Announcement

Collapse
No announcement yet.

হে আহলে হাদীস এর ভাইয়েরা শায়খ তামিম আদনানী ভাইয়েরা সমালোচন করছেন নিজেরা কি এক হতে পেরে

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • হে আহলে হাদীস এর ভাইয়েরা শায়খ তামিম আদনানী ভাইয়েরা সমালোচন করছেন নিজেরা কি এক হতে পেরে

    ফেইসবুক ইউটউবে আহলে হাদীস এর ভাইয়েরা তামিম আদনানী ভাইয়ের সমালোচনা করা হচ্ছে ব্যাপক ভাবে কিন্তু এই সমালোচনাটাই প্রমাণ হচ্ছে শায়খ তামিম আদনানী ভাই হক্বের উপর আছেন কারন মহান আল্লাহ তায়ালা কুরআনের সুরা মায়িদার ৫৪ নম্বর আয়াতে বলেন,
    يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا مَن يَرْتَدَّ مِنكُمْ عَن دِينِهِ فَسَوْفَ يَأْتِي اللَّهُ بِقَوْمٍ يُحِبُّهُمْ وَيُحِبُّونَهُ أَذِلَّةٍ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ أَعِزَّةٍ عَلَى الْكَافِرِينَ يُجَاهِدُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَلَا يَخَافُونَ لَوْمَةَ لَائِمٍ ۚ ذَٰلِكَ فَضْلُ اللَّهِ يُؤْتِيهِ مَن يَشَاءُ ۚ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ [٥:٥٤]
    হে মুমিনগণ, তোমাদের মধ্যে যে স্বীয় ধর্ম থেকে ফিরে যাবে, অচিরে আল্লাহ এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন, যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারা তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুসলমানদের প্রতি বিনয়-নম্র হবে এবং কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে। তারা আল্লাহর পথে জেহাদ করবে এবং কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারে ভীত হবে না। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ-তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন। আল্লাহ প্রাচুর্য দানকারী, মহাজ্ঞানী।

    কেও যদি জিহাদের অপব্যখ্যা করে জিহাদ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে চায় এতে আল্লাহ তায়ালার কিছু যায় আসেনা। তিনি স্পষ্ট ভাবে মুমিনদেরকে লক্ষ করে বলেদিয়েছেন। আল্লাহর দ্বীন থেকে যে মুখ ফিরিয়ে নিতে চায় ফিরিয়ে নিক। এতে আল্লাহর কোন ক্ষতি হবেনা বরং যে মুখ ফিরিয়ে নিল সেই নিজ কপালে কুঠারাঘাত করল। বরং আল্লাহ তায়ালা এমন এক কওমকে দুনিয়ায় নিয়ে আসবেন যাদের মধ্যে ছয়টি গুন থাকবে। এই আয়াতে সেই ছয়টি গুনের কথা বলা হয়েছে। যার মধ্যে এই ছয়টি গুন পাওয়া যাবে সে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে পাঠানো সেই সৌভাগ্যবান কওমের অন্তর্ভুক্ত হবে। গুন ছয়টি হলো
    ১। আল্লাহ তাদেরকে ভাল বাসবেন।
    ২। তারাও আল্লাহকে ভালবাসবে।
    ৩। মুমিনদের প্রতি রহমদিল হবে।
    ৪। কুফফারদের প্রতি হবে কঠুর।
    ৫। তারা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করবে।
    ৬। এতে কোন নিন্দুকের নিন্দাকে তারা পরোওয়া করবেনা।
    আমাদের ভাইদের বলব আপনারা কস্ট নিবেন না তারা যা কিছু বলতে চাই বলতে দিন আমাদের শায়খ তামিম আদনানী হক্বের পথে আছে ইংশাআল্লাহ তাদের সমালোচনা এর একটা উৎকূষ্ট প্রমাণ
    হযরত মুসা আঃ যখন তাঁর জাতিকে দাওয়াত দিতেন, তখন তার জাতি ইহুদীরা বলত, যতক্ষণ না আমরা আপনার প্রভুর সাথে কথা না বলছি ততক্ষণ আমরা ঈমান আনবোনা, আপনার কথা বিশ্বাস করবোনা, আপনাকে মানবোনা!!
    কিন্তু যখন মুসা আঃ আল্লাহর সাথে কথা বলালেন তখন গাড়তেরা ইহুদীরা বললো আমরা আল্লাহ তায়ালাকে না দেখে ঈমান আনবোনা!
    ঠিক আজকের দরবারী ও আহলে রিয়ালখোররাও প্রায় সেম কথাই বলছে,আমরা যতক্ষণ না তামিম আদনানী হাফিজাহুল্লাহকে না দেখছি ততক্ষণ তাকে মানবোনা।
    তার থেকে ইলেম নিবোনা, যদিও তামিম আদনানী কুরআন হাদীসের দলিল দিয়ে কথা বলে!!!!

    দুই জাতির মাঝে কতইনা মিল!!!!

    যাই হোক আলহামদুলিল্লাহ আজ এক শাইখ তামিম আল আদনানী, মুরজিয়াদের ঘুম হারাম করে দিয়েছে। তারা এখন পাগলের মত তাকে থামানোর জন্য উঠে পরে লেগেছে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, তারা তাকে দালিলিক কোন জবাব দিতে পারছেনা বরং তার ব্যাক্তিগত তথ্য নেই তাই তার থেকে ইলম।নেয়া যাবেনা, তিনি গুহাবাসী এমন তত্ব আওয়াচ্ছে। আরো মজার ব্যাপার হচ্ছে এসব তারা করছে যারা নিজেরাই ফেইক আইডি চালায়, ফেইক আইডি দিয়ে বই লিখে সেলেব্রিটি হয়েছে। আসলে এসব তারা করছে তাদের ঘর সামলাতে, যখন তাদের পোগ্রামে তাদের ছেলে পেলেই তামীম আল আদনানীর লেকচার শুনে তাদের প্রশ্ন করে, তখন তাদের আর উত্তর দেয়ার থাকে না। তাই অন্ধকারে ঢিল ছুড়ে হুইহুল্লোর করছে। যারা নিজেদের সহিহ দলিলের অনুসারী দাবী করে আশ্চর্যজনক ব্যাপার হলো এই ব্যাপারে তারা কোন দলিল নিয়েই হাজির হচ্ছে না বরং বারবার একি কথা বলে যাচ্ছে কে এই তামিম আল আদনানী।ভাব খানা এমন তার সব কথাই ঠিক যাস্ট তার ব্যাক্তিগত তথ্য জানি না তাই মেনে নিতে পারি না।কিন্তু ব্যাপার টা মোটেও এমন না, তাদেরর সামনে রিয়াল পরিচয়ে এই দাওয়াহ দিলেও তারা মানবেনা।।তারা তো এমন করছে যেন তারা শাইখের পরিচয় বের করে দিয়ে তাগুতের হাতে তুলে দিতে পারে। এটাই আসলে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ।
    তামিম আদনানী ভাইয়েরা চ্যানেল গুলো প্রচার কাজ করছে মুরজিয়ারা:-
    মজার ব্যাপার হলো- তামিম আদনানী ভাইকে অনেকে চিনেন না আহলে হাদীস রা যতই তার সমালোচনা করবে ততই তার প্রচার ও প্রসার হবে ইংশাআল্লাহ যেমন একটা উদাহরন দেই মার্কিন যুক্তরাষ্টের দুজন তরুন ইসলামের সমালোচনা শুনে বলল ইসলাম টা কি আসলে তখন তারা গবেষণা করে ইসলাম যে সত্য ধর্ম এটা বুজতে পেরে মুসলিম হয়েছিল ঠিক তেমনি তাদের সমালোচনা আমাদের প্রকূত ইমাম মাহদীর সাহায্যকারী বাহিনীদের জনসম্মুখে প্রকাশ করতে সাহয়্য করবে ইংশাআল্লাহ
    তামিম আদনানী ভাই যদি মুরজিয়াদের সমালোচনার পাশাপাশি দাওয়াইল্লাহ ফোরাম এক গাজওয়া হিন্দের ওয়েব সাইটের কথা বলতো তাহলে আরো ভালো হতো বিশ্বব্যাপী এই সাইট গুলোর সমালোচনা করতো এবং এরও একটা প্রচার হতো আশা করি ভাই এই কাজটি করবেন তাদের সমালোচনার জবাব দিয়ে করে আমাদের জিহাদী সাইট গুলো একটা দাওয়াত দিবেন যাতে তারা এটার সমালোচনা করে এবং আমাদের জিহাদী সাইট গুলোর একটা প্রচার হয়
    আসুন জেনে নেই আহলে হাদীসদের ভিতর গত সমস্যা গুলোর চিএ
    ১ তারা ২০ এর অধিক দলে বিভক্ত একদল আহলে হাদীস আরেক দল আহলে হাদীসদের দেখতে পারেনা যেমন আহলে হাদীস তাবলীগের ইসলামী লোকেরা আহলে হাদীস আন্দোলনের লোকদের পছন্দ করে না একদল আরেকদলের সাথে সাপ নে উ লে সর্ম্পক এটা কি হক্ক দলের আলামত দেখুন তা কত ভাগে বিভক্ত
    আহলে হাদীস ও সালাফীদের বাস্তবতা !
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

  • #2
    https://www.youtube.com/watch?v=hPYC4RKZUjk


    ২.ইসলামের একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সালাম তারা এটা নিয়ে মতবিরোধী লিপ্ত দেখুন তারা কি বলে
    সালাম দেয়া কে কেন্দ্র করে আহলে হাদীস ও সালাফী আলেমদের মাঝে ইখতেলাফ !

    ঈদের নামাজের তাকবীর নিয়ে আহলে হাদীস/সালাফী আলেমদের মাঝে চরম মতবিরোধ

    মুজাহিদিন রা যখন বিশ্বব্যাপী ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে তখন আপনারা বিরোধীতা করছেন -------
    বাকি অংশ পরবর্তীতে দেওয়া ------
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #3
      মাশাআল্লাহ আখি, জাযাকাল্লাহ খাইর৷

      Comment


      • #4
        জাযাকাল্লাহু খাইরান

        আল্লাহ প্রিয় শাইখ কে হেফাজত করুন আমীন।
        হক্বের মাধ্যমে ব্যক্তি চিনো,
        ব্যক্তির মাধ্যমে হক্ব চিনো না।

        Comment


        • #5
          টেলিগ্রাম থেকে থেকে শায়খ তামিম আদনানী সাহেবের সমালোচনার জবার
          বর্তমান সময়ে একজন জনপ্রিয় আলেম,অনলাইনে অফলাইনে যার জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে,যার আলোচনা ইলম কথার সুমিষ্টতা জিহাদ প্রেমী সত্য অনুসন্ধানি যুবক যুবতী সকল স্তরের তাওহিদি জনতার হৃদয় ছুয়ে গেছে,
          আলহামদুলিল্লাহ

          বিপরীতে তাগুতের জুতা বহনকারী ওলামায়ে ছু মুরজিয়া মাদখালি আহলে হাদিসদের অন্তর্জালা শুরু হয়ে গেছে।

          তাদের এ বিদ্বেষ এর ইতিহাস আজকের নতুন কোন বিষয় নয়,আর তা শুধুমাত্র শাইখ তামিম আল আদনানি হাফি এর বিরুদ্ধেই নয়,

          এ বিদ্বেষ হচ্ছে তাওহিদ ও জিহাদের বিরুদ্ধে ,তাগুত শাসকের প্রতি চাটুকারিতা, শাসকের পা চাটা পোষা কুকুরের একান্ত নমনীয়তা, মনিবের প্রতি আনুগত্যের বহিঃপ্রকাশ ।

          তাদের তাগুত শাসকের পা চাটার ছোটখাটো নয়,এ ইতিহাস বেশ দীর্ঘ ,যা যুগ যুগ ধরে নজির পেশ করেই আসছে।

          বাদশা আকবর যখন নতুন ধর্ম প্রণয়ন করেছিল তখনো এই দরবারি মোল্লা হারামখোর মুফতি নামধারী আলেমদের কেই ক্রয় করেছিল; অর্থ টাকার মাধ্যমে ফাতওয়া কিনে নিয়েছিল তাগুতের পক্ষে,মুসলিমদের বিপক্ষে।

          ঐ সময়ের হক্বপন্থী ওলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধেও এরা ছিল সরকার তাগুতের আস্থাভাজন পোষা প্রাণী,যারাই তাগুতের বিরোধিতা করেছিল জিহাদের আলোচনা জাতিকে স্পষ্ট করে বলছিল, দীপ্তকন্ঠে জিহাদের ঘোষণা করছিল,তাদের বিরুদ্ধেও এই সমস্ত দরবারি ওলামায়ে ছু দের ব্যবহার করা হয়েছিল,বড় বড় ফাতওয়া বের করা হয়েছিল।
          আলহামদুলিল্লাহ সেই দরবারি আলেম গুলো আজ ইতিহাসের ডাস্টবিনে পড়ে আছে।

          আসলে এদের সমস্যা কোথায়?
          গভীর ভাবে ভাবতে হবে আমাদের, কেন বিরোধিতা করে ওরা?

          এদের মূল সমস্যা হচ্ছে তাওহিদ এবং জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ, কারণ তারা তাওহিদের কথা স্পষ্ট করে যুবকদের বলে না, জিহাদের সঠিক আলোচনা জাতিকে বলে না, কারণ জিহাদের দিকে ফিরে এলেই তাদের মুখোশ খুলে যাবে এবং মসনদ ধ্বংস হয়ে যাবে।

          ,যুবকদের মধ্যে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করে দ্বীনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের বিকৃতি আকারে উপস্থাপন। বিশেষ করে ক্বিতাল ফি সাবিলিল্লাহ কে নিয়ে।

          যখন দেখে কোন একজন আলেম কোন দায়ী হক্বের এবং তাওহিদের দাওয়াহ কে স্পষ্ট ভাবে বর্ণনা করে তখনি এই দরবারি মোল্লা গুলো তাদের বিরুদ্ধে সরকারের একান্ত পা চেটে তাদের নমনীয় মনোভাব ব্যক্ত করে,আর তাগুত সরকার ও এ সমস্ত দরবারি ওলামায়ে ছু দের কেই মুজাহিদিনদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার খারেজী বিভিন্ন মিথ্যা তোহমত দিয়ে জাতিকে বিভক্ত ও বিভ্রান্ত করে।

          আমি জোর দিয়ে এ কথা চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি এই নামধারী মুফতি মুরজিয়া মাদখালি গুলোর ইলমি মোকাবিলা করার কোন যোগ্যতা নেই।
          এদের একমাত্র সম্বল হচ্ছে ডলার সরকারের সু দৃষ্টি অর্জন আর তাগুতের গোলামি,

          আপনারা লক্ষ্য করুন এরা কোরআন হাদিস দিয়ে তাদের বিরোধিতা করছে না,
          এরা "আল ওয়ালা ওয়াল বারআহ" ও করে না, এরা শুধুমাত্র মিথ্যা তোহমত দিচ্ছে খারেজী সরকার বিরোধী, অপরিচিত ইত্যাদি ইত্যাদি বকছে।

          আপনারা ইতিহাস পড়ুন; উপমহাদেশের
          এই কাদিয়ানি কে সৃষ্টি করা হলো কেন?
          ইংরেজরা এই কাদিয়ানি কে তৈরি করেছে কেন?
          তার একমাত্র কারণ হচ্ছে জিহাদের বিরোধিতা করার জন্যই । ওলামায়ে কেরামগন যখন ইংরেজদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক জিহাদের ঘোষণা করেছে তখনি ইংরেজ লাল কুকুর গুলো মিথ্যা নবী দাবিদার কাদিয়ানি কে দাড় করিয়ে দিয়েছে,
          আলহামদুলিল্লাহ কাদিয়ানি জাহান্নামী হয়ে গেছে।

          তেমনি ভাবে এখনো যারাই জিহাদের কথা তাওহিদের আওয়াজ কে দ্বীপ্ত কন্ঠে বলে, তাদের বিরুদ্ধে ও কাদিয়ানির যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে দরবারি ওলামায়ে ছু দের কে দাড় করিয়ে দেয়।

          হতে পারে সেই ওলামায়ে ছু ফরিদুদ্দিন মাসুদের বেশে, আবার দরবারি রিয়াল খোর আহলে হাদিসের বেশে।

          ওহে আহলে হাদিস নামধারী মুরজিয়া সরকারের বেতনভোগী ওলামায়ে সালাতিন, তোমাদের অপপ্রচার ইনশা আল্লাহ্ আমাদের কিছুই করতে পারবে না, আমরা নিন্দুকের নিন্দার পরোয়া করি না,

          আমরা একমাত্র আল্লাহ্ ছাড়া কোন তাগুত সরকার দরবারে মাথা নিচু করি না।

          পরিশেষে, শাইখ আবু মুহাম্মদ আল মাকদিসী হাফিঃ এর সেই বিখ্যাত উক্তি স্বরন করছি,
          "কাফেলা এগিয়ে চলছে কুকুর ঘেউ করছে"
          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

          Comment


          • #6
            টেলিগ্রাম থেকে থেকে শায়খ তামিম আদনানী সাহেবের সমালোচনার জবার
            বর্তমান সময়ে একজন জনপ্রিয় আলেম,অনলাইনে অফলাইনে যার জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে,যার আলোচনা ইলম কথার সুমিষ্টতা জিহাদ প্রেমী সত্য অনুসন্ধানি যুবক যুবতী সকল স্তরের তাওহিদি জনতার হৃদয় ছুয়ে গেছে,
            আলহামদুলিল্লাহ

            বিপরীতে তাগুতের জুতা বহনকারী ওলামায়ে ছু মুরজিয়া মাদখালি আহলে হাদিসদের অন্তর্জালা শুরু হয়ে গেছে।

            তাদের এ বিদ্বেষ এর ইতিহাস আজকের নতুন কোন বিষয় নয়,আর তা শুধুমাত্র শাইখ তামিম আল আদনানি হাফি এর বিরুদ্ধেই নয়,

            এ বিদ্বেষ হচ্ছে তাওহিদ ও জিহাদের বিরুদ্ধে ,তাগুত শাসকের প্রতি চাটুকারিতা, শাসকের পা চাটা পোষা কুকুরের একান্ত নমনীয়তা, মনিবের প্রতি আনুগত্যের বহিঃপ্রকাশ ।

            তাদের তাগুত শাসকের পা চাটার ছোটখাটো নয়,এ ইতিহাস বেশ দীর্ঘ ,যা যুগ যুগ ধরে নজির পেশ করেই আসছে।

            বাদশা আকবর যখন নতুন ধর্ম প্রণয়ন করেছিল তখনো এই দরবারি মোল্লা হারামখোর মুফতি নামধারী আলেমদের কেই ক্রয় করেছিল; অর্থ টাকার মাধ্যমে ফাতওয়া কিনে নিয়েছিল তাগুতের পক্ষে,মুসলিমদের বিপক্ষে।

            ঐ সময়ের হক্বপন্থী ওলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধেও এরা ছিল সরকার তাগুতের আস্থাভাজন পোষা প্রাণী,যারাই তাগুতের বিরোধিতা করেছিল জিহাদের আলোচনা জাতিকে স্পষ্ট করে বলছিল, দীপ্তকন্ঠে জিহাদের ঘোষণা করছিল,তাদের বিরুদ্ধেও এই সমস্ত দরবারি ওলামায়ে ছু দের ব্যবহার করা হয়েছিল,বড় বড় ফাতওয়া বের করা হয়েছিল।
            আলহামদুলিল্লাহ সেই দরবারি আলেম গুলো আজ ইতিহাসের ডাস্টবিনে পড়ে আছে।

            আসলে এদের সমস্যা কোথায়?
            গভীর ভাবে ভাবতে হবে আমাদের, কেন বিরোধিতা করে ওরা?

            এদের মূল সমস্যা হচ্ছে তাওহিদ এবং জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ, কারণ তারা তাওহিদের কথা স্পষ্ট করে যুবকদের বলে না, জিহাদের সঠিক আলোচনা জাতিকে বলে না, কারণ জিহাদের দিকে ফিরে এলেই তাদের মুখোশ খুলে যাবে এবং মসনদ ধ্বংস হয়ে যাবে।

            ,যুবকদের মধ্যে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করে দ্বীনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের বিকৃতি আকারে উপস্থাপন। বিশেষ করে ক্বিতাল ফি সাবিলিল্লাহ কে নিয়ে।

            যখন দেখে কোন একজন আলেম কোন দায়ী হক্বের এবং তাওহিদের দাওয়াহ কে স্পষ্ট ভাবে বর্ণনা করে তখনি এই দরবারি মোল্লা গুলো তাদের বিরুদ্ধে সরকারের একান্ত পা চেটে তাদের নমনীয় মনোভাব ব্যক্ত করে,আর তাগুত সরকার ও এ সমস্ত দরবারি ওলামায়ে ছু দের কেই মুজাহিদিনদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার খারেজী বিভিন্ন মিথ্যা তোহমত দিয়ে জাতিকে বিভক্ত ও বিভ্রান্ত করে।

            আমি জোর দিয়ে এ কথা চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি এই নামধারী মুফতি মুরজিয়া মাদখালি গুলোর ইলমি মোকাবিলা করার কোন যোগ্যতা নেই।
            এদের একমাত্র সম্বল হচ্ছে ডলার সরকারের সু দৃষ্টি অর্জন আর তাগুতের গোলামি,

            আপনারা লক্ষ্য করুন এরা কোরআন হাদিস দিয়ে তাদের বিরোধিতা করছে না,
            এরা "আল ওয়ালা ওয়াল বারআহ" ও করে না, এরা শুধুমাত্র মিথ্যা তোহমত দিচ্ছে খারেজী সরকার বিরোধী, অপরিচিত ইত্যাদি ইত্যাদি বকছে।

            আপনারা ইতিহাস পড়ুন; উপমহাদেশের
            এই কাদিয়ানি কে সৃষ্টি করা হলো কেন?
            ইংরেজরা এই কাদিয়ানি কে তৈরি করেছে কেন?
            তার একমাত্র কারণ হচ্ছে জিহাদের বিরোধিতা করার জন্যই । ওলামায়ে কেরামগন যখন ইংরেজদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক জিহাদের ঘোষণা করেছে তখনি ইংরেজ লাল কুকুর গুলো মিথ্যা নবী দাবিদার কাদিয়ানি কে দাড় করিয়ে দিয়েছে,
            আলহামদুলিল্লাহ কাদিয়ানি জাহান্নামী হয়ে গেছে।

