Announcement

Collapse
No announcement yet.

প্রশ্নের উত্তর টা কারো জানা থাকলে অাসা করি দিবেন, কারন এমন প্রশ্ন অনেকেই অাজকাল অামাদে

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • প্রশ্নের উত্তর টা কারো জানা থাকলে অাসা করি দিবেন, কারন এমন প্রশ্ন অনেকেই অাজকাল অামাদে

    বিভ্রান্ত গোষ্ঠী ও ইসলামের নামে অস্ত্র সন্ত্রাসীদের কাছে অধমের কয়েকটি প্রশ্নঃ-
    এক. আপনারা কেন গোপনে হামলা করেন? দুই.
    রাসুল কি কখনো গোপন হামলা করেছেন? তিন. কেন আপনারা ডিক্লেয়ারেশন দিয়ে সম্মুখ যুদ্ধ করার সাহস পান না?
    চার. কেন আপনারা চোরা গুপ্তা হামলা করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ইসলামের কলংক লেপন করে চলেছেন?
    পাঁচ. জনগণ থেকে কেন আপনারা বিচ্ছিন্ন?
    ছয়.
    গোটা উম্মাহ ও ওলামা হযরত কেন আপনাদেরকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে রেখেছেন?

    কোন বিভ্রান্ত গোষ্ঠী ও ইসলামের নামে অস্ত্র সন্ত্রাসীরা আছেন কি আমার উপরোক্ত কথা গুলোর সঠিক জবাব দিতে পারবেন?

    ( মাওলানা মাসউদুর রহমান)

  • #2
    প্রশ্ন এক.
    আপনারা কেন গোপনে হামলা করেন?


    উত্তর: প্রশ্নগুলো গাঁজাখুরি টাইপের। কুরআন সুন্নাহর সাথে নূন্যতম সম্পর্ক থাকলে এমন প্রশ্ন করার কথা নয়। কোন যুদ্ধে আক্রমন জানিয়ে শুনিয়ে করতে হবে এটা কোথায় পেলেন? আপনি বদর থেকে শুরু করুন দেখুন বদরের সূচনা কীভাবে হয়েছে? আল্লাহর রাসূল সা.আবু সুফিয়ানের ব্যবসায়ী কাফেলায় যখন হামলা করার জন্য অগ্রসর হয়েছিলেন তখনকি আবু সুফিয়ানকে জানিয়ে গিয়েছিলেন? উহুদের যুদ্ধেকি কুরাইশরা আল্লাহর রাসূলকে জানিয়ে মদিনায় আক্রমন করতে এসেছিল নাকি হঠাৎ এসেছিল? আল্লাহর রাসূল মদিনায় আসলে মদিনার ইহুদী গোষ্ঠী কেন গোপনে গোপনে ষড়যন্ত্র করছিল? এর পর কা'ব বিন আশরাফ, আবু রাফে এদেরকে কেন গোপনে হত্যা করেছিলেন? মক্কা বিজয়ের সময় আল্লাহর রাসূল কেন কুরাইশদেরকে সংবাদ দেন নাই? বরং এর বিপরীত দেখা যায় যখন হাতেব বিন আবী বালতা'আ এর মহিলা দূত আল্লাহর রাসূল সা. এর মক্কা আক্রমনের সংবাদ নিয়ে মদিনা থেকে মক্কায় যাচ্ছিল তখন আল্লাহর রাসূল সা. তাকে আটক করেছিলেন। এভাবে প্রতিটা যুদ্ধইতো শুরুতে আল্লার রাসূল সা. গোপন রেখেছেন।


    প্রশ্ন দুই.
    রাসুল কি কখনো গোপন হামলা করেছেন?


    উত্তর: উপরের প্রশ্নের উত্তরেই এই প্রশ্নের উত্তর পাবেন ইনশাআল্লাহ।


    প্রশ্ন তিন.
    কেন আপনারা ডিক্লেয়ারেশন দিয়ে সম্মুখ যুদ্ধ করার সাহস পান না?


    ডিক্লিয়ারেশন কতবার দিতে হবে? বার বার বলা হচ্ছে আমেরিকা বৃটেন রাশিয়া ফ্রান্স জার্মানী ইটালী অস্ট্রেলিয়া সহ গোটা কুফফার গোষ্ঠী আর মুসলিম দেশ গুলোর রাষ্ট্র প্রধানরা মুসলিম উম্মার সাথে যুদ্ধে লিপ্ত। আমরাও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাব যতদিন ইসলামের বিজয় না হবে বা আমাদের দেহে একফোটা রক্ত আছে ততদিন।
    আমরা সাহস পাইনা কোথায় দেখলেন? আমাদের গুটি কয়েকজন মুজাহিদের ভয়েইতো তাগুত বাহিনী আতংকিত। সারাবিশ্বে মিডিয়ার মাধ্যমে ত্রাস সৃষ্টি করছে। নিজেদের জান বাঁচাতে মুজাহিদদেরকে জনগনের শত্রু বানিয়েছে মিডিয়া দিয়ে। এটা কিসের আলামত? এটাকি সাহসিকতার আলামত নাকি কাপুরুষতার আলামত? অথচ তারাই নির্বিচারে জনগনকে হত্যা করেছে আফগানিস্তানে সিরিয়াতে ইরাকে ফিলিস্তিনে আরাকানে। আর মুজাহিদদেরকে দেখুন তারা কখনই নিরপরাধ সাধারন জনগনকে হত্যা করেননি। প্রতিটা বুলেট হিসাব করে করে নিক্ষেপ করেন। এর পরও মুজাহিদরা আপনাদের কাছে
    সন্ত্রাসী। আর কুফফাররা শান্তিপ্রিয়!!



    প্রশ্ন চার:
    কেন আপনারা চোরা গুপ্তা হামলা করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ইসলামের কলংক লেপন করে চলেছেন?

    এর উত্তর দেওয়া হয়েছে। যুদ্ধ কৌশলের নাম। হামলা প্রকাশ্যে করতে হবে এমন বাধ্যবাদকতা ইসলামে নেই। বরংএই প্রশ্ন কুফফারদের কাছে রাখতে পারেন তারা কেন খুরাসানে পালিয়ে পালিয়ে ড্রোন হামলা করে? সম্মুখ সমরে আসেনা কেন? সম্মুখ সমরে আসবে দূরকী বাত তাদের ঘাটি থেকেইতো বের হয়না। মুজাহিদরা আলহামদুলিল্লাহ প্রকাশ্যে কুফফারদের সামনা সামনি এসে নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে লড়াই করছেন। কুফফারদের আতংক হয়ে দাঁড়িয়েছেন।
    আর কুফফারদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরা যদি ইসলামের উপর কলংক লেপন হয় যখন তারা লক্ষ লক্ষ মুসলিমকে হত্যা করেছে তাহলে বলবো কলংক আমরা লেপন করিনি বরং কলংক লেপন করেছেন আপনি। কারন আপনি মুসলিম উম্মাহর উপর কুফফারদের অত্যাচারকে বৈধতা দিয়েছেন। মুসলিমদেরকে মার খেয়ে খেয়ে মরতে বলছেন। জীবন বাঁচানোর নূন্যতম চেষ্টাকেও সন্ত্রাস বলছেন।

    প্রশ্ন পাঁচ.
    জনগণ থেকে কেন আপনারা বিচ্ছিন্ন?

    উত্তর: আমরা জনগনকে নিয়েই বেঁচে আছি। তাদের ত্যাগ এবং কুরবানীর মাধ্যমেই আল্লাহ তায়ালা তার দ্বীনকে বিজয়ী করছেন এবং করবেন ইনশাআল্লাহ। আর জনগনের মধ্যে যাদের কাছে বিষয়টা স্পষ্ট হচ্ছেনা তাদের কাছে স্পষ্ট নাহওয়ার জন্য এর দায় দায়ীত্ব আপনাদের উপরও বার্তাবে। কারন কুফফার গোষ্ঠী মিডিয়া দিয়ে অপপ্রচার করে আর এই অপপ্রচার শুনে জনগন যখন আপনাদের কাছে আসে তখন আপনারাও দুনিয়ার লোভে পড়ে কুফফার দের সাথে তাল মিলিয়ে তাই বলতে থাকেন যা তারা মিডিয়াতে প্রচার করে।
    প্রশ্ন ছয়.
    গোটা উম্মাহ ও ওলামা হযরত কেন আপনাদেরকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে রেখেছেন?

    উত্তর: গোটা উলামা হযরত বলে আপনি কাদেরকে বুঝাচ্ছেন? উলামা হযরতের সংজ্ঞা কী? নাকি আপনি নিজেকেই গোটা উলামা হযরত বানিয়ে নিয়েছেন? আর উম্মাহর পক্ষ হয়ে সাবধান হোন! এখনো সময় আছে। গোটা উম্মাহ আর উলামা হযরত বলে এভাবে আলেমদের উপর এবং সাধারন জনগনকে তুহমত দিলে এর দায় দায়ীত্ব কেও নিবেনা।

    Comment


    • #3
      Originally posted by মুহাম্মদ ইসলাম View Post
      বিভ্রান্ত গোষ্ঠী ও ইসলামের নামে অস্ত্র সন্ত্রাসীদের কাছে অধমের কয়েকটি প্রশ্নঃ-
      এক. আপনারা কেন গোপনে হামলা করেন? দুই.
      রাসুল কি কখনো গোপন হামলা করেছেন? তিন. কেন আপনারা ডিক্লেয়ারেশন দিয়ে সম্মুখ যুদ্ধ করার সাহস পান না?
      চার. কেন আপনারা চোরা গুপ্তা হামলা করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ইসলামের কলংক লেপন করে চলেছেন?
      পাঁচ. জনগণ থেকে কেন আপনারা বিচ্ছিন্ন?
      ছয়.
      গোটা উম্মাহ ও ওলামা হযরত কেন আপনাদেরকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে রেখেছেন?

      কোন বিভ্রান্ত গোষ্ঠী ও ইসলামের নামে অস্ত্র সন্ত্রাসীরা আছেন কি আমার উপরোক্ত কথা গুলোর সঠিক জবাব দিতে পারবেন?

      ( মাওলানা মাসউদুর রহমান)
      মুজাহিদদের প্রতি জনৈক মডারেট আলেমের কিছু প্রশ্ন ও তার জবাব

      মুজাহিদদের প্রতি জনৈক মডারেট আলেমের কিছু প্রশ্ন এবং তার জবাব।



      প্রশ্ন এক.
      আপনারা কেন গোপনে হামলা করেন?


      উত্তর: প্রশ্নগুলো গাঁজাখুরি টাইপের। কুরআন সুন্নাহর সাথে নূন্যতম সম্পর্ক থাকলে এমন প্রশ্ন করার কথা নয়। কোন যুদ্ধে আক্রমন জানিয়ে শুনিয়ে করতে হবে এটা কোথায় পেলেন? আপনি বদর থেকে শুরু করুন দেখুন বদরের সূচনা কীভাবে হয়েছে? আল্লাহর রাসূল সা.আবু সুফিয়ানের ব্যবসায়ী কাফেলায় যখন হামলা করার জন্য অগ্রসর হয়েছিলেন তখনকি আবু সুফিয়ানকে জানিয়ে গিয়েছিলেন? উহুদের যুদ্ধেকি কুরাইশরা আল্লাহর রাসূলকে জানিয়ে মদিনায় আক্রমন করতে এসেছিল নাকি হঠাৎ এসেছিল? আল্লাহর রাসূল মদিনায় আসলে মদিনার ইহুদী গোষ্ঠী কেন গোপনে গোপনে ষড়যন্ত্র করছিল? এর পর কা'ব বিন আশরাফ, আবু রাফে এদেরকে কেন গোপনে হত্যা করেছিলেন? মক্কা বিজয়ের সময় আল্লাহর রাসূল কেন কুরাইশদেরকে সংবাদ দেন নাই? বরং এর বিপরীত দেখা যায় যখন হাতেব বিন আবী বালতা'আ এর মহিলা দূত আল্লাহর রাসূল সা. এর মক্কা আক্রমনের সংবাদ নিয়ে মদিনা থেকে মক্কায় যাচ্ছিল তখন আল্লাহর রাসূল সা. তাকে আটক করেছিলেন। এভাবে প্রতিটা যুদ্ধইতো শুরুতে আল্লার রাসূল সা. গোপন রেখেছেন।


      প্রশ্ন দুই.
      রাসুল কি কখনো গোপন হামলা করেছেন?


      উত্তর: উপরের প্রশ্নের উত্তরেই এই প্রশ্নের উত্তর পাবেন ইনশাআল্লাহ।


      প্রশ্ন তিন.
      কেন আপনারা ডিক্লেয়ারেশন দিয়ে সম্মুখ যুদ্ধ করার সাহস পান না?


      ডিক্লিয়ারেশন কতবার দিতে হবে? বার বার বলা হচ্ছে আমেরিকা বৃটেন রাশিয়া ফ্রান্স জার্মানী ইটালী অস্ট্রেলিয়া সহ গোটা কুফফার গোষ্ঠী আর মুসলিম দেশ গুলোর রাষ্ট্র প্রধানরা মুসলিম উম্মার সাথে যুদ্ধে লিপ্ত। আমরাও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাব যতদিন ইসলামের বিজয় না হবে বা আমাদের দেহে একফোটা রক্ত আছে ততদিন।
      আমরা সাহস পাইনা কোথায় দেখলেন? আমাদের গুটি কয়েকজন মুজাহিদের ভয়েইতো তাগুত বাহিনী আতংকিত। সারাবিশ্বে মিডিয়ার মাধ্যমে ত্রাস সৃষ্টি করছে। নিজেদের জান বাঁচাতে মুজাহিদদেরকে জনগনের শত্রু বানিয়েছে মিডিয়া দিয়ে। এটা কিসের আলামত? এটাকি সাহসিকতার আলামত নাকি কাপুরুষতার আলামত? অথচ তারাই নির্বিচারে জনগনকে হত্যা করেছে আফগানিস্তানে সিরিয়াতে ইরাকে ফিলিস্তিনে আরাকানে। আর মুজাহিদদেরকে দেখুন তারা কখনই নিরপরাধ সাধারন জনগনকে হত্যা করেননি। প্রতিটা বুলেট হিসাব করে করে নিক্ষেপ করেন। এর পরও মুজাহিদরা আপনাদের কাছে
      সন্ত্রাসী। আর কুফফাররা শান্তিপ্রিয়!!



      প্রশ্ন চার:
      কেন আপনারা চোরা গুপ্তা হামলা করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ইসলামের কলংক লেপন করে চলেছেন?

      এর উত্তর দেওয়া হয়েছে। যুদ্ধ কৌশলের নাম। হামলা প্রকাশ্যে করতে হবে এমন বাধ্যবাদকতা ইসলামে নেই। বরংএই প্রশ্ন কুফফারদের কাছে রাখতে পারেন তারা কেন খুরাসানে পালিয়ে পালিয়ে ড্রোন হামলা করে? সম্মুখ সমরে আসেনা কেন? সম্মুখ সমরে আসবে দূরকী বাত তাদের ঘাটি থেকেইতো বের হয়না। মুজাহিদরা আলহামদুলিল্লাহ প্রকাশ্যে কুফফারদের সামনা সামনি এসে নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে লড়াই করছেন। কুফফারদের আতংক হয়ে দাঁড়িয়েছেন।
      আর কুফফারদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরা যদি ইসলামের উপর কলংক লেপন হয় যখন তারা লক্ষ লক্ষ মুসলিমকে হত্যা করেছে তাহলে বলবো কলংক আমরা লেপন করিনি বরং কলংক লেপন করেছেন আপনি। কারন আপনি মুসলিম উম্মাহর উপর কুফফারদের অত্যাচারকে বৈধতা দিয়েছেন। মুসলিমদেরকে মার খেয়ে খেয়ে মরতে বলছেন। জীবন বাঁচানোর নূন্যতম চেষ্টাকেও সন্ত্রাস বলছেন।

      প্রশ্ন পাঁচ.
      জনগণ থেকে কেন আপনারা বিচ্ছিন্ন?

