• মধ্য গাজার দেইর আল বালাহতে একটি বাড়িতে জায়োনিস্ট বিমান হামলায় নারী ও শিশুসহ অন্তত ১৬জন নিহত হয়েছেন।
• ‘নিরুঙ্কুশ বিজয়’ অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত ইসরায়েল গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছে নেতানিয়াহু।
• ৩০শে জানুয়ারি জায়োনিস্ট বাহিনীর উপর ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলার বিবরণ:
আল-কাসসাম ব্রিগেড:
– খান ইউনিসের পশ্চিম এলাকায় দুটি মারকাভা ট্যাংকে হামলা চালিয়েছেন।
– মধ্য গাজায় একটি মারকাভা ট্যাংক এবং আরেকটি সামরিক ডি৯ বুলডোজার ধ্বংস করেছেন।
– গাজা শহরের পশ্চিমাঞ্চলে জায়োনিস্ট বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছেন। এসময় ইয়াসিন ১০৫ দিয়ে একটি জায়োনিস্ট মারকাভা ট্যাংকে হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ। এতে শত্রুসেনারা হতাহত হয়েছে।
আল-কুদুস ব্রিগেড:
– মধ্য গাজার আল-মাগাঝি ক্যাম্পের পূর্বে জায়োনিস্ট বাহিনীর সৈন্য ও সামরিক যানের সমাবেশে হামলা চালিয়েছেন।
– গাজা শহরের দক্ষিণ ও পশ্চিমে জায়োনিস্ট সৈন্য বাহিনীর সাথে তীব্র যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছেন।
– খান ইউনিসের বিভিন্ন জায়গায় জায়োনিস্ট বাহিনীর ৬টি মারকাভা ট্যাংক এবং একটি সামরিক ডি৯ বুলডোজারে হামলা চালিয়েছেন।
– খান ইউনিসের দক্ষিণপশ্চিমে অস্ট্রিয়ান এলাকার উপকণ্ঠে অনুপ্রবেশকারী একটি ট্যাংকে থাকা এক দখলদার সৈন্যকে স্নাইপার হামলার শিকার বানানো হয়েছে।
– খান ইউনিসের নিউ আবাসান এলাকায় দখলদার বাহিনীর সাথে হালকা ও ভারী অস্ত্র দিয়ে লড়াই করেছেন।
– খান ইউনিসের খালিদ বিন ওয়ালিদ মসজিদ এবং কালা টাওয়ারের কাছে জায়োনিস্ট বাহিনীর সামরিক অবস্থানে ৬০মিমি মর্টার দিয়ে হামলা চালিয়েছেন।
মুজাহিদিন ব্রিগেড:
– আল-বুরেইজ ক্যাম্পের পূর্বে জায়োনিস্ট বাহিনীর অবস্থানে কিছু স্বল্প দূরত্বের রকেট নিক্ষেপ করেছেন।
– গাজা শহরের পশ্চিমে একটি ডি৯ বুলডোজারকে আরপিজি দিয়ে হামলা করেছেন। সফলভাবে আঘাত হেনেছে আরপিজি।
– নাহাল ওজ দখলদারিত্বের বসতিতে রকেট হামলা চালানো হয়েছে।
– গাজা শহরের পশ্চিমে জায়োনিস্ট বাহিনীর সাথে তীব্র সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছেন।
আল-আকসা শহীদি ব্রিগেড:
– তুলকারেম ক্যাম্পে আগ্রাসন চালানো জায়োনিস্ট সৈন্য ও তাদের সামরিক যানের উপর মেশিনগান এবং ট্যাংকবিধ্বংসী মাইন দিয়ে হামলা চালিয়েছেন।
– বিলালুনা এলাকায় আল-কাদুওমি ভবনে অবস্থান নেওয়া জায়োনিস্ট স্নাইপারদের উপর সফল আক্রমণ করেছেন।