মৌলিক ৩টি খাতে স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি নীতি অনুমোদন করবে ইমারতে ইসলামিয়া
রাজধানী কাবুলের মারমারিন প্রাসাদে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ইমারতে ইসলামিয়ার অর্থনৈতিক কমিশনের কারিগরি কমিটির নিয়মিত সভা। বেশ কয়েকটি মৌলিক খাতে স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে সভায় গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা উপস্থাপিত হয়েছে। খাতসমূহের মধ্যে রয়েছে দুগ্ধশিল্প, খনিজ সম্পদ ও উদ্ভিজ্জ তেল।
দুগ্ধশিল্প খাতে স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে সভায় কয়েকটি নীতি অনুমোদনের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হল উচ্চ মানসম্পন্ন দুগ্ধজাত পণ্য সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ বৃদ্ধি করা। পাশাপাশি মানসম্মত প্যাকেজের মাধ্যমে বাজারে সংশ্লিষ্ট পণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করা। সভায় গৃহীত নীতিসমূহ দুগ্ধশিল্পের বিকাশে ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এছাড়া সভায় উদ্ভিজ্জ তৈল খাতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পরিকল্পনা নীতিসমূহ অনুমোদনের প্রস্তাব করা হয়েছে, এতে দৈনিক বাজার চাহিদা পূরণের জন্য উৎপাদন সক্ষমতা বাড়ানোর প্রতি জোরারোপ করা হয়েছে। ফলে এই খাতে আমদানি নির্ভরতা কমে আসবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
পাশাপাশি উক্ত সভায় খনিজ সম্পদ সংশ্লিষ্ট নীতির খসড়া গৃহীত হয়েছে। এর ফলে খাতটিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে। গৃহীত নীতিসমূহ আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদনের জন্য ইমারতে ইসলামিয়ার অর্থনৈতিক কমিশনে প্রেরণ করা হয়েছে। স্বনির্ভর আফগানিস্তান গড়ে তুলতে সংশ্লিষ্ট উদ্যোগসমূহ অত্যন্ত বাস্তবসম্মত বলে বিবেচনা করছেন বিশ্লেষকগণ।
রাজধানী কাবুলের মারমারিন প্রাসাদে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ইমারতে ইসলামিয়ার অর্থনৈতিক কমিশনের কারিগরি কমিটির নিয়মিত সভা। বেশ কয়েকটি মৌলিক খাতে স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে সভায় গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা উপস্থাপিত হয়েছে। খাতসমূহের মধ্যে রয়েছে দুগ্ধশিল্প, খনিজ সম্পদ ও উদ্ভিজ্জ তেল।
দুগ্ধশিল্প খাতে স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে সভায় কয়েকটি নীতি অনুমোদনের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হল উচ্চ মানসম্পন্ন দুগ্ধজাত পণ্য সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ বৃদ্ধি করা। পাশাপাশি মানসম্মত প্যাকেজের মাধ্যমে বাজারে সংশ্লিষ্ট পণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করা। সভায় গৃহীত নীতিসমূহ দুগ্ধশিল্পের বিকাশে ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এছাড়া সভায় উদ্ভিজ্জ তৈল খাতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পরিকল্পনা নীতিসমূহ অনুমোদনের প্রস্তাব করা হয়েছে, এতে দৈনিক বাজার চাহিদা পূরণের জন্য উৎপাদন সক্ষমতা বাড়ানোর প্রতি জোরারোপ করা হয়েছে। ফলে এই খাতে আমদানি নির্ভরতা কমে আসবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
পাশাপাশি উক্ত সভায় খনিজ সম্পদ সংশ্লিষ্ট নীতির খসড়া গৃহীত হয়েছে। এর ফলে খাতটিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে। গৃহীত নীতিসমূহ আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদনের জন্য ইমারতে ইসলামিয়ার অর্থনৈতিক কমিশনে প্রেরণ করা হয়েছে। স্বনির্ভর আফগানিস্তান গড়ে তুলতে সংশ্লিষ্ট উদ্যোগসমূহ অত্যন্ত বাস্তবসম্মত বলে বিবেচনা করছেন বিশ্লেষকগণ।
তথ্যসূত্র:
1. Economic Commission Reviews Strategies for Achieving Self-Sufficiency in Key Sectors
– https://tinyurl.com/4pkmeh7w
2. Technical Committee of Economic Commission approves several policies for self-sufficiency
– https://tinyurl.com/2yt52b85