দাঈ ইলাল্লাহদের প্রতি মাওলানা আসেম উমর এর গুরুত্বপূর্ণ নসিহাহ
আল্লাহ তা'আলার বান্দাদেরকে মানুষের বানানো নিজামের ইবাদত থেকে বের করে আল্লাহ তা'আলার নিজামের দিকে ডাকা বাস্তবেই অনেক কঠিন কাজ, কিন্তু সকল নবী রাসূল এই উদ্দেশ্যের জন্যেই কষ্ট ও নির্যাতন সহ্য করেছেন। এজন্য আজও এই উদ্দেশ্যের জন্য যদি মুজাহিদদের কুরবানী দিতে হয়, পরীক্ষা ও জটিলতা এসে আঁকড়ে ধরে, তাহলে এটা আল্লাহ তা'আলার সুন্নাত; কিন্তু যদি এই সব কিছুর বিনিময়ে আমাদের মাওলা আমাদের ওপর রাজি হয়ে যান তাহলে এই সকল কঠোরতা সহ্য করা কোন দামি সওদা নয়। আমাদের প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উম্মত যদি পরিপূর্ণ হেদায়েতের ওপর এসে যায়, আল্লাহ তা'আলার বিরুদ্ধে দাঁড় করানো তন্ত্র-মন্ত্রের বিরোধিতা ঘোষণা দিয়ে খিলাফত প্রতিষ্ঠার দিকে এসে যায়। আল্লাহ তা'আলার জমিনে আল্লাহ তা'আলার শরিয়ত প্রতিষ্ঠার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের দুশমনদের সাথে কিতালের জন্য উঠে দাঁড়ায় তাহলে এই হিজরত, এই বিরহ, এই আঘাত যা দূরপাল্লার মিজাইল দ্বারা লেগেছে অথবা দুশমনের জুলম-নির্যাতনের দ্বারা এবং সেই আঘাতপ্রাপ্ত হৃদয় যা আপনজনদের কণ্ঠ ও কলম উপহার দিয়েছে । সব কিছু আনন্দচিত্তে কবুল । চারা গাছে ফুল ফোটানোর জন্য বাগানের কাঁটা সহ্য করেই যাবো। দাঈদের জন্য দুশমনের নিক্ষিপ্ত কাদায় কি করে আপত্তি হবে? পদ্মফুল কুঁড়াতে গেলে কাদা তো লাগবেই । যদি নিজের ব্যক্তিত্বের কুরবানী দিয়ে অন্যদের আরাম ও প্রশান্তি পৌঁছানোর সুন্নাত পৃথিবীতে না থাকে তাহলে মা-কে মা বলবো কিভাবে যিনি অন্যের জন্য নিজেকে মিটিয়ে দেন। সুতরাং জিহাদ ও খিলাফতের দাওয়াত দানকারীদেরকেও এই দাওয়াতের জন্য নিজেকে বিলীন করে দিতে হবে। নিজের বর্তমান উম্মতের ভবিষ্যতের জন্য এবং নিজের নির্ঘুম রাত উম্মতের ঘুমের জন্য । যদি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের গোলামদের ঘর বাঁচানোর জন্য নিজের ঘর উজার হয়ে যায় তাতে কী আসে যায়? রাহমাতুললিল আলামীনের উম্মতের শান্তি ও তৃপ্তির জন্য যদি নিজের ভুখ ও ক্ষুধা সহ্য করতে হয় তাহলে সমস্যা কি? নিজের ঘর না বানাতে পারলাম কিন্তু উম্মতের বাচ্চা-কাচ্চাদের ঘর বেঁচে যাবে। কোথাও ইরাক ও সিরিয়া, কাবায়েল। ও আফগানিস্তান বানাতে দেয়া যাবে না। তোমার জীবন অতি মূল্যবান নয়, মূল্যবান বানিয়ে লও। যারা জীবন মূল্যবান বানানোর প্রতিজ্ঞা করেছে, পথে নেমেছে তারা যেন প্রতিজ্ঞা পূর্ণ করে, তারা যেন পথ থেকে ফিরে না আসে। যারা নগণ্য জীবনটা মূল্যবান-পথে বিলিয়ে দিবে, যারা প্রতিজ্ঞা পূর্ণ করবে- তাদের জন্যই রয়েছে খোদায়ী ওয়াদা ।ذلك هو الفوز العظيم, বাস্তবেই এটা অনেক সফল সওদা যার মধ্যে কোন রকমের লোকসান নেই ।
