আবদুল্লাহ তামিম: ফিলিস্তিনের খান আল আহমারসহ কয়েকটি গ্রামে অভিযান চালিয়েছে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী।
এই অভিযানে গ্রামগুলোর তাঁবু গুড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি বিক্ষোভকারীদের একটি ক্যাম্প খালি করতে বাধ্য করেছে সেনারা।
বৃহস্পতিবার এ অভিযান চালায় ইসরায়েল। খান আল আহমার গ্রামটি জেরুজালেমের বড় দুই অবৈধ বসতি মালে আদুমিম ও কাফফার আদুমিম এর কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত। ওই দুটি বসতিই সম্প্রসারণ করতে চাইছে ইসরায়েল সরকার।
গত ৬ সেপ্টেম্বর সেখানকার বাসিন্দাদের জোর করে সরিয়ে দিতে সেনাবাহিনীকে সবুজ সংকেত দেয় ইসরায়েলের আদালত। অনুমতি ছাড়া নির্মাণ হয়েছে দাবি করে এক সপ্তাহের মধ্যে গ্রামটি খালি করে ফেলার নির্দেশ দেয় আদালত।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন বৃহস্পতিবার সূর্যোদয়ের আগে খান আল আহমারে হাজির হয় ইসরায়েলি বাহিনী। অ্যাগেনিস্ট দ্য ওয়াল অ্যান্ড সেটেলমেন্ট কমিশনের প্রধান ওয়ালিদ হাসাফ বলেন, আমরা ভেবেছিলামপাঁচটি বাড়ি গুড়িয়ে দিয়ে ক্ষান্ত হবে তারা।
আমরা লড়াই করার জন্য সেখানে যাইনি, খালি বাড়িগুলো রক্ষা করতে গিয়েছিলাম। আমরা খান আল আহমারের বাড়িগুলো রক্ষা করতে চাই। কিন্তু তাদের বাধা দিয়ে রুখতে পারিনি। তারা আমাদের বাড়ি-ঘরগুলো তচনছ করে দিয়েছে।
সূর্যোদয়ের আগে পরিচালিত এই অভিযানে সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে পড়ে, শিগগিরই হয়তো গ্রামটি ধ্বংস করে ফেলা হবে। তবে পাঁচটি বাড়ি ও বিক্ষোভকারীদের তাঁবু গুড়িয়ে দিয়ে তারা চলে যায়।
খান আল আহমার থেকে আল জাজিরার প্রতিনিধি বলেন, স্থানীয় সময় ভোর পাঁচটায় ইসরায়েলি বাহিনী গ্রামে প্রবেশ করে।
তারা গ্রামের বাইরে অবস্থান নিয়ে সেখানে গ্রামের বাসিন্দাদের প্রতি সংহতি জানিয়ে অবস্থান নেওয়া অ্যাকটিভিস্টদের অস্থায়ী অবকাঠামো গুড়িয়ে দেয়। ওই সময়ে তারা সেখানে কাউকে প্রবেশ করতে দেয়নি আর ধ্বংস করা অবকাঠামোগুলো তারা সরিয়ে নেয়।
সূত্র: আল জাজিরা
এই অভিযানে গ্রামগুলোর তাঁবু গুড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি বিক্ষোভকারীদের একটি ক্যাম্প খালি করতে বাধ্য করেছে সেনারা।
বৃহস্পতিবার এ অভিযান চালায় ইসরায়েল। খান আল আহমার গ্রামটি জেরুজালেমের বড় দুই অবৈধ বসতি মালে আদুমিম ও কাফফার আদুমিম এর কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত। ওই দুটি বসতিই সম্প্রসারণ করতে চাইছে ইসরায়েল সরকার।
গত ৬ সেপ্টেম্বর সেখানকার বাসিন্দাদের জোর করে সরিয়ে দিতে সেনাবাহিনীকে সবুজ সংকেত দেয় ইসরায়েলের আদালত। অনুমতি ছাড়া নির্মাণ হয়েছে দাবি করে এক সপ্তাহের মধ্যে গ্রামটি খালি করে ফেলার নির্দেশ দেয় আদালত।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন বৃহস্পতিবার সূর্যোদয়ের আগে খান আল আহমারে হাজির হয় ইসরায়েলি বাহিনী। অ্যাগেনিস্ট দ্য ওয়াল অ্যান্ড সেটেলমেন্ট কমিশনের প্রধান ওয়ালিদ হাসাফ বলেন, আমরা ভেবেছিলামপাঁচটি বাড়ি গুড়িয়ে দিয়ে ক্ষান্ত হবে তারা।
আমরা লড়াই করার জন্য সেখানে যাইনি, খালি বাড়িগুলো রক্ষা করতে গিয়েছিলাম। আমরা খান আল আহমারের বাড়িগুলো রক্ষা করতে চাই। কিন্তু তাদের বাধা দিয়ে রুখতে পারিনি। তারা আমাদের বাড়ি-ঘরগুলো তচনছ করে দিয়েছে।
সূর্যোদয়ের আগে পরিচালিত এই অভিযানে সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে পড়ে, শিগগিরই হয়তো গ্রামটি ধ্বংস করে ফেলা হবে। তবে পাঁচটি বাড়ি ও বিক্ষোভকারীদের তাঁবু গুড়িয়ে দিয়ে তারা চলে যায়।
খান আল আহমার থেকে আল জাজিরার প্রতিনিধি বলেন, স্থানীয় সময় ভোর পাঁচটায় ইসরায়েলি বাহিনী গ্রামে প্রবেশ করে।
তারা গ্রামের বাইরে অবস্থান নিয়ে সেখানে গ্রামের বাসিন্দাদের প্রতি সংহতি জানিয়ে অবস্থান নেওয়া অ্যাকটিভিস্টদের অস্থায়ী অবকাঠামো গুড়িয়ে দেয়। ওই সময়ে তারা সেখানে কাউকে প্রবেশ করতে দেয়নি আর ধ্বংস করা অবকাঠামোগুলো তারা সরিয়ে নেয়।
সূত্র: আল জাজিরা