মালিতে তীব্রতর হচ্ছে রুশ বাহিনী কর্তৃক বেসামরিক নাগরিক গণহত্যা
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঘনিষ্ঠ ভাড়াটে বাহিনী ‘ওয়াগনার’ দ্বারা মালিতে চালানো হচ্ছে বেসামরিক জনগণের উপর গণহত্যা। যা দিন দিন আরও তীব্রতর হচ্ছে।
স্থানীয় গণমাধ্যম এবং পশ্চিমা সংবাদ সূত্র মতে, মালিতে বেসামরিক জনগণের বিরুদ্ধে ভাড়াটে বাহিনী ‘ওয়াগনার’ এর কার্যকলাপের ছবি, বিভিন্ন নথি ও সাক্ষীসহ বেশ কিছু বিবৃতির সত্যতা পাওয়া গেছে। যা প্রমাণ করে যে, রাশিয়ার ভাড়াটিয়া সৈন্যরা মালিতে একটি নিয়মতান্ত্রিক গণহত্যা চালাচ্ছে। ক্রেমলিনের ঘনিষ্ঠ বলেও পরিচিত এই দলটি আফ্রিকায় অনেক যুদ্ধাপরাধ করেছে বলে জানা যায়।
ওয়াশিংটন পোস্টের খবর অনুযায়ী, পশ্চিমা গোয়েন্দা কর্মকর্তারা আফ্রিকায় ওয়াগনারের উপস্থিতির কারণ নিয়ে উদ্ধিগ্ন। এই অঞ্চলে নিয়মতান্ত্রিক ভাবে বাড়ছে বেসামরিক নাগরিক হত্যা। ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে দেশের অর্থনীতি ও মূল্যবান সম্পাদ। রুশ বাহিনী এই অঞ্চল থেকে আর্থিক স্বার্থ হাসিল করার চেষ্টা করছে। অন্যদিকে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের জন্য মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করছে।
শতাধিক নিরীহ বেসামরিক নাগরিক হত্যা:
অন্যদিকে, প্রত্যক্ষদর্শীরা যুক্তি দেখান যে, রুশ ভাড়াটে সৈন্যরা জিহাদি সংগঠনের বিরুদ্ধে “শান্তি পুনরুদ্ধারের” অজুহাতে শত শত নিরীহ বেসামরিক মানুষকে হত্যা করেছে এবং তা এখনো অব্যাহত রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, কোন সন্দেহ নেই যে, সারা দেশে একটি অজানা ভাষায় কথা বলা সাদা চামড়ার সৈন্যদের উপস্থিতি রয়েছে। যারা সেখানে গণহত্যা চালাচ্ছে।এমনটাই বলেছেন সশস্ত্র সংঘর্ষের এলাকা এবং ডেটা প্রকল্পের (ACLED) গবেষক হেনি নাসাইবিয়া৷
ACLED ডেটা দেখায় যে, মালিয়ান সৈন্য এবং তাদের রাশিয়ান অংশীদাররা এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে ৪৫৬ জন বেসামরিক মানুষকে হত্যা করেছে। ওয়াগনার থেকে পালিয়ে আসা বেসামরিক নাগরিকের সংখ্যাও সম্প্রতি বেড়েছে। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ঘোষণা করেছে যে, ফেব্রুয়ারি থেকে দেশটির সীমান্তের কাছে শরণার্থী শিবিরে তালিকাভুক্তির সংখ্যা চারগুণ বেড়েছে।
মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা অনুমান করে বলে যে, মালিতে ৮০০ থেকে ১০০০ রুশ ভাড়াটে সৈন্য রয়েছে। এটা বলা হয়েছে যে, মালিতে ওয়াগনারের উপস্থিতির ফলে সামরিক জান্তা প্রশাসন প্রতি মাসে ১০ মিলিয়ন ডলার খরচ করছে।
মালির অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যুক্তি দেয় যে, তারা রাশিয়ান সামরিক প্রশিক্ষকদের সাথে কাজ করছে। ভাড়াটিয়া ‘ওয়াগনার’ সামরিক কোম্পানির সাথে নয়।
