Announcement

Collapse
No announcement yet.

এতো মেহনত চলছে তবুও কেন ফিতনা বেড়েই চলছে?┇আমাদের বাস্তবতা!┇𝐓𝐫𝐚𝐧𝐬𝐜𝐫𝐢𝐩𝐭┇শাইখ তামি÷

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • এতো মেহনত চলছে তবুও কেন ফিতনা বেড়েই চলছে?┇আমাদের বাস্তবতা!┇𝐓𝐫𝐚𝐧𝐬𝐜𝐫𝐢𝐩𝐭┇শাইখ তামি÷

    ﺑِﺴْــــــــــﻢِﷲِﺍﻟﺮَّﺣْﻤَﻦِﺍلرَّﺣِﻴﻢ️


    এতো মেহনত চলছে তবুও কেন ফিতনা বেড়েই চলছে?


    প্রিয় উপস্থিতি!
    দেশের বর্তমান পরিস্থিতির কথা যখন ভাবি তখনই কিছু প্রশ্ন মনে ঘুরপাক খায়!

    বর্তমানে এদেশে যেই পরিমান দ্বীনী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে, আজ থেকে পঁচিশ বছর পূর্বে কি সেই পরিমান দ্বীনি প্রতিষ্ঠান ছিল?
    বর্তমানে এদেশে কথিত ইসলামী দলগুলো যেভাবে সুসংহত, আজ থেকে আড়াই দশক পূর্বে ইসলামী দলগুলো কি সেভাবে সুসংহত ছিল?
    এখন টঙ্গীর ময়দানে যে পরিমাণ লক্ষ লক্ষ মুসল্লির সমাগম হয় আজ থেকে দুই-আড়াই যুগ পূর্বে কি সেখানে এতো লোকের সমাগম হত?
    এখন পাড়ায়-পাড়ায় যে পরিমাণ ওয়াজ-মাহফিলের আয়োজন হয় আজ থেকে বিশ-পচিশ বছর পূর্বে কি এই পরিমাণ মাহফিলের আয়েজন হত?

    জানি আপনারা খুব সহজ ভাবেই এই প্রশ্নগুলোর উত্তরে বলবেন, না। বর্তমান সময়ের তুলনায় তখন এসব–এতো বেশি বা জোড়ালো ছিল না। পূর্বের তুলনায় বর্তমানে দ্বীনের মেহনত সবদিকেই বেড়েছে। মসজিদ, মাদ্রাসা, মাহফিল, দ্বীনি-সভা-সেমিনার, দাওয়াত ও তাবলীগ ও চিল্লার জামাতের সংখ্যা অনেক-অনেক বেড়েছে।

    এতো আলেম ও দ্বায়ী বাড়েছে, এতো মেহনত চলছে,
    • তবুও কি এদেশে নাস্তিকের সংখ্যা কমেছে?
    • ১লা বৈশাখ ও ১৪ই ফেব্রুয়ারিতে উন্মাদ যুবক-যুবতীদের অশ্লীলতা কি কমেছে?
    • ফ্রি মিক্সিং, যত্রতত্র অবাধ মোলামেশা, ভার্সিটিতে প্রকাশ্যে বস্ত্রহরণ কি বন্ধ হয়েছে?
    • শাহাবাগে অমানুষদের প্রকাশ্য র*্যলি কি বন্ধ হয়েছে?

    হিসেব করে দেখুন, এসব পাপাচার আর অপরাধের মাত্রা বিগত সময় থেকে বহুগুন বেড়েছে। সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বেহায়াপনা ছড়িয়ে পড়েছে।

    কিন্তু কেনো!
    কিন্তু এতো মসজিদ, এতো মাদ্রাসা, এতো ইসলামী দল, এতো ইসলামী চিন্তাবিদ, এতো মুসল্লি, তারপরও এগুলো বাড়ছে এর কারণ কি?

    কারন, আজকের মুসলিমরা ততটুকু ইসলাম পালন করছে যতটুকু ইসলাম এদেশের জাতীয়তাবাদী, সেকুলার, গনতান্ত্রীক, কুফরী সংবিধান অনুমোদন দেয়। এক কথায় বাপুরাম-সাপুড়ে মার্কা ইসলাম, যাকে মাডারেট ইসলাম বা আমেরিকান ইসলাম বলা হয়। যতটুকু ইসলাম পালনে আমেরিকার খুশি বহাল থাকে ততটুকুই বেশ চর্চা চলছে!

    আর ইসলামের যেসব বিধান প্রতিষ্ঠা করলে অন্যায়-অত্যাচার, অশ্লীলতা, পাপাচার একেবারে দূর হয়ে যাবে সে বিধান প্রতিষ্ঠা বা পালনের উপরই রয়েছে আমেরিকার অসন্তুষ্টি। তাই এগুলোর আলোচনাও তেমন হয় না। কিতাবের পাতায় মাঝেই তা সীমাবদ্ধ হয়ে আছে। কিছু কিছু আমলের আলোচনা খুব শোনা যায়, কিন্তু যে সব পরিবেশে গেলে শুধু আমলই নয় ঈমানও বিনষ্ট হওয়ার আশংকা, সেসব পরিবেশের বিরুদ্ধে জোড়ালো বক্তব্য শোনা যায় না।

    এজন্যই মেয়েটি হিজাব পড়ছে ঠিক, কিন্তু পহেলা বৈশাখেও যাচ্ছে। ছেলেটি মাথায় টুপি দিয়ে, চিবুকে দাড়ি রেখে, গলায় তসবিহ ঝুলিয়ে শাহাবাগে যাচ্ছে। মুসলিমও পরিচয় দিচ্ছে আবার পূজা-মন্ডপে গিয়ে আনন্দও করছে। এক কথায় পাশ্চাত্য ও গণতন্ত্র পূজারীরা যেভাবে ধর্ম পালনে সন্তুষ্ট ঠিক সে ভাবেই পালন করা হচ্ছে।

    পাশ্চাত্য চায়, খৃষ্টানরা যেভাবে সপ্তাহে একদিন গির্জায় যায়, বছরে একবার খুব উৎসব করে বড়দিন পালন করে। মুসলিমরা ঠিক এ-ভাবেই ধর্ম পালন করুক! সপ্তাহে একদিন মসজিদে যাক আর বাৎসরিক উৎসব হিসেবে ঈদ উৎযাপন করুক।

    ইসলামের সব বিধি-বিধান মেনে চলা তাদের কাছে কঠোরতা আর বাড়াবাড়ির সামিল। ওরা আরে চায়, সবাই মিলে একে অপরের ধর্মীয় উৎসব পালন করুক। এজন্যই ঈমান বিধংসী স্লোগানও বানানো হয়েছে, 'ধর্ম যার যার উৎসব সবার'। নাউজুবিল্লাহ।

    মানে, মুসলিরাও দূর্গা-পূজায় উপস্থিত হোক, পূজায় শুভেচ্ছা জানাক, মন্ডপে এসে আনন্দ-উল্লাস করুক! খ্রিষ্টানদের বড়দিন পালন করুক আবার তারাও মুসলমানদের ইফতার পার্টিতে এসে শামিল হোক! প্রাশ্চাত্য পছন্দনীয় এমন মডারেট ইসলামের অনুসারীর সংখ্যা দিনদিন বেড়েই চলছে। যে কারনে আজ অনেক গুনাহকে গুনাই মনে করা হচ্ছে না!

    সুতরাং যতদিন পর্যন্ত পাশ্চাত্যের এই গণতান্ত্রিক জাহেলী ব্যবস্থাকে স্ব-মূলে উপড়ে ফেলে পরিপূর্ণ শরীয়াহ ব্যবস্থা কায়েম না করা হবে ততদিন পর্যন্ত এসব পাপাচার রোধ করা সম্ভব নয়।

    দিনদিন আলেম-ওলামা, চিল্লার জামাত আর চিল্লা ওয়ালার সংখ্যা বাড়বে বটে, কিন্তু মানুষকে সম্পূর্ণ রুপে তাগুতের গোলামী থেকে মুক্ত করা সম্ভব হবে না। অন্যায়, অপরাধ দেখে নিরব দর্শকের ভূমিকা পালনকারী অসংখ্য ব্যক্তি পাওয়া যাবে কিন্তু প্রতিরোধকারী লোক পাওয়া যাবো না।

    এককথায়, যতদিন পর্যন্ত পাশ্চাত্যের কুফরী তন্ত্র-মন্ত্র থেকে লোকজনদের মুক্ত না করা হবে ততদিন পর্যন্ত নিজেদের কৃত দ্বীনী মেহনত গুলোর প্রকৃত ফলাফল লাভ হবে না।

    খুব ভালো করে আমাদের বুঝে নিতে হবে, আলো আর আঁধার যেমন এক হতে পারে না, ঠান্ডা ও গরম যেমন এক হয় না ঠিক তদ্রূপ মানব রচিত সংবিধান আর আল্লাহ প্রদত্ত বিধিবিধান কখনো এক হতে পারে না। যেভাবে হিন্দু ধর্মের ভিতর দিয়ে ইসলামি জীবন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব নয় ঠিক তদ্রূপ মানব রচিত কুফরী পদ্ধতির মধ্যদিয়ে আল্লাহ প্রদত্ত আইন প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব নয়।

