আল-কায়েদার প্রবল হামলায় ৫ মালিয়ান সেনা নিহত, আহত অন্তত ১৮
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে ৫টি অঞ্চলজুড়ে পৃথক হামলার দায় স্বীকার করেছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী “জামায়াত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন” (JNIM)। স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্র মতে, এসব এলাকায় ৪ দিনে (১৭-২০ জুন) মোট ৭টি হামলা চালিয়েছে জেএনআইএম মুজাহিদিন। সরকারি হিসাব মতে, যার ২ টিতেই অন্তত ২৩ সেনা হতাহত হয়েছে।
সম্প্রতি JNIM এর মিডিয়া শাখা ‘আয-যাল্লাকা ফাউন্ডেশান’ থেকে এসব হামলা সম্পর্কিত একটি বিবৃতি জারি করা হয়। বিবৃতিতে জানানো হয় যে, মুজাহিদরা তাদের উক্ত বীরত্বপূর্ণ অপারেশনগুলো মালির সেগু, ডুয়েন্টজা, কোলোকানি, কোরো এবং সেভারে অঞ্চলে পরিচালনা করেছেন।
দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনীর দাবি করা তথ্য মতে, গত ২১ জুলাই ২০২২ তারিখ সকাল ৬:৩০ মিনিটের সময় ডুয়েন্টজায় একটি গাড়ী বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এরপর সশস্ত্র প্রতিরোধ যোদ্ধারা সেনাদের টার্গেট করে গুলি ছুড়তে শুরু করে। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের বরকতময় এই অভিযানে ৩ মালিয়ান সেনা নিহত এবং আরও ১৫ সেনা সদস্য গুরুতর আহত হয়।
বরকতময় এই হামলাটি পূর্বোক্ত এলাকায় অবস্থিত জয়েন্ট ট্যাকটিকাল আর্মস গ্রুপ “ডিবো” এর একটি কমান্ড পোস্টে চালানো হয়েছে। হামলার সময় মুজাহিদগণ গাদ্দার সেনাদের ৮টি সাঁজোয়া যান সহ অসংখ্য সামরিক সরঞ্জাম ধ্বংস করেন ও পুড়িয়ে দেন, গনিমত লাভ করেন একটি সাঁজোয়া যান।
এছাড়াও জেএনআইএম কর্তৃক প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, গনিমত হিসেবে পাওয়া সামরিক সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে অসংখ্য ম্যাগাজিন, বুলেটপ্রুফ ভেস্ট, ওয়্যারলেস, স্যাটেলাইট সিস্টেম, লাইট ও হেভি মেশিনগান, পিস্তল, বাইনোকুলার সহ আরো অনেক সরঞ্জাম।
এদিকে কোলোকানিতে, ভোর সাড়ে ৫টার দিকে, গাদ্দার মালিয়ান সশস্ত্র বাহিনীর জেন্ডারমেরি ব্রিগেডের একটি দলকে লক্ষ্য করেও একযোগে একটটি সফল হামলা চালান মুজাহিদগণ। এতে ২ গাদ্দার সেনা নিহত এবং আরও ৩ গাদ্দার সেনা আহত হয়। একই সাথে মুজাহিদগণ অনেক সামরিক সরঞ্জাম এবং ৩টি গাড়ি পুড়িয়ে দেন।
অপরদিকে নাইজার নদীর তীরে অবস্থিত বাবু এবং সেগু অঞ্চলে অবস্থিত গাদ্দার সেনাদের ২টি ঘাঁটিতেও সফল হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ। যেখানে একযোগে ৫টি মিসাইল দ্বারা শত্রুদের অবস্থানে আঘাত হানেন মুজাহিদগণ। হামলায় শত্রু বাহিনী ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়।
আলহামদুলিল্লাহ, জেএনআইএম এর বীর মুজাহিদদের এসব বরকতময় হামলার ফলে মুসলিমদের ও দ্বীনের দুশমনরা আরো দূর্বল ও ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে। অপরদিকে মহান আল্লাহ তাআ’লা সাহায্য ও অনুগ্রহে দিন দিন আরও শক্তিশালী হচ্ছেন আল্লাহর রাহের মুজাহিদগণ।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে ৫টি অঞ্চলজুড়ে পৃথক হামলার দায় স্বীকার করেছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী “জামায়াত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন” (JNIM)। স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্র মতে, এসব এলাকায় ৪ দিনে (১৭-২০ জুন) মোট ৭টি হামলা চালিয়েছে জেএনআইএম মুজাহিদিন। সরকারি হিসাব মতে, যার ২ টিতেই অন্তত ২৩ সেনা হতাহত হয়েছে।
সম্প্রতি JNIM এর মিডিয়া শাখা ‘আয-যাল্লাকা ফাউন্ডেশান’ থেকে এসব হামলা সম্পর্কিত একটি বিবৃতি জারি করা হয়। বিবৃতিতে জানানো হয় যে, মুজাহিদরা তাদের উক্ত বীরত্বপূর্ণ অপারেশনগুলো মালির সেগু, ডুয়েন্টজা, কোলোকানি, কোরো এবং সেভারে অঞ্চলে পরিচালনা করেছেন।
দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনীর দাবি করা তথ্য মতে, গত ২১ জুলাই ২০২২ তারিখ সকাল ৬:৩০ মিনিটের সময় ডুয়েন্টজায় একটি গাড়ী বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এরপর সশস্ত্র প্রতিরোধ যোদ্ধারা সেনাদের টার্গেট করে গুলি ছুড়তে শুরু করে। প্রতিরোধ যোদ্ধাদের বরকতময় এই অভিযানে ৩ মালিয়ান সেনা নিহত এবং আরও ১৫ সেনা সদস্য গুরুতর আহত হয়।
বরকতময় এই হামলাটি পূর্বোক্ত এলাকায় অবস্থিত জয়েন্ট ট্যাকটিকাল আর্মস গ্রুপ “ডিবো” এর একটি কমান্ড পোস্টে চালানো হয়েছে। হামলার সময় মুজাহিদগণ গাদ্দার সেনাদের ৮টি সাঁজোয়া যান সহ অসংখ্য সামরিক সরঞ্জাম ধ্বংস করেন ও পুড়িয়ে দেন, গনিমত লাভ করেন একটি সাঁজোয়া যান।
এছাড়াও জেএনআইএম কর্তৃক প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, গনিমত হিসেবে পাওয়া সামরিক সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে অসংখ্য ম্যাগাজিন, বুলেটপ্রুফ ভেস্ট, ওয়্যারলেস, স্যাটেলাইট সিস্টেম, লাইট ও হেভি মেশিনগান, পিস্তল, বাইনোকুলার সহ আরো অনেক সরঞ্জাম।
এদিকে কোলোকানিতে, ভোর সাড়ে ৫টার দিকে, গাদ্দার মালিয়ান সশস্ত্র বাহিনীর জেন্ডারমেরি ব্রিগেডের একটি দলকে লক্ষ্য করেও একযোগে একটটি সফল হামলা চালান মুজাহিদগণ। এতে ২ গাদ্দার সেনা নিহত এবং আরও ৩ গাদ্দার সেনা আহত হয়। একই সাথে মুজাহিদগণ অনেক সামরিক সরঞ্জাম এবং ৩টি গাড়ি পুড়িয়ে দেন।
অপরদিকে নাইজার নদীর তীরে অবস্থিত বাবু এবং সেগু অঞ্চলে অবস্থিত গাদ্দার সেনাদের ২টি ঘাঁটিতেও সফল হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ। যেখানে একযোগে ৫টি মিসাইল দ্বারা শত্রুদের অবস্থানে আঘাত হানেন মুজাহিদগণ। হামলায় শত্রু বাহিনী ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়।
আলহামদুলিল্লাহ, জেএনআইএম এর বীর মুজাহিদদের এসব বরকতময় হামলার ফলে মুসলিমদের ও দ্বীনের দুশমনরা আরো দূর্বল ও ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে। অপরদিকে মহান আল্লাহ তাআ’লা সাহায্য ও অনুগ্রহে দিন দিন আরও শক্তিশালী হচ্ছেন আল্লাহর রাহের মুজাহিদগণ।