ট্যাঙ্ক জেলায় ড্রোন হামলা ও পুলিশ গ্রেফতার, খাইবারে টিটিপির অভিযান
পাকিস্তানের ডেরা ইসমাইল খানের ট্যাঙ্ক জেলায় টিটিপি মুজাহিদিনের অবস্থানে ড্রোন হামলার ঘটনা ঘটেছে। টিটিপির প্রতিরোধমূলক আক্রমণে আবার পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কমপক্ষে ৫ সদস্য নিহত হওয়ার পাশাপাশি বেশ কয়েকজন আহতও হয়েছে। সংঘর্ষে টিটিপির কয়েকজন প্রতিরোধ যোদ্ধাও হতাহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
গত ৩ অক্টোবর সকালে ডিআই খানের ট্যাঙ্ক জেলাস্থ আজমাবাদ (বান্দার) এলাকায় তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের মুজাহিদদের উপর উক্ত ড্রোন হামলাটি চালানো হয়। ড্রোন হামলার পরপরই বিদেশি মদদপুষ্ট পাকিস্তান সেনাবাহিনী টিটিপির ঐ অবস্থানে অভিযান চালায়, ফলে সেখানে তাদের সাথে টিটিপি মুজাহিদিনদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এতে পাকিস্তান আর্মির পাঁচজন সদস্য নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়।
পাকি সেনাবাহিনীর ঐ হামলায় টিটিপির একজন কমান্ডার সহ মোট ছয় জন প্রতিরোধ যোদ্ধা শাহাদাত বরণ করেছেন। শাহাদাতবরণ করা মুজাহিদগণ হলেন সুফিয়ান, ওয়াকাস, আনোয়ার, দাউদ, সফিউল্লাহ ও তারিক।
তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানি (হাফি.) পরদিন ৪ অক্টোবর তারিখে এক সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে ৬ জন মুজাহিদের শাহাদাতের তথ্য সহ পুরো সংঘর্ষের ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ১ অক্টোবর তারিখে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) মুজাহিদগণ, ডি আই খানের পুরওয়া জেলার কেদি শামুজাই এলাকায় দুই পুলিশ অফিসারকে গ্রেপ্তার করেছেন। তাদের সরকারী অস্ত্রসমূহও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে টিটিপি সূত্র নিশ্চিত করেছে।
পরে, তারা আর বিদেশি মদদপুষ্ট পাকিস্তান সরকারের অধীনে পুলিশ ডিউটি করবে না- এই মর্মে প্রতিশ্রুতি নিয়ে তাদেরকে ছেড়ে দেন টিটিপি মুজাহিদিন।
পুলিশদের গ্রেফতার সংক্রান্ত টিটিপির বিবৃতি
একই দিন রাতে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের মুজাহিদিনরা পেশোয়ার প্রদেশের খাইবার এজেন্সির বারা তিরাহ ময়দানে এফসি (Frontier Corps) বাহিনীর আয়াজ গুল নামক পোস্টে লেজার বন্দুক এবং রকেট দিয়ে আক্রমণ করেন। মুজাহিদদের উক্ত আক্রমণে ফ্রন্টিয়ার কর্পসের বহু সংখ্যক কর্মী নিহত ও আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
পাকিস্তানের ডেরা ইসমাইল খানের ট্যাঙ্ক জেলায় টিটিপি মুজাহিদিনের অবস্থানে ড্রোন হামলার ঘটনা ঘটেছে। টিটিপির প্রতিরোধমূলক আক্রমণে আবার পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কমপক্ষে ৫ সদস্য নিহত হওয়ার পাশাপাশি বেশ কয়েকজন আহতও হয়েছে। সংঘর্ষে টিটিপির কয়েকজন প্রতিরোধ যোদ্ধাও হতাহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
গত ৩ অক্টোবর সকালে ডিআই খানের ট্যাঙ্ক জেলাস্থ আজমাবাদ (বান্দার) এলাকায় তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের মুজাহিদদের উপর উক্ত ড্রোন হামলাটি চালানো হয়। ড্রোন হামলার পরপরই বিদেশি মদদপুষ্ট পাকিস্তান সেনাবাহিনী টিটিপির ঐ অবস্থানে অভিযান চালায়, ফলে সেখানে তাদের সাথে টিটিপি মুজাহিদিনদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এতে পাকিস্তান আর্মির পাঁচজন সদস্য নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়।
পাকি সেনাবাহিনীর ঐ হামলায় টিটিপির একজন কমান্ডার সহ মোট ছয় জন প্রতিরোধ যোদ্ধা শাহাদাত বরণ করেছেন। শাহাদাতবরণ করা মুজাহিদগণ হলেন সুফিয়ান, ওয়াকাস, আনোয়ার, দাউদ, সফিউল্লাহ ও তারিক।
তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানি (হাফি.) পরদিন ৪ অক্টোবর তারিখে এক সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে ৬ জন মুজাহিদের শাহাদাতের তথ্য সহ পুরো সংঘর্ষের ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ১ অক্টোবর তারিখে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) মুজাহিদগণ, ডি আই খানের পুরওয়া জেলার কেদি শামুজাই এলাকায় দুই পুলিশ অফিসারকে গ্রেপ্তার করেছেন। তাদের সরকারী অস্ত্রসমূহও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে টিটিপি সূত্র নিশ্চিত করেছে।
পরে, তারা আর বিদেশি মদদপুষ্ট পাকিস্তান সরকারের অধীনে পুলিশ ডিউটি করবে না- এই মর্মে প্রতিশ্রুতি নিয়ে তাদেরকে ছেড়ে দেন টিটিপি মুজাহিদিন।
পুলিশদের গ্রেফতার সংক্রান্ত টিটিপির বিবৃতি
একই দিন রাতে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের মুজাহিদিনরা পেশোয়ার প্রদেশের খাইবার এজেন্সির বারা তিরাহ ময়দানে এফসি (Frontier Corps) বাহিনীর আয়াজ গুল নামক পোস্টে লেজার বন্দুক এবং রকেট দিয়ে আক্রমণ করেন। মুজাহিদদের উক্ত আক্রমণে ফ্রন্টিয়ার কর্পসের বহু সংখ্যক কর্মী নিহত ও আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।