    সুতরাং সে পথই ধরতে হবে যে পথ-পন্থার মাধ্যমে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তাঁর একান্ত অনুসারী সাহাবায়েকেরাম দ্বীনকে পরিপূর্ণ রুপে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। সেভাবেই ফিতনা নির্মূল হবে, যেভাবে তাঁরা সকল ফিতনাকে নির্মূল করেছিলেন।

    আর সেই আদেশই মহান আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা পবিত্র কুরআনে সুস্পষ্ট ভাবে ঘোষনা করেছেন,

    وَقٰتِلُوهُمْ حَتّٰى لَا تَكُونَ فِتْنَةٌ وَيَكُونَ الدِّينُ لِلَّهِ ۖ فَإِنِ انتَهَوْا فَلَا عُدْوٰنَ إِلَّا عَلَى الظّٰلِمِينَ
    "তোমরা তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাক যতক্ষণ না ফিতনা নির্মূল হয়ে যায় এবং দ্বীন পরিপূর্ণ রুপে আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট হয়ে যায়।" (সূরা বাকারাহ ২:১৯৩)

    মহান আল্লাহ আমাদেরকে তাঁর সমস্ত হুকুম আহাকামের যথাযথ ভাবে আমল করার তাওফীক দান করুন। আমীন।

    এক নির্দয় অনুভূতিহীন ভাইয়ের কাহিনী আর আমাদের বাস্তবতা!


    সম্মানিত উপস্থিতি!
    অত্যান্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয় নিয়ে আজ আপনাদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলার ইচ্ছা করেছি। আলোচনার শুরুতেই আপনাদেরকে এক নির্দয় অনুভূতি হীন ভাইয়ের কাহিনী শুনাচ্ছি।

    যে ভাই তার বন্ধুদের সাথে আনন্দ-উল্লাস করছিল। ঠিক ঐ সময় তার কাছে একটি ফোন আসল। ফোনের মাধ্যমে সে জানতে পারল তার ছোট ভাই স্কুল থেকে ফেরার পথে এক্সিডেন্টে মারাত্মক আহত হয়েছে।

    তাকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। এখনি তার জন্য কয়েক ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন। তার মায়ের একার পক্ষে আহত সন্তানটির জন্য এতোকিছুর ব্যবস্থা করাও সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া নিজেও অনেকটা অসুস্থ। আবার সন্তানেরর এমন মারাত্মক এক্সিডেন্টের পর তিনি আরও ভেঙে পরেছেন।

    আশ্চর্যের ব্যাপার হল, ছোট ভাইটির এমন করুণ অবস্থার কথা জানার পরও বড় ভাইটি তার সাহায্যে এগিয়ে আসার কোন প্রয়োজন মনে করল না। কারন, সে এখন তার বন্ধুদের সাথে এক আনন্দ-আড্ডায় ব্যস্ত আছে।

    ঐদিকে কিছুক্ষণ পরে নিজ দেশের খেলাও শুরু হবে। বন্ধুরা সবাই মিলে একসাথে খেলা দেখবে। যাহোক খেলা নিয়োই তখন সবার মাঝে বিরাজ করছে টান টান উত্তেজনা!

    অবশেষে যখন চার-ছক্কার মাধ্যমে তারা জয়ের মুখ দেখল, তখনই সব বন্ধুরা রাস্তায় নেমে পড়ল। শুরু হল আনন্দ মিছিল! বাংলাদেশ, বাংলাদেশ স্লোগান। এভাবে আনন্দ-উল্লাসে মত্ত হয়ে বড় ভাইটি ভুলে গেল তার আহত ছোট ভাইটির কথা। ভুলে গেল অসুস্থ মায়ের কান্নাকাটি।

    প্রিয় উপস্থিতি!
    আপনাদের কাছে হয়ত এই কাহিনীটি বেশ কল্পকাহিনী বলেই মনে হবে। অনেকে হয়ত আশ্চর্যান্নিত হয়ে জিজ্ঞেস করবেন, কি বলছেন এসব? কোন ভাই কি এমন নির্দয় পাষাণ হতে পারে? যার কাছে তার ছোট ভাইয়ের এক্সিডেন্টের খবর এসেছে অথচ সে খবরটি শুনার পরও অহত ভাইয়ের কাছে ছুটে না গিয়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডায় মেতে উঠেছে? ক্রিকেট উন্মাদনায় আনন্দ মিছিল করছে? এমন অনুভূতিহীন কি কোন সন্তান থাকতে পারে যার অসুস্থ মা আহত সন্তানকে নিয়ে হাসপাতালে কাতড়াচ্ছে আর সে নিজের মত করে সময় কাটাচ্ছে!

