হুদুদ বিরোধীদের কড়া জবাব দিলো ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান
ফাইল ফটো: ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের মুখপাত্র জবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিযাহুল্লাহ।
সম্প্রতি আফগানিস্তানে ইমারতে ইসলামিয়া প্রকাশ্যে হুদুদ কায়েম করা শুরু করেছেন। এতে তথাকথিত সুশীল শ্রেণী ও মানবাধিকার সংরক্ষণের নামে মানবাধিকার ভক্ষক পশ্চিমা দেশগুলোর চুলকানি শুরু হয়ে গেছে।এ সকল ধোঁকাবাজদের উপযুক্ত জবাব দিয়েছেন ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের মুখপাত্র জবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিযাহুল্লাহ।
হুদুদ কায়েমের ক্ষেত্রে বিভিন্ন মহল থেকে ব্যক্ত বিরূপ প্রতিক্রিয়া হতাশা প্রকাশ করেছেন জবিহুল্লাহ মুজাহিদ। তিনি বলেন, এটা খুবই দুঃখজনক যে, কিছু দেশ এবং সংস্থা এখনও আফগানিস্তান সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাচ্ছে না।তিনি জোর দিয়ে বলেন, “আফগানিস্তানের জনগণের মধ্যে ৯৯ শতাংশই মুসলিম। ইসলামি শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য পাহাড়সম ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে।”“আমেরিকা ও ইউরোপ সহ বিশ্বের অনেক দেশেই মৃত্যুদণ্ডের শাস্তির বিধান রয়েছে। এরপরও ইসলামি শাস্তি প্রয়োগ করার কারণে আফগানিস্তানের সমালোচনা করার অর্থ হচ্ছে – হয় তারা পূর্ণাঙ্গ তথ্য পাচ্ছে না অথবা ইসলামের সাথে তাদের শত্রুতা রয়েছে, অথবা তারা মুসলিমদের বিশ্বাস, বিধান ও আভ্যন্তরীণ বিষয়ের ব্যাপারে শ্রদ্ধা রাখে না। এটা স্পষ্ট ভাবেই ভিন্ন দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে অযাচিত হস্তক্ষেপ যা অত্যন্ত নিন্দনীয়।”
তালিবান প্রশাসন ঠিক যেভাবে ত্যাগ তিতিক্ষা ও সাহসিকতার সাথে আগ্রাসী আমেরিকাকে আফগানিস্তান থেকে বিতাড়িত করেছেন, এখনও ঠিক সেভাবেই ইসলাম ও মুসলিমদের সম্মান সমুন্নত করে যাচ্ছেন।অন্যদিকে, বিশ্বের অন্যান্য নামধারী মুসলিম শাসকরা পশ্চিমাদের চাপে এবং নিজেদের গদি টিকিয়ে রাখার জন্য ইসলাম ও মুসলিমদেরকে বিক্রি করে দিচ্ছে প্রতিনিয়ত।
তথ্যসূত্র:
১। Reaction of spokesman of the IEA Regarding Criticizing of Islamic Laws – https://tinyurl.com/25mbjrwh
ফাইল ফটো: ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের মুখপাত্র জবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিযাহুল্লাহ।
সম্প্রতি আফগানিস্তানে ইমারতে ইসলামিয়া প্রকাশ্যে হুদুদ কায়েম করা শুরু করেছেন। এতে তথাকথিত সুশীল শ্রেণী ও মানবাধিকার সংরক্ষণের নামে মানবাধিকার ভক্ষক পশ্চিমা দেশগুলোর চুলকানি শুরু হয়ে গেছে।এ সকল ধোঁকাবাজদের উপযুক্ত জবাব দিয়েছেন ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের মুখপাত্র জবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিযাহুল্লাহ।
হুদুদ কায়েমের ক্ষেত্রে বিভিন্ন মহল থেকে ব্যক্ত বিরূপ প্রতিক্রিয়া হতাশা প্রকাশ করেছেন জবিহুল্লাহ মুজাহিদ। তিনি বলেন, এটা খুবই দুঃখজনক যে, কিছু দেশ এবং সংস্থা এখনও আফগানিস্তান সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাচ্ছে না।তিনি জোর দিয়ে বলেন, “আফগানিস্তানের জনগণের মধ্যে ৯৯ শতাংশই মুসলিম। ইসলামি শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য পাহাড়সম ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে।”“আমেরিকা ও ইউরোপ সহ বিশ্বের অনেক দেশেই মৃত্যুদণ্ডের শাস্তির বিধান রয়েছে। এরপরও ইসলামি শাস্তি প্রয়োগ করার কারণে আফগানিস্তানের সমালোচনা করার অর্থ হচ্ছে – হয় তারা পূর্ণাঙ্গ তথ্য পাচ্ছে না অথবা ইসলামের সাথে তাদের শত্রুতা রয়েছে, অথবা তারা মুসলিমদের বিশ্বাস, বিধান ও আভ্যন্তরীণ বিষয়ের ব্যাপারে শ্রদ্ধা রাখে না। এটা স্পষ্ট ভাবেই ভিন্ন দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে অযাচিত হস্তক্ষেপ যা অত্যন্ত নিন্দনীয়।”
তালিবান প্রশাসন ঠিক যেভাবে ত্যাগ তিতিক্ষা ও সাহসিকতার সাথে আগ্রাসী আমেরিকাকে আফগানিস্তান থেকে বিতাড়িত করেছেন, এখনও ঠিক সেভাবেই ইসলাম ও মুসলিমদের সম্মান সমুন্নত করে যাচ্ছেন।অন্যদিকে, বিশ্বের অন্যান্য নামধারী মুসলিম শাসকরা পশ্চিমাদের চাপে এবং নিজেদের গদি টিকিয়ে রাখার জন্য ইসলাম ও মুসলিমদেরকে বিক্রি করে দিচ্ছে প্রতিনিয়ত।
তথ্যসূত্র:
১। Reaction of spokesman of the IEA Regarding Criticizing of Islamic Laws – https://tinyurl.com/25mbjrwh