কেনিয়ায় আশ-শাবাবের দুর্দান্ত অভিযান : প্রসারিত হল ইসলামি ভূমির সীমান্ত
ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আশ-শাবাব কর্তৃক ওয়াজির ও লামু অঞ্চলে কয়েক ঘন্টার তীব্র লড়াই প্রত্যক্ষ করল কেনিয়া। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অভিযানের পর এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে সামরিক বাহিনী।
আঞ্চলিক সংবাদ মাধ্যম ‘এনএফডি’ এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কেনিয়ায় সামরিক বাহিনীর উপর একের পর এক হামলা চালাচ্ছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন।
সূত্র মতে, আজ ১৬ জুন বৃহস্পতিবার বিকালে কেনিয়ার লামু অঞ্চলের ‘বুজি গারাস’ গ্রামে একটি সামরিক ব্যারাকে হামলার ঘটনা ঘটেছে। যেখানে প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার পূর্ব আফ্রিকা শাখা আশ-শাবাব যোদ্ধারা সামরিক বাহিনীর সঙ্গে তীব্র এক লড়াই শুরু করেন। যা দীর্ঘ আড়াই ঘন্টা ধরে চলমান ছিলো। এসময়কার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলায় বহু সংখ্যক অমুসলিম সৈন্য নিহত এবং আহত হয়। বাকিরা এলাকাটি ছেড়ে পালিয়ে যায়।
সেনাদের পালিয়ে যাওয়ার পর সামরিক ব্যারাক ও এলাকাটির নিয়ন্ত্রণ নেন মুজাহিদগণ। যার দ্বারা কেনিয়ায় আশ-শাবাবের নিয়ন্ত্রিত ভূমি আরও প্রসারিত হয়।
এদিকে লামু অঞ্চলের কিন্যুগা থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দূরে শাঙ্গানি এলাকায়ও হামলার ঘটনা ঘটেছে। সেখানেও আশ-শাবাব বাহিনী ও শত্রুসেনাদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এখানেও অনেক কেনিয়ান ক্রুসেডার সৈন্য আশ-শাবাবের হামলায় হতাহত হয়।
একইভাবে আশ-শাবাব যোদ্ধারা দেশটির ওয়াজির অঞ্চলেও ‘কেডিএফ’এর একটি সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালান বলে জানা যায়। তবে এই হামলায় তৎক্ষণাৎ কত কুফ্ফার সৈন্য হতাহত হয়েছে তার সুনির্দিষ্ট খবর পাওয়া যায়নি।
ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আশ-শাবাব কর্তৃক ওয়াজির ও লামু অঞ্চলে কয়েক ঘন্টার তীব্র লড়াই প্রত্যক্ষ করল কেনিয়া। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অভিযানের পর এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে সামরিক বাহিনী।
আঞ্চলিক সংবাদ মাধ্যম ‘এনএফডি’ এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কেনিয়ায় সামরিক বাহিনীর উপর একের পর এক হামলা চালাচ্ছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন।
সূত্র মতে, আজ ১৬ জুন বৃহস্পতিবার বিকালে কেনিয়ার লামু অঞ্চলের ‘বুজি গারাস’ গ্রামে একটি সামরিক ব্যারাকে হামলার ঘটনা ঘটেছে। যেখানে প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার পূর্ব আফ্রিকা শাখা আশ-শাবাব যোদ্ধারা সামরিক বাহিনীর সঙ্গে তীব্র এক লড়াই শুরু করেন। যা দীর্ঘ আড়াই ঘন্টা ধরে চলমান ছিলো। এসময়কার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলায় বহু সংখ্যক অমুসলিম সৈন্য নিহত এবং আহত হয়। বাকিরা এলাকাটি ছেড়ে পালিয়ে যায়।
সেনাদের পালিয়ে যাওয়ার পর সামরিক ব্যারাক ও এলাকাটির নিয়ন্ত্রণ নেন মুজাহিদগণ। যার দ্বারা কেনিয়ায় আশ-শাবাবের নিয়ন্ত্রিত ভূমি আরও প্রসারিত হয়।
এদিকে লামু অঞ্চলের কিন্যুগা থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দূরে শাঙ্গানি এলাকায়ও হামলার ঘটনা ঘটেছে। সেখানেও আশ-শাবাব বাহিনী ও শত্রুসেনাদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এখানেও অনেক কেনিয়ান ক্রুসেডার সৈন্য আশ-শাবাবের হামলায় হতাহত হয়।
একইভাবে আশ-শাবাব যোদ্ধারা দেশটির ওয়াজির অঞ্চলেও ‘কেডিএফ’এর একটি সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালান বলে জানা যায়। তবে এই হামলায় তৎক্ষণাৎ কত কুফ্ফার সৈন্য হতাহত হয়েছে তার সুনির্দিষ্ট খবর পাওয়া যায়নি।