কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইতিহাস নিষ্ঠুরতা আর বর্বরতার জঘন্য ইতিহাস
১৯৪৯ সালের ১৫ জানুয়ারি সবশেষ ব্রিটিশ কমান্ডার ইন চীফ জেনারেল ফ্রান্সিস বুটচারের হাত থেকে সেনাবাহিনীর কার্যক্রম শুরু করে ভারত। সেই থেকে প্রতি বছর ১৫ জানুয়ারিতে সেনা দিবস পালন করে ভারতীয়রা। গত পরশু ৭৫ তম সেনা দিবস উদযাপন করছে ভারত। ১৯৪৭ সালের দেশ ভাগের সময় থেকেই তারা কাশ্মীরে আগ্রাসন চালালেও এ ঘটনার মাধ্যমে কাশ্মীরে ভারতীয় আগ্রাসন প্রাতিষ্ঠানিক রুপ লাভ করে। আর এ দীর্ঘ সময় মুসলিম ভূমি কাশ্মীরে নিজেদের দখলদারিত্ব প্রতিষ্ঠায় আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।
ভারত পুরোপুরি অবৈধভাবে জম্মু ও কাশ্মীর উপত্যকাকে তার অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে দাবি করে আসছে। আর এটি তারা কুটকৌশল ও সেনাবাহিনীর অস্ত্রের শক্তিতে করে যাচ্ছে। কাশ্মীরে হাজার হাজার বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে তারা। তাদের আগ্রাসন থেকে নিরীহ মানুষ, নারী, শিশু, এমনকি বৃদ্ধরাও রেহাই পায়নি।
ক্র্যাকডাউন আর কাশ্মীর যেন অঙ্গাঅঙ্গীভাবে জড়িত একটি নাম হয়ে দাঁড়িয়েছে। কাশ্মীরে ক্র্যাকডাউন পরিচালনার কারণে কুখ্যাত হয়ে আছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। প্রায়ই কাশ্মীরে স্বাধীনতাকামীদের গ্রেফতার করতে বাড়ি বাড়ি অবৈধ অভিযান চালায় তারা। এ সময়গুলোতে বাড়িঘর ও গ্রামে থাকা সবাইকে ফাকা জায়গা বা তাদের নির্দেশিত স্থানে সরে যেতে বলা হয়। এরপর বাড়ি বাড়ি চলে চিরুনী অভিযান। ক্র্যাকডাউনের এমন সময়গুলোতে পুষরা পালিয়ে গেলে পুরুষশূণ্য বাড়িতে মুসলিম নারীদের ওপর সেনারা চালায় পাশবিক নির্যাতন।
এছাড়াও প্রতিনিয়ত কাশ্মীরে মুসলিমদের বিচারবহির্ভূত হত্যা, ধর্ষণ, নির্যাতন এবং গুমসহ মানপবাধিকার হরণ করে যাচ্ছে দখলদার ভারতীয় সেনাবাহিনী। এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, কাশ্মীরে ১৯৮৯-২০২২ পর্যন্ত ৯৬,১৬১ জন মুসলিমকে হত্যা করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। উক্ত সময়ের মধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে ১,৬৫,৪২৮ জনকে, ধর্ষণ করা হয়েছে ১১,২৫৬ জন কাশ্মীরি নারী ও শিশুকে, এতিম করা হয়েছে ১,০৭,৮৯২ জন শিশুকে, বিধবা করা করা হয়েছে ২২,৯৫৪ জনকে এবং আহত করা হয়েছে লাখ লাখ কাশ্মিরিকে। এছাড়াও ধ্বংস করা হয়েছে মুসলিমদের ১১,০৪৯ টি ঘরবাড়ি।
এখানেই শেষ নয়। কাশ্মীরে অন্তত ৮ লাখ ভাতীয় সেনা মোতায়েন করে রেখেছে দখলদার ভারত। এর মাধ্যমে কাশ্মীরের বিশেষ স্বাধীনতা মর্যাদা আর্টিকেল ৩৭০ বাতিল করে করে হিন্দুত্ববাদী ভারত। তবে এতোকিছুর পরও কথিত আন্তর্জাতিক বিশ্ব বা নামধারী মুসলিম শাসকগোষ্ঠী কেউই মাজলুম কাশ্মীরি মুসলিমদের পক্ষে টু শব্দটি করছেনা। হাজার হাজার নারীকে ধর্ষণ করলেও কথিত নারীবাদীরা ভারতের বিরুদ্ধে কথা বলছেনা। ফলস্বরুপ বর্তমানে কাশ্মীরে আরও আগ্রাসী ভূমিকা পালন করছে উপমহাদেশের ইসরাইল খ্যাত হিন্দুত্ববাদী ভারত।
