উগান্ডার সামরিক কনভয়ে আশ-শাবাবের অতর্কিত হামলায় ১২ শত্রুসেনা নিহত
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় দখলদার উগান্ডান সেনাদের একটি সামরিক কনভয় অতর্কিত এক হামলার শিকার হয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে ক্রুসেডার দেশটির অন্তত ১২ সেনা নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
বিবরণ অনুযায়ী, গত ২৭ জুলাই রাজধানী মোগাদিশু থেকে ১০০ কিলোমিটার দক্ষিণে মার্কা শহরে উক্ত হামলার ঘটনাটি ঘটে। যেখানে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রথিরোধ যোদ্ধারা সামরিক কনভয় টার্গেট করে একাধিক রকেট ও বোমা হামলা চালান। এতে সামনে থাকা একটি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হয়ে হলে সামরিক কনভয়টি বাধাগ্রস্থ হয়।
আর তখনই প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের বীর যোদ্ধারা কনভয়টি ঘিরে গুলি ছুড়তে শুরু করেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা উগান্ডান বাহিনীর ১২ সেনাকে হত্যা করতে সক্ষম হন। হামলা থেকে বেঁচে যাওয়া অন্য সেনারা আহত অবস্থায় পালিয়ে যায়।
উল্লেখ্য যে, প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের বিরুদ্ধে বহু বছর ধরে যুদ্ধ করছে উগান্ডান সৈন্যরা। যারা কুফ্ফার জাতিসংঘের বহুমাত্রিক সামরিক বাহিনীর হয়ে পশ্চিমা সমর্থিত সোমালি সরকারকে সামরিক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। ইসলাম ও মুসলিমের শত্রু এই বাহিনী তাই প্রায়শই আশ-শাবাবের প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলার টার্গেটে পরিণত হয়।
বিশ্লেষকরা বলছেন, আশ-শাবাব মুজাহিদিন যখন ইথিওপিয়ার দখলকৃত সীমানা পুনরুদ্ধারের মিশন নিয়ে সেদেশের ভূখণ্ডে অভিযান পরিচালনা করছেন, তখন তারা একই সাথে সোমালিয়ার অভ্যন্তরেও ভিনদেশী এই শত্রুদের মোকাবিলা করছেন; আর কেনিয়াতেও তাদের কার্যক্রম চলমান। এতে করে প্রমাণ হয় যে, হারাকাতুশ-শাবাব অত্র এলাকায় একটি ইসলামি ইমারত গঠণ ও মুসলিমদের নিরাপত্তা বিধানের সক্ষমতা ইতিমধ্যে অর্জন করেছে, আলহামদুলিল্লাহ্।
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় দখলদার উগান্ডান সেনাদের একটি সামরিক কনভয় অতর্কিত এক হামলার শিকার হয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে ক্রুসেডার দেশটির অন্তত ১২ সেনা নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
বিবরণ অনুযায়ী, গত ২৭ জুলাই রাজধানী মোগাদিশু থেকে ১০০ কিলোমিটার দক্ষিণে মার্কা শহরে উক্ত হামলার ঘটনাটি ঘটে। যেখানে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রথিরোধ যোদ্ধারা সামরিক কনভয় টার্গেট করে একাধিক রকেট ও বোমা হামলা চালান। এতে সামনে থাকা একটি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হয়ে হলে সামরিক কনভয়টি বাধাগ্রস্থ হয়।
আর তখনই প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের বীর যোদ্ধারা কনভয়টি ঘিরে গুলি ছুড়তে শুরু করেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা উগান্ডান বাহিনীর ১২ সেনাকে হত্যা করতে সক্ষম হন। হামলা থেকে বেঁচে যাওয়া অন্য সেনারা আহত অবস্থায় পালিয়ে যায়।
উল্লেখ্য যে, প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের বিরুদ্ধে বহু বছর ধরে যুদ্ধ করছে উগান্ডান সৈন্যরা। যারা কুফ্ফার জাতিসংঘের বহুমাত্রিক সামরিক বাহিনীর হয়ে পশ্চিমা সমর্থিত সোমালি সরকারকে সামরিক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। ইসলাম ও মুসলিমের শত্রু এই বাহিনী তাই প্রায়শই আশ-শাবাবের প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলার টার্গেটে পরিণত হয়।
বিশ্লেষকরা বলছেন, আশ-শাবাব মুজাহিদিন যখন ইথিওপিয়ার দখলকৃত সীমানা পুনরুদ্ধারের মিশন নিয়ে সেদেশের ভূখণ্ডে অভিযান পরিচালনা করছেন, তখন তারা একই সাথে সোমালিয়ার অভ্যন্তরেও ভিনদেশী এই শত্রুদের মোকাবিলা করছেন; আর কেনিয়াতেও তাদের কার্যক্রম চলমান। এতে করে প্রমাণ হয় যে, হারাকাতুশ-শাবাব অত্র এলাকায় একটি ইসলামি ইমারত গঠণ ও মুসলিমদের নিরাপত্তা বিধানের সক্ষমতা ইতিমধ্যে অর্জন করেছে, আলহামদুলিল্লাহ্।