এবার রাজবাড়ীতে দুর্গাপূজার মূর্তি ভেঙ্গে আটক হিন্দু যুবক
তথ্যসূত্র:
১. রাজবাড়ীতে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় হিন্দু যুবক আটক, যা বলছে পুলিশ
– https://tinyurl.com/yck6jc34
রাজবাড়ীর বড়পুলে পূজামণ্ডপে দুর্গাপূজার মূর্তি ভাঙচুরের ঘটনায় রানাপদ সরকার (২৬) নামে এক হিন্দু যুবককে আটক করেছে পুলিশ। তাকে আদালতে তোলা হলে সে এর দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) রাত সোয়া ৯টায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার মোছা. শামিমা পারভীন।
আটক রানাপদ সরকার রাজবাড়ী সদর উপজেলার খোলাবাড়িয়া গ্রামের রতন কুমার সরকারের ছেলে। সে শহরের সজ্জনকান্দা এলাকার একটি বাড়িতে ভাড়া থাকে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পুলিশ সুপার শামিমা পারভীন জানায়, দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে রাজবাড়ী শহরের বড়পুলে জেলা সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের অফিসের পাশে সজ্জনকান্দা মধ্যপাড়ায় একটি অস্থায়ী দুর্গাপূজার মণ্ডপ তৈরি করা হয়। ওই মণ্ডপে দুর্গাসহ মোট পাঁচটি মূর্তি তৈরি করা হয়।
গত ৭ অক্টোবর দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ৮ অক্টোবর সকাল ১১টার মধ্যে যে কোনো সময় অজ্ঞাত এক বা একাধিক ব্যক্তি ওই মণ্ডপের পাঁচটি মূর্তির অংশবিশেষ ভেঙে ফেলে। এ ঘটনায় ৮ অক্টোবর পুলিশ রাজবাড়ী সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করে এবং ৯ অক্টোবর মণ্ডপ কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট সাধন কুমার দাস বাদী হয়ে থানায় মামলা করে।
সে জানায়, ঘটনার পর থেকেই রাজবাড়ী সদর থানা ও জেলা গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একাধিক টিম ঘটনার রহস্য উদঘাটনের কাজে নামে। অনুসন্ধান ও তদন্তের একপর্যায়ে ওই পূজা মণ্ডপসহ আশেপাশের বিভিন্ন স্থানের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করা হয়। পর্যবেক্ষণকালে কমলা রঙের টি-শার্ট এবং কালো ট্রাউজার পরিহিত একজন ব্যক্তিকে সন্দেহভাজন হিসেবে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিম বুধবার (০৯ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহরের সজ্জনকান্দা এলাকা থেকে রানাপদ সরকারকে আটক করে।
পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানায়, সে একজন অসচ্ছল বুদ্ধি প্রতিবন্ধী। এরপর প্রতিবন্ধী বিবেচনায় আদালত রানাপদ সরকারকে তার পরিবারের জিম্মায় দেওয়ার আদেশ দেয়।
বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) রাত সোয়া ৯টায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার মোছা. শামিমা পারভীন।
আটক রানাপদ সরকার রাজবাড়ী সদর উপজেলার খোলাবাড়িয়া গ্রামের রতন কুমার সরকারের ছেলে। সে শহরের সজ্জনকান্দা এলাকার একটি বাড়িতে ভাড়া থাকে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পুলিশ সুপার শামিমা পারভীন জানায়, দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে রাজবাড়ী শহরের বড়পুলে জেলা সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের অফিসের পাশে সজ্জনকান্দা মধ্যপাড়ায় একটি অস্থায়ী দুর্গাপূজার মণ্ডপ তৈরি করা হয়। ওই মণ্ডপে দুর্গাসহ মোট পাঁচটি মূর্তি তৈরি করা হয়।
গত ৭ অক্টোবর দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ৮ অক্টোবর সকাল ১১টার মধ্যে যে কোনো সময় অজ্ঞাত এক বা একাধিক ব্যক্তি ওই মণ্ডপের পাঁচটি মূর্তির অংশবিশেষ ভেঙে ফেলে। এ ঘটনায় ৮ অক্টোবর পুলিশ রাজবাড়ী সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করে এবং ৯ অক্টোবর মণ্ডপ কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট সাধন কুমার দাস বাদী হয়ে থানায় মামলা করে।
সে জানায়, ঘটনার পর থেকেই রাজবাড়ী সদর থানা ও জেলা গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একাধিক টিম ঘটনার রহস্য উদঘাটনের কাজে নামে। অনুসন্ধান ও তদন্তের একপর্যায়ে ওই পূজা মণ্ডপসহ আশেপাশের বিভিন্ন স্থানের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করা হয়। পর্যবেক্ষণকালে কমলা রঙের টি-শার্ট এবং কালো ট্রাউজার পরিহিত একজন ব্যক্তিকে সন্দেহভাজন হিসেবে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিম বুধবার (০৯ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহরের সজ্জনকান্দা এলাকা থেকে রানাপদ সরকারকে আটক করে।
পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানায়, সে একজন অসচ্ছল বুদ্ধি প্রতিবন্ধী। এরপর প্রতিবন্ধী বিবেচনায় আদালত রানাপদ সরকারকে তার পরিবারের জিম্মায় দেওয়ার আদেশ দেয়।
তথ্যসূত্র:
১. রাজবাড়ীতে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় হিন্দু যুবক আটক, যা বলছে পুলিশ
– https://tinyurl.com/yck6jc34