আলহামদুলিল্লাহ্* । লোণ উলফ ম্যাগাজিন প্রকাশ পাওয়ার পরই কুফফাররা নিশ্চিন্তে চলাফেলা করতে পারছে না । আমেরিকা বাংলাদেশে বসবাসরত তাদের নাগরিকদের সতর্কবার্তা দিয়েছে । কয়েকদিনের মধ্যে বাকি কুফফার রাষ্ট্র ও তাদের নাগরিকদের সতর্কতা বার্তা জানাবে , ইনশা-আল্লাহ । কারন কুফফাররা মুজাহিদদের ভালো করেই জানে কিন্তু আফসোস আজ অনেক মুসলিম মুজাহিদদের চিনতে ব্যর্থ হচ্ছে । কুফফার তাদের শত্রুকে ঠিকই চিনে কিন্তু মুসলিমরা তাদের শত্রু আজ বন্ধু রুপে গ্রহন করেছে , যেখানে আল্লাহ কোরআনে বলেছেন - "তোমরা কুফফারদের বন্ধু রুপে গ্রহন করো না" । আর আজ ঠিক তার উলটো হচ্ছে । এর শাশ্তি ও তাদের পেতে হবে ।
হে মুসলিম ভাই ও বোনেরা আপনারা কি এখনো অনুধাবন করতে পারছেন না ?
আপনারা কি এখনো কিছুই বুঝতে পারছেন না ?
একটি ম্যাগাজিন প্রকাশ পাওয়ার কারনে আজ বিশ্বের তথাকথিত পরাশক্তি ভয়ে রেড এলাট জারি করে দিয়েছে । একবার ভাবুন মুসলিমরা যদি অস্ত্র বহন করত আর যা কিনা সুন্নত তাহলে আজ দুনিয়ার কোথাও মুসলিমরা নির্যাতিত - অপমানিত হত না , কুফফাররা আমাদের বোনদের দিকে চোখ তুলে তাকানোর সাহস পেত না যদি আজ কোন বোন নির্যাতনের শিকার হওয়ার সাথে সাথে মুহাম্মদ বিন কাসিম (রহঃ) মত কেউ কুফফারদের বিরুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ত তার বোনকে রক্ষা করার জন্য । আজ কোন জেলখানায় কোন মুসলিম বন্দি থাকত না যেখানে ১/২ জন মুসলিমকে যদি কুফফাররা বন্দি করে থাকে সেখানে সকল মাজহাবের আলেমদের ফতোয়া অনুযায়ী ঐ দেশের সকল মুসলিমদের উপর জিহাদ ফরজে আইন হয়ে যায় , যদি সেই দেশের মুসলিমদের পক্ষে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব না হয় তাহলে পর্যায়ক্রমে বাকি দেশের মুসলিমদের উপর জিহাদ ফরজে আইন হয়ে যায় । আজ গোটা বিশ্ব সহ বাংলার কারাগার গুলো আলেমদের দ্বারা পূর্ণ করা হয়েছে । সকল মাজহাবের ফতোয়া অনুযায়ী কি বাংলায় জিহাদের সময় এখনো হয় নি ? অবশ্যই হয়েছে ।
আলহামদুলিল্লাহ্* আজ বাংলার অনেক আলেমদের দেখছি জিহাদের ব্যাপারে কথা বলতে , মুসলিমরা আজ স্লোগান দিচ্ছে -
" জিহাদ জিহাদ জিহাদ চাই, জিহাদ করে বাঁচতে চাই "
" সাবিলুনা সাবিলুনা আল জিহাদ আল জিহাদ"
"তরিবুনা তরিবুনা আল জিহাদ আল জিহাদ "
হে আলেম সমাজ আপনারা প্রত্যেক মাদ্রাসার ছাত্রদের জন্য শারিরিক প্রশিক্ষন বাধ্যতামূলক চালু করুন । তাদেরকে এখন থেকেই শারিরিক ভাবে প্রস্ত্রুত করুন । ইসরাইলের সকল প্রাপ্ত বয়সের ছেলেদের জন্য ৩ বছরের এবং মেয়েদের জন্য ২ বছরের সামরিক প্রস্তুতির বিধান বাধ্যতামূলক করা হয়েছে । আর যেখানে আমাদের আল্লাহ কোরআনে প্রস্তুতি নেওার কথা বলল সেখানে আমরা কতটুকু তা পালন করছি ? মনে রাখতে হবে নিজেদের হারানো সোনালী ইসলামী যুগ ফিরে পেতে হলে , মা- বোনদের সম্মান রক্ষা করতে হলে , ন্যায় বিচার কায়েম করতে হলে আমাদের কে আবার কাফেরদের বিরুদ্ধে সাধ্যমত প্রস্তুতির সাথে জিহাদের ময়দানে ঝাপিয়ে পড়তে হবে , ইনশা-আল্লাহ ।
হে মুসলিম ভাই ও বোনেরা আপনারা কি এখনো অনুধাবন করতে পারছেন না ?
