Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২২ জমাদিউল আউয়াল , ১৪৪২ হিজরী # ০৭ জানুয়ারি, ২০২১ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২২ জমাদিউল আউয়াল , ১৪৪২ হিজরী # ০৭ জানুয়ারি, ২০২১ ঈসায়ী

    শ্রীলঙ্কায় করোনার অজুহাতে এখনো থামছে না মুসলমানদের লাশ পোড়ানো

    মুসলমানদেরকে তাদের মৃতদেহ কবর দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। উল্টো দেশটির প্রশাসন করোনার ভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার অভিযোগ তুলে তাদের লাশ শ্মশানে জ্বালিয়ে দিচ্ছে।

    খবরে বলা হয়েছে, শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোতে ফাতিমা রেনোসা নামে এক মহিলার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল হয়। কিন্তু মেডিকেল কর্মীরা তার মৃত্যুর কারণটি “করোনা” উল্লেখ করে তার মৃতদেহ প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করে এবং তার রক্তের নমুনা পরীক্ষার জন্য পরীক্ষাগারে প্রেরণ করে।

    শ্রীলঙ্কায় সরকার করোনা ভাইরাসে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মরদেহ দাফন না করে পুড়িয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যার ফলে প্রশাসন টেস্টের ফলাফল অনুযায়ী ফাতেমা রেনোসার লাশ পুড়িয়ে ফেলে।

    কিন্তু দুদিন পর করোনা টেস্ট নেগেটিভ আসার পর কান্নায় ভেঙে পড়ে তার পরিবার। মরহুমার ছেলে মুহম্মদ সাজিদ ঘটনার বিষয়টি নজরে নিয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে বিচার দাবি করেছেন। তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘তার মায়ের মরদেহ ইসলামী নিয়মের বিপরীত করোনার ভাইরাসের অজুহাতে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর যখন তার টেস্ট নেগেটিভ আসল আমাদের দুঃখ আরো দ্বিগুণ হয়ে গেল।’

    দেশটিতে মুসলমানরা তীব্র প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন

    শ্রীলঙ্কায় প্রতি কয়েক *দিন পরপর মুসলমানরা এ আশায় রাস্তায় নামছেন যে, তাদের বিক্ষোভে সরকারী আইন-কানুনে পরিবর্তন আসবে এবং করোনার ভাইরাসে মারা যাওয়া মুসলমানদের কবর দেওয়ার অনুমতি পাবেন তারা।

    আরব মিডিয়ার তথ্য অনুসারে, করোনার ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের আগে শ্রীলংকায় বৌদ্ধ ও হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়- যারা নিজেদের মৃতদের পুড়িয়ে থাকে- তাদের জন্য মুসলমানদের মৃত্যুর পর কবর দেওয়া নিয়ে কোনো সমস্যা ছিল না। কিন্তু এখন সবকিছু বদলে গেছে।


    নগম্বো শহরে করোনা মহামারিতে যখন মোহাম্মদ জামাল নামে এক ব্যক্তি ৩০ শে মার্চ মারা যায়, তখন তার স্ত্রী-সন্তানদের অনুমতি ছাড়া হাসপাতালের কর্মীরা তাঁর দেহ আগুনে পুড়িয়ে ফেলে। করোনা ভাইরাস সম্পর্কিত দেশটির সরকারী বিধিমালা ১১ এপ্রিল আপডেট করা হয়েছিল। তাতে বলা হয়, ধর্ম নির্বিশেষে করোনার ভাইরাসে যারা মারা যাবে তাদের সবাইকে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।

    সূত্র: টিআরটি, ডেইলি জং
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ২০২০ সালে ৪০৯২টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে ৪৯৬৯ জন

    মহামারী করোনার কারণে কিছুদিন লকডাউন থাকায় কয়েক মাস দুর্ঘটনায় কম হলেও গত বছরজুড়ে দেশে চার হাজার ৯২টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। সড়ক-রেল ও নৌ পথের এসব দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪ হাজার ৯৬৯ জন। আহত হয়েছেন ৫ হাজার ৮৫ জন মানুষ।

    নিরাপদ সড়কের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয় থাকা নিরাপদ সড়ক চাইয়ের (নিসচা) পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে।

    বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে সড়ক দুর্ঘটনার এ পরিসংখ্যান উপস্থাপন করেন নিসচার প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন।
    পরিসংখ্যানে জানানো হয়, ২০২০ সালে রেলপথের দুর্ঘটনায় ১২৯ জন নিহত ও ৩১ জন আহত হন। নৌ দুর্ঘটনায় ২১২ জন নিহত ও ১০০ জন আহত বা নিখোঁজ হন।

    নিসচার প্রকাশিত তথ্যে উঠে এসেছে, গত বছরের জানুয়ারি মাসে বেশি ৪৪৭টি দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ৪৯৫ জন নিহত ও ৮২৩ জন আহত হন। আর এপ্রিল ও মে মাসে সবচেয়ে কম যথাক্রমে ১৩২ ও ১৯৬টি দুর্ঘটনা ঘটে।

    এর পেছনের কারণ হিসেবে বলা হয়, করোনাভাইরাস রোধে দেশে লকডাউন থাকায় দুর্ঘটনা কম হয়েছে।

    ইলিয়াস কাঞ্চন লিখিত বক্তব্যে জানান, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহ এলাকায় বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে। আর পার্বত্য চট্টগ্রাম (রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান) এলাকায় কম দুর্ঘটনা ঘটে।

    তিনি দাবি করেন, এসব এলাকায় চালকরা তুলনামূলক কম গতিতে নিয়ন্ত্রণে রেখে যানবাহন চালানোর কারণে দুর্ঘটনা কম হয়েছে।

    সড়ক দুর্ঘটনার পেছনের কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন, সড়কের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিংয়ের অভাব, টাস্কফোর্স কর্তৃক প্রদত্ত ১১১টি সুপারিশনামা বাস্তবায়ন না হওয়া, চালকদের মধ্যে প্রতিযোগিতা ও বেপরোয়া গাড়ি চালানোর প্রবণতা, দৈনিক চুক্তিভিত্তিক গাড়ি চালানো, লাইসেন্স ছাড়া চালক নিয়োগ, পথচারীদের মধ্যে সচেতনতার অভাব, ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করে ওভারটেকিং করা, বিরতি ছাড়াই দীর্ঘসময় ধরে গাড়ি চালানো, ফিটনেসবিহীন গাড়ি চালানো বন্ধে আইনের প্রয়োগ না থাকা, সড়ক ও মহাসড়কে মোটরসাইকেল ও তিন চাকার গাড়ি বৃদ্ধি, মহাসড়কের নির্মাণ ত্রুটি, একই রাস্তায় বৈধ ও অবৈধ এবং দ্রুত ও শ্লথ যানবাহন চলাচল এবং রাস্তার পাশে হাটবাজার ও দোকানপাট থাকা। সড়ক আইনের সঠিক বাস্তবায়ন হলে সড়ক নিরাপদ হয়ে উঠবে বলেও মন্তব্য করেন ইলিয়াস কাঞ্চন।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ফেলানি হত্যাকাণ্ডের ১০ বছর, এখনো বিচার পায়নি তার পরিবার

      ফেলানি হত্যার ১০ বছর পেরিয়ে গেছে। এখনো বিচার পায়নি তার পরিবার। ন্যায়বিচার পাওয়ার আশায় দিন গুনছে ফেলানির মা-বাবা এবং স্বজনরা। বিচারের দীর্ঘসূত্রিতা সত্বেও আশায় বুক বেঁধে আছেন তারা।

      ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি ফুলবাড়ীর উত্তর অনন্তপুর সীমান্তের ৯৪৭ নম্বর আন্তর্জাতিক পিলারের পাশে মই বেয়ে কাঁটাতার পার হচ্ছিল ফেলানি । বাবার সঙ্গে দেশে ফিরছিল সে। সে সময় টহলরত ভারতীয় চৌধুরীহাট ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষ ফেলানিকে গুলি করে হত্যা করে। সাড়ে চার ঘণ্টা ফেলানির দেহ কাঁটাতারের ওপর ঝুলে থাকার পর লাশ নিয়ে যায় বিএসএফ।

      বিচারের নামে প্রহসন

      মানবাধিকার সংস্থাগুলোর অব্যাহত চাপের মুখে ২০১৩ সালের ১৩ আগস্ট পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলায় বিএসএফ’র ১৮১ সদর দফতরে স্থাপিত জেনারেল সিকিউরিটি ফোর্সেস কোর্টে ফেলানি হত্যার বিচারকার্য শুরু হয়। কিন্তু ৫ সেপ্টেম্বর ওই আদালