Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৬ই রজব, ১৪৪১ হিজরী # ১২ই মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৬ই রজব, ১৪৪১ হিজরী # ১২ই মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

    উইঘুর মুসলিম বন্দী শিবিরে করোনা ভাইরাসের উচ্চ ঝুঁকি



    করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে কেবল চীনেই প্রায় ১,১১,৫০০ জন সংক্রামিত হয়েছে এবং ৩,০০০ এরও বেশি লোক মারা গেছে। আর, এই ভাইরাসের কারণে চীনের কমিউনিস্ট সরকারের বর্বরতার শিকার উইঘুর মুসলিমদের পরিস্থিতি বর্তমানে অনেক বেশি বিপজ্জনক বলে খবর প্রকাশ করেছে “মিডল ইস্ট মনিটর”।
    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই মহামারীটিকে আন্তর্জাতিক সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এরই মধ্যে করোনা ভাইরাস প্রায় গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। এ ভাইরাস থেকে নিরাপদ থাকতে চীনে কার্যত অবরুদ্ধ অবস্থা জারি রয়েছে। জনসমাগম থেকে ভাইরাসটি সংক্রমিত হওয়ার ভয়ে অফিস-আদালত,স্কুল-কলেজ, রাস্তাঘাট, শিল্প-কারখানা ইত্যাদি বন্ধ থাকলেও জিনজিয়াং প্রদেশের মুসলিম বন্দী শিবিরগুলোতে ভিন্ন বাস্তবতা। সেখানে সম্ভবত ত্রিশ মিলিয়ন উইঘুর এবং অন্যান্য আদিবাসী আটক রয়েছে।
    আর এইসব বন্দী মুসলিমদের করোনা থেকে বাঁচাতে কোনো ধরণের চেষ্টাই করছে না বিশ্ব সন্ত্রাসী চীনা কমিউনিস্ট সরকার। ভাইরাস থেকে বাঁচতে অনেকে জেলে বন্দী কয়েদিদের সাময়িক মুক্তি দিয়েছে, যাতে ভাইরাসের ঝুঁকি থেকে নিরাপদ থাকতে পারে। কিন্তু, চীনে মুসলিম বন্দী শিবিরে কুখ্যাত কমিউনিস্ট সরকার কোন পদক্ষেপ নিচ্ছেনা। এতো মানুষ একত্রে থাকার কারণে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হবার উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে। মূলত উইঘুর মুসলিমরা চীনা সরকারের জুলুমের কারণে মৃত্যু দুয়ারে দাঁড়িয়ে আছে।

    চীনের উইঘুর মুসলমানদের গণহত্যার বিষয়ে গোটা বিশ্ব নীরব ও বধির হয়ে রয়েছে । প্রভাবশালী এবং শক্তিশালী আরব রাষ্ট্রগুলো উইঘুর মুসলিম নির্যাতন ও গণহত্যা উপভোগ করছে। উইঘুর শরণার্থী এবং আশ্রয়প্রার্থীদের কাছ থেকে কল্পনাতীত নির্যাতনের কথা জাতিসংঘে নথিভুক্ত রয়েছে। অথচ এখনো চীনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কার্যকর হয়নি।

    উইঘুর মুসলিমদের এ অবস্থায় মুসলিম বিশ্বের উচিত চীনকে শাস্তির মুখোমুখি করা এবং উইঘুর মুসলিম বন্দী শিবিরের বন্দীদের মুক্তির ব্যবস্থা করা।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/12/34347/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    সিরিয়ার কারাগারে ১১০ জন ফিলিস্তিনি মহিলা আটক, নির্যাতনে নিহত ৩৪

    সিরিয়ার কসাইখ্যাত শিয়া আসাদ সরকার ১১০ জন ফিলিস্তিনি নারীকে তার গোপন কারাগারে আটক করে রেখেছে। তাদের মধ্যে বেশিরভাগকে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার বরাত দিয়ে এ সকল খবর প্রকাশ করেছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম “মিডল ইস্ট মনিটর “।