অন্যদিকে রাশিয়ার দাবি, ওয়াগনার মালি বা আফ্রিকার কোনো দেশে জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজ করছে না।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঘনিষ্ঠ ভাড়াটে বাহিনী ‘ওয়াগনার’ দ্বারা মালিতে চালানো হচ্ছে বেসামরিক জনগণের উপর গণহত্যা। যা দিন দিন আরও তীব্রতর হচ্ছে।
স্থানীয় গণমাধ্যম এবং পশ্চিমা সংবাদ সূত্র মতে, মালিতে বেসামরিক জনগণের বিরুদ্ধে ভাড়াটে বাহিনী ‘ওয়াগনার’ এর কার্যকলাপের ছবি, বিভিন্ন নথি ও সাক্ষীসহ বেশ কিছু বিবৃতির সত্যতা পাওয়া গেছে। যা প্রমাণ করে যে, রাশিয়ার ভাড়াটিয়া সৈন্যরা মালিতে একটি নিয়মতান্ত্রিক গণহত্যা চালাচ্ছে। ক্রেমলিনের ঘনিষ্ঠ বলেও পরিচিত এই দলটি আফ্রিকায় অনেক যুদ্ধাপরাধ করেছে বলে জানা যায়।
ওয়াশিংটন পোস্টের খবর অনুযায়ী, পশ্চিমা গোয়েন্দা কর্মকর্তারা আফ্রিকায় ওয়াগনারের উপস্থিতির কারণ নিয়ে উদ্ধিগ্ন। এই অঞ্চলে নিয়মতান্ত্রিক ভাবে বাড়ছে বেসামরিক নাগরিক হত্যা। ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে দেশের অর্থনীতি ও মূল্যবান সম্পাদ। রুশ বাহিনী এই অঞ্চল থেকে আর্থিক স্বার্থ হাসিল করার চেষ্টা করছে। অন্যদিকে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের জন্য মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করছে।
শতাধিক নিরীহ বেসামরিক নাগরিক হত্যা:
অন্যদিকে, প্রত্যক্ষদর্শীরা যুক্তি দেখান যে, রুশ ভাড়াটে সৈন্যরা জিহাদি সংগঠনের বিরুদ্ধে “শান্তি পুনরুদ্ধারের” অজুহাতে শত শত নিরীহ বেসামরিক মানুষকে হত্যা করেছে এবং তা এখনো অব্যাহত রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, কোন সন্দেহ নেই যে, সারা দেশে একটি অজানা ভাষায় কথা বলা সাদা চামড়ার সৈন্যদের উপস্থিতি রয়েছে। যারা সেখানে গণহত্যা চালাচ্ছে।এমনটাই বলেছেন সশস্ত্র সংঘর্ষের এলাকা এবং ডেটা প্রকল্পের (ACLED) গবেষক হেনি নাসাইবিয়া৷
ACLED ডেটা দেখায় যে, মালিয়ান সৈন্য এবং তাদের রাশিয়ান অংশীদাররা এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে ৪৫৬ জন বেসামরিক মানুষকে হত্যা করেছে। ওয়াগনার থেকে পালিয়ে আসা বেসামরিক নাগরিকের সংখ্যাও সম্প্রতি বেড়েছে। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ঘোষণা করেছে যে, ফেব্রুয়ারি থেকে দেশটির সীমান্তের কাছে শরণার্থী শিবিরে তালিকাভুক্তির সংখ্যা চারগুণ বেড়েছে।
মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা অনুমান করে বলে যে, মালিতে ৮০০ থেকে ১০০০ রুশ ভাড়াটে সৈন্য রয়েছে। এটা বলা হয়েছে যে, মালিতে ওয়াগনারের উপস্থিতির ফলে সামরিক জান্তা প্রশাসন প্রতি মাসে ১০ মিলিয়ন ডলার খরচ করছে।
মালির অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যুক্তি দেয় যে, তারা রাশিয়ান সামরিক প্রশিক্ষকদের সাথে কাজ করছে। ভাড়াটিয়া ‘ওয়াগনার’ সামরিক কোম্পানির সাথে নয়।
অন্যদিকে রাশিয়ার দাবি, ওয়াগনার মালি বা আফ্রিকার কোনো দেশে জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজ করছে না।