- [*=1]১০ই ডিসেম্বর তেমন কিছু হলে শাপলা চত্বরের মতো পরিষ্কার হয়ে যাবে: কৃষিমন্ত্রী , মঙ্গলবার মানবজমিন পত্রিকার হেডলাইন ছিলো।১৫ নভেম্বরের রিপোর্ট২০২২
>> শিরো নাম >>
>>>> শাপলা চত্বরের কথা এতো সহজে কি কেউ ভুলে যায়?
কিছুটা বিস্তারিত.....
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেেন, ‘হেফাজতও এমন কথা বলেছিল, শাপলা চত্বরে অবস্থান নিয়েছিল। সারা জাতি টেলিভিশনের দিকে তাকিয়ে ছিল। রাত বোধ হয় পোহাবে না। রাতের মধ্যেই আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হবে। খালেদা জিয়াও খুশিতে আত্মহারা হয়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের বলেছিলেন যে শাপলা চত্বরে গিয়ে হেফাজতের সঙ্গে যোগ দেয়ার জন্য। এরশাদ সাহেব ফ্রিজ থেকে পানি বের করে হেফাজত নেতাদের পান করাচ্ছিলেন। কিন্তু আমরা কী দেখলাম? রাত আড়াইটা-তিনটার দিকে শাপলা চত্বর পরিষ্কার হয়ে গেছে। যদি ১০ই ডিসেম্বর এ রকম কিছু করতে চায় , ওই রকম পরিষ্কার হয়ে যাবে।’ মঙ্গলবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার হৈবতপুরে মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি সংগ্রহশালা ও ধান কাটা কার্যক্রমের উদ্বোধন শেষে এসব কথা বলেন গাদ্দার এই মন্ত্রী।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আওয়ামী লীগ একটি ঐতিহ্যবাহী দল। আওয়ামী লীগের শিকড় অনেক অনেক গভীরে। ইচ্ছা করলেই ১০ই ডিসেম্বর মহাসমাবেশ করে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটানো যাবে না।
এটা কি মন্ত্রীর ভাষা নাকি একজন সন্ত্রাসীর ভাষা?
আরে,বাংলার মুসলিম জনতা ভুলে যায়নি সেই ইতিহাস ।বরং তাদের রক্তে মাংসে মিশে আছে সেই শাপলার কালো রাতের গল্পের কথা ।শুধু প্রতিশোধ নেওয়ার অপেক্ষায়!।
-শাপলা চত্বরের মতো পরিষ্কার হয়ে যাবে- ধর্মের কল বাতাসে নাড়ে,? হেফাজতের সমাবেশে কতজন মারা গিয়েছে আল্লাহই এই হিসাব ভালো জানেন, কতো আলেম-উলামাকে শহিদ করেছে!।এতো দিন সরকারের কেউ স্বীকার করে নাই, এখন সরকারের নেতা মন্ত্রীরা নিজ থেকে বলতেছে হেফাজতের মাযলুম মুনলমানদের সাথে তারা কি করছে?
তাদের এই ধরনের সন্ত্রাসীমূলক কথা আমাকে স্বরণ করিয়ে দেয় ওই দিনের কথা যেদিন তাগুত হাসিনাকে "কওমি জননী" উপহার দিয়ে কালি লেপন করছিলো এক গাদ্দার আলেম নামে জাহিল।
আরে আমি তো "শুকরানা মাহফিল" নামে সেই লাঞ্চনাকর সম্মেলনের কথা বলছি। মনে আছে আপনার?ওইদিনের কথা, আমরা ভুলি নাই।
যেদিন হাজার হাজার আলেম-উলমাদের উপস্থিতিতে তাগুত হাসিনার পিএস "শাপলার মতো রক্তক্ষয়ী ঐতিহাসিক এক ইতিহাসকে মাটি চাপা দিয়েছিলো।
আফসোস! সেদিন একজন আল্লাহর বান্দা ছিল না, সেই ডাহা মিথ্যার প্রতিবাদ করার।সামান্যা দুনিয়ার সারটিফিকেটের লোভ কেউ সামলাতে পারেনি ওইদিন।বরং সেই সালটিফিটের লোভে আমাদেরকে ভুলিয়ে দিয়েছিলো কতো হাজার মায়ের বুক খালি করা সেই শাপলার প্রান্তরে রক্ত ঝরানো ভাইদের কথা"।আজ পর্যন্ত কি সালফিকেট পেয়েছেন? নাকি এটাকে মাধ্যম বানিয়ে ফায়দা লুটছে তাগুত সরকার।যার ভয়াবহতা এখন আমাদের সামনে পরিস্কার।যাদিও নির্বোধ বুঝবেনা।কারণ আল্লাহ তাদের চোখে মধ্য পর্দা ঢেলে দিয়েছেন।হৃদয় ওকানে তালা লাগিয়ে দিয়েছেন।
"সেদিন শাপলা চত্বরে যে, আমাদের ভাইদের রক্ত ঝড়ানো হয়ে ছিলো,কতো মায়ের বুক খালি করে ছিলো মাফিয়া হাসিনার সন্ত্রাসী বাহিনী, আমরা সেই ৬মে'র কালো রাতের কথা ভুলিনি। কখনো ভুলবো না। সেই কালো রাতের প্রত্যেকটা ফুটা রক্তের বদলা আমরা নিবো বিয়িযনিল্লাহ।আল্লাহর ইচ্ছায় আমরা সেই পথে হাটছি।এবং আল্লাহর সাহায্যে এগিয়েও যাচ্ছি।তোমাদের আর বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবেনা তোমাদের জাহান্নামের টিকেট কনর্ফাম করতে আমরা আসছি।সেদিন জাহান্নাম ছাড়া তোমাদের পালানোর কোন পথ থাকবেনা।না দুনিয়াতে না আখেরাতে।বিইযনিল্লাহ।
- ">> হয়নি আমরা কাফের মুশরিক । হয়েছি আমরা মুসলিম >
- >> আমরায় আনব ফিরিয়ে,হারিয়া যাওয়া হাতিয়ার>>
- >>> আমরায় করব চেপে থাকা কথাগুলো প্রকাশ করতে >
- >> আমরা করব বিজয় রেখে যাওয়া আমানাত >>।।
- >> করব বাস্তব জমিনে আল্লাহর দিন >>"
আল্লাহ আমাদের সবাইকে তাওফিক দান করুক [আমীন]
আপনাদের নেক দোয়ায় আমাকে স্বরণ করবেন ইনশা আল্লাহ#ইবতিকার মুবতাসিম (উফিয়া আনহু)