ময়দানের লড়াইয়ে পরাজিত সোমালি সরকার মিডিয়া যুদ্ধে আশ-শাবাবকে কোণঠাসা করতে মরিয়া কেন?
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় ২০০৮ সাল থেকে পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার সরকার ও ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের মাঝে দীর্ঘ এক লড়াই চলে আসছে। যা এখন আশ-শাবাবের বিজয়ের মধ্যদিয়ে সমাপ্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ফলে আশ-শাবাবের এই বিজয়কে নানাভাবেই ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে দেশটির সরকার, কিন্তু এতে তারা প্রতিবারই ব্যার্থ হয়েছে।
পশ্চিমা সমর্থিত এই গাদ্দার সরকার নতুন করে আশ-শাবাবের বিজয় ও সফলতাকে জনগণ থেকে আড়াল করতে এবং নিজদের পরাজয় ও অপকর্মগুলি ঢাকতে নতুন কৌশল অবলম্বন করেছে। এই লক্ষ্যে গাদ্দার সরকার দেশটির স্বাধীন সংবাদ মাধ্যমগুলকে নিজেদের টার্গেট বানিয়েছে।
কেননা অনলাইনে স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের বদৌলতে পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার সরকারের মুখোশ আজ জনসম্মুখে উন্মোচিত হয়ে গেছে। এটি এমন একটি সরকারব্যবস্থা, যেটি খরা ও দুর্ভিক্ষে ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের জন্য বহির্বিশ্ব থেকে সাহায্য হিসাবে আসা মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার নিজেদের পকেটে ঢুকিয়েছে। আর সংবাদিকরা যখন এবিষয়ে জানতে চায়, তখন সরকার সংবাদ সম্মেলন ত্যাগ করে চলে যায়। শুধু এখানেই শেষ না, সরকারের এসব দূর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলায় সম্প্রতি দেশটির দূর্নীতি কমিশনকেও বাতিল করেছে পশ্চিমা সমর্থিত এই কুখ্যাত সোমালি গাদ্দার প্রশাসন।
সর্বশেষ, পশ্চিমা সমর্থিত এই সরকার স্বাধীন সংবাদমাধ্যমগুলোর কণ্ঠরোধ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। এই ধারাবাহিকতায় দেশটির ৪০ টিরও বেশি স্বাধীন সংবাদমাধ্যম ও ৪টি নিউজপোর্টাল বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। সেই সাথে জাতীয় পর্যায়ের সংবাদ মাধ্যমগুলোর উপরেও বেশ কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। এরমধ্যে অন্যতম হচ্ছে, ইসলামি মতাদর্শ প্রচার এবং প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের বিজয় অভিযান সহ, শাবাবের সকাল ধরনের কার্যক্রম বিষয়ে সংবাদ কাভার করার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা।
হারাকাতুশ-শাবাবেরম জবাবি বিবৃতি
পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার সরকারের এমন হঠকারিতা মূলক সিদ্ধান্তের পর, গত ৯ অক্টোবর প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবও সাংবাদিকদের আহ্বান জানিয়ে ৩ পৃষ্ঠার একটি বিবৃতি জারি করেছে, যেখানে সাহসী সাংবাদিকদের সৎ ও নিঃস্বার্থ সেবার জন্য ভূয়সী প্রশংসা করে আশ-শাবাব। বিবৃতিতে বলা হয়, “আপনারা সততা এবং নিরপেক্ষতার সাথে সংবাদ প্রচার করুন। গাদ্দার মোগাদিশু প্রশাসনের পক্ষ নিয়ে সংবাদ কাভার করা থেকে বিরত থাকুন।”
বিবৃতিতে সোমালিয়ার চলমান সংঘাতকে কুফর ও ইসলামের সংঘাত বলে অবিহিত করে বলা হয়, সাংবাদিকদের জন্য উচিত নয় যে, তারা সরকারের পক্ষ নিয়ে ইসলামি শরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে আংশ নিবে।
