• জাতিসংঘের সাধারণ সভায় প্রবল সমর্থনের ফলে গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে একটি প্রস্তাব পাশ হয়েছে। জাতিসংঘে ১৫৩টি দেশের ভোট পড়ে যুদ্ধবিরতির পক্ষে, ১০টি ‘পক্ষ’ যুদ্ধবিরতির বিপক্ষে ভোট দেয়। বিরুদ্ধে ভোটপ্রদানকারী পক্ষগুলো হলো: যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রিয়া, চেকিয়া, গোয়েতেমালা, ইসরায়েল, লাইবেরিয়া, মাইক্রোনেশিয়া, নাউরো, পাপুয়া নিউ গিনি, প্যারাগুয়ে। আর ইতালি, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, আর্জেন্টিনা, রোমানিয়াসহ ২৩টি দেশ গাজায় মানবিক যুদ্ধবিরতির ব্যাপারে পক্ষে বা বিপক্ষে ভোট প্রদান করা থেকে বিরত থাকে।
• গাজা বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক স্থানে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছে ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক জাতিসংঘের সংস্থা।
• ইসরায়েলি সন্ত্রাসী বাহিনী উত্তর গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালে হামলা চালাচ্ছে।
• গাজায় নির্বিচারে বোমাবর্ষণের মাধ্যমে ইসরায়েল সমর্থন হারাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সন্ত্রাসী ইসরায়েলের গাযায় যুদ্ধের ব্যাপারে বৈশ্বিক নানা চাপে যুক্তরাষ্ট্রের সুর কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
• পশ্চিম তীরের জেনিনে সন্ত্রাসী ইসরায়েল অন্তত ৬ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। অধিকাংশ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা-ই ড্রোন হামলা চালিয়ে ঘটানো হয়েছে।
• জাবালিয়া ক্যাম্পের পশ্চিমে সন্ত্রাসী ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে তীব্র হামলা চালিয়ে ১৫ সন্ত্রাসী সেনাকে খতম করার কথা জানিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেড।
• ১১৪mm স্বল্প-পাল্লার “রাজুম” মিসাইল ব্যবহার করে গাজা শহরের দক্ষিণে সন্ত্রাসী ইসরায়েলের ফিল্ড কমান্ড সদর দফতরকে লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেড।
• গাজা শহরের শেখ রেদওয়ান বসতিতে সন্ত্রাসী ইসরায়েলের তিনটি সামরিক যানকে ‘ইয়াসিন-১০৫’ গোলা দিয়ে হামলা করেছেন। এরপর শত্রু বাহিনীর পদাতিক বাহিনীর সাথে মেশিনগান দিয়ে গোলাগুলি করে তাদের হতাহত করেছেন মুজাহিদগণ।
• গাজায় সন্ত্রাসী ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত ১৮ হাজার ৪১২ জন ফিলিস্তিনি।