স্বামীকে তালাক (!) দিয়ে ধর্ষকের সাথে বিয়ে বসতে বাধ্য করল থানার ওসি!
পাবনা সদর থানার ওসির বিরুদ্ধে অভিযোগ, এক নারী থানায় এসে যার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করেছিলেন, তাকেই বিয়ে করতে বাধ্য করেছে এই ওসি। এছাড়া বিয়ে আয়োজনে সহযোগিতা করেছে সাব-ইন্সপেক্টর একরামুল হক।
পাবনার পুলিশ সুপার শেখ রফিকুল ইসলামের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম বিবিসি বাংলা জানায়, পাবনা শহরের বাসিন্দা এক নারী সদর থানায় ধর্ষণের অভিযোগ আনলে, গত ৬ই সেপ্টেম্বর রাতে তাকে থানায় ডেকে নিয়ে পূর্বের স্বামীকে তালাক (!) দিতে বাধ্য করে থানার রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসী ওসি। সেই সঙ্গে মূল ধর্ষকের সাথে বিয়ে বসতে বাধ্য করা হয় নির্যাতিতা নারীকে। ওই রাতেই এই বিয়ে দেয়ার ঘটনা ঘটে এবং থানা প্রাঙ্গণেই এসব করা হয়েছে।
এ ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনা উঠে। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসী বাহিনী পুলিশ এভাবে দেশে অপরাধ দমনে সহায়তা না করে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে চাচ্ছে বলে মতামত ব্যক্ত করা হয়।
এই ধর্ষণ মামলায় ৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন ধর্ষণের শিকার নারী। এদের মধ্যে তিন জন ধর্ষণ করেছে এবং বাকি দুই জন ধর্ষণে সহায়তা করেছে বলে জানানো হয়।
পাবনা সদর থানার ওসির বিরুদ্ধে অভিযোগ, এক নারী থানায় এসে যার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করেছিলেন, তাকেই বিয়ে করতে বাধ্য করেছে এই ওসি। এছাড়া বিয়ে আয়োজনে সহযোগিতা করেছে সাব-ইন্সপেক্টর একরামুল হক।
পাবনার পুলিশ সুপার শেখ রফিকুল ইসলামের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম বিবিসি বাংলা জানায়, পাবনা শহরের বাসিন্দা এক নারী সদর থানায় ধর্ষণের অভিযোগ আনলে, গত ৬ই সেপ্টেম্বর রাতে তাকে থানায় ডেকে নিয়ে পূর্বের স্বামীকে তালাক (!) দিতে বাধ্য করে থানার রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসী ওসি। সেই সঙ্গে মূল ধর্ষকের সাথে বিয়ে বসতে বাধ্য করা হয় নির্যাতিতা নারীকে। ওই রাতেই এই বিয়ে দেয়ার ঘটনা ঘটে এবং থানা প্রাঙ্গণেই এসব করা হয়েছে।
এ ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনা উঠে। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসী বাহিনী পুলিশ এভাবে দেশে অপরাধ দমনে সহায়তা না করে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে চাচ্ছে বলে মতামত ব্যক্ত করা হয়।
এই ধর্ষণ মামলায় ৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন ধর্ষণের শিকার নারী। এদের মধ্যে তিন জন ধর্ষণ করেছে এবং বাকি দুই জন ধর্ষণে সহায়তা করেছে বলে জানানো হয়।
Comment