ইয়েমেনে আল-কায়েদার হামলায় জেনারেলসহ নিহত কমপক্ষে এক ডজন শত্রুসেনা
গত বছরের সেপ্টেম্বরে ইয়েমেনের দক্ষিণাঞ্চলে সংযুক্ত আরব আমিরাত (UAE) সমর্থিত বাহিনী এবং আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনীর মাঝে একটি সামরিক অপারেশন শুরু হয়, এই অপারেশন এখনো অব্যাহত রয়েছে বলে জানা গেছে। আর দক্ষিণাঞ্চলের এই সংঘাত এখন তীব্রতর হচ্ছে। যার ফলশ্রুতিতে ভারী মূল্য চুকাতে হচ্ছে ইউএই সমর্থিত গাদ্দার বাহিনীকে।
স্থানীয় সূত্রমতে, গত ১৮ জানুয়ারি বুধবারেও সংযুক্ত আরব আমিরাত সমর্থিত বাহিনীকে লক্ষ্য করে দু’টি সফল হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার আরব উপদ্বীপ শাখা জামা’আত আনসারুশ শরিয়াহ্’র মুজাহিদগণ। আর এই হামলাগুলোতে বহু শত্রুসেনা নিহত ও আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট মিডিয়া সূত্র জানায়, হামলা ২টি দক্ষিণাঞ্চলীয় আবইয়ান প্রদেশের মুদি অঞ্চলে চালানো হয়েছে। যার প্রথমটি উক্ত এলাকায় টহলরত সামরিক বাহিনীর একটি গাড়ি লক্ষ্য করে বিস্ফোরক দ্বারা চালানো হয়। এতে গাড়িটি ধ্বংস হয়ে যায় এবং তাতে থাকা ৮ সেনা সদস্য ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। নিহত শত্রুসেনাদের এই তালিকায় র্যাপিড ইন্টারভেনশন ফোর্সের কমান্ডার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেলও (আব্দুর রহিম আল-মাকার) রয়েছে।
সূত্রমতে, এই কুখ্যাত জেনারেল দীর্ঘদিন ধরে এই অঞ্চলে ইসলাম বিরোধী শক্তির হয়ে মুসলিমদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছিল। অবশেষে মুজাহিদগণ তাকে তার চিরস্থায়ী গন্তব্যে পৌঁছে দিতে সক্ষম হন। আলহামদুলিল্লাহ।
এদিন আনসারুশ শরিয়াহ্’র মুজাহিদগণ তাদের দ্বিতীয় সফল হামলাটি চালান ওমরান উপত্যকায়। এখানেও মুজাহিদগণ গাদ্দার বাহিনীর অন্য একটি দলকে টার্গেট করে প্রথমে বোমা বিস্ফোরণ ঘটান এবং পরে অতর্কিত হামলা চালান। যার ফলশ্রুতিতে এখানেও UAE সমর্থিত বাহিনীর মাঝে বহু সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটে এবং একটি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হয়।
এটি লক্ষণীয় যে, মুজাহিদদের পক্ষ থেকে শুরু করা “অ্যারোস অফ রাইট” অপারেশনের ফলে এই অঞ্চলে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও এর সমর্থিত মিলিশিয়া বাহিনী দিন দিন দূর্বল হয়ে পড়ছে। সেই সাথে সেনাদের রক্তাক্ত দেহ, ধ্বংস আর আর্থিক ক্ষতির মাধ্যমে ভারী মূল্য দিতে হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে ইয়েমেনের দক্ষিণাঞ্চলে সংযুক্ত আরব আমিরাত (UAE) সমর্থিত বাহিনী এবং আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনীর মাঝে একটি সামরিক অপারেশন শুরু হয়, এই অপারেশন এখনো অব্যাহত রয়েছে বলে জানা গেছে। আর দক্ষিণাঞ্চলের এই সংঘাত এখন তীব্রতর হচ্ছে। যার ফলশ্রুতিতে ভারী মূল্য চুকাতে হচ্ছে ইউএই সমর্থিত গাদ্দার বাহিনীকে।
স্থানীয় সূত্রমতে, গত ১৮ জানুয়ারি বুধবারেও সংযুক্ত আরব আমিরাত সমর্থিত বাহিনীকে লক্ষ্য করে দু’টি সফল হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার আরব উপদ্বীপ শাখা জামা’আত আনসারুশ শরিয়াহ্’র মুজাহিদগণ। আর এই হামলাগুলোতে বহু শত্রুসেনা নিহত ও আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট মিডিয়া সূত্র জানায়, হামলা ২টি দক্ষিণাঞ্চলীয় আবইয়ান প্রদেশের মুদি অঞ্চলে চালানো হয়েছে। যার প্রথমটি উক্ত এলাকায় টহলরত সামরিক বাহিনীর একটি গাড়ি লক্ষ্য করে বিস্ফোরক দ্বারা চালানো হয়। এতে গাড়িটি ধ্বংস হয়ে যায় এবং তাতে থাকা ৮ সেনা সদস্য ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। নিহত শত্রুসেনাদের এই তালিকায় র্যাপিড ইন্টারভেনশন ফোর্সের কমান্ডার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেলও (আব্দুর রহিম আল-মাকার) রয়েছে।
সূত্রমতে, এই কুখ্যাত জেনারেল দীর্ঘদিন ধরে এই অঞ্চলে ইসলাম বিরোধী শক্তির হয়ে মুসলিমদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছিল। অবশেষে মুজাহিদগণ তাকে তার চিরস্থায়ী গন্তব্যে পৌঁছে দিতে সক্ষম হন। আলহামদুলিল্লাহ।
এদিন আনসারুশ শরিয়াহ্’র মুজাহিদগণ তাদের দ্বিতীয় সফল হামলাটি চালান ওমরান উপত্যকায়। এখানেও মুজাহিদগণ গাদ্দার বাহিনীর অন্য একটি দলকে টার্গেট করে প্রথমে বোমা বিস্ফোরণ ঘটান এবং পরে অতর্কিত হামলা চালান। যার ফলশ্রুতিতে এখানেও UAE সমর্থিত বাহিনীর মাঝে বহু সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটে এবং একটি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হয়।
এটি লক্ষণীয় যে, মুজাহিদদের পক্ষ থেকে শুরু করা “অ্যারোস অফ রাইট” অপারেশনের ফলে এই অঞ্চলে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও এর সমর্থিত মিলিশিয়া বাহিনী দিন দিন দূর্বল হয়ে পড়ছে। সেই সাথে সেনাদের রক্তাক্ত দেহ, ধ্বংস আর আর্থিক ক্ষতির মাধ্যমে ভারী মূল্য দিতে হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে।