৯ ফিলিস্তিনি মুসলিমকে খুন করলো আগ্রাসী ইসরাইল
ফিলিস্তিনে ভয়াবহ আগ্রাসী হামলা চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরাইল। এক দিনে ৯ জন ফিলিস্তিনি মুসলিমকে গুলি করে হত্যা এবং অপর ২০ জনকে আহত করেছে আগ্রাসী ইহুদি বাহিনী। নিহতদের মধ্যে একজন বৃদ্ধা নারীও রয়েছেন; আর আহতদের মধ্যে ৪ জন রয়েছে মুমূর্ষু অবস্থায়।
গত ২৬ জানুয়ারি সকালে অধিকৃত ফিলিস্তিনের জেনিন শহরে এই হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটে। সকাল থেকেই শত শত ইহুদি সেনা এলাকাটির একটি ফিলিস্তিনি শরনার্থী শিবিরে অভিযান শুরু করে। তাদের অভিযানে গুড়িয়ে দেয়া হয় বেশ কয়েকটি ফিলিস্তিনি বাড়ি।
এর মাত্র একদিন আগেই ইসরাইলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইতেমার বেন গাভির গোটা জেরুজালেম ও পবিত্র আল-আকসা মসজিদ দখলের ঘোষণা দিয়েছিল,এর জন্য সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলেও জানিয়ছে দখলদার এই মন্ত্রী।
সে জানায়, ‘যুদ্ধ পরিস্থিতির কাছাকাছি আমরা। খুব শিগগিরই মাউন্ট টেম্পল (আল-আকসা) দখলের পরিকল্পনা ইসরাইলের। এই ঘোষণায় সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো (ফিলিস্তিনি) মাথাচাড়া দিচ্ছে। তাদের প্রতিহত করতে আমরাও প্রস্তুত। সে কারণেই নিরাপত্তা বহরে যুগান্তকারী সংস্কার আনা হচ্ছে। পুলিশ ও সেনা সদস্যদের বেতনভাতা ২০ থেকে ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে। তালিকায় যুক্ত হবে আরও ৪ হাজার সদস্য। দেয়া হবে অত্যাধুনিক যানবাহন ও অস্ত্র।
রীতিমতো ঘোষণা দিয়ে এক দিনেই ৯ ফিলিস্তিনিকে গণহত্যা ও ২০ জনকে গুরুতর আহত করেছে ইসরাইল। তাদের আগ্রাসন এখনো শেষ হয়নি। ইহুদিদের পবিত্র আল-আকসা মসজিদ দখলের খায়েশ বহু দিনের। বর্তমানে মুসলিম জাতির দুর্বলতার সুযোগে তাদের এই খায়েশ পূরণের স্বপ্ন দেখছে তারা। আর এ লক্ষ্যে ফিলিস্তিনিদের ওপর চালানো হচ্ছে বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ড।
তবে ফিলিস্তিনিরা নিজেদের রক্ত দিয়ে হলেও পবিত্র আল-আকসা মসজিদকে নাপাক ইহুদিদের কবল থেকে রক্ষা করে চলেছেন। কিন্তু বিশ্ব মুসলিমরা এখনো আল-আকসা ও ফিলিস্তিনি মুসলিমদের ব্যপারে উদাসিন। এই উদাসিনতার কারণেই মূলত মুসলিমদের প্রথম কেবলা আল-আকসা বেদখল হবার আশংকা খুব প্রকট হয়ে গেছে এখন।
তথ্যসূত্র:
——–
1. Israeli troops kill 9 Palestinian people, including an elderly woman, wound 16, in an apocalyptic vicious attack on Jenin — many critical
– https://tinyurl.com/2s3zkpp3
2. ‘আল-আকসা’ সম্পূর্ণ দখলের পরিকল্পনা, বাড়ছে অভিযান: ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
– https://tinyurl.com/3ypw5ezd
ফিলিস্তিনে ভয়াবহ আগ্রাসী হামলা চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরাইল। এক দিনে ৯ জন ফিলিস্তিনি মুসলিমকে গুলি করে হত্যা এবং অপর ২০ জনকে আহত করেছে আগ্রাসী ইহুদি বাহিনী। নিহতদের মধ্যে একজন বৃদ্ধা নারীও রয়েছেন; আর আহতদের মধ্যে ৪ জন রয়েছে মুমূর্ষু অবস্থায়।
গত ২৬ জানুয়ারি সকালে অধিকৃত ফিলিস্তিনের জেনিন শহরে এই হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটে। সকাল থেকেই শত শত ইহুদি সেনা এলাকাটির একটি ফিলিস্তিনি শরনার্থী শিবিরে অভিযান শুরু করে। তাদের অভিযানে গুড়িয়ে দেয়া হয় বেশ কয়েকটি ফিলিস্তিনি বাড়ি।
এর মাত্র একদিন আগেই ইসরাইলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইতেমার বেন গাভির গোটা জেরুজালেম ও পবিত্র আল-আকসা মসজিদ দখলের ঘোষণা দিয়েছিল,এর জন্য সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলেও জানিয়ছে দখলদার এই মন্ত্রী।
সে জানায়, ‘যুদ্ধ পরিস্থিতির কাছাকাছি আমরা। খুব শিগগিরই মাউন্ট টেম্পল (আল-আকসা) দখলের পরিকল্পনা ইসরাইলের। এই ঘোষণায় সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো (ফিলিস্তিনি) মাথাচাড়া দিচ্ছে। তাদের প্রতিহত করতে আমরাও প্রস্তুত। সে কারণেই নিরাপত্তা বহরে যুগান্তকারী সংস্কার আনা হচ্ছে। পুলিশ ও সেনা সদস্যদের বেতনভাতা ২০ থেকে ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে। তালিকায় যুক্ত হবে আরও ৪ হাজার সদস্য। দেয়া হবে অত্যাধুনিক যানবাহন ও অস্ত্র।
রীতিমতো ঘোষণা দিয়ে এক দিনেই ৯ ফিলিস্তিনিকে গণহত্যা ও ২০ জনকে গুরুতর আহত করেছে ইসরাইল। তাদের আগ্রাসন এখনো শেষ হয়নি। ইহুদিদের পবিত্র আল-আকসা মসজিদ দখলের খায়েশ বহু দিনের। বর্তমানে মুসলিম জাতির দুর্বলতার সুযোগে তাদের এই খায়েশ পূরণের স্বপ্ন দেখছে তারা। আর এ লক্ষ্যে ফিলিস্তিনিদের ওপর চালানো হচ্ছে বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ড।
তবে ফিলিস্তিনিরা নিজেদের রক্ত দিয়ে হলেও পবিত্র আল-আকসা মসজিদকে নাপাক ইহুদিদের কবল থেকে রক্ষা করে চলেছেন। কিন্তু বিশ্ব মুসলিমরা এখনো আল-আকসা ও ফিলিস্তিনি মুসলিমদের ব্যপারে উদাসিন। এই উদাসিনতার কারণেই মূলত মুসলিমদের প্রথম কেবলা আল-আকসা বেদখল হবার আশংকা খুব প্রকট হয়ে গেছে এখন।
তথ্যসূত্র:
——–
1. Israeli troops kill 9 Palestinian people, including an elderly woman, wound 16, in an apocalyptic vicious attack on Jenin — many critical
– https://tinyurl.com/2s3zkpp3
2. ‘আল-আকসা’ সম্পূর্ণ দখলের পরিকল্পনা, বাড়ছে অভিযান: ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
– https://tinyurl.com/3ypw5ezd