    লন্ডন ভিত্তিক সংস্থা সিরিয়ার ফিলিস্তিনিদের অ্যাকশন গ্রুপ (এজিপিএস) প্রকাশ করেছে যে, ২০১১ সালে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ শুরুর পর থেকে গোপন কারাগারে কমপক্ষে ৪৮৬ জন ফিলিস্তিনি নারী মারা গেছেন। এর মধ্যে ৩৪জনকে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়েছে বলে জানা যায়। আরো ১১৪জনকে বন্দী করে রেখেছে বাশার বাহিনী।
    মানবাধিকার সংস্থা বলেছে যে, তারা বিশ্বাস করে সম্পূর্ণ যুদ্ধজুড়ে নিহত হয়েছেন এমন ফিলিস্তিনি নারীর সংখ্যা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃত সংখ্যার চেয়ে অনেক বেশি। কারণ সরকার তাদের নাম গোপন রেখেছে এবং তাদের মামলাগুলো বিনা নোটিশে রেখে দিয়েছে। পাশাপাশি অনেক ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো সন্ত্রাসী সরকারের হিংস্র নজরে পড়ার ভয়ে স্বজনদের নাম প্রকাশ করতে অস্বীকার করেছে।
    সংস্থাটি প্রাক্তন ফিলিস্তিনি মহিলা বন্দীদের বিবরণ তুলে ধরে বলেন যে, তাদের আটককালে নিয়মিত প্রচণ্ড মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছিল, যার মধ্যে লোহার লাঠি, বৈদ্যুতিক শক এবং অকথ্য যৌন নির্যাতনের ঘটনাও ছিল।

    সন্ত্রাসী শিয়া আসাদ সরকার এবং তার কুখ্যাত নুসাইরি বাহিনী নির্যাতন চালানোর জন্য যে কৌশলগুলো ব্যবহার করেছিল তা বহু আগে থেকেই জানা গেছে এবং কারাগারের ভয়াবহতা, নির্যাতনের নথি অনেক সংস্থা নথিভুক্ত করেছে, আর প্রাক্তন বন্দীদের থেকে উদ্ধার করা গেছে আসাদ বাহিনীর কারাগারের বহু গোপন তথ্য।

    এজিপিএসের তথ্যমতে, সিরিয়া যুদ্ধের শুরু থেকে চলতি বছরের জানুয়ারী পর্যন্ত সিরিয়ায় ৪,০১৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। যদিও প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি।



    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/12/34388/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      দিল্লিতে মুসলিম গণহত্যায় পুলিশকেই ধন্যবাদ দিল সন্ত্রাসী অমিত শাহ



      ভারতে মুসলিম বিরোধী নাগরিকত্ব আইন সিএএ-র প্রতিবাদীদের ওপর হিন্দুত্ববাদীদের নৃশংস হামলার ঘটনায় দিল্লি পুলিশের ভূমিকায় ধন্যবাদ জানিয়েছে দেশটির ক্ষমতাসীন উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী দল বিজেপির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

      বুধবার (১১ মার্চ) তিনি এই ধন্যবাদ জানিয়েছেন বলে গণমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে।

      অমিত শাহ বলেন, পুলিশের সঙ্গে লাগাতার আলোচনার মধ্যে দিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হয়েছিল। ২৪ ফেব্রুয়ারি দুপুর ২টার দিকে প্রথম সংর্ঘষের খবর আসে। ২৫ ফেব্রুয়ারি রাত ১১টায় শেষ খবর পাওয়া যায়।

      তিনি দাবি করে বলেন, আমি রেকর্ডে বলেছি, ২৫ ফেব্রুয়ারির পর, সংঘর্ষের কোনো ঘটনা ঘটেনি।

