মোগাদিশুর উপকণ্ঠে সরকারি বাহিনী ও আশ-শাবাবের তুমুল লড়াই
সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে গত ৪ সেপ্টেম্বর সকালে সোমালি গাদ্দার বাহিনী মুজাহিদগণের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করলে তীব্র লড়াই শুরু হয়। এতে মুজাহিদগণের প্রতিরোধের মুখে গাদ্দার বাহিনী জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।
জানা যায়, রাজধানীর উপকন্ঠে অবস্থিত আশ-শাবাবের শরিয়া আদালতগুলো হটানোর উদ্দেশ্য নিয়ে ৪ঠা সেপ্টেম্বর সকালে অভিযান পরিচালনা করে সোমালি গাদ্দার বাহিনী। এই অভিযানে সোমালি গাদ্দার সামরিক বাহিনীর পাশাপাশি অংশ নিয়েছে ‘আসমুদ’ মিলিশিয়ারাও। যেখানে আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে স্থল আক্রমণ থেকে শুরু করে আকাশ পথেও হামলা চালানো হয়। কিন্তু ইসলামের শত্রুরা তাদের সম্মিলিত শক্তি খরচ করেও মুজাহিদদের সামনে ময়দানে টিকে থাকতে পারেনি। সর্বশেষ গাদ্দার সামরিক বাহিনী ও মিলিশিয়ারা আজ দুপুরে পিছু হটতে বাধ্য হয়।
আশ-শাবাব সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মুজাহিদরা পূর্বেই জানতে পেরেছিলেন যে, গাদ্দার বাহিনী আশ-শাবাব নিয়ন্ত্রিত বসরা এলাকায় হামলা চালাবে। তাই মুজাহিদরা শত্রু বাহিনী আসার আগেই যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়ে যান। আর শত্রু বাহিনী এলাকার উপকন্ঠে আসামাত্রই মুজাহিদরা হামলা করে বসেন। যা পরে তীব্র আকার ধারণ করে।
আশ-শাবাব নিশ্চিত করেছে, ডিএফ ও মিলিশিয়ারা ৯ বার উক্ত এলাকায় ঢুকার চেষ্টা করেছে। কিন্তু প্রতিবারেই মুজাহিদরা তীব্র আক্রমণের মাধ্যমে শত্রুদেরকে মোক্ষম জবাব দিয়েছেন। সর্বশেষ মুজাহিদরা গতকাল ৬ সেপ্টেম্বর দুপুরে শত্রুসারি ভেঙে দিয়ে তাদেরকে বসরা এলাকা ছেড়ে পালাতে বাধ্য করেছেন। মুজাহিদগণের এই প্রতিরোধ যুদ্ধে গাদ্দার বাহিনীর অফিসারসহ প্রচুর সংখ্যক সৈন্য হতাহত হয়েছে। ধ্বংস হয়েছে তাদের অর্ধডজন সাঁজোয়াযান ও গাড়ি।
একইদিনে মুজাহিদরা মোগাদিশুর দিকে তুর্কী প্রশিক্ষিত গরগর এবং NISA নামে পরিচিত মিলিশিয়াদের তাড়া করেছেন। এসময় স্পেশাল ফোর্সের বেশ কিছু সেনা হতাহত হয়। পরে শত্রুসেনারা নিজেদের ঘাঁটিতে গিয়ে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়।
সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে গত ৪ সেপ্টেম্বর সকালে সোমালি গাদ্দার বাহিনী মুজাহিদগণের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করলে তীব্র লড়াই শুরু হয়। এতে মুজাহিদগণের প্রতিরোধের মুখে গাদ্দার বাহিনী জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে।
জানা যায়, রাজধানীর উপকন্ঠে অবস্থিত আশ-শাবাবের শরিয়া আদালতগুলো হটানোর উদ্দেশ্য নিয়ে ৪ঠা সেপ্টেম্বর সকালে অভিযান পরিচালনা করে সোমালি গাদ্দার বাহিনী। এই অভিযানে সোমালি গাদ্দার সামরিক বাহিনীর পাশাপাশি অংশ নিয়েছে ‘আসমুদ’ মিলিশিয়ারাও। যেখানে আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে স্থল আক্রমণ থেকে শুরু করে আকাশ পথেও হামলা চালানো হয়। কিন্তু ইসলামের শত্রুরা তাদের সম্মিলিত শক্তি খরচ করেও মুজাহিদদের সামনে ময়দানে টিকে থাকতে পারেনি। সর্বশেষ গাদ্দার সামরিক বাহিনী ও মিলিশিয়ারা আজ দুপুরে পিছু হটতে বাধ্য হয়।
আশ-শাবাব সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মুজাহিদরা পূর্বেই জানতে পেরেছিলেন যে, গাদ্দার বাহিনী আশ-শাবাব নিয়ন্ত্রিত বসরা এলাকায় হামলা চালাবে। তাই মুজাহিদরা শত্রু বাহিনী আসার আগেই যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়ে যান। আর শত্রু বাহিনী এলাকার উপকন্ঠে আসামাত্রই মুজাহিদরা হামলা করে বসেন। যা পরে তীব্র আকার ধারণ করে।
আশ-শাবাব নিশ্চিত করেছে, ডিএফ ও মিলিশিয়ারা ৯ বার উক্ত এলাকায় ঢুকার চেষ্টা করেছে। কিন্তু প্রতিবারেই মুজাহিদরা তীব্র আক্রমণের মাধ্যমে শত্রুদেরকে মোক্ষম জবাব দিয়েছেন। সর্বশেষ মুজাহিদরা গতকাল ৬ সেপ্টেম্বর দুপুরে শত্রুসারি ভেঙে দিয়ে তাদেরকে বসরা এলাকা ছেড়ে পালাতে বাধ্য করেছেন। মুজাহিদগণের এই প্রতিরোধ যুদ্ধে গাদ্দার বাহিনীর অফিসারসহ প্রচুর সংখ্যক সৈন্য হতাহত হয়েছে। ধ্বংস হয়েছে তাদের অর্ধডজন সাঁজোয়াযান ও গাড়ি।
একইদিনে মুজাহিদরা মোগাদিশুর দিকে তুর্কী প্রশিক্ষিত গরগর এবং NISA নামে পরিচিত মিলিশিয়াদের তাড়া করেছেন। এসময় স্পেশাল ফোর্সের বেশ কিছু সেনা হতাহত হয়। পরে শত্রুসেনারা নিজেদের ঘাঁটিতে গিয়ে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়।