            তেমনি ভাবে এখনো যারাই জিহাদের কথা তাওহিদের আওয়াজ কে দ্বীপ্ত কন্ঠে বলে, তাদের বিরুদ্ধে ও কাদিয়ানির যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে দরবারি ওলামায়ে ছু দের কে দাড় করিয়ে দেয়।

            হতে পারে সেই ওলামায়ে ছু ফরিদুদ্দিন মাসুদের বেশে, আবার দরবারি রিয়াল খোর আহলে হাদিসের বেশে।

            ওহে আহলে হাদিস নামধারী মুরজিয়া সরকারের বেতনভোগী ওলামায়ে সালাতিন, তোমাদের অপপ্রচার ইনশা আল্লাহ্ আমাদের কিছুই করতে পারবে না, আমরা নিন্দুকের নিন্দার পরোয়া করি না,

            আমরা একমাত্র আল্লাহ্ ছাড়া কোন তাগুত সরকার দরবারে মাথা নিচু করি না।

            পরিশেষে, শাইখ আবু মুহাম্মদ আল মাকদিসী হাফিঃ এর সেই বিখ্যাত উক্তি স্বরন করছি,
            "কাফেলা এগিয়ে চলছে কুকুর ঘেউ করছে"
            ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

            Comment


            • #7
              আহলে হাদীস রা মুজাহিদিনদের খারেজী বলে আসুন জেনে নেই খারেজী আসলে কারা

              খারেজি হল দলিল-প্রমাণ ও আলিমদের ইজমা অনুযায়ী একটি পথভ্রষ্ট ফিরকা। বুখারী (৬৯৩৪) ও মুসলিম (১০৬৪) বর্ণনা করেন, ইউসায়র ইবনু ‘আমর (রহ.) বলেন, আমি সাহল ইবনু হুনায়ফ (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলাম, আপনি নাবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে খারিজীদের সম্পর্কে কিছু বলতে শুনেছেন কি? তিনি বললেন, আমি তাকে বলতে শুনেছি, আর তখন তিনি তাঁর হাত ইরাকের দিকে বাড়িয়েছিলেন যে, সেখান থেকে এমন একটি সম্প্রদায় বের হবে যারা কুরআন পড়বে সত্য, কিন্তু তা তাদের গলা অতিক্রম করবে না, তারা ইসলাম থেকে বেরিয়ে যাবে যেমন তীর শিকার ভেদ করে বেরিয়ে যায়।

              ইবন মাজাহ (১৭৩) বর্ণনা করেন, আবী আওফা বলেন, রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “খারেজিরা হল জাহান্নামের কুকুর।”

              আলবানী সহীহ ইবন মাজাহতে সহীহ সাব্যস্ত করেছেন।

              খারেজিরা প্রবৃত্তি ও বিদআতের অনুসারী যারা আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামআতের পথ থেকে বিচ্যুত। কিন্তু অন্যদের মত, যারা প্রবৃত্তির অনুসরণ করে, তাদেরকে আমরা তাদের বিদআতের কারণে কাফির বলি না।

              আন নাওয়ায়ী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন:
              শাফেঈ এবং তার সমসাময়িক অধিকাংশ আলিমদের মতে খারেজিদের কাফির বলা যাবে না। এটা কাদারিয়্যাহ, অধিকাংশ মুতাযিলা ও সমগোত্রীয় ফিরকার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য যারা প্রবৃত্তির অনুসরণ করে।
              শারহ মুসলিম থেকে উদ্ধৃতি সমাপ্ত (৭/১৬০)

              শায়খুল ইসলাম ইবন তায়মিয়্যাহ (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন:
              খারেজিরা যারা বিচ্যুত, যাদের বিরুদ্ধে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যুদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন, যাদের বিরুদ্ধে আমিরুল মুমিনীন আলী (রাদিঅাল্লাহু আনহু), একজন ন্যায়ের পথে পরিচালিত খলিফা, যুদ্ধ করেছেন এবং যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার উপর সাহাবী, তাবেয়ী এবং তাদের পরবর্তী যুগের ইসলামের প্রধান উলামারা সর্বসম্মতিক্রমে ঐক্যবদ্ধ ছিলেন, তাদের আলী ইবন আবী তালিব, সাদ ইবন আবী ওয়াক্কাস এবং অন্যান্য সাহাবারা কাফির বলেননি, বরং তাদেরকে মুসলিম বিবেচনা করেছেন যদিও তাদের বিরুদ্ধে তারা যুদ্ধ করেছেন। আলি ততক্ষণ পর্যন্ত তাদের সাথে যুদ্ধ করেননি যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা অন্যায়ভাবে মুসলিমদের রক্ত ঝরিয়েছে এবং মুসলিমদের সম্পদে আক্রমণ করেছে। তারপরই তিনি তাদের সাথে যুদ্ধ করেছেন তাদের অন্যায় ও আগ্রাসন থেকে রক্ষা পাবার জন্য; তারা কাফির এজন্য নয়। এজন্যই তিনি তাদের নারীদের বন্দী করেননি ও তাদের সম্পদকে গণীমত হিসেবে নেননি।
              মাজমু ফতোয়া থেকে উদ্ধৃতি সমাপ্ত (৩/২৮২)

              ইবন আবিদীন (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন:
              যদিও তুমি দেখতে পাবে কতিপয় উলামা মুতাযিলা ও অন্যান্য ফিরকার সাথে বিতর্ক প্রসঙ্গে তাদের যুক্তি খন্ডনকালে কুফর শব্দটি ব্যবহার করছেন, তারা যা বোঝাতে চেয়েছেন তা হল তাদের (মুতাযিলা) যুক্তিগুলো অবশ্যম্ভাবীরূপে কুফর, তাদেরকে তাকফির করা ব্যতিরেকে কারণ, কোনো একটা মতের ক্ষেত্রে বিধান সেই মত ধারণকারীদের উপর আরোপ করা আবশ্যক করে না।

