পূর্ব-তুর্কিস্তান | পবিত্র আযানকেই পরিবর্তন করে দিল আগ্রাসী চীন
পূর্ব তুর্কিস্তান, মুসলিম উম্মাহর স্মৃতি থেকে ভুলিয়ে দেওয়া এক জনপদের নাম। দখলদার চীন এ মুসলিম ভূখণ্ড দখল করে নেয় ১৯৫০ সালে। এরপর থেকেই পূর্ব তুর্কিস্তানে মুসলিমদের উপর অবর্ণনীয় নির্যাতন চালানোর পাশাপাশি পরিকল্পিতভাবে ইসলামী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যও ধ্বংস করে চলেছে আগ্রাসী চীনারা।
উইঘুর মুসলিমদের গণহারে গ্রেফতার করে কথিত কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে প্রেরণের অনেক আগেই ইসলামি শরিয়তের গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ নামাজের জন্য দেয়া আজানকে পরিবর্তন করেছিল বর্বর চাইনিজরা।
গত ১৬ জুলাই বার্তা সংস্থা ডোম (ডকুমেন্টিং অপরেইজন এগেইনস্ট মুসলিম) এমনই একটি মসজিদের অভ্যন্তররের ছবি প্রকাশ করে৷ ছবিটিতে দখলদার চাইনিজ সরকারের জোরপূর্বক চাপিয়ে দেয়া পরিবর্তিত আজানের একটি পোস্টার লাগানো অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। এই পোস্টারে লেখা রয়েছে- ‘We are the children of the fatherland, We are the children of the fatherland. Our homeland is Great, our homeland is Great. It is time for prayer, come and make your vows. Pray for unity, stability, for the development and prosperity of our homeland.’
যার বাংলা অর্থ হচ্ছে –
‘আমরা এই ভূখণ্ডের সন্তান, আমরা এই ভূখন্ডের সন্তান, আমাদের জন্মভূমি মহান, আমাদের জন্মভূমি মহান। এখন প্রার্থনার সময়, প্রার্থনা করতে আসুন এবং প্রতিজ্ঞা করুন আমাদের দেশের উন্নয়ন, সমৃদ্ধি ও স্থিরতার জন্য।’
তুর্কিস্তানি উইঘুর মুসলিমদের উপর চীনা সরকার যে কি পরিমাণ খড়গহস্ত, এটি তারই একটি নমুনা। বর্তমানে নাস্তিক্যবাদী চাইনিজদের নির্যাতনের চিত্র একের পর এক জনসম্মুখে প্রকাশ পেতে শুরু করেছে। তবুও দশকের পর দশক ধরে চলা এসব অত্যাচার-জুলুমের কাহিনী সম্পর্কে কথিত বিশ্বসম্প্রদায় সর্বদাই উদাসীন থেকে গেছে।
তাই হকপন্থী উলামাগ মনে করেন, এই উম্মাহ্র সমস্যার সমাধান তাদের নিজেদেরকেই করতে হবে। বিশ্ব সম্প্রদায়ের এই নির্বাক উদাসীনতা মুসলিম উম্মাহ্কে বার বার এই সত্য চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। তাই তাঁরা কাশ্মীর স্বাধীন করার পাশাপাশি পূর্ব তুর্কিস্তান মুক্ত করার দিকেও উম্মাহকে মনোনিবেশ করার আহব্বান জানিয়েছেন।
তথ্যসূত্র:
——–
1. Adhan Changed By Chinese Authorities-
– https://tinyurl.com/ykx56ht6
পূর্ব তুর্কিস্তান, মুসলিম উম্মাহর স্মৃতি থেকে ভুলিয়ে দেওয়া এক জনপদের নাম। দখলদার চীন এ মুসলিম ভূখণ্ড দখল করে নেয় ১৯৫০ সালে। এরপর থেকেই পূর্ব তুর্কিস্তানে মুসলিমদের উপর অবর্ণনীয় নির্যাতন চালানোর পাশাপাশি পরিকল্পিতভাবে ইসলামী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যও ধ্বংস করে চলেছে আগ্রাসী চীনারা।
উইঘুর মুসলিমদের গণহারে গ্রেফতার করে কথিত কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে প্রেরণের অনেক আগেই ইসলামি শরিয়তের গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ নামাজের জন্য দেয়া আজানকে পরিবর্তন করেছিল বর্বর চাইনিজরা।
গত ১৬ জুলাই বার্তা সংস্থা ডোম (ডকুমেন্টিং অপরেইজন এগেইনস্ট মুসলিম) এমনই একটি মসজিদের অভ্যন্তররের ছবি প্রকাশ করে৷ ছবিটিতে দখলদার চাইনিজ সরকারের জোরপূর্বক চাপিয়ে দেয়া পরিবর্তিত আজানের একটি পোস্টার লাগানো অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। এই পোস্টারে লেখা রয়েছে- ‘We are the children of the fatherland, We are the children of the fatherland. Our homeland is Great, our homeland is Great. It is time for prayer, come and make your vows. Pray for unity, stability, for the development and prosperity of our homeland.’
যার বাংলা অর্থ হচ্ছে –
‘আমরা এই ভূখণ্ডের সন্তান, আমরা এই ভূখন্ডের সন্তান, আমাদের জন্মভূমি মহান, আমাদের জন্মভূমি মহান। এখন প্রার্থনার সময়, প্রার্থনা করতে আসুন এবং প্রতিজ্ঞা করুন আমাদের দেশের উন্নয়ন, সমৃদ্ধি ও স্থিরতার জন্য।’
তুর্কিস্তানি উইঘুর মুসলিমদের উপর চীনা সরকার যে কি পরিমাণ খড়গহস্ত, এটি তারই একটি নমুনা। বর্তমানে নাস্তিক্যবাদী চাইনিজদের নির্যাতনের চিত্র একের পর এক জনসম্মুখে প্রকাশ পেতে শুরু করেছে। তবুও দশকের পর দশক ধরে চলা এসব অত্যাচার-জুলুমের কাহিনী সম্পর্কে কথিত বিশ্বসম্প্রদায় সর্বদাই উদাসীন থেকে গেছে।
তাই হকপন্থী উলামাগ মনে করেন, এই উম্মাহ্র সমস্যার সমাধান তাদের নিজেদেরকেই করতে হবে। বিশ্ব সম্প্রদায়ের এই নির্বাক উদাসীনতা মুসলিম উম্মাহ্কে বার বার এই সত্য চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। তাই তাঁরা কাশ্মীর স্বাধীন করার পাশাপাশি পূর্ব তুর্কিস্তান মুক্ত করার দিকেও উম্মাহকে মনোনিবেশ করার আহব্বান জানিয়েছেন।
তথ্যসূত্র:
——–
1. Adhan Changed By Chinese Authorities-
– https://tinyurl.com/ykx56ht6