ইসরায়েলের অপরাধনামা – নিরস্ত্র ফিলিস্তিনি হত্যা!
গত ১০ অক্টোবর ইসরায়েলি বাহিনী একটি ভিডিও রিলিজ করেছে, সেখানে দাবি করা হয় যে, ৪ জন সশস্ত্র হামাস সদস্য জাকিম বীচ এলাকায় তাদের সাথে যুদ্ধে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছে।
কিন্তু আলজাজিরা বলেছে যে, তাদের ডিজিটাল তদন্তে বেড়িয়ে এসেছে, ঐ ভিডিওতে বেশ কিছু অসঙ্গতি ছিল; মূলত ইসরাইল ৪ জন নিরস্ত্র বেসামরিক মুসলিমকে খুব কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করেছে।
আলজাজিরা দাবি করেছে, তাদের ডিজিটাল তদন্ত টিম ইসরায়েলি সৈন্যদের প্রকাশ করা ভিডিওটি নিয়ে গভীর তদন্ত করে দেখেছে যে, প্রথমে ঐ এলাকায় ট্যাংক নিয়ে টহল দিচ্ছিল, আর তাদের পেছনে পায়ে হেটে আগাচ্ছিল কয়েকজন ইসরায়েলি সৈনিক।
এরপর ঝোপের আড়াল হঠাৎ ৪ জন ফিলিস্তিনি বের হয়ে আসে এবং আত্মসমর্পণের সংকেত দেয়। কিন্তু এরপর তাদেরকে নানা নির্দেশনা দেয় ইজরায়েলি সেনারা। তারা সেসবও মেনে চলেন। এরপরও নিরস্ত্র সেই ফিলিস্তিনিদের উপর গুলি চালানো হয়। তাদের হত্যার পর তাদের পজিশন পরিবর্তন করে তাদের নিকটে অস্ত্র ফেলে দেয়া হয় বলে বিশ্লেষণ করে বলেছে আলজাজিরা ডিজিটাল তদন্ত দল।
আমেরিকা দাবি করে বলেছে যে, হামাস যুদ্ধের আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলে না। কিন্তু ইসরায়েল আইন মেনেই যুদ্ধ পরিচালনা করছে। কিন্তু তাদেরই বানানো আইনে এটি সুস্পষ্ট যুদ্ধাপরাধ। সুস্পষ্ট প্রমাণ থাকার পরেও আমেরিকা বা পশ্চিমাদের জন্য ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনের বুলি আওড়ানোর সুযোগ নেই। কারণ প্রতিপক্ষ যে মুসলমান !
গত ১০ অক্টোবর ইসরায়েলি বাহিনী একটি ভিডিও রিলিজ করেছে, সেখানে দাবি করা হয় যে, ৪ জন সশস্ত্র হামাস সদস্য জাকিম বীচ এলাকায় তাদের সাথে যুদ্ধে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছে।
কিন্তু আলজাজিরা বলেছে যে, তাদের ডিজিটাল তদন্তে বেড়িয়ে এসেছে, ঐ ভিডিওতে বেশ কিছু অসঙ্গতি ছিল; মূলত ইসরাইল ৪ জন নিরস্ত্র বেসামরিক মুসলিমকে খুব কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করেছে।
আলজাজিরা দাবি করেছে, তাদের ডিজিটাল তদন্ত টিম ইসরায়েলি সৈন্যদের প্রকাশ করা ভিডিওটি নিয়ে গভীর তদন্ত করে দেখেছে যে, প্রথমে ঐ এলাকায় ট্যাংক নিয়ে টহল দিচ্ছিল, আর তাদের পেছনে পায়ে হেটে আগাচ্ছিল কয়েকজন ইসরায়েলি সৈনিক।
এরপর ঝোপের আড়াল হঠাৎ ৪ জন ফিলিস্তিনি বের হয়ে আসে এবং আত্মসমর্পণের সংকেত দেয়। কিন্তু এরপর তাদেরকে নানা নির্দেশনা দেয় ইজরায়েলি সেনারা। তারা সেসবও মেনে চলেন। এরপরও নিরস্ত্র সেই ফিলিস্তিনিদের উপর গুলি চালানো হয়। তাদের হত্যার পর তাদের পজিশন পরিবর্তন করে তাদের নিকটে অস্ত্র ফেলে দেয়া হয় বলে বিশ্লেষণ করে বলেছে আলজাজিরা ডিজিটাল তদন্ত দল।
আমেরিকা দাবি করে বলেছে যে, হামাস যুদ্ধের আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলে না। কিন্তু ইসরায়েল আইন মেনেই যুদ্ধ পরিচালনা করছে। কিন্তু তাদেরই বানানো আইনে এটি সুস্পষ্ট যুদ্ধাপরাধ। সুস্পষ্ট প্রমাণ থাকার পরেও আমেরিকা বা পশ্চিমাদের জন্য ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনের বুলি আওড়ানোর সুযোগ নেই। কারণ প্রতিপক্ষ যে মুসলমান !