      অথচ, ২৪ ফেব্রুয়ারিতে গেরুয়া সন্ত্রাসীদের উন্মত্ত ভিড়টাকে যেন পুলিশই নেতৃত্ব দিচ্ছিল। উর্দিধারী ইঙ্গিত দিতেই পড়িমরি ছুট লাগাল জনতা। তার পরেই শুরু দেদার পাথর ছোড়া। ভাইরাল হওয়া ভিডিও ক্লিপে স্পষ্ট দেখা গিয়েছিল, সে দিন পাথর ছুড়েছিল দিল্লি পুলিশও। পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হওয়ার পরে সম্প্রতি উত্তর-পূর্ব দিল্লির খজুরী খাস এলাকার ওই মহল্লায় যান বিবিসি-র এক সাংবাদিক। তাঁকে হিমাংশু রাঠৌর নামে এক স্থানীয় যুবক জানান, সে দিন পুলিশই তাঁদের পাথর জোগাড় করে দিয়ে বলেছিল— ‘মারো’।

      খজুরী খাস থানা এলাকার অন্যতম ব্যস্ত এলাকা, পুলিশি সহায়তা কেন্দ্রের গা ঘেঁষে সে দিন পাথর ছুড়তে দেখা গিয়েছিল পুলিশকে। ঘটনার সপ্তাহখানেক পরে ঠিক সেই এলাকায় গিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গেই কথা বলেন বিবিসি-র সাংবাদিক। কচুরির দোকানে দাঁড়িয়ে থাকা গেরুয়া তিলক পরা হিমাংশুর মতো রাস্তার ও-পারে পোড়া বাড়ি আগলে পড়ে থাকা ভুরা খানের কথাতেও উঠে আসে ‘পুলিশি তৎপরতার’ কথা। তাঁর কথায়, ‘‘পুলিশের সঙ্গেই সে দিন আমাদের বাড়ি-দোকান জ্বালাতে এসেছিল গেরুয়া সন্ত্রাসীরা। সব শেষ হয়ে গেল, পুলিশ শুধু দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখল!’’ সে দিন কোনও রকমে ছাদে পালিয়ে এসে প্রাণে বাঁচেন ভুরা খান।

      বিবিসির প্রতিবেদনে গত সপ্তাহের আরও একটি ভিডিয়ো উঠে এসেছে। যেখানে দেখা গিয়েছিল, ফয়জান নামের এক যুবক ও তাঁর জনা চারেক সঙ্গীকে পিটিয়ে রাস্তায় ফেলে ‘জনগণমন’ গাইতে বাধ্য করেছিল দিল্লি পুলিশ। ঘটনার কয়েকদিন পরেই হাসপাতালে মারা যান ফয়জান। যে কর্দমপুরী এলাকায় তাঁর বাড়ি, সেখানেও যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমটি।

      দিল্লি পুলিশ সূত্র বলছে- ২৪,২৫, ২৬ ফেব্রুয়ারি পুলিশের থেকে জরুরি সহায়তা চেয়ে বিপদগ্রস্তরা পুলিশ কন্ট্রোল রুমে ফোন করেছেন মোট ১৩ হাজার দু’শ বার। বাসিন্দাদের অ’ভিযোগ, তৎক্ষণাৎ সাহায্য পাঠানো দূরের কথা, অধিকাংশ কলের উত্তরই দেয়নি কন্ট্রোল রুম।

      এমনিভাবে, পুলিশের সামনেই চলছিল ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ।

      https://twitter.com/Shaheenbaghoff1/...93384683552769

      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/12/34346/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        দিল্লির সবখানেই করোনা আতঙ্ক; বন্ধ হচ্ছে স্কুল-কলেজ ও সিনেমা হল



        করোনা আতঙ্কে এবার বন্ধ হতে চলেছে ভারতের রাজধানী শহরের স্কুল-কলেজ এবং সিনেমা হল। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানিয়েছেন আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে দিল্লির সমস্ত সিনেমা হল। যেসব কলেজ এবং স্কুলে এখন পরীক্ষা চলছে না সেগুলোও বন্ধ রাখা হবে। সূত্র: দ্য ওয়াল ব্যুরো