আপনারা কি এখনো কিছুই বুঝতে পারছেন না ?
একটি ম্যাগাজিন প্রকাশ পাওয়ার কারনে আজ বিশ্বের তথাকথিত পরাশক্তি ভয়ে রেড এলাট জারি করে দিয়েছে । একবার ভাবুন মুসলিমরা যদি অস্ত্র বহন করত আর যা কিনা সুন্নত তাহলে আজ দুনিয়ার কোথাও মুসলিমরা নির্যাতিত - অপমানিত হত না , কুফফাররা আমাদের বোনদের দিকে চোখ তুলে তাকানোর সাহস পেত না যদি আজ কোন বোন নির্যাতনের শিকার হওয়ার সাথে সাথে মুহাম্মদ বিন কাসিম (রহঃ) মত কেউ কুফফারদের বিরুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ত তার বোনকে রক্ষা করার জন্য । আজ কোন জেলখানায় কোন মুসলিম বন্দি থাকত না যেখানে ১/২ জন মুসলিমকে যদি কুফফাররা বন্দি করে থাকে সেখানে সকল মাজহাবের আলেমদের ফতোয়া অনুযায়ী ঐ দেশের সকল মুসলিমদের উপর জিহাদ ফরজে আইন হয়ে যায় , যদি সেই দেশের মুসলিমদের পক্ষে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব না হয় তাহলে পর্যায়ক্রমে বাকি দেশের মুসলিমদের উপর জিহাদ ফরজে আইন হয়ে যায় । আজ গোটা বিশ্ব সহ বাংলার কারাগার গুলো আলেমদের দ্বারা পূর্ণ করা হয়েছে । সকল মাজহাবের ফতোয়া অনুযায়ী কি বাংলায় জিহাদের সময় এখনো হয় নি ? অবশ্যই হয়েছে ।
আলহামদুলিল্লাহ্* আজ বাংলার অনেক আলেমদের দেখছি জিহাদের ব্যাপারে কথা বলতে , মুসলিমরা আজ স্লোগান দিচ্ছে -
" জিহাদ জিহাদ জিহাদ চাই, জিহাদ করে বাঁচতে চাই "
" সাবিলুনা সাবিলুনা আল জিহাদ আল জিহাদ"
"তরিবুনা তরিবুনা আল জিহাদ আল জিহাদ "
হে আলেম সমাজ আপনারা প্রত্যেক মাদ্রাসার ছাত্রদের জন্য শারিরিক প্রশিক্ষন বাধ্যতামূলক চালু করুন । তাদেরকে এখন থেকেই শারিরিক ভাবে প্রস্ত্রুত করুন । ইসরাইলের সকল প্রাপ্ত বয়সের ছেলেদের জন্য ৩ বছরের এবং মেয়েদের জন্য ২ বছরের সামরিক প্রস্তুতির বিধান বাধ্যতামূলক করা হয়েছে । আর যেখানে আমাদের আল্লাহ কোরআনে প্রস্তুতি নেওার কথা বলল সেখানে আমরা কতটুকু তা পালন করছি ? মনে রাখতে হবে নিজেদের হারানো সোনালী ইসলামী যুগ ফিরে পেতে হলে , মা- বোনদের সম্মান রক্ষা করতে হলে , ন্যায় বিচার কায়েম করতে হলে আমাদের কে আবার কাফেরদের বিরুদ্ধে সাধ্যমত প্রস্তুতির সাথে জিহাদের ময়দানে ঝাপিয়ে পড়তে হবে , ইনশা-আল্লাহ ।