ঢাকার রাজপথে নবীপ্রেমিকদের জনসমুদ্র
ক্রুসেডার রাষ্ট্র ফ্রান্সে রাসুল (সা.)-এর ব্যাঙ্গচিত্র প্রদর্শনী ও ইসলামোফোবিয়ার প্রতিবাদে ফ্রান্সের দূতাবাস অবরোধের জন্য রাজধানী ঢাকায় বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। এদিন বিক্ষোভ সমাবেশে লাখো তাওহীদি জনতার উপস্থিতি ও নারায়ে তাকবীরের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠেছিল মসজিদের শহর ঢাকা। তাওহীদি জনতার মুখে ছিল, ‘নারায়ে তাকবীর-আল্লাহু আকবার ধ্বনি।
মুসলিমদের প্রাণের স্পন্দন, যার জন্য তাঁরা নিজেদের পিতা-মাতা ও জীবনকে কুরবান করতে প্রস্তুত, সেই মহামানব হযরত মোহাম্মাদ (সা.) কে নিয়ে সম্প্রতি আবারো ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শন শুরু করেছে ক্রুসেডার ফ্রান্স, আর এতে পুরো সমর্থন ও সহযোগিতা করছে দেশটির সরকার ম্যাক্রো। এরপর থেকেই শুরু হয় বিশ্বব্যাপী ফ্রান্স বিরুধী বিক্ষোভ মিছিল ও দেশটির পণ্য বর্জনের ডাক।
সোমবার দুপুরে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম চত্বরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও ফ্রান্সের দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। সকাল ১১টায় শুরু হওয়া সেই সমাবেশ বেলা বাড়ার সাথে সাথে জনসমুদ্রে পরিণত হয়। বিভিন্ন স্লোগান সম্বলিত প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে ফ্রান্সের দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচীতে অংশ নেয় লাখো নবীপ্রেমিক তাওহিদী জনতা।
অল্প সময়ের মধ্যেই পুরো পল্টন এলাকা ছাপিয়ে দৈনিক বাংলা, প্রেসক্লাব, জিরো পয়েন্টসহ আশেপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে সমাবেশ। বাংলাদেশের ত্বাগুত সরকার তাওহীদি জনতার মোকাবেলায় আশপাশের এলাকায় মোতায়েন করে বিপুল সংখ্যক গুণ্ডা বাহিনী (পুলিশ)।
ঘেরাও কর্মসূচির মঞ্চ থেকে আল্লামা জুনাইদ বাবুনগরী (হা.) বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফ্রান্সের দূতাবাস বন্ধ করতে হবে, ফ্রান্সের সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। এবং ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশ থেকে বহিস্কার করতে হবে। তিনি আরো বলেন, কাদিয়ানীদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে, যিনা-ব্যাভিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে এবং অপরাধীদেরকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার কথাও বলেন তিনি। তিনি বলেন, শরিয়ার আলোকে অপরাধীদের উপর রজম ও দোররা মারতে হবে, যিনা-ব্যাভিচারকারী পুরুষ ও মহিলার ক্ষেত্রে কুরআনের আইন প্রয়োগ করতে হবে।
এসব দাবী না মানলে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলেও দেশ বরেণ্য এই আলেমী-দ্বীন হুশিয়ারী দেন।
এদিকে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিন্দা জানাতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে নুর হোছাইন কাসেমী বলেন, যদি আমাদের দাবি না মানা হয়, তাহলে আরো কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে।
নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করে বলেন, সমাবেশে আগত নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন জায়গায় পুলিশ কর্তৃক বাধার সম্মুখীন হয়েছেন। তারপরও এমন বাঁধভাঙ্গা জোয়ার নবীপ্রেমেরই বহিঃপ্রকাশ। আগামী দিনে নবীজীর মর্যাদা সমুন্নত রাখতে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিতেও কুণ্ঠাবোধ করবেনা নবীপ্রেমিকরা।
ক্রুসেডার রাষ্ট্র ফ্রান্সে রাসুল (সা.)-এর ব্যাঙ্গচিত্র প্রদর্শনী ও ইসলামোফোবিয়ার প্রতিবাদে ফ্রান্সের দূতাবাস অবরোধের জন্য রাজধানী ঢাকায় বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। এদিন বিক্ষোভ সমাবেশে লাখো তাওহীদি জনতার উপস্থিতি ও নারায়ে তাকবীরের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠেছিল মসজিদের শহর ঢাকা। তাওহীদি জনতার মুখে ছিল, ‘নারায়ে তাকবীর-আল্লাহু আকবার ধ্বনি।
মুসলিমদের প্রাণের স্পন্দন, যার জন্য তাঁরা নিজেদের পিতা-মাতা ও জীবনকে কুরবান করতে প্রস্তুত, সেই মহামানব হযরত মোহাম্মাদ (সা.) কে নিয়ে সম্প্রতি আবারো ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শন শুরু করেছে ক্রুসেডার ফ্রান্স, আর এতে পুরো সমর্থন ও সহযোগিতা করছে দেশটির সরকার ম্যাক্রো। এরপর থেকেই শুরু হয় বিশ্বব্যাপী ফ্রান্স বিরুধী বিক্ষোভ মিছিল ও দেশটির পণ্য বর্জনের ডাক।
সোমবার দুপুরে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম চত্বরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও ফ্রান্সের দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। সকাল ১১টায় শুরু হওয়া সেই সমাবেশ বেলা বাড়ার সাথে সাথে জনসমুদ্রে পরিণত হয়। বিভিন্ন স্লোগান সম্বলিত প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে ফ্রান্সের দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচীতে অংশ নেয় লাখো নবীপ্রেমিক তাওহিদী জনতা।
অল্প সময়ের মধ্যেই পুরো পল্টন এলাকা ছাপিয়ে দৈনিক বাংলা, প্রেসক্লাব, জিরো পয়েন্টসহ আশেপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে সমাবেশ। বাংলাদেশের ত্বাগুত সরকার তাওহীদি জনতার মোকাবেলায় আশপাশের এলাকায় মোতায়েন করে বিপুল সংখ্যক গুণ্ডা বাহিনী (পুলিশ)।
ঘেরাও কর্মসূচির মঞ্চ থেকে আল্লামা জুনাইদ বাবুনগরী (হা.) বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফ্রান্সের দূতাবাস বন্ধ করতে হবে, ফ্রান্সের সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। এবং ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশ থেকে বহিস্কার করতে হবে। তিনি আরো বলেন, কাদিয়ানীদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে, যিনা-ব্যাভিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে এবং অপরাধীদেরকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার কথাও বলেন তিনি। তিনি বলেন, শরিয়ার আলোকে অপরাধীদের উপর রজম ও দোররা মারতে হবে, যিনা-ব্যাভিচারকারী পুরুষ ও মহিলার ক্ষেত্রে কুরআনের আইন প্রয়োগ করতে হবে।
এসব দাবী না মানলে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলেও দেশ বরেণ্য এই আলেমী-দ্বীন হুশিয়ারী দেন।
এদিকে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিন্দা জানাতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে নুর হোছাইন কাসেমী বলেন, যদি আমাদের দাবি না মানা হয়, তাহলে আরো কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে।
নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করে বলেন, সমাবেশে আগত নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন জায়গায় পুলিশ কর্তৃক বাধার সম্মুখীন হয়েছেন। তারপরও এমন বাঁধভাঙ্গা জোয়ার নবীপ্রেমেরই বহিঃপ্রকাশ। আগামী দিনে নবীজীর মর্যাদা সমুন্নত রাখতে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিতেও কুণ্ঠাবোধ করবেনা নবীপ্রেমিকরা।