        বিশ্ব জুড়ে ত্রাস তৈরি করেছে এই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। ইতিমধ্যেই বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা ‘হু’-ও করোনাভাইরাসকে মহামারী হিসেবে ঘোষণা করেছে। চিনের উহান শহর এই ভাইরাসের উৎসস্থল হলেও ক্রমশ বিশ্বের অন্যান্য দেশে ছড়িয়ে পড়েছে এই ভাইরাসের সংক্রমণ। ইতালি, ইরান ও অন্যান্য দেশের পাশাপাশি করোনাভাইরাস থাবা বসিয়েছে ভারতেও। ইতিমধ্যেই মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৭৩ জন।

        বুধবার (১১ মার্চ) রাতে ভারতের বিজেপি সরকার ঘোষণা করেছে, এই মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে সমস্ত দেশের নাগরিকদের ভিসা স্থগিত করা হবে। নতুন ভিসাও এখন দেওয়া হবে না কাউকে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে টুইট করে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে।

        ভাইরাসের কারণে ইতিমধ্যেই বাইরে থেকে ভারতে আসা ব্যক্তিদের অন্তত ১৪ দিনের জন্য কোয়ারেন্টাইন করা হতে পারে। এবং ১৫ই ফেব্রুয়ারির পর থেকে চিন, ইতালি, কোরিয়া, ফ্রান্স, স্পেন ও জার্মানি ভ্রমণ করা ভারতীয় নাগরিকদের অন্তত ১৪ দিনের জন্য কোয়ারেন্টাইন করা হবে।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/12/34367/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          পাকিস্তানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত



          পাকিস্তানের ইসলামাবাদে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। একে আপাতত দুর্ঘটনাই মনে করা হচ্ছে বলে দেশটির কর্মকর্তারা জানান।

          গতকাল বুধবার (১১ মার্চ) আসন্ন সামরিক কুচকাওয়াজের জন্যে অনুশীলনকালে এটি বিধ্বস্ত হয়। সূত্র: বাসস

          বিমান বাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়, ২৩তম মার্চ প্যারেডের অনুশীলনের সময়ে ইসলামাবাদের শাকারপারিয়ানে পিএএফ এফ-১৬ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে।

          পাকিস্তান ডে উপলক্ষে চলতি মাসে বার্ষিক সমারিক কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। দেশটির সামরিক বাহিনীর অস্ত্র সরঞ্জামে এফ-১৬ খুবই মূল্যবান প্রতিরক্ষা হাতিয়ার হিসেবে বিবেচিত। দেশটির প্রায় ৫০টি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান রয়েছে। এর একেকটির মূল্য চার কোটি ডলার।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/12/34352/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            এবার ইতালিতে ‘সমস্ত’ দোকানপাট বন্ধ ঘোষণা



            করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বন্ধ করতে খাবার ও ওষুধের দোকান ছাড়া ইতালিতে সব ধরনের দোকানপাট বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এর আগে দেশটির বাসিন্দাদের ঘর থেকে বের না হতে নির্দেশ দেওয়া হয়।

            ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়, আজ বৃহস্পতিবার এক টেলিভিশন বক্তৃতায় ইতালির প্রধানমন্ত্রী জিউসেপ কোঁতে দোকানপাট বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন।

            জিউসেপ কোঁতে বলেন, ‘বার, রেস্টুরেন্ট, হেয়ার স্যালুন ও কম প্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান বন্ধ থাকবে। আগামী ২৫ মার্চ পর্যন্ত এ নির্দেশনা জারি থাকবে।‘

            করোনাভাইরাস আতঙ্কে ইতালি এর আগেই বিদ্যালয়, ব্যায়ামগার, জাদুঘর, নৈশ ক্লাবসহ নানা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছে।

