আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত ক্রুসেডারদের সাঁজোয়া যান দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী আমেরিকা পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ার দখলদার জোট বাহিনীর জন্য ২৪টি সাঁজোয়া যান এবং রেডিও সিস্টেম সরবরাহ করেছে। যেগুলো প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের অগ্রগতি রুখতে ব্যহার করা হবে।
সম্প্রতি পূর্ব আফ্রিকায় নিয়োজিত ক্রুসেডার মার্কিন “টাস্ক ফোর্স” এর কমান্ডার মেজর জেনারেল জামি শাওলি সোমালিয়া সফর করেছে। এসময় সে রাজধানী মোগাদিশুতে আফ্রিকান ইউনিয়ন (এটিএমআইএস) এর সদর দফতর পরিদর্শন করে।
শাওলি গত ৩ আগস্ট তার সফরের সময় কুফ্ফার জোট বাহিনীর “এটিএমআইএস” কর্মকর্তাদের সাথে একটি বৈঠক করে। এবং আশ-শাবাবকে প্রতিহত করতে নতুন যুদ্ধ কৌশল নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করে। তার এই আলোচনার পর, ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সোমালিয়ায় তার মিত্রদের কাছে বিপুল সংখ্যক সাঁজোয়া যান সরবরাহ করে।
CJTF-HOA দ্বারা প্রদত্ত লিখিত বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক প্রদত্ত সহায়তা “(কথিত) সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এবং সোমালিয়ার স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তাকে ক্ষুণ্ন করার চেষ্টাকারীদের বিরুদ্ধে ATMIS-এর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করবে।”
স্থানীয় সূত্র মতে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবকে অবনমিত করতে এসব সাহায্য দিচ্ছে আমেরিকা। একই সাথে আশ-শাবাবের হাত থেকে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অবকাঠামো রক্ষা করার জন্য এসব সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
আর এরই অংশ হিসাবে, ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২৪টি আর্মড পার্সোনেল ক্যারিয়ার (এপিসি) সরবরাহ করেছে। তারা বলছে- বিশেষায়িত এই যানবাহনগুলি নাকি জিবুতিয়ান কন্টিনজেন্ট দ্বারা সোমালি ন্যাশনাল আর্মি (এসএনএ) এর সাথে যৌথ সামরিক অভিযানে ব্যবহার করা হবে। যা সম্প্রতিক সময়ে রাজধানীর নিকটতম শহর বালদাউইন এবং হিরানের পতন ঠেকাতে কাজ করবে। যেই অঞ্চলগুলি এখন আশ-শাবাবের হামলার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। এই শহরগুলোর পতন ঘটলে রাজধানী মোগাদিশুর পতনও নিশ্চিত হয়ে যাবে।
তাই শহরগুলোর পতন ঠেকাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সেনা বহনকারী PUMA সাঁজোয়া যানগুলি “এটিএমআইএস” বাহিনীকে সরবরাহ করেছে। CJTF-HOA কমান্ডার মেজর জেনারেল শাওলি বলেছে যে, কীভাবে এসব সাঁজোয়া যান ব্যবহার করতে হয় সে সম্পর্কে প্রশিক্ষণও প্রদান করবে অ্যামেরিকা।
গত ১৭ আগস্ট বুধবার মোগাদিশুতে এটিএমআইএস সদর দফতরে এসব সহায়তা (সাঁজোয়া যান ও সামরিক রেডিও) হস্তান্তর করে সোমালিয়ায় নিয়োজিত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ল্যারি আন্দ্রে। তার মতে, আল-কায়েদার হামলা থেকে আফ্রিকান ইউনিয়ন বাহিনীকে রক্ষা করতে এই যানবাহনগুলির দেওয়া হয়েছে। যারা রাস্তায় ভ্রমণ সময় প্রায়শই আশ-শাবাবের অতর্কিত হামলা এবং বিপজ্জনক বিস্ফোরক ডিভাইস শিকার হচ্ছে।
উল্লেখ্য যে, প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিনের বিজয় অভিযান রুখতে ক্রসেডার মার্কিন বাহিনী ড্রোন হামলা ছাড়াও, আফ্রিকান ইউনিয়ন, জাতিসংঘ, মোগাদিশু সরকার এবং তার সামরিক বাহিনীকে সর্বাত্মক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা ক্রুসেডার শক্তিগুলি।
অপরদিকে স্যেকুলার তুর্কিয়ে মোগাদিশু প্রশাসনকে সামরিক প্রশিক্ষণের পাশাপাশি প্রচুর সংখ্যক KİRPİ টাইপের সাঁজোয়া যান এবং অস্ত্র দিয়ে প্রতিবছরই সহায়তা করে যাচ্ছে। দুই বছর আগে গাদ্দার আরব আমিরাত সরকারও সোমালিয়ায় আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য মোগাদিশু সরকারকে বিপুল সংখ্যক সাঁজোয়া যান দিয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ্, কুফ্ফার বাহিনীগুলোর ঐক্যবদ্ধ এই প্রচেষ্টা সত্যেও পরাজিত হচ্ছে মোগাদিশুর পুতুল সরকার। অপরদিকে আশ-শাবাব মুজাহিদিন বর্তমানে আরও শক্তিশালী হয়ে প্রতিবেশি দেশ ইথিওপিয়াতেও অভিযান চালাতে শুরু করেছেন। দিন দিন মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলের সীমানা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেই সীমানা জুড়ে তাঁরা অঘোষিত এক ইমারাহ্ পরিচালনা করছেন, আলহামদুলিল্লাহ্।
