে গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিজ্ঞাপনটিকে ‘অনভিপ্রেত’ ও ‘অনাকাঙ্ক্ষিত’ আখ্যা দিয়ে সেটি ‘সম্প্রীতি বাংলাদেশের’ পক্ষ থেকে দেওয়া হয়নি বলে দাবি করেছেন সংগঠনটির আহ্বায়ক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়”।
এখন প্রথমেই বলি জাতীয় দৈনিক গুলোতে প্রথম পাতা এবং শেষ পাতাতে বিজ্ঞাপন দিতে প্রচুর পরিমাণে অর্থ প্রয়োজন। যুগান্তরের ২০১৮সালের বিজ্ঞাপন খরচ প্রথম পৃষ্ঠা প্রতি কলাম ইঞ্চি ১৭,০০০ এবং শেষ পৃষ্ঠা ১৪০০০, প্রথম আলো প্রথম পৃষ্ঠা ৩০,০০০ কলাম ইঞ্চি শেষ পৃষ্ঠা ২৫,০০০ এখানে শুধু এক কলাম ইঞ্চির কথা বললাম তাহলে বুঝুন এই বিশাল সাইজের বিজ্ঞাপনে শুধু একটি দৈনিকে লাখ লাখ অর্থের প্রয়োজন পরবে এবং অনলাইন পত্রিকাগুলোতেও বিজ্ঞাপন খুব ব্যয়বহুল। সহজেই বোঝা যায় যে এত গুলো পত্রিকা তাদের এই বিজ্ঞাপণ বিনামূল্যে ছাপিয়ে দেয়নি বরং টাকা দেয়া লেগেছে। আর এতোগুলো পত্রিকা তো আর ভুল করে তাদের নাম দিয়ে ছাপাবে এটা যুক্তিসঙ্গত নয় একেবারেই। এ থেকে বোঝা যায় এই বিজ্ঞাপনটি তারাই দিয়েছে এবং আপনারা অবাক হবেন তাগুতগোষ্ঠীর বলা যায় সম্পূর্ণ অথবা মৌন সমর্থন রয়েছে তাদের। এই পীযুষের গোঁড়া এখানে নয় এই পীযুষের গোঁড়া মালাউনের দেশ ইন্ডিয়াতে।
প্রিয় ভাইয়েরা সম্প্রিতি বাংলাদেশ যতই বলুক বিজ্ঞাপনটি তাদের নয় এটি বিশ্বাস করা একেবারেই যৌক্তিক নয়। ভাইয়েরা তাদের এই দাবি আমাদের যেন ধোঁকায় না ফেলে।
বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত তথ্যসুত্রঃ
তো এই সংগঠনটি কিছুদিন আগে বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে জঙ্গি চেনার উপায় বর্ণনা করেছে। আপনারা বিষয়টি সম্পর্কে আশাকরি অবগত আছেন এই কারণে এটি নতুন করে আর বলছি না। কিন্তু তারা কিছুদিন পর যখন থেকে সাধারণ মুসলিমদের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভ লক্ষ্য করেছে সাথে সাথে সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়েছে যে “সন্দেহভাজন জঙ্গি সদস্য শনাক্তকরণের কিছু নির্দেশক তুলে ধরে গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিজ্ঞাপনটিকে ‘অনভিপ্রেত’ ও ‘অনাকাঙ্ক্ষিত’ আখ্যা দিয়ে সেটি ‘সম্প্রীতি বাংলাদেশের’ পক্ষ থেকে দেওয়া হয়নি বলে দাবি করেছেন সংগঠনটির আহ্বায়ক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়”।
এখন প্রথমেই বলি জাতীয় দৈনিক গুলোতে প্রথম পাতা এবং শেষ পাতাতে বিজ্ঞাপন দিতে প্রচুর পরিমাণে অর্থ প্রয়োজন। যুগান্তরের ২০১৮সালের বিজ্ঞাপন খরচ প্রথম পৃষ্ঠা প্রতি কলাম ইঞ্চি ১৭,০০০ এবং শেষ পৃষ্ঠা ১৪০০০, প্রথম আলো প্রথম পৃষ্ঠা ৩০,০০০ কলাম ইঞ্চি শেষ পৃষ্ঠা ২৫,০০০ এখানে শুধু এক কলাম ইঞ্চির কথা বললাম তাহলে বুঝুন এই বিশাল সাইজের বিজ্ঞাপনে শুধু একটি দৈনিকে লাখ লাখ অর্থের প্রয়োজন পরবে এবং অনলাইন পত্রিকাগুলোতেও বিজ্ঞাপন খুব ব্যয়বহুল। সহজেই বোঝা যায় যে এত গুলো পত্রিকা তাদের এই বিজ্ঞাপণ বিনামূল্যে ছাপিয়ে দেয়নি বরং টাকা দেয়া লেগেছে। আর এতোগুলো পত্রিকা তো আর ভুল করে তাদের নাম দিয়ে ছাপাবে এটা যুক্তিসঙ্গত নয় একেবারেই। এ থেকে বোঝা যায় এই বিজ্ঞাপনটি তারাই দিয়েছে এবং আপনারা অবাক হবেন তাগুতগোষ্ঠীর বলা যায় সম্পূর্ণ অথবা মৌন সমর্থন রয়েছে তাদের। এই পীযুষের গোঁড়া এখানে নয় এই পীযুষের গোঁড়া মালাউনের দেশ ইন্ডিয়াতে।
প্রিয় ভাইয়েরা সম্প্রিতি বাংলাদেশ যতই বলুক বিজ্ঞাপনটি তাদের নয় এটি বিশ্বাস করা একেবারেই যৌক্তিক নয়। ভাইয়েরা তাদের এই দাবি আমাদের যেন ধোঁকায় না ফেলে।
বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত তথ্যসুত্রঃ