মালি | রাজধানী জুড়ে আল-কায়েদার হামলায় ৮ এর বেশি সেনা হতাহত
সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে আল-কায়েদা যোদ্ধারা ইসলাম ও মুসলিমের শত্রুদের বিরুদ্ধে তাদের আক্রমণগুলি রাজধানী বামাকো এবং এর আশেপাশের অঞ্চলে বিস্তৃত করেছেন, সেই সাথে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলেও। যাতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছে দেশটির সামরিক বাহিনী ও প্রশাসন।
স্থানীয় সূত্রে (আয-যাল্লাকা) জানা গেছে, রাজধানী বামাকো থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমেও গত ১২ জানুয়ারি হামলা চালিয়েছেন ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিন। এই হামলটি ফোরামতুমু এলাকায় গাদ্দার মালিয়ান সেনাদের ২টি পোস্ট একযোগে চালানো হয়েছিল।
সূত্রমতে, আল-কায়েদা যোদ্ধাদের হামলার তীব্রতা এতটাই বেশি ছিলো যে, মালিয়ান সেনারা কয়েক মিনিটের জন্যেও মুজাহিদদের সামনে দাঁড়াতে পারেনি, বরং তারা পালিয়ে যায়। সেনাদের এই পলায়ন তাদেরকে বাঁচাতে পারলেও, পোস্ট ও সামরিক সরঞ্জামের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি রোধ করা যায়নি। ফলে এই হামলায় সামরিক বাহিনীর ২টি গাড়ি ও ৪টি মোটরসাইকেল সহ অসংখ্য সামরিক সরঞ্জাম ধ্বংস হয়। সেই সাথে মুজাহিদগণ ২টি মোটরসাইকেল ও ১টি ভারী অস্ত্র সহ অনেক অস্ত্র ও গোলাবারুদ গনিমত লাভ করেন।
এই হামলার একদিন পর অর্থাৎ ১৩ জানুয়ারী, ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদগণ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কায়েস অঞ্চলের নারা এলাকার কাছে আরেকটি হামলা চালান। এই হামলায় গাদ্দার মালিয়ান সেনাবাহিনীর ২ সেনা সদস্য নিহত এবং আরও ২ সেনা সদস্য আহত হয়। সেই সাথে মুজাহিদগণ কিছু অস্ত্রও করায়ত্ত করেন।
এরপর গত ১৫ জানুয়ারি রাজধানী বামাকোর উত্তরাঞ্চলে একটি অস্থায়ী সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে ভারী হামলা চালান মুজাহিদগণ। এই হামলায় গাদ্দার মালিয়ান সামরিক বাহিনীর অন্তত ৪ সেনা নিহত হয়, সেই সাথে আরও অর্ধডজন সেনা আহত হয়ে পালিয়ে যায়। এই অভিযান শেষে মুজাহিদগণ অস্থায়ী সামরিক ঘাঁটিটি পুড়িয়ে দেন এবং সেখান থেকে ২টি সামরিক গাড়ি সহ বিভিন্ন অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম উদ্ধার করেন।
এটি লক্ষণীয় যে, আল কায়েদার পশ্চিম আফ্রিকান শাখা জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম) যোদ্ধারা বর্তমানে শুধু বুরকিনা ফাসো আর মালিতেই তাদের অভিযান সীমাবদ্ধ রাখছেন না। বরং তাঁরা এই যুদ্ধের আগুন পশ্চিম আফ্রিকার ঐসব দেশেও ছড়িয়ে দিয়েছেন, যেসব দেশ ইতিপূর্বে মালিতে ইসলামের নবজাগরণকে দমিয়ে দিতে কুফ্ফার বাহিনীর সাথে জোটবদ্ধ হয়েছিল। এখন পর্যন্ত আল-কায়েদার হামলার টার্গেটলিস্টে থাকা শীর্ষ দেশগুলো হচ্ছে নাইজার, আইভরি কোস্ট, বেনিন এবং টোগোর মতো প্রতিবেশি দেশগুলো।
সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে আল-কায়েদা যোদ্ধারা ইসলাম ও মুসলিমের শত্রুদের বিরুদ্ধে তাদের আক্রমণগুলি রাজধানী বামাকো এবং এর আশেপাশের অঞ্চলে বিস্তৃত করেছেন, সেই সাথে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলেও। যাতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছে দেশটির সামরিক বাহিনী ও প্রশাসন।
স্থানীয় সূত্রে (আয-যাল্লাকা) জানা গেছে, রাজধানী বামাকো থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমেও গত ১২ জানুয়ারি হামলা চালিয়েছেন ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিন। এই হামলটি ফোরামতুমু এলাকায় গাদ্দার মালিয়ান সেনাদের ২টি পোস্ট একযোগে চালানো হয়েছিল।
সূত্রমতে, আল-কায়েদা যোদ্ধাদের হামলার তীব্রতা এতটাই বেশি ছিলো যে, মালিয়ান সেনারা কয়েক মিনিটের জন্যেও মুজাহিদদের সামনে দাঁড়াতে পারেনি, বরং তারা পালিয়ে যায়। সেনাদের এই পলায়ন তাদেরকে বাঁচাতে পারলেও, পোস্ট ও সামরিক সরঞ্জামের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি রোধ করা যায়নি। ফলে এই হামলায় সামরিক বাহিনীর ২টি গাড়ি ও ৪টি মোটরসাইকেল সহ অসংখ্য সামরিক সরঞ্জাম ধ্বংস হয়। সেই সাথে মুজাহিদগণ ২টি মোটরসাইকেল ও ১টি ভারী অস্ত্র সহ অনেক অস্ত্র ও গোলাবারুদ গনিমত লাভ করেন।
এই হামলার একদিন পর অর্থাৎ ১৩ জানুয়ারী, ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদগণ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কায়েস অঞ্চলের নারা এলাকার কাছে আরেকটি হামলা চালান। এই হামলায় গাদ্দার মালিয়ান সেনাবাহিনীর ২ সেনা সদস্য নিহত এবং আরও ২ সেনা সদস্য আহত হয়। সেই সাথে মুজাহিদগণ কিছু অস্ত্রও করায়ত্ত করেন।
এরপর গত ১৫ জানুয়ারি রাজধানী বামাকোর উত্তরাঞ্চলে একটি অস্থায়ী সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে ভারী হামলা চালান মুজাহিদগণ। এই হামলায় গাদ্দার মালিয়ান সামরিক বাহিনীর অন্তত ৪ সেনা নিহত হয়, সেই সাথে আরও অর্ধডজন সেনা আহত হয়ে পালিয়ে যায়। এই অভিযান শেষে মুজাহিদগণ অস্থায়ী সামরিক ঘাঁটিটি পুড়িয়ে দেন এবং সেখান থেকে ২টি সামরিক গাড়ি সহ বিভিন্ন অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম উদ্ধার করেন।
এটি লক্ষণীয় যে, আল কায়েদার পশ্চিম আফ্রিকান শাখা জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম) যোদ্ধারা বর্তমানে শুধু বুরকিনা ফাসো আর মালিতেই তাদের অভিযান সীমাবদ্ধ রাখছেন না। বরং তাঁরা এই যুদ্ধের আগুন পশ্চিম আফ্রিকার ঐসব দেশেও ছড়িয়ে দিয়েছেন, যেসব দেশ ইতিপূর্বে মালিতে ইসলামের নবজাগরণকে দমিয়ে দিতে কুফ্ফার বাহিনীর সাথে জোটবদ্ধ হয়েছিল। এখন পর্যন্ত আল-কায়েদার হামলার টার্গেটলিস্টে থাকা শীর্ষ দেশগুলো হচ্ছে নাইজার, আইভরি কোস্ট, বেনিন এবং টোগোর মতো প্রতিবেশি দেশগুলো।