      উত্তর: আমরা জনগনকে নিয়েই বেঁচে আছি। তাদের ত্যাগ এবং কুরবানীর মাধ্যমেই আল্লাহ তায়ালা তার দ্বীনকে বিজয়ী করছেন এবং করবেন ইনশাআল্লাহ। আর জনগনের মধ্যে যাদের কাছে বিষয়টা স্পষ্ট হচ্ছেনা তাদের কাছে স্পষ্ট নাহওয়ার জন্য এর দায় দায়ীত্ব আপনাদের উপরও বার্তাবে। কারন কুফফার গোষ্ঠী মিডিয়া দিয়ে অপপ্রচার করে আর এই অপপ্রচার শুনে জনগন যখন আপনাদের কাছে আসে তখন আপনারাও দুনিয়ার লোভে পড়ে কুফফার দের সাথে তাল মিলিয়ে তাই বলতে থাকেন যা তারা মিডিয়াতে প্রচার করে।
      প্রশ্ন ছয়.
      গোটা উম্মাহ ও ওলামা হযরত কেন আপনাদেরকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে রেখেছেন?

      উত্তর: গোটা উলামা হযরত বলে আপনি কাদেরকে বুঝাচ্ছেন? উলামা হযরতের সংজ্ঞা কী? নাকি আপনি নিজেকেই গোটা উলামা হযরত বানিয়ে নিয়েছেন? আর উম্মাহর পক্ষ হয়ে সাবধান হোন! এখনো সময় আছে। গোটা উম্মাহ আর উলামা হযরত বলে এভাবে আলেমদের উপর এবং সাধারন জনগনকে তুহমত দিলে এর দায় দায়ীত্ব কেও নিবেনা।
      ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

      Comment


      • #4
        মাসাআল্লাহ , আলহামদুলিল্লাহ দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়া হয়েছে। জাঝাকুমুল্লাহ
        বারাকাল্লাহু ফি ইলমিকা ........!
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment


        • #5
          السير الكبير (1/ 68)
          السرية أقل من الجيش، وإنما سموا سرية لانه يسرون بالليل ويكمنون بالنهار لقلة عددهم.
          وسمى الجيش جيشا لانه يجيش بعضه في
          بعض لكثرة عددهم.
          ফিকহে হানফির প্রসিদ্ধ কিতাব আচ্ছিয়ারুলকাবীরে সারিয়্যা বলা হয়েছে ছোট সন্যদল কে যারা দিনের বেলা লোকিয়ে থাকে রাতে চলাচল করে ।
          আর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে বেশীরভাগ যুদ্ধ হয়েছে সারিয়্যা প্রেরনের মাধ্যমে।

          {فَإِذَا انْسَلَخَ الْأَشْهُرُ الْحُرُمُ فَاقْتُلُوا الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدْتُمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُوا لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ فَإِنْ تَابُوا وَأَقَامُوا الصَّلَاةَ وَآتَوُا الزَّكَاةَ فَخَلُّوا سَبِيلَهُمْ إِنَّ اللَّهَ غَفُورٌ رَحِيمٌ } [التوبة: 5]
          যখন নিষিদ্ধ মাস শেষ হয়ে যায় তখন মুশরিকদের যেখানে পাও হত্যা করো , তাদের গেরেফতার করো তাদের অবরোধ করো এবং সব গুপন ঘটিতে তাদের জন্য বসে থাকো , অতঃপর যদি তারা তাওবা করে নামাজ আদায় ও যাকাত প্রদানে ব্রত হয় তাহলে তাদের রাস্তা ছেড়ে দাও , আল্লাহ তায়ালা ক্ষমাশীল দয়াবান।

          Comment

          Working...
          X