              অধিকন্তু, তারা মনে করে তাদের নিকট তাদের মতের সমর্থনে শারঈ প্রমাণ রয়েছে যদিও তারাই ভুল এবং ভ্রান্তির মধ্যে পতিত হচ্ছে।
              হাশিয়াত ইবন আবিদীন থেকে উদ্ধৃতি সমাপ্ত (৩/৪৬)

              শায়খ আবদুর রহমান ইবন সালিহ আল মাহমুদ (হাফিজাহুল্লাহ) কে প্রশ্ন করা হয়েছিল: খারেজিরা কি কাফির?
              তিনি উত্তর দেন:
              তারা কাফির কিনা এ নিয়ো উলামাগন মতবিরোধ করেছেন কিন্তু সঠিক মত হল তাদেরকে কাফির হিসেবে বিবেচনা করা হয় না। আলী ইবন আবী তালিব (রাদিআল্লাহু আনহু) কে তাদের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল: তারা কি কাফির?
              তিনি বলেছিলেন: তারা কুফরি থেকে পলায়ন করেছে কিন্তু তারা অন্যদের কাফির বলার বিদআতে পতিত হয়েছে। আমরা অন্যদের কাফির বলার বিদআতে পতিত হব না ফলশ্রুতিতে তাদেরকেও কাফির বলব না। এটাই সঠিক মত ইনশাআল্লাহ যদিও তাদের বিদআতসমূহ এমন বিদআতের আওতায় পড়ে তা কুফর।
              লুমাতুল ঈতিকাদ(৭/২৬) থেকে উদ্ধৃতি সমাপ্ত।

              তাদের বিদআতসমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল:

              -তারা মনে করে ঈমান বাড়ে কমে না।
              -তারা মনে করে ফরজ তরক করলে কাফির হয়ে যায়।
              -তারা মনে করে কবীরা গুনাহ করলে কাফির হয়ে যায়।
              -তারা তাদের সাথে মতবিরোধকারী মুসলিমদের সাথে যুদ্ধ করে।
              ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

              Comment


              • #8
                পূর্ববর্তী [সালাফ] –দের ইমামগন মুরজি’আদের সম্পর্কে আমাদের সতর্ক করে গেছেন। এবং মুরজি’আদের কথা এবং তাঁদের বিদ’আতের বিপদ সম্পর্কে আমাদের পরিষ্কারভাবে জানিয়েছেন।

                ইমাম আয যুহরী [রহিঃ] বলেছেন-
                “আজ পর্যন্ত ইসলামে এমন কোন বিদ’আত উপস্থাপন করা হয়নি যা মানুষের জন্য মুরজি’আদের আকীদা [Al Irja] অপেক্ষা অধিক ক্ষতিকর।
                [আল ইবানাহ, খন্ড ২/৮৮৫]


                শুরাইক বলেন -
                “তাঁরা [আল মুরজি’আ] মানুষের মধ্যে সর্বনিকৃষ্ট। চরমপন্থী শিয়ারা [রাওয়াফিদ] শয়তানীর জন্য যথেষ্ট। কিন্তু মুরজি’আরা মিথ্যাচার করে আল্লাহ্*র বিরুদ্ধে।"
                [আস সুন্নাহ, খণ্ড ১/৩১২]


                -শায়খ সুলায়মান আল আওয়ান (আল্লাহ শায়খকে দ্রুত সৌদি তাগুতদের কারাগার থেকে মুক্তি দান করুন)
                বস্তুত, আল্লাহর সাহায্য নিকটবর্তী নামক কিতাব থেকে
                ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                Comment


                • #9

                  হে যুবসমাজ সাবধান! এসকল আহলে রিয়াল,দরবারী ও ফেক সালাফী মুরজিয়া আলেমদের থেকে!!
                  কেউ এদের খপ্পরে পড়বেন না৷

                  শায়েখ তামীম আল আদনানী হাফিজাহুল্লাহ এর পিছু নিয়েছে আহলে রিয়াল, মুরজিয়া,আমেরিকার গোলাম ও দরবারীরা, তার শায়েখের বদনাম রটাচ্ছে, জঙ্গী উপাধী দিচ্ছে৷

                  তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ তুলছে, যেমন উনি কে, কী তার পরিচয়, উনার শায়েখ কে, কীভাবে অপরিচিত লোকদের থেকে আমরা ইলেম শিখব, আরো নানান প্রশ্ন৷ যার কোন শরয়ী ভিত্তি নেই৷

                  ফলশ্রুতিতে অনেক যুব সমাজ সংশয়ে পড়েছে, হলুদ মিডিয়ায়, ফেতনাবাজদের খপ্পরে পড়েছে৷

                  ♂ভাবাৱ বিষয়, এ অভিযোগ এতোদিন কোথায় ছিল? কেন এই আহলে রিয়ালরা এখন শায়েখ তামিম আল আদনানী হা. এর পিছু নিয়েছে? কী তাদের উদ্দেশ্য৷ এসব প্রশ্নের জবাব নতুন প্রজন্মের যুবকরা জানতে চায়৷
                  যখন শায়েখের ও শায়েখের চ্যানেলগুলোর সুনাম সুখ্যাতি চতুর্দিকে তড়িৎ গতিতে ছডিয়ে পড়ছে অনলাইন ও অফলাইনে; কওমী, আলিয়া, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সর্বত্রই যখন শায়েখ তামিম আল আদনানী হাফিজাহুল্লাহ এর নাম শোনা যাচ্ছিল; সাধারণ পাবলিকসহ নারীদের মাঝেও সুনাম অর্জন করছিল; যুব সমাজ সত্যের সন্ধান খুজে পাচ্ছিল; সঠিক পথে ফিরে আসছিল; জিহাদী প্রেমিকেরা সঠিক দিশা পেয়েছিল৷
                  ☞ঠিক তখনই বাতিলের আগ্রাসণ শুরু হয়েছে, হিংসুকেরা তেলে বেগুনে জ্বলে উঠেছে, নাস্তিক মুরতাদরা ষড়যন্ত্র শুরু করেছে, তগুতেরা তাকে হন্যে হয়ে খুঁজছে৷