আল্লাহ তা'আলার বান্দাদেরকে মানুষের বানানো নিজামের ইবাদত থেকে বের করে আল্লাহ তা'আলার নিজামের দিকে ডাকা বাস্তবেই অনেক কঠিন কাজ, কিন্তু সকল নবী রাসূল এই উদ্দেশ্যের জন্যেই কষ্ট ও নির্যাতন সহ্য করেছেন। এজন্য আজও এই উদ্দেশ্যের জন্য যদি মুজাহিদদের কুরবানী দিতে হয়, পরীক্ষা ও জটিলতা এসে আঁকড়ে ধরে, তাহলে এটা আল্লাহ তা'আলার সুন্নাত; কিন্তু যদি এই সব কিছুর বিনিময়ে আমাদের মাওলা আমাদের ওপর রাজি হয়ে যান তাহলে এই সকল কঠোরতা সহ্য করা কোন দামি সওদা নয়। আমাদের প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উম্মত যদি পরিপূর্ণ হেদায়েতের ওপর এসে যায়, আল্লাহ তা'আলার বিরুদ্ধে দাঁড় করানো তন্ত্র-মন্ত্রের বিরোধিতা ঘোষণা দিয়ে খিলাফত প্রতিষ্ঠার দিকে এসে যায়। আল্লাহ তা'আলার জমিনে আল্লাহ তা'আলার শরিয়ত প্রতিষ্ঠার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের দুশমনদের সাথে কিতালের জন্য উঠে দাঁড়ায় তাহলে এই হিজরত, এই বিরহ, এই আঘাত যা দূরপাল্লার মিজাইল দ্বারা লেগেছে অথবা দুশমনের জুলম-নির্যাতনের দ্বারা এবং সেই আঘাতপ্রাপ্ত হৃদয় যা আপনজনদের কণ্ঠ ও কলম উপহার দিয়েছে । সব কিছু আনন্দচিত্তে কবুল । চারা গাছে ফুল ফোটানোর জন্য বাগানের কাঁটা সহ্য করেই যাবো। দাঈদের জন্য দুশমনের নিক্ষিপ্ত কাদায় কি করে আপত্তি হবে? পদ্মফুল কুঁড়াতে গেলে কাদা তো লাগবেই । যদি নিজের ব্যক্তিত্বের কুরবানী দিয়ে অন্যদের আরাম ও প্রশান্তি পৌঁছানোর সুন্নাত পৃথিবীতে না থাকে তাহলে মা-কে মা বলবো কিভাবে যিনি অন্যের জন্য নিজেকে মিটিয়ে দেন। সুতরাং জিহাদ ও খিলাফতের দাওয়াত দানকারীদেরকেও এই দাওয়াতের জন্য নিজেকে বিলীন করে দিতে হবে। নিজের বর্তমান উম্মতের ভবিষ্যতের জন্য এবং নিজের নির্ঘুম রাত উম্মতের ঘুমের জন্য । যদি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের গোলামদের ঘর বাঁচানোর জন্য নিজের ঘর উজার হয়ে যায় তাতে কী আসে যায়? রাহমাতুললিল আলামীনের উম্মতের শান্তি ও তৃপ্তির জন্য যদি নিজের ভুখ ও ক্ষুধা সহ্য করতে হয় তাহলে সমস্যা কি? নিজের ঘর না বানাতে পারলাম কিন্তু উম্মতের বাচ্চা-কাচ্চাদের ঘর বেঁচে যাবে। কোথাও ইরাক ও সিরিয়া, কাবায়েল। ও আফগানিস্তান বানাতে দেয়া যাবে না। তোমার জীবন অতি মূল্যবান নয়, মূল্যবান বানিয়ে লও। যারা জীবন মূল্যবান বানানোর প্রতিজ্ঞা করেছে, পথে নেমেছে তারা যেন প্রতিজ্ঞা পূর্ণ করে, তারা যেন পথ থেকে ফিরে না আসে। যারা নগণ্য জীবনটা মূল্যবান-পথে বিলিয়ে দিবে, যারা প্রতিজ্ঞা পূর্ণ করবে- তাদের জন্যই রয়েছে খোদায়ী ওয়াদা ।ذلك هو الفوز العظيم, বাস্তবেই এটা অনেক সফল সওদা যার মধ্যে কোন রকমের লোকসান নেই ।