সন্ত্রাসী আমেরিকা পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ার দখলদার জোট বাহিনীর জন্য ২৪টি সাঁজোয়া যান এবং রেডিও সিস্টেম সরবরাহ করেছে। যেগুলো প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের অগ্রগতি রুখতে ব্যহার করা হবে।
সম্প্রতি পূর্ব আফ্রিকায় নিয়োজিত ক্রুসেডার মার্কিন “টাস্ক ফোর্স” এর কমান্ডার মেজর জেনারেল জামি শাওলি সোমালিয়া সফর করেছে। এসময় সে রাজধানী মোগাদিশুতে আফ্রিকান ইউনিয়ন (এটিএমআইএস) এর সদর দফতর পরিদর্শন করে।
শাওলি গত ৩ আগস্ট তার সফরের সময় কুফ্ফার জোট বাহিনীর “এটিএমআইএস” কর্মকর্তাদের সাথে একটি বৈঠক করে। এবং আশ-শাবাবকে প্রতিহত করতে নতুন যুদ্ধ কৌশল নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করে। তার এই আলোচনার পর, ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সোমালিয়ায় তার মিত্রদের কাছে বিপুল সংখ্যক সাঁজোয়া যান সরবরাহ করে।
CJTF-HOA দ্বারা প্রদত্ত লিখিত বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক প্রদত্ত সহায়তা “(কথিত) সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এবং সোমালিয়ার স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তাকে ক্ষুণ্ন করার চেষ্টাকারীদের বিরুদ্ধে ATMIS-এর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করবে।”
স্থানীয় সূত্র মতে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবকে অবনমিত করতে এসব সাহায্য দিচ্ছে আমেরিকা। একই সাথে আশ-শাবাবের হাত থেকে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অবকাঠামো রক্ষা করার জন্য এসব সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
আর এরই অংশ হিসাবে, ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২৪টি আর্মড পার্সোনেল ক্যারিয়ার (এপিসি) সরবরাহ করেছে। তারা বলছে- বিশেষায়িত এই যানবাহনগুলি নাকি জিবুতিয়ান কন্টিনজেন্ট দ্বারা সোমালি ন্যাশনাল আর্মি (এসএনএ) এর সাথে যৌথ সামরিক অভিযানে ব্যবহার করা হবে। যা সম্প্রতিক সময়ে রাজধানীর নিকটতম শহর বালদাউইন এবং হিরানের পতন ঠেকাতে কাজ করবে। যেই অঞ্চলগুলি এখন আশ-শাবাবের হামলার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। এই শহরগুলোর পতন ঘটলে রাজধানী মোগাদিশুর পতনও নিশ্চিত হয়ে যাবে।
তাই শহরগুলোর পতন ঠেকাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সেনা বহনকারী PUMA সাঁজোয়া যানগুলি “এটিএমআইএস” বাহিনীকে সরবরাহ করেছে। CJTF-HOA কমান্ডার মেজর জেনারেল শাওলি বলেছে যে, কীভাবে এসব সাঁজোয়া যান ব্যবহার করতে হয় সে সম্পর্কে প্রশিক্ষণও প্রদান করবে অ্যামেরিকা।
গত ১৭ আগস্ট বুধবার মোগাদিশুতে এটিএমআইএস সদর দফতরে এসব সহায়তা (সাঁজোয়া যান ও সামরিক রেডিও) হস্তান্তর করে সোমালিয়ায় নিয়োজিত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ল্যারি আন্দ্রে। তার মতে, আল-কায়েদার হামলা থেকে আফ্রিকান ইউনিয়ন বাহিনীকে রক্ষা করতে এই যানবাহনগুলির দেওয়া হয়েছে। যারা রাস্তায় ভ্রমণ সময় প্রায়শই আশ-শাবাবের অতর্কিত হামলা এবং বিপজ্জনক বিস্ফোরক ডিভাইস শিকার হচ্ছে।
উল্লেখ্য যে, প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিনের বিজয় অভিযান রুখতে ক্রসেডার মার্কিন বাহিনী ড্রোন হামলা ছাড়াও, আফ্রিকান ইউনিয়ন, জাতিসংঘ, মোগাদিশু সরকার এবং তার সামরিক বাহিনীকে সর্বাত্মক সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা ক্রুসেডার শক্তিগুলি।
অপরদিকে স্যেকুলার তুর্কিয়ে মোগাদিশু প্রশাসনকে সামরিক প্রশিক্ষণের পাশাপাশি প্রচুর সংখ্যক KİRPİ টাইপের সাঁজোয়া যান এবং অস্ত্র দিয়ে প্রতিবছরই সহায়তা করে যাচ্ছে। দুই বছর আগে গাদ্দার আরব আমিরাত সরকারও সোমালিয়ায় আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য মোগাদিশু সরকারকে বিপুল সংখ্যক সাঁজোয়া যান দিয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ্, কুফ্ফার বাহিনীগুলোর ঐক্যবদ্ধ এই প্রচেষ্টা সত্যেও পরাজিত হচ্ছে মোগাদিশুর পুতুল সরকার। অপরদিকে আশ-শাবাব মুজাহিদিন বর্তমানে আরও শক্তিশালী হয়ে প্রতিবেশি দেশ ইথিওপিয়াতেও অভিযান চালাতে শুরু করেছেন। দিন দিন মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলের সীমানা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেই সীমানা জুড়ে তাঁরা অঘোষিত এক ইমারাহ্ পরিচালনা করছেন, আলহামদুলিল্লাহ্।