                  দরবারী আলেম ও আহলে রিয়ালরা শায়েখের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো শুরু করেছে, বলছে, এ লোক কোথ্থেকে এলো, সে কি আলেম,সে খারেজী? লুকিয়ে লুকিয়ে দ্বীন প্রচার করছে, ইত্যাদি, ইত্যাদি৷

                  আজ বলিষ্ঠ কন্ঠে হক কথা বলার কারণে, তাদের মতো আবুল ফজল তথা দরবারী আলেম ও রিয়াল খোরদের গোঁমর ও শয়তানী ফাঁস করে দেওয়ার কারনে, সঠিক জিহাদের কথা বলার কারনে, কুরআন হাদীসের সত্য তুলে ধরার কারনে, তিনি আজ তগুতের টার্গেটে পরিনত হয়েছেন৷

                  তোমৱাও হক কথা বলো দেখবে লুকানোরও জায়গা খুঁজে পাবে না, জান নিয়ে টানাটানি করবে৷ কিন্তু তোমরা তো ভীরু, কাপুরুষ৷ কীভাবে সত্যকে তুলে ধরবে৷ পারো শুধু মাযহাব, জর্দা খাওয়া নিয়ে ফেতনা ছড়াতে।

                  ★সত্যান্বেষী যুব সমাজ অবশ্যই সত্যের দিশা পাবে৷
                  সত্যকে কেউ রুখতে পারবে না৷ ইনশাল্লাহ৷৷

                  হে যুবসমাজ সাবধান! এসকল আহলে রিয়াল,দরবারী ও ফেক সালাফী মুরজিয়া আলেমদের থেকে!!
                  কেউ এদের খপ্পরে পড়বেন না৷ এরা তাগুত শাসকদের এজেন্ট, জিহাদেৱ বিরোধিতা করাই তাদের মাকসাদ।
                  জিহাদ থেকে উম্মাহকে দুরে সরিয়ে রাখাই এদের মুল টার্গেট।

                  জেনে রাখো!যিনি যত বেশি হকের উপর প্রতিষ্ঠিত, তিনি তত বেশি বিপদের শিকার হন, নিন্দার সম্মুখীন হন৷ কিন্তু "তারা নিন্দুকের নিন্দাকে পরোয়া করে না৷"

                  সর্বশেষ শায়েখ আবু মুহাম্মাদ আল-মাকদিসী হাফিজাহুল্লাহ এর ভাষায় বলছিঃ
                  "কাফেলা এগিয়ে চলছে,কুকুর গুলি ঘেউ ঘেউ করছে" কুকুর গুলির ঘেউ ঘেউ কোন ক্ষতিই করতে পারবেনা ইনশাআল্লাহ্।

                  আল্লাহ শায়েখকে হেফাজত করুন৷

                  সবাইকে সঠিক ও সত্য বুঝার তাওফীক দিন৷

                  ফেতবাজদের ফেতনা থেকে হেফাজত করুন৷ আমিন,,
                  ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                  Comment


                  • #10

                    হে যুবসমাজ সাবধান! এসকল আহলে রিয়াল,দরবারী ও ফেক সালাফী মুরজিয়া আলেমদের থেকে!!
                    কেউ এদের খপ্পরে পড়বেন না৷

                    শায়েখ তামীম আল আদনানী হাফিজাহুল্লাহ এর পিছু নিয়েছে আহলে রিয়াল, মুরজিয়া,আমেরিকার গোলাম ও দরবারীরা, তার শায়েখের বদনাম রটাচ্ছে, জঙ্গী উপাধী দিচ্ছে৷

                    তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ তুলছে, যেমন উনি কে, কী তার পরিচয়, উনার শায়েখ কে, কীভাবে অপরিচিত লোকদের থেকে আমরা ইলেম শিখব, আরো নানান প্রশ্ন৷ যার কোন শরয়ী ভিত্তি নেই৷

                    ফলশ্রুতিতে অনেক যুব সমাজ সংশয়ে পড়েছে, হলুদ মিডিয়ায়, ফেতনাবাজদের খপ্পরে পড়েছে৷

                    ♂ভাবাৱ বিষয়, এ অভিযোগ এতোদিন কোথায় ছিল? কেন এই আহলে রিয়ালরা এখন শায়েখ তামিম আল আদনানী হা. এর পিছু নিয়েছে? কী তাদের উদ্দেশ্য৷ এসব প্রশ্নের জবাব নতুন প্রজন্মের যুবকরা জানতে চায়৷
                    যখন শায়েখের ও শায়েখের চ্যানেলগুলোর সুনাম সুখ্যাতি চতুর্দিকে তড়িৎ গতিতে ছডিয়ে পড়ছে অনলাইন ও অফলাইনে; কওমী, আলিয়া, বিশ্ববিদ্যালয়সহ সর্বত্রই যখন শায়েখ তামিম আল আদনানী হাফিজাহুল্লাহ এর নাম শোনা যাচ্ছিল; সাধারণ পাবলিকসহ নারীদের মাঝেও সুনাম অর্জন করছিল; যুব সমাজ সত্যের সন্ধান খুজে পাচ্ছিল; সঠিক পথে ফিরে আসছিল; জিহাদী প্রেমিকেরা সঠিক দিশা পেয়েছিল৷
                    ☞ঠিক তখনই বাতিলের আগ্রাসণ শুরু হয়েছে, হিংসুকেরা তেলে বেগুনে জ্বলে উঠেছে, নাস্তিক মুরতাদরা ষড়যন্ত্র শুরু করেছে, তগুতেরা তাকে হন্যে হয়ে খুঁজছে৷

                    দরবারী আলেম ও আহলে রিয়ালরা শায়েখের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো শুরু করেছে, বলছে, এ লোক কোথ্থেকে এলো, সে কি আলেম,সে খারেজী? লুকিয়ে লুকিয়ে দ্বীন প্রচার করছে, ইত্যাদি, ইত্যাদি৷

                    আজ বলিষ্ঠ কন্ঠে হক কথা বলার কারণে, তাদের মতো আবুল ফজল তথা দরবারী আলেম ও রিয়াল খোরদের গোঁমর ও শয়তানী ফাঁস করে দেওয়ার কারনে, সঠিক জিহাদের কথা বলার কারনে, কুরআন হাদীসের সত্য তুলে ধরার কারনে, তিনি আজ তগুতের টার্গেটে পরিনত হয়েছেন৷

                    তোমৱাও হক কথা বলো দেখবে লুকানোরও জায়গা খুঁজে পাবে না, জান নিয়ে টানাটানি করবে৷ কিন্তু তোমরা তো ভীরু, কাপুরুষ৷ কীভাবে সত্যকে তুলে ধরবে৷ পারো শুধু মাযহাব, জর্দা খাওয়া নিয়ে ফেতনা ছড়াতে।

                    ★সত্যান্বেষী যুব সমাজ অবশ্যই সত্যের দিশা পাবে৷
                    সত্যকে কেউ রুখতে পারবে না৷ ইনশাল্লাহ৷৷

                    হে যুবসমাজ সাবধান! এসকল আহলে রিয়াল,দরবারী ও ফেক সালাফী মুরজিয়া আলেমদের থেকে!!
                    কেউ এদের খপ্পরে পড়বেন না৷ এরা তাগুত শাসকদের এজেন্ট, জিহাদেৱ বিরোধিতা করাই তাদের মাকসাদ।
                    জিহাদ থেকে উম্মাহকে দুরে সরিয়ে রাখাই এদের মুল টার্গেট।

                    জেনে রাখো!যিনি যত বেশি হকের উপর প্রতিষ্ঠিত, তিনি তত বেশি বিপদের শিকার হন, নিন্দার সম্মুখীন হন৷ কিন্তু "তারা নিন্দুকের নিন্দাকে পরোয়া করে না৷"

                    সর্বশেষ শায়েখ আবু মুহাম্মাদ আল-মাকদিসী হাফিজাহুল্লাহ এর ভাষায় বলছিঃ
                    "কাফেলা এগিয়ে চলছে,কুকুর গুলি ঘেউ ঘেউ করছে" কুকুর গুলির ঘেউ ঘেউ কোন ক্ষতিই করতে পারবেনা ইনশাআল্লাহ্।

                    আল্লাহ শায়েখকে হেফাজত করুন৷

                    সবাইকে সঠিক ও সত্য বুঝার তাওফীক দিন৷

                    ফেতবাজদের ফেতনা থেকে হেফাজত করুন৷ আমিন,,
                    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                    Comment


                    • #11
                      قوله - صلى الله عليه وسلم -: "يقتلون أهل الإسلام ويتركون أهل الأوثان، لئن أدركتهم لأقتلنَّهم قتل عاد". (متفق عليه

                      খারেজিদের বড় পরিচয় হলো মুশরিকদের সাথে যুদ্ধ বাদ দিয়ে মুসলিমদের সাথে তারা যুদ্ধে লিপ্ত হবে ,
                      এই বক্তব্যে উল্ল্যেখিত বিশেষণে্র বর্তমানে সর্বপ্রাধান ও সর্বাধিক নিশ্চিত ও সবচেয়ে পরিষ্কার পঙ্কিলব্যক্তিবর্গ হলো মুসলিম দেশ সমুহের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারি!বাহিনী সমুহ , এটা আল্লাহর আইন প্রতিহত কারি সবচেয়ে বড় সংগঠন।
                      কোন কাফের মুশরেকের সাথে তাদের কুফরের ফিতনা নির্মুলের জন্য এদের যুদ্ধ নেই, কিন্তু আল্লাহর শরিয়ত ও মযলুম মুসলিমদের পক্ষে কাফেরদের সাথে যুদ্ধ পরিচালনাকারি মুসলিম মুজাহিদদের বিরোদ্ধে এদের যুদ্ধ আছে, আল্লাহর সৈনিকদের হত্যার ব্যপারে কাফের জাতিসংঘের এই ক্যডাররা বড় চৌকশ ও চৌকান্না। আদসামুদের মত এদের হত্যাই কাম্য, রাহমাতুললিল আলামীন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পৃথিবির শান্তি ও দ্বীন রক্ষার জন্য এদের আদজাতির মত ধ্বংস ও হত্যা কামনা করেছেন। আফগান ইয়ামান সুমালিয়া লিবিয়া মালি নাইজেরিয়া সিরিয়ায় ... নবিওয়ালা সেই কাজ চলছে পাকিস্তানে ...... শুরু হয়েছে ।
                      দরবারিরা এদেরই তাবেদারি করছে, যাউফাত্তালিবু ওয়াল্মাতলুব। চলতে থাকুক, ওয়াল আকেবাতু লিলমুত্তাকীন।

                      Comment

                      Working...
                      X