এদিকে মোগাদিশুতে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে সোমালির তিনটি বৃহত্তম সংবাদ সংস্থা সরকারের হঠকারিতা মূলক সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে।
অ্যাসোসিয়েশন SJS, SOMA, Fosej এবং Simha একটি যৌথ বিবৃতি জারি করে বলেছে যে, ফেডারেল সরকার বাক-স্বাধীনতা লঙ্ঘন করেছে এবং সোমালি সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে খর্ব করছে। সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয় প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের সাথে পরামর্শ না করেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং এটি সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে সীমাবদ্ধ করে। সেই সাথে এটি মিডিয়ার জন্য নিরাপত্তাহীনতার কারণ হয়ে দাড়াচ্ছে। এরমাধ্যমে সরকার সব স্বাধীন গণমাধ্যমকে মূলোৎপাটন করতে চাচ্ছে।
এমন পরিস্থিতিতে সোমালি সাংবাদিকরা তাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কারণ সরকার চলমান যুদ্ধে সাংবাদিকদের আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে বাধ্য করছে।
এসম্পর্কে আশ-শাবাব তাদের বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে যে, “আমরা সোমালিয়ায় কর্মরত সকল সাংবাদিকদের আহ্বান জানাই যে, আপনারা সাংবাদিকতার দায়িত্ব দক্ষতা ও বিশ্বস্ততার সাথে পালন করুন। আপনাদের কর্তব্য হচ্ছে, স্বচ্ছ ও নির্ভরযোগ্য তথ্য প্রদানের মাধ্যমে দেশ ও বিদেশে সত্যকে তুলে ধরা।”
“আর সোমালি সরকার সংবাদ মাধ্যমগুলোকে তাদের কদাচিৎ উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে কাজে লাগাতে চায়। তাই আমরা প্রত্যেক সংবাদিক, প্রতিটি সংস্থা ও মিডিয়াকে সতর্ক করছি যে, ধর্মত্যাগীরা (মুরতাদ) আপনাদেরকে ইসলামি শরিয়ার বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধের অংশ বানাতে চায়। যারা গণতন্ত্রের মতো কুফরি মতাদর্শ মুসলমানদের এই ভূমিতে বাস্তবায়ন করতে কাজ করছে। তাই জেনে রাখুন! যারা আল্লাহর সীমা অতিক্রম করবে এবং যুদ্ধে অংশগ্রহণ করার সাহস দেখাবে, যেসব মিডিয়া ও জার্নালিস্ট প্রকাশ্য বা পরোক্ষভাবে গাদ্দার সোমালি সরকার ও ক্রুসেডারদের পক্ষাবলম্বন করবে, তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে মুজাহিদিনরা কখনই দ্বিধা করবে না।”
“পরিশেষে, মুসলিমদের এই ভূমি পশ্চিমা ক্রুসেডার, আগ্রাসী আফ্রিকান বাহিনী এবং ধর্মত্যাগী হানাদারদের জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল হবে না, ইনশাআল্লাহ। এখানে তাদের জন্য নিরাপদ কোন আশ্রয় বা দুর্গ থাকবে না, যা তাদেরকে মুজাহিদিন বা তাওহীদ বাহিনীর আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারে।”
“জেনে রাখুন! হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন মুসলিম উম্মাহর নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, ইসলামী শরীয়া বাস্তবায়ন এবং সমস্ত মুসলিম ভূমিকে কাফের ও তাদের বিকৃত লক্ষ্য থেকে মুক্ত করার জন্য লড়াই করছে। আর আশ-শাবাব মুজাহিদিন দখলদার ক্রুসেডার বাহিনী এবং তাদের ধর্মত্যাগী অনুসারী ও আন্তর্জাতিক জোটের বিরুদ্ধে জিহাদ চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যতক্ষণ না সোমালিরা আক্রমণকারী শত্রুদের বিতাড়িত করছে এবং সমগ্র ভূমি একমাত্র আল্লাহর শরিয়াহ্ শাসনের জন্য উপযুক্ত হচ্ছে।”