            ইতালিতে করোনাভাইরাসে এ পর্যন্ত ৮২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটিতে মরণঘাতী এ ভাইরাসটিতে ১২ হাজারেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন।

            বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ইতালিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রায় ৯০০ জনকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে রাখা হয়েছে।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/12/34364/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              করোনা শনাক্তে শাহজালালে ‘সমন্বয়হীনতা’ ও দুর্বলতা

              এ পর্যন্ত নভেল করোনা ভাইরাস ছড়িয়েছে বিশ্বের ১১৯টি দেশ ও অঞ্চলে। গত আড়াই মাসে বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত হয়েছেন এক লাখেরও বেশি মানুষ। বাংলাদেশে এ পর্যন্ত শনাক্ত হয়েছেন তিন জন। করোনা প্রতিরোধে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ নিচ্ছে নানা রকম ব্যবস্থা। তবে বাংলাদেশে এ সংক্রান্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা এখনও নাজুক। দেশের প্রবেশপথগুলোতে নেই করোনা শনাক্ত বা সংক্রমণ প্রতিরোধের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা। প্রধান বিমানবন্দর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের শনাক্তের ব্যবস্থায় রয়েছে সমন্বয়হীনতা ও দুর্বলতা। গত আড়াই মাসেও এর সমাধান সম্ভব হয়নি।

              গত ২৭ ফেব্রুয়ারি অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে দেশে আসেন মোহাম্মদ হালিম। প্লেন থেকে নামার পর তাকে একটি হেলথ কার্ড দেওয়া হয়। সেটি হাতে করে ভেতরে আসতেই বিমানবন্দরে থাকা স্বাস্থ্যকর্মীরা তাকে জানান, কার্ডটি পূরণ করার দরকার নেই, খালি ফর্ম জমা দিয়ে ডেস্ক থেকে হেলথ কার্ড নিয়ে চলে যান। মোহাম্মদ হালিম বলেন, ‘ডেস্ক থেকে কার্ড নিয়ে চলে এলাম। আমি জানি না, হেলথ কার্ড যে আমাকে নিতে বললো, সেটা কেনইবা নিতে বলা হলো। এর কাজটা কী সেটাও বুঝলাম না। আমাদের তো ফর্মটাই পূরণ করতে দেয়নি। তাহলে তারা আমাদের খোঁজ নেবে কী করে। সেই কার্ড নিয়ে আমরা কী করবো, কোথাও জমা দিতে হবে কিনা কিছুই বলা হয়নি।’

              বিমানবন্দরে প্রায় সময়েই কিছু কিছু এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে যাত্রীদের হেলথ ডিক্লারেশন কার্ড সরবরাহ করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ফলে যাত্রীদের বিমানবন্দরে এসে এই কার্ড পূরণ করে জমা দিতে হচ্ছে। এর ফলে বিমানবন্দরে স্ক্যানিং জোনে বাড়তি চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। অন্যদিকে কোনও কোনও যাত্রী হেলথ ডিক্লারেশন কার্ড জমা না দিয়েই বিমানবন্দর ত্যাগ করছেন। ১০ মার্চ বিমানবন্দরে এক বৈঠকে এ বিষয়গুলো তুলে ধরেন বিমানবন্দরের স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসকরা। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, সৌদি অ্যারাবিয়ান এয়ারলাইন্সসহ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি এয়ারলাইন্স ফ্লাইটে যাত্রীদের হেলথ ডিক্লারেশন কার্ড সরবরাহ করছে না।

              বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে গড়ে প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার যাত্রী যাতায়াত করেন। ২০১৮ সালে শাহজালাল বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক যাত্রী ছিল ৭০ লাখ ৭৪ হাজার ৯২৪ জন। ২০১৯ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৩ লাখ ১৬ হাজার ১২৫ জনে। বিশ্বজুড়ে ইবোলা সংক্রমণ শুরু হলে ২০১৪ সালের নভেম্বরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তিনটি থার্মাল স্ক্যানার মেশিন বসানো হয়। তিনটি মেশিনের মধ্যে একটি ভিআইপি জোনে, বাকি দুটি সাধারণ যাত্রীদের যাতায়াতের স্থানে বসানো হয়েছে। তবে বিভিন্ন সময়ে এই থার্মাল স্ক্যানারগুলো বিকল হয়ে পড়ে।

              হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এএইচএম তৌহিদ-উল আহসান বলেন, ‘যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার কাজটি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্বাস্থ্য বিভাগ করে থাকে। আমরা তাদের সহায়তা করি।’

              এদিকে দেখা গেছে, হেলথ জোনে দায়িত্বরত চিকিৎসক ও নার্সদের মধ্যে কেউ কেউ হ্যান্ড গ্লাভস ছাড়াই যাত্রীদের সংস্পর্শে এসে তাপমাত্রা পরীক্ষা করছেন। যদিও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী, চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের শনাক্তের সময় সুরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

              শাহজালাল বিমানবন্দর স্বাস্থ্যকেন্দ্রের দুটি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে, কোভিড-১৯ এর জন্য আরও একটি অ্যাম্বুলেন্স যুক্ত হয়েছে সেখানে। এসব অ্যাম্বুলেন্স পরিচালনার জন্য পাঁচ জন গাড়িচালক নিয়োজিত আছেন। বিমানবন্দর থেকে সন্দেহভাজনদের এসব অ্যাম্বুলেন্সে করেই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে সেসময়ে গাড়িচালক ছাড়া কোনও ধরনের স্বাস্থ্যকর্মী সঙ্গে থাকেন না। একইসঙ্গে সন্দেহভাজনকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরে অ্যাম্বুলেন্সটি জীবাণুমুক্ত (ডিজইনফেকশন) করণের কোনও ব্যবস্থাও নেওয়া হয় না। গাড়িচালকরা নিজ উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতার কাজ করে থাকেন। তবে সেটা কতটা কার্যকর হয়, তা নিয়ে শঙ্কায় আছেন অ্যাম্বুলেন্স চালকরা।

              ইউনিভার্সিটি অব টরোন্টোর সোশ্যাল অ্যান্ড রিহেভিয়ারাল হেলথ সায়েন্সের ডক্টরাল রিসার্চার শামীম আহমেদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বাংলাদেশের বিমানবন্দরের চাইতেও স্থল ও নৌবন্দরগুলো অধিক ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। কেননা, আমদানি-রফতানির জন্য এই বন্দরগুলোই বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সুতরাং, বিমানবন্দরে নজরদারি জারি রাখার পাশাপাশি স্থল ও নৌবন্দরগুলোতে সরকারের অস্থায়ী মেডিক্যাল পোস্ট স্থাপন ও জরুরি
              স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা উচিত।’


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/12/34355/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                রূপনগর বস্তিতে আগুন, ঘর হারিয়েছে কয়েক হাজার মানুষ



                বুধবার (১১ মার্চ) সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে রূপনগর বস্তিতে আগুনের সূত্রপাত হয়।
                আগুনে কয়েক হাজার মানুষ ঘর হারিয়েছেন। যে যার মতো ঘরের আসবাবপত্র নিয়ে পাশের রাস্তায় আশ্রয় নিয়েছেন। অন্তত পাঁচ হাজার ঘর বস্তিতে ছিল বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। তবে সঠিক সংখ্যা কেউ বলতে পারেননি।
                স্থানীয়রা জানান, আগুন লাগার পর বস্তির বাসিন্দারা যে যার মতো ঘরের আসবাবপত্র নিয়ে রাস্তায় আশ্রয় নিয়েছেন।
                বস্তির ৩৪ নম্বর রোডে থাকতেন নাজমুল। তিনি বলেন, ৩২ নম্বর রোডের দিকে প্রথমে আগুন লেগেছে। কিছুক্ষণের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে যায়। কিছু নিয়ে আসতে পারিনি।
                ঘরের ফ্রিজ, খাটসহ আসবাবপত্র নিয়ে শিয়াল বাড়ি রোডে আশ্রয় নিয়েছেন রহিমা। তিনি বলেন, মাঝামাঝি জায়গায় প্রথমে আগুন লেগেছে। ঘরে যা পেয়েছি তা নিয়ে বের হয়েছি। আগুনে বস্তির প্রায় ৫০ শতাংশ ঘর পুড়ে গেছে।’
                তবে স্থানীয়রা মনে করছেন,রাজধানীর মিরপুরে রূপনগরের ঝিলপাড় বস্তির অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পেছনে প্রভাবশালী মহল জড়িত।’ খবর বাংলা ট্রিবিউন

                ‘এই রূপনগরে বার বার অগ্নিকাণ্ড হচ্ছে। এখানকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, কোনও একটা প্রভাশালী মহল, তারা ক্ষমতাসীনদের প্রশ্রয়ে বস্তি উচ্ছেদ করে এখানে হাউজিং বা প্লট নির্মাণের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।

                ‘এই বস্তিতে যারা বাস করে সবাই নিম্ন আয়ের মানুষ। এই বস্তি পুড়ে যাওয়ার ফলে তারা একেবারেই নিঃস্ব হয়ে গেছে। বার বার এগুলো ঘটার পরও কর্তৃপক্ষ বিশেষ কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না।’ এমনকি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার অনেক দেরিতে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আগুন নেভাতে আসায় স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/12/34360/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  এক আ.লীগ সন্ত্রাসীকে হত্যা করলো আরেক সন্ত্রাসী আ.লীগ নেতা



                  নড়াইলের লোহাগড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের নির্বাহী সদস্য বদর খন্দকার হত্যা মামলার প্রধান আসামি নজরুল শিকদার। নজরুল শিকদার লোহাগড়া ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।

                  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বদর খন্দকার হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা লোহাগড়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মিলটন কুমার দেবদাস ও এসআই আতিকুজ্জামান।

                  আমাদের সময় থেকে জানা যায়, ‘সাবেক চেয়ারম্যান বদর খন্দকার হত্যা মামলায় হুকুমের আসামি বর্তমান চেয়ারম্যান নজরুল শিকদার। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা ছয়টার দিকে লোহাগড়া ইউনিয়নের টি চরকালনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে লোহাগড়া-নড়াইল সড়কে বদর খন্দকারকে কুপিয়ে জখম করা হয়। ওই দিন রাত নয়টার দিকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

                  হত্যাকাণ্ডের পরের দিন ২৫ ফেব্রুয়ারি নিহতের স্ত্রী নাজমিন বেগম ১৬ জনের নাম উল্লেখ করেন।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/12/34363/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    সরকারের উদাসীনতায় অগ্নিকাণ্ড চলছেই, এবার যোগ হলো শ্রীপুরে তিতাসের গ্যাস



                    ড্রেন তৈরির জন্য রাস্তা খোড়ার সময় এসকেভেটরের আঘাতে তিতাসের গ্যাস লাইনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। পরে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সর দুটি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। খবরঃ কালের কন্ঠের

                    আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মুলাইদ (এমসি বাজার) এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

                    আগুন নিয়ন্ত্রণে শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে কাজ করে।

                    শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সিনিয়র স্টেশন ম্যানেজার রাম প্রসাদ পাল গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/12/34375/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      জায়েজ বিয়েতে বাধা প্রদান চলছেই, কাজী ও বরসহ আটজনকে জরিমানা করলো তাগুত গোষ্ঠী

                      টাঙ্গাইলের সখীপুরে কথিত বাল্যবিয়ের অপরাধে কাজীকে এক বছর, বর, বরের বাবা ও চাচাকে ছয় মাস করে কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছে তাগুত ভ্রাম্যমাণ আদালত। বুধবার রাত ১০টার দিকে তাগুত বাহিনীর ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসমাউল হুসনা লিজা এ আদেশ দেয়। এছাড়াও কনের মা, দাদা, বড় ভাই ও খালাতো ভাইকে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। খবরঃ কালের কন্ঠের

                      জানা যায়, গত সোমবার উপজেলার বোয়ালী গ্রামের সিরাজ মিয়ার প্রবাসী ছেলে রফিকুল ইসলামের সঙ্গে নবম শ্রেণির এক ছাত্রীর চার লাখ টাকা দেনমোহর ধার্য করে বিয়ে হয়। ওই বিয়ের রেজিস্ট্রি করেন উপজেলার যাদবপুর ইউনিয়নের কাজী হেলাল উদ্দিনের সহকারী ও বোয়ালী ডিগ্রি কলেজের ইসলাম শিক্ষা বিষয়ের প্রভাষক নাসির উদ্দিন। পরে বুধবার বিকেলে ইউএনও এ বাল্যবিয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বাধ্য করে এনে নিজ কার্যালয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসায়।

                      তাগুত ইউএনও আসমাউল হুসনা লিজা বলেছে, কথিত বাল্যবিয়ের অপরাধে কাজীর সহকারী নাসির উদ্দিনকে এক বছর, বর রফিকুল ইসলাম, বরের বাবা সিরাজ মিয়া এবং চাচা আলম মিয়াকে ছয় মাস করে কারাদণ্ড ও অন্যদিকে কনের মা, দাদা, বড়ভাই ও খালাতো ভাইকে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/12/34378/
                      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                      Comment


                      • #12
                        জাবিতে হিন্দু সংস্কৃতির তিলক দিয়ে নবীনবরণ, শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের ক্ষোভ প্রকাশ



                        জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীনদের বরণ করে নিতে হিন্দুয়ানী রীতিতে আ’গুন নাড়িয়ে নাড়িয়ে জোরপূ’র্বক কপালে তিলক দিয়েছে সিনিয়র শিক্ষার্থীরা। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নবীন শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা।

                        গত মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৯তম ব্যাচের স্নাতক প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু হয়। বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটে নবীনরা ক্লাস করতে গেলে সিনিয়ররা লাইন ধরিয়ে সকলের কপালে আ’গুন নাড়িয়ে নাড়িয়ে তিলক দেয়। এসময় তারা বোরকা ও হিজাবধারী মেয়েদেরকেও ছাড় দেয়া হয়নি।

                        এ ঘটনায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘বিভাগে প্রবেশের সময় আমাদের জো’র করে তিলক লাগিয়ে দেন সিনিয়ররা। তিলক লাগানোর সময় আ’গুন নাড়িয়ে নাড়িয়ে হিন্দুরীতিতে বরণ করে তারা। আমরা নি’ষেধ করলেও তারা আমাদের কথা শোনেনি।’

                        এ ঘটনায় ক্ষো’ভ প্রকাশ করে একজন অভিভাবক বলেন, ‘আমরা ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা করতে পাঠিয়েছি। কিন্তু পড়ালেখা করতে গিয়ে যদি নিজ ধ’র্মমতের বি’রুদ্ধে কিছু চাপিয়ে দেওয়া হয়, তবে সেটা নিশ্চয়ই মঙ্গল বয়ে আনবে না। তিলক লাগিয়ে এই নবীনবরণ একজন মেয়ের বাবা হিসেবে আমাকে ক’ষ্ট দিয়েছে। এককথায় এটাকে আমি ধর্মীয় আগ্রাসন বলতে চাই।’


                        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/12/34381/
                        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                        Comment


                        • #13
                          হে আল্লাহ আপনি মুসলামানদেনকে হেফাজত করুন,আমিন।
                          ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                          Comment

                          Working...
                          X