১৯৪৯ সালের ১৫ জানুয়ারি সবশেষ ব্রিটিশ কমান্ডার ইন চীফ জেনারেল ফ্রান্সিস বুটচারের হাত থেকে সেনাবাহিনীর কার্যক্রম শুরু করে ভারত। সেই থেকে প্রতি বছর ১৫ জানুয়ারিতে সেনা দিবস পালন করে ভারতীয়রা। গত পরশু ৭৫ তম সেনা দিবস উদযাপন করছে ভারত। ১৯৪৭ সালের দেশ ভাগের সময় থেকেই তারা কাশ্মীরে আগ্রাসন চালালেও এ ঘটনার মাধ্যমে কাশ্মীরে ভারতীয় আগ্রাসন প্রাতিষ্ঠানিক রুপ লাভ করে। আর এ দীর্ঘ সময় মুসলিম ভূমি কাশ্মীরে নিজেদের দখলদারিত্ব প্রতিষ্ঠায় আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।
ভারত পুরোপুরি অবৈধভাবে জম্মু ও কাশ্মীর উপত্যকাকে তার অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে দাবি করে আসছে। আর এটি তারা কুটকৌশল ও সেনাবাহিনীর অস্ত্রের শক্তিতে করে যাচ্ছে। কাশ্মীরে হাজার হাজার বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে তারা। তাদের আগ্রাসন থেকে নিরীহ মানুষ, নারী, শিশু, এমনকি বৃদ্ধরাও রেহাই পায়নি।
ক্র্যাকডাউন আর কাশ্মীর যেন অঙ্গাঅঙ্গীভাবে জড়িত একটি নাম হয়ে দাঁড়িয়েছে। কাশ্মীরে ক্র্যাকডাউন পরিচালনার কারণে কুখ্যাত হয়ে আছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। প্রায়ই কাশ্মীরে স্বাধীনতাকামীদের গ্রেফতার করতে বাড়ি বাড়ি অবৈধ অভিযান চালায় তারা। এ সময়গুলোতে বাড়িঘর ও গ্রামে থাকা সবাইকে ফাকা জায়গা বা তাদের নির্দেশিত স্থানে সরে যেতে বলা হয়। এরপর বাড়ি বাড়ি চলে চিরুনী অভিযান। ক্র্যাকডাউনের এমন সময়গুলোতে পুষরা পালিয়ে গেলে পুরুষশূণ্য বাড়িতে মুসলিম নারীদের ওপর সেনারা চালায় পাশবিক নির্যাতন।
এছাড়াও প্রতিনিয়ত কাশ্মীরে মুসলিমদের বিচারবহির্ভূত হত্যা, ধর্ষণ, নির্যাতন এবং গুমসহ মানপবাধিকার হরণ করে যাচ্ছে দখলদার ভারতীয় সেনাবাহিনী। এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, কাশ্মীরে ১৯৮৯-২০২২ পর্যন্ত ৯৬,১৬১ জন মুসলিমকে হত্যা করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। উক্ত সময়ের মধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে ১,৬৫,৪২৮ জনকে, ধর্ষণ করা হয়েছে ১১,২৫৬ জন কাশ্মীরি নারী ও শিশুকে, এতিম করা হয়েছে ১,০৭,৮৯২ জন শিশুকে, বিধবা করা করা হয়েছে ২২,৯৫৪ জনকে এবং আহত করা হয়েছে লাখ লাখ কাশ্মিরিকে। এছাড়াও ধ্বংস করা হয়েছে মুসলিমদের ১১,০৪৯ টি ঘরবাড়ি।
এখানেই শেষ নয়। কাশ্মীরে অন্তত ৮ লাখ ভাতীয় সেনা মোতায়েন করে রেখেছে দখলদার ভারত। এর মাধ্যমে কাশ্মীরের বিশেষ স্বাধীনতা মর্যাদা আর্টিকেল ৩৭০ বাতিল করে করে হিন্দুত্ববাদী ভারত। তবে এতোকিছুর পরও কথিত আন্তর্জাতিক বিশ্ব বা নামধারী মুসলিম শাসকগোষ্ঠী কেউই মাজলুম কাশ্মীরি মুসলিমদের পক্ষে টু শব্দটি করছেনা। হাজার হাজার নারীকে ধর্ষণ করলেও কথিত নারীবাদীরা ভারতের বিরুদ্ধে কথা বলছেনা। ফলস্বরুপ বর্তমানে কাশ্মীরে আরও আগ্রাসী ভূমিকা পালন করছে উপমহাদেশের ইসরাইল খ্যাত হিন্দুত্ববাদী ভারত।
তথ্যসূত্র:
1. Indian Army Day: Troops constantly brutalizing Kashmiris in IIOJK
– https://tinyurl.com/yckhvw6k
– https://tinyurl.com/yckhvw6k