লিখেছেন : ত্বহা আলী আদনান
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় ২০০৮ সাল থেকে পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার সরকার ও ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের মাঝে দীর্ঘ এক লড়াই চলে আসছে। যা এখন আশ-শাবাবের বিজয়ের মধ্যদিয়ে সমাপ্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ফলে আশ-শাবাবের এই বিজয়কে নানাভাবেই ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে দেশটির সরকার, কিন্তু এতে তারা প্রতিবারই ব্যার্থ হয়েছে।
পশ্চিমা সমর্থিত এই গাদ্দার সরকার নতুন করে আশ-শাবাবের বিজয় ও সফলতাকে জনগণ থেকে আড়াল করতে এবং নিজদের পরাজয় ও অপকর্মগুলি ঢাকতে নতুন কৌশল অবলম্বন করেছে। এই লক্ষ্যে গাদ্দার সরকার দেশটির স্বাধীন সংবাদ মাধ্যমগুলকে নিজেদের টার্গেট বানিয়েছে।
কেননা অনলাইনে স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের বদৌলতে পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার সরকারের মুখোশ আজ জনসম্মুখে উন্মোচিত হয়ে গেছে। এটি এমন একটি সরকারব্যবস্থা, যেটি খরা ও দুর্ভিক্ষে ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের জন্য বহির্বিশ্ব থেকে সাহায্য হিসাবে আসা মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার নিজেদের পকেটে ঢুকিয়েছে। আর সংবাদিকরা যখন এবিষয়ে জানতে চায়, তখন সরকার সংবাদ সম্মেলন ত্যাগ করে চলে যায়। শুধু এখানেই শেষ না, সরকারের এসব দূর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলায় সম্প্রতি দেশটির দূর্নীতি কমিশনকেও বাতিল করেছে পশ্চিমা সমর্থিত এই কুখ্যাত সোমালি গাদ্দার প্রশাসন।
সর্বশেষ, পশ্চিমা সমর্থিত এই সরকার স্বাধীন সংবাদমাধ্যমগুলোর কণ্ঠরোধ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। এই ধারাবাহিকতায় দেশটির ৪০ টিরও বেশি স্বাধীন সংবাদমাধ্যম ও ৪টি নিউজপোর্টাল বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। সেই সাথে জাতীয় পর্যায়ের সংবাদ মাধ্যমগুলোর উপরেও বেশ কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। এরমধ্যে অন্যতম হচ্ছে, ইসলামি মতাদর্শ প্রচার এবং প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের বিজয় অভিযান সহ, শাবাবের সকাল ধরনের কার্যক্রম বিষয়ে সংবাদ কাভার করার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা।
হারাকাতুশ-শাবাবেরম জবাবি বিবৃতি
পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার সরকারের এমন হঠকারিতা মূলক সিদ্ধান্তের পর, গত ৯ অক্টোবর প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবও সাংবাদিকদের আহ্বান জানিয়ে ৩ পৃষ্ঠার একটি বিবৃতি জারি করেছে, যেখানে সাহসী সাংবাদিকদের সৎ ও নিঃস্বার্থ সেবার জন্য ভূয়সী প্রশংসা করে আশ-শাবাব। বিবৃতিতে বলা হয়, “আপনারা সততা এবং নিরপেক্ষতার সাথে সংবাদ প্রচার করুন। গাদ্দার মোগাদিশু প্রশাসনের পক্ষ নিয়ে সংবাদ কাভার করা থেকে বিরত থাকুন।”
বিবৃতিতে সোমালিয়ার চলমান সংঘাতকে কুফর ও ইসলামের সংঘাত বলে অবিহিত করে বলা হয়, সাংবাদিকদের জন্য উচিত নয় যে, তারা সরকারের পক্ষ নিয়ে ইসলামি শরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে আংশ নিবে।
