কাশ্মীর ধর্ষণ যেখানে সংস্কৃতি
সাম্প্রতিক সময়ে ইরানে ঘটে যাওয়া বিষয় নিয়ে ইরানি নারীদের(দাজ্জালের এজেন্ট) পক্ষে সারা বিশ্বের সোচ্চার কন্ঠ দেখে যে কেউই ভাবতে পারে পৃথিবীর মানুষ খুবই সচেতন,উদারপন্থী এবং সহানুভূতিশীল।
অপরদিকে দশকের পর দশক ধরে কাশ্মীর আর পূর্ব-তুর্কিস্তানে রাষ্ট্রীয় শক্তিগুলো গণধর্ষণ থেকে গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে।কিন্তু পুরো পৃথিবী এবিষয়ে নিরব।তারা যেনো পৃথিবীর বাইরের কোনো অংশ।তাদের নিয়ে কোনো কথা নেই।পৃথিবীর সামনে থেকে তাদেরকে আড়ালে রাখা হয়েছে।কারণ তারা মুসলিম। তাদের পক্ষে কথা বললে এই দাজ্জালীয় সিস্টেমের কোনো ফায়দা নাই।এতে তাদের স্বার্থ হাসিল হবে না।
সুতরাং ওরা আসবে।
"রক্তের সমুদ্র সাতরে
ধ্বংস পাহাড়কে অতিক্রম করে
দ্রোহের আগুনে পরিশুদ্ধ হয়ে
মাটিকে প্রবলভাবে প্রকম্পিত করে।"
ওরা আসবে।
ওরা সেইসব সিস্টেমের পতন ঘটাবে যে সিস্টেমে মুসলমানদের কোনো অধিকার নেই,তাদের কোনো মর্যাদা নেই।
আর বাতিলের(দাজ্জালীয় সিস্টেম)ভয় এটাই হক তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।
সাম্প্রতিক সময়ে ইরানে ঘটে যাওয়া বিষয় নিয়ে ইরানি নারীদের(দাজ্জালের এজেন্ট) পক্ষে সারা বিশ্বের সোচ্চার কন্ঠ দেখে যে কেউই ভাবতে পারে পৃথিবীর মানুষ খুবই সচেতন,উদারপন্থী এবং সহানুভূতিশীল।
অপরদিকে দশকের পর দশক ধরে কাশ্মীর আর পূর্ব-তুর্কিস্তানে রাষ্ট্রীয় শক্তিগুলো গণধর্ষণ থেকে গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে।কিন্তু পুরো পৃথিবী এবিষয়ে নিরব।তারা যেনো পৃথিবীর বাইরের কোনো অংশ।তাদের নিয়ে কোনো কথা নেই।পৃথিবীর সামনে থেকে তাদেরকে আড়ালে রাখা হয়েছে।কারণ তারা মুসলিম। তাদের পক্ষে কথা বললে এই দাজ্জালীয় সিস্টেমের কোনো ফায়দা নাই।এতে তাদের স্বার্থ হাসিল হবে না।
সুতরাং ওরা আসবে।
"রক্তের সমুদ্র সাতরে
ধ্বংস পাহাড়কে অতিক্রম করে
দ্রোহের আগুনে পরিশুদ্ধ হয়ে
মাটিকে প্রবলভাবে প্রকম্পিত করে।"
ওরা আসবে।
ওরা সেইসব সিস্টেমের পতন ঘটাবে যে সিস্টেমে মুসলমানদের কোনো অধিকার নেই,তাদের কোনো মর্যাদা নেই।
আর বাতিলের(দাজ্জালীয় সিস্টেম)ভয় এটাই হক তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।