আশ-শাবাবের হামলায় কুপকাত ইথিওপিয়া: হতাহত ৩০৮ এর বেশি শত্রুসেনা
সম্প্রতি সোমালিয়া ও ইথিওপিয়ার মধ্যবর্তী কৃত্রিম মানবরচিত সীমান্তে ভারী লড়াইয় শুরু হয়েছে। সেখানে ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব ও ক্রুসেডার ইথিওপিয়ান বাহিনীর মাঝে গত কয়েকদিন ধরেই তীব্র লড়াই চলছে।
বিবরণ অনুযায়ী, গত মঙ্গলবার সকালে দুই দেশের কৃত্রিম সীমান্ত শহর সাকোতে এই লড়াই শুরু হয়েছিল। যা গত ৫ অক্টোবর বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চলতে থাকে। ফলে এই লড়াইয়ে ক্রুসেডার বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়।আশ-শাবাব সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, অঞ্চলটিতে মুজাহিদদের প্রথম দিনের অভিযানেই ৬৩ সেনা নিহত এবং আরও ৭৫ সেনা সদস্য আহত হয়েছিল। যেখানে দ্বিতীয় দিনের লড়াইয়ে হতাহতের এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, প্রথম দিনের অভিযানের পর ইথিওপিয়ান বাহিনী দ্বিতীয় দিন আরও শক্তি নিয়ে আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে। কিন্তু এতে আগের চাইতেও আরো বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয়। কেননা মুজাহিদদের দ্বিতীয় দিনের হামলায় নিহত সেনা সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১৩৫-এ, আর আহত সেনা সংখ্যা ১৭৩-এ দাঁড়িয়েছে।আঞ্চলিক সূত্র জানায়, গতকাল ৬ অক্টোবর বৃহস্পতিবারও অঞ্চলটিতে তীব্র লড়াই সংঘটিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। মনে করা হচ্ছে, এতে কুফ্ফার বাহিনীর হতাহতের এই সংখ্যা আরও কয়েকগুণ বাড়বে।
সম্প্রতি সোমালিয়া ও ইথিওপিয়ার মধ্যবর্তী কৃত্রিম মানবরচিত সীমান্তে ভারী লড়াইয় শুরু হয়েছে। সেখানে ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব ও ক্রুসেডার ইথিওপিয়ান বাহিনীর মাঝে গত কয়েকদিন ধরেই তীব্র লড়াই চলছে।
বিবরণ অনুযায়ী, গত মঙ্গলবার সকালে দুই দেশের কৃত্রিম সীমান্ত শহর সাকোতে এই লড়াই শুরু হয়েছিল। যা গত ৫ অক্টোবর বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চলতে থাকে। ফলে এই লড়াইয়ে ক্রুসেডার বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়।আশ-শাবাব সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, অঞ্চলটিতে মুজাহিদদের প্রথম দিনের অভিযানেই ৬৩ সেনা নিহত এবং আরও ৭৫ সেনা সদস্য আহত হয়েছিল। যেখানে দ্বিতীয় দিনের লড়াইয়ে হতাহতের এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, প্রথম দিনের অভিযানের পর ইথিওপিয়ান বাহিনী দ্বিতীয় দিন আরও শক্তি নিয়ে আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে। কিন্তু এতে আগের চাইতেও আরো বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয়। কেননা মুজাহিদদের দ্বিতীয় দিনের হামলায় নিহত সেনা সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১৩৫-এ, আর আহত সেনা সংখ্যা ১৭৩-এ দাঁড়িয়েছে।আঞ্চলিক সূত্র জানায়, গতকাল ৬ অক্টোবর বৃহস্পতিবারও অঞ্চলটিতে তীব্র লড়াই সংঘটিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। মনে করা হচ্ছে, এতে কুফ্ফার বাহিনীর হতাহতের এই সংখ্যা আরও কয়েকগুণ বাড়বে।