পশ্চিম আফ্রিকা | মৌরিতানিয়া সীমান্তে সামরিক কনভয়ে আল-কায়েদার হামলায় হতাহত ১৫ সেনা
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির মৌরিতানিয়া সীমান্তে একটি সামরিক ইউনিটে বোমা হামলার ঘটনা ঘটেছে, এতে ৮ সেনা নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে আরও ৭ সেনা।
আঞ্চলিক সূত্রের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ৩১/২১ তারিখ শুক্রবার, দখলদার ফ্রান্সের গোলাম মালিয়ান সেনাবাহিনীর একটি টহলদল অ্যামবুশ হামলার শিকার হয়েছে। সূত্রটি জানায় যে, মৌরিতানিয়া সীমান্ত থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে মালির নারা শহরে এই হামলাটি সংঘটিত হয়।
সেখানে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট জেএনআইএম এর ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা প্রথমে হাতে তৈরি বিস্ফোরক দিয়ে সেনা কনভয়ে বিস্ফোরণ ঘটান, এরপর তাঁরা ভারী অস্ত্র দিয়ে সেনা কনভয়টিকে ঘিরে তীব্র হামলা চালান। এতে কমপক্ষে ৮ মালিয়ান গাদ্দার সেনা নিহত ও আরও ৭ সেনা আহত হয়েছে, এছাড়াও কয়েকটি সাঁজোয়া যানও ধ্বংস হয়েছে বলে জানা গেছে।
এটি লক্ষণীয় যে, আল-কায়েদার পশ্চিম আফ্রিকার সহযোগী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (সিএনআইএম) কর্তৃক মালিতে পরিচালিত সাম্প্রতিক হামলাগুলি দেশের পশ্চিম ও দক্ষিণাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে।
আল-কায়েদার নেতৃত্বে এই অঞ্চলেও অল্প সময়ের ব্যবধানে একটি বৃহৎ, সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী ইসলামি ইমারত প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জোর সম্ভাবনা দেখছেন বিশ্লেষকগণ।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির মৌরিতানিয়া সীমান্তে একটি সামরিক ইউনিটে বোমা হামলার ঘটনা ঘটেছে, এতে ৮ সেনা নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে আরও ৭ সেনা।
আঞ্চলিক সূত্রের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ৩১/২১ তারিখ শুক্রবার, দখলদার ফ্রান্সের গোলাম মালিয়ান সেনাবাহিনীর একটি টহলদল অ্যামবুশ হামলার শিকার হয়েছে। সূত্রটি জানায় যে, মৌরিতানিয়া সীমান্ত থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে মালির নারা শহরে এই হামলাটি সংঘটিত হয়।
সেখানে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট জেএনআইএম এর ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা প্রথমে হাতে তৈরি বিস্ফোরক দিয়ে সেনা কনভয়ে বিস্ফোরণ ঘটান, এরপর তাঁরা ভারী অস্ত্র দিয়ে সেনা কনভয়টিকে ঘিরে তীব্র হামলা চালান। এতে কমপক্ষে ৮ মালিয়ান গাদ্দার সেনা নিহত ও আরও ৭ সেনা আহত হয়েছে, এছাড়াও কয়েকটি সাঁজোয়া যানও ধ্বংস হয়েছে বলে জানা গেছে।
এটি লক্ষণীয় যে, আল-কায়েদার পশ্চিম আফ্রিকার সহযোগী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (সিএনআইএম) কর্তৃক মালিতে পরিচালিত সাম্প্রতিক হামলাগুলি দেশের পশ্চিম ও দক্ষিণাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে।
আল-কায়েদার নেতৃত্বে এই অঞ্চলেও অল্প সময়ের ব্যবধানে একটি বৃহৎ, সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী ইসলামি ইমারত প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জোর সম্ভাবনা দেখছেন বিশ্লেষকগণ।