গেরুয়া সন্ত্রাসের থাবা আপনার ঘরে
এই অবস্থায় আমি ঘুমান কি করে?
বোরকা পড়ে স্কুলে আসায় সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার "হবীগঞ্জ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের" ৮ম শ্রেনীর মেধাবী ছাত্রী সাদিয়া আক্তার কে ঐ স্কুলের শিক্ষিকা মৌসুমি রায় উনার পায়ের কাছে সেজদা দিয়ে নাকে খত দিতে বলেন কিন্তু সাদিয়া শিক্ষিকা মৌসুমি রায় কে কেঁদে কেঁদে অন্য শান্তি দেওয়ার কথা বললেও তিনি ক্ষীপ্ত হয়ে বলেন আমি যা বলেছি তাই তোমকে করতে হবে।এক পর্যায়ে ঐ শিক্ষার্থী কে তাই করতে বাধ্য করেন। এবং অন্যান্য শিক্ষার্থী কে এব্যাপারে কোন রকম উস্কানি দিলে Tc দিয়ে স্কুল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেন।
ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৮/০৭/২০২২ইংরেজী বৃহস্পতিবার।ঐদিন একই ক্লাসে পড়োয়া আমার মেয়ে তানিয়া র কাছ থেকে ঘটনা টি জানার পর আমি ঐ স্কুলের কেরানি আঃ রাজ্জক স্যার সামছু স্যার এবং প্রধান শিক্ষিকা রোকেয়া মহোদয়ের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করে বিষয়টি জানতে চাইলে এব্যপারে উনারা কিছুই জানেন না বলে আমাকে জানান এবং পরদিন শুক্রবার স্কুল বন্ধ থাকার কারণে শনিবার দিন আমাকে স্কুলে আসতে বলেন।এবং বিষয় টি গুরুত্ব দিয়ে দেখবেন বলে আমাকে আশ্বস্ত করেন। তার পর শনিবার দিন আমি ও আমার ভাতিজা এডভোকেট রাজু কে নিয়ে স্কুলে যাওয়ার পর ঘটনার সত্যতা প্রমাণ করতে সাদিয়া সহ ক্লাসের অন্যান্ন শিক্ষাত্রীদের নিয়ে প্রধান শিক্ষিকার সামনে বিষয়টি প্রমানিত হলে আমাদের কে অতি দ্রুত সমাধান করবেন বলে আশ্বস্ত করেন। কিন্তু আজ দৈনিক হবিগঞ্জ সমাচার পত্রিকা খবর টি ( হিন্দুত্ববাদীদের দোষ ঢেকে) প্রকাশ করার কারণে আমি প্রকৃত বিষয় টি তোলে ধরার চেষ্টা করেছি। এবং প্রশাসনের নিকট শিক্ষিকা মৌসুমি রায়ের অপসারণ ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
[ ঐ স্কুলের একজন শিক্ষার্থীর বাবার তদন্ত মূলক ফেসবুক পোষ্টের কপি]
টিকাঃ দালাল মিডিয়া গুলো সব সময়ের মত ঐ হিন্দু মহিলার দোষ গোপন করে শিক্ষার্থীর উপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করতেছে।
ফেসবুক লিংকঃ
এই অবস্থায় আমি ঘুমান কি করে?
বোরকা পড়ে স্কুলে আসায় সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার "হবীগঞ্জ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের" ৮ম শ্রেনীর মেধাবী ছাত্রী সাদিয়া আক্তার কে ঐ স্কুলের শিক্ষিকা মৌসুমি রায় উনার পায়ের কাছে সেজদা দিয়ে নাকে খত দিতে বলেন কিন্তু সাদিয়া শিক্ষিকা মৌসুমি রায় কে কেঁদে কেঁদে অন্য শান্তি দেওয়ার কথা বললেও তিনি ক্ষীপ্ত হয়ে বলেন আমি যা বলেছি তাই তোমকে করতে হবে।এক পর্যায়ে ঐ শিক্ষার্থী কে তাই করতে বাধ্য করেন। এবং অন্যান্য শিক্ষার্থী কে এব্যাপারে কোন রকম উস্কানি দিলে Tc দিয়ে স্কুল থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেন।
ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৮/০৭/২০২২ইংরেজী বৃহস্পতিবার।ঐদিন একই ক্লাসে পড়োয়া আমার মেয়ে তানিয়া র কাছ থেকে ঘটনা টি জানার পর আমি ঐ স্কুলের কেরানি আঃ রাজ্জক স্যার সামছু স্যার এবং প্রধান শিক্ষিকা রোকেয়া মহোদয়ের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করে বিষয়টি জানতে চাইলে এব্যপারে উনারা কিছুই জানেন না বলে আমাকে জানান এবং পরদিন শুক্রবার স্কুল বন্ধ থাকার কারণে শনিবার দিন আমাকে স্কুলে আসতে বলেন।এবং বিষয় টি গুরুত্ব দিয়ে দেখবেন বলে আমাকে আশ্বস্ত করেন। তার পর শনিবার দিন আমি ও আমার ভাতিজা এডভোকেট রাজু কে নিয়ে স্কুলে যাওয়ার পর ঘটনার সত্যতা প্রমাণ করতে সাদিয়া সহ ক্লাসের অন্যান্ন শিক্ষাত্রীদের নিয়ে প্রধান শিক্ষিকার সামনে বিষয়টি প্রমানিত হলে আমাদের কে অতি দ্রুত সমাধান করবেন বলে আশ্বস্ত করেন। কিন্তু আজ দৈনিক হবিগঞ্জ সমাচার পত্রিকা খবর টি ( হিন্দুত্ববাদীদের দোষ ঢেকে) প্রকাশ করার কারণে আমি প্রকৃত বিষয় টি তোলে ধরার চেষ্টা করেছি। এবং প্রশাসনের নিকট শিক্ষিকা মৌসুমি রায়ের অপসারণ ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
[ ঐ স্কুলের একজন শিক্ষার্থীর বাবার তদন্ত মূলক ফেসবুক পোষ্টের কপি]
টিকাঃ দালাল মিডিয়া গুলো সব সময়ের মত ঐ হিন্দু মহিলার দোষ গোপন করে শিক্ষার্থীর উপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করতেছে।
ফেসবুক লিংকঃ