তাগুতের সাথে আপোষ করেননি সাইয়্যিদুল মুরসালীন মুহাম্মাদে আরাবী সাঃ, যে কারনে তিনি শিয়াবে আবি-তালেবে তিন বৎসর বন্দি জীবন কাটিয়েছেন। আপোষ করেননি ইমামে আবূ হানীফা (রহঃ) যারকারনে জেলথেকে বেরহয়ে এসেছে ইমামের লাশ । আপোষ করেননি শায়খুল হিন্দ মাহমূদুল হাসান (রহঃ) যার কারনে মাল্টার জেলখানায়,শাগরেদ হুসাইন আহমাদ মাদানী রহঃ সহ জেলখেটেছেন। এই জন্যে আমি বলি আমদের তিনটি পরিচয়। এক আমরা উম্মতে মুহাম্মাদী । দুই, আমরা হানাফী। তিন, আমরা দেওবন্দী। তিনটি পরিচয়েই আমাদের মিরাস সুত্রে জেলখানা।
এমনিভাবে তাগুতের সাথে আপোষ না করার কারনে সতের বৎসর জেলখেটেছেন ইমাম ইবনে তাইমিয়া রহঃ । ষোল বৎসর জেলখেটেছেন ইমাম ইবনুল ক্বাইয়্যুম রহঃ প্রতিদিন সত্তর টি করে বেতের আঘাত খেয়েছেন ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল রহঃ বেতের আঘাত খেয়েছেন ইমাম মালেক রহঃ ।
সুতরাং আমরা আমাদের আকাবেরদের থেকে এই শিক্ষাই পাই যে, জীবন চলেগেলেও কোন তাগুতের সাথে আপোষ করা যাবে না । যারা আপোষ করে চলে তারা মুনাফিক। সূরতে আলেম বা মুসলিম সিরাতে মুনাফিক।
এমনিভাবে তাগুতের সাথে আপোষ না করার কারনে সতের বৎসর জেলখেটেছেন ইমাম ইবনে তাইমিয়া রহঃ । ষোল বৎসর জেলখেটেছেন ইমাম ইবনুল ক্বাইয়্যুম রহঃ প্রতিদিন সত্তর টি করে বেতের আঘাত খেয়েছেন ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল রহঃ বেতের আঘাত খেয়েছেন ইমাম মালেক রহঃ ।
সুতরাং আমরা আমাদের আকাবেরদের থেকে এই শিক্ষাই পাই যে, জীবন চলেগেলেও কোন তাগুতের সাথে আপোষ করা যাবে না । যারা আপোষ করে চলে তারা মুনাফিক। সূরতে আলেম বা মুসলিম সিরাতে মুনাফিক।