মালিতে অপ্রতিরোধ্য মুজাহিদরা : আল-কায়েদার অভিযানে নিহত ৪৭ মিলিশিয়া সন্ত্রাসী
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে কুফ্ফার বাহিনীর উপর একের পর এক সফল অভিযান চালিয়ে আসছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট জেএনআইএম মুজাহিদদের বিজয় অভিযান।
নতুন এলাকা বিজয় ও ইসলামি সীমানা বিস্তারের পাশাপাশি, দেশটির জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন সময়ই নানান সন্ত্রাসী মিলিশিয়া গ্রুপের বিরুদ্ধেও অভিযান চালাচ্ছেন উম্মাহর কল্যাণকামী এই বীর মুজাহিদরা।
তেমনই একটি অভিযান চালানো হয় গত ২৯/০১/২০২২ তারিখে, মালির মোপ্তি রাজ্য থেকে ৭ কিমি দূরে পশ্চিম ডুন্টাজা শহরে। সেখানে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জেএনআইএম ও সন্ত্রাসী মিলিশিয়া গ্রুপ ড্যাননা-আমসাগাউ এর মাঝে তীব্র লড়াই সংঘটিত হয়।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে যে, ঐদিন দুপুর থেকে শুরু হওয়া ঐ লড়াই পরের দিন ভোরের আলো ছড়িয়ে পড়ার পরেও বেশ কিছুক্ষণ ধরে চলতে থাকে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোরের আলো ছড়িয়ে পড়ার পর তারা ঘটনাস্থলে ৪৭ মিলিশিয়া সদস্যের মৃত দেহ পড়ে থাকতে দেখেন। এরা সবাই ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের রাতভর চালানো অভিযানে নিহত হয়েছে।
অন্য একটি স্থানীয় সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, ঐদিন জেএনআইএম মুজাহিদগণ মালির আরও ৩টি এলাকায় অভিযান চালিয়েছেন। হামলার স্থানগুলো হচ্ছে- সিন্দা, নিমিনিয়াম ও বাউন্দা এলাকা। তবে সূত্রগুলো এসব এলাকায় মুজাহিদদের পরিচালিত হামলায় কত শত্রু সদস্য হতাহত হয়েছে তার সুনির্দিষ্ট কোন সংখ্যা জানায় নি।
মুসলিমদের জান-মাল ও ইজ্জত-আব্রুর নিরাপত্তা বিধানে মুজাহিদদের এমন অভিযানের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন ইসলামি চিন্তাবীদ ও হকপন্থী উলামায়ে কেরাম।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে কুফ্ফার বাহিনীর উপর একের পর এক সফল অভিযান চালিয়ে আসছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট জেএনআইএম মুজাহিদদের বিজয় অভিযান।
নতুন এলাকা বিজয় ও ইসলামি সীমানা বিস্তারের পাশাপাশি, দেশটির জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন সময়ই নানান সন্ত্রাসী মিলিশিয়া গ্রুপের বিরুদ্ধেও অভিযান চালাচ্ছেন উম্মাহর কল্যাণকামী এই বীর মুজাহিদরা।
তেমনই একটি অভিযান চালানো হয় গত ২৯/০১/২০২২ তারিখে, মালির মোপ্তি রাজ্য থেকে ৭ কিমি দূরে পশ্চিম ডুন্টাজা শহরে। সেখানে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জেএনআইএম ও সন্ত্রাসী মিলিশিয়া গ্রুপ ড্যাননা-আমসাগাউ এর মাঝে তীব্র লড়াই সংঘটিত হয়।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে যে, ঐদিন দুপুর থেকে শুরু হওয়া ঐ লড়াই পরের দিন ভোরের আলো ছড়িয়ে পড়ার পরেও বেশ কিছুক্ষণ ধরে চলতে থাকে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোরের আলো ছড়িয়ে পড়ার পর তারা ঘটনাস্থলে ৪৭ মিলিশিয়া সদস্যের মৃত দেহ পড়ে থাকতে দেখেন। এরা সবাই ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের রাতভর চালানো অভিযানে নিহত হয়েছে।
অন্য একটি স্থানীয় সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, ঐদিন জেএনআইএম মুজাহিদগণ মালির আরও ৩টি এলাকায় অভিযান চালিয়েছেন। হামলার স্থানগুলো হচ্ছে- সিন্দা, নিমিনিয়াম ও বাউন্দা এলাকা। তবে সূত্রগুলো এসব এলাকায় মুজাহিদদের পরিচালিত হামলায় কত শত্রু সদস্য হতাহত হয়েছে তার সুনির্দিষ্ট কোন সংখ্যা জানায় নি।
মুসলিমদের জান-মাল ও ইজ্জত-আব্রুর নিরাপত্তা বিধানে মুজাহিদদের এমন অভিযানের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন ইসলামি চিন্তাবীদ ও হকপন্থী উলামায়ে কেরাম।