    তাহলে শুনুন হে মুসলিম ভাই ও বোনেরা! একজন-দু'জন নয় বরং এমন লাখো-কোটি ভাই আজকের এই পৃথিবীতে আছে যাদের নির্দয় অনুভূতি হীন কান্ড আমার বর্ণিত কাহিনীর বড় ভাইটির নিষ্ঠুরতাকেও হার মানাবে।

    পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে,
    إِنَّمَا الْمُؤْمِنُونَ إِخْوَةٌ
    “মু’মিনরা পরস্পর ভাই ভাই...” (সূরা হুজুরাত ৪৯:১০)

    হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে, "এক মুসলিম অপর মুসলিমের ভাই। সে কখনো তার উপর জুলুম করেনা এবং জালিমের হাতে তাকে ছেড়ে দেয় না।"

    এমন ভাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ বর্তমানে লাখো-কোটি ভাইদের অবস্থা হল, তারা নিজেদের মজলুম মুসলিম ভাই-বোনদের আর্তনাদে সাড়া দেয়ার প্রয়োজন মনে করছে না। জালিমদের কবল থেকে তাদের মুক্ত করা জরুরী এই চিন্তাটুকুও অনেকের মাঝে আসেনা! তাদের কাছে এই খবর পৌছেছে তাদের লক্ষ লক্ষ ভাই-বোনকে ইরাকে, আফগানে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়েছে। আরকান, কাশ্মীরের মাটি তাদের ভাই-বোনদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে। আজো সিরিয়ার গৌতায় তাদের ভাই-বোনদের উপর বিমান থেকে বৃষ্টির মত বোমা হামলা করা হয়েছে। বিধ্বস্ত বাড়ি-ঘর গুলোর নিচে কত মুসলিম নারী-পুরুষ চাপা পড়ে আছে। কত মা-বাবা আহত রক্তাক্ত শিশুদের নিয়ে হাসপাতালের দিকে ছুটছে। আজ অবরুদ্ধ হয়ে সেখানকার মাজলুম মুসলিমরা মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে আছে। অথচ তাদের লাখো-কোটি মুসলিম ভাই আপন আপন কাজে মশগুল হয়ে আছে! অনেকে আনন্দ-উল্লাসে মেতে উঠছে। ম্যাচ জয়ের মিছিল করছে!

    আরো আশ্চর্যজনক ব্যাপার হল, সে সব ভাইদের মাঝে এমন লোকও আছে যারা কোন জঘন্য কাফের-মুশরিকের মৃত্যুর খবর শুনলে খুব শোকাহত হয়ে পড়ে। বে-দ্বীনদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে নিজেদের প্রোফাইল পিকচার পরিবর্তন করে। তাদের জন্য শোক বার্তা লেখে!

    কিন্তু তাদের কাছে মাজলুম মুসলিম ভাই-বোনের নির্মম মৃত্যুর খবর-গুলো বড়ই স্বাভাবিক মনে হয়। মাজলুমদের প্রতি সমবেদনা জানানোর সময় তাদের হয়ে ওঠে না! মুসলিম ভাইদের রক্তমাখা লাশের ছবিগুলো অনেকে শেয়ারও করতে চায় না!

    প্রিয় উপস্থিতি!
    অনেক কিছুই বলার ছিল। আরো অনেক কথা বলার আছে। আজ আপনাদের সামনে সেই নির্দয় পাষাণ ভাইয়ের কাহিনী আর আমাদের বর্তমান বাস্তবতাটুকুই তুলে ধরলাম এই আশায়, হয়ত কোন ভাইয়ের মনে মাজলুমের প্রতি সহানুভূতি জাগবে। আপন অবস্থান নিয়ে একটু চিন্তা করবে।

    — শায়েখ তামীম আল আদনানী হাফিজাহুল্লাহ্ —


    Collected-Edited

  • #2
    সুতরাং যতদিন পর্যন্ত পাশ্চাত্যের এই গণতান্ত্রিক জাহেলী ব্যবস্থাকে স্ব-মূলে উপড়ে ফেলে পরিপূর্ণ শরীয়াহ ব্যবস্থা কায়েম না করা হবে ততদিন পর্যন্ত এসব পাপাচার রোধ করা সম্ভব নয়।
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    Comment

    Working...
    X