এদিকে মোগাদিশুতে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে সোমালির তিনটি বৃহত্তম সংবাদ সংস্থা সরকারের হঠকারিতা মূলক সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে।
অ্যাসোসিয়েশন SJS, SOMA, Fosej এবং Simha একটি যৌথ বিবৃতি জারি করে বলেছে যে, ফেডারেল সরকার বাক-স্বাধীনতা লঙ্ঘন করেছে এবং সোমালি সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে খর্ব করছে। সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয় প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের সাথে পরামর্শ না করেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং এটি সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে সীমাবদ্ধ করে। সেই সাথে এটি মিডিয়ার জন্য নিরাপত্তাহীনতার কারণ হয়ে দাড়াচ্ছে। এরমাধ্যমে সরকার সব স্বাধীন গণমাধ্যমকে মূলোৎপাটন করতে চাচ্ছে।
এমন পরিস্থিতিতে সোমালি সাংবাদিকরা তাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কারণ সরকার চলমান যুদ্ধে সাংবাদিকদের আশ-শাবাবের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে বাধ্য করছে।
এসম্পর্কে আশ-শাবাব তাদের বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে যে, “আমরা সোমালিয়ায় কর্মরত সকল সাংবাদিকদের আহ্বান জানাই যে, আপনারা সাংবাদিকতার দায়িত্ব দক্ষতা ও বিশ্বস্ততার সাথে পালন করুন। আপনাদের কর্তব্য হচ্ছে, স্বচ্ছ ও নির্ভরযোগ্য তথ্য প্রদানের মাধ্যমে দেশ ও বিদেশে সত্যকে তুলে ধরা।”
“আর সোমালি সরকার সংবাদ মাধ্যমগুলোকে তাদের কদাচিৎ উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে কাজে লাগাতে চায়। তাই আমরা প্রত্যেক সংবাদিক, প্রতিটি সংস্থা ও মিডিয়াকে সতর্ক করছি যে, ধর্মত্যাগীরা (মুরতাদ) আপনাদেরকে ইসলামি শরিয়ার বিরুদ্ধে চলমান যুদ্ধের অংশ বানাতে চায়। যারা গণতন্ত্রের মতো কুফরি মতাদর্শ মুসলমানদের এই ভূমিতে বাস্তবায়ন করতে কাজ করছে। তাই জেনে রাখুন! যারা আল্লাহর সীমা অতিক্রম করবে এবং যুদ্ধে অংশগ্রহণ করার সাহস দেখাবে, যেসব মিডিয়া ও জার্নালিস্ট প্রকাশ্য বা পরোক্ষভাবে গাদ্দার সোমালি সরকার ও ক্রুসেডারদের পক্ষাবলম্বন করবে, তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে মুজাহিদিনরা কখনই দ্বিধা করবে না।”
“পরিশেষে, মুসলিমদের এই ভূমি পশ্চিমা ক্রুসেডার, আগ্রাসী আফ্রিকান বাহিনী এবং ধর্মত্যাগী হানাদারদের জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল হবে না, ইনশাআল্লাহ। এখানে তাদের জন্য নিরাপদ কোন আশ্রয় বা দুর্গ থাকবে না, যা তাদেরকে মুজাহিদিন বা তাওহীদ বাহিনীর আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারে।”
“জেনে রাখুন! হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন মুসলিম উম্মাহর নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, ইসলামী শরীয়া বাস্তবায়ন এবং সমস্ত মুসলিম ভূমিকে কাফের ও তাদের বিকৃত লক্ষ্য থেকে মুক্ত করার জন্য লড়াই করছে। আর আশ-শাবাব মুজাহিদিন দখলদার ক্রুসেডার বাহিনী এবং তাদের ধর্মত্যাগী অনুসারী ও আন্তর্জাতিক জোটের বিরুদ্ধে জিহাদ চালিয়ে যাওয়ার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যতক্ষণ না সোমালিরা আক্রমণকারী শত্রুদের বিতাড়িত করছে এবং সমগ্র ভূমি একমাত্র আল্লাহর শরিয়াহ্ শাসনের জন্য উপযুক্ত হচ্ছে।”
লিখেছেন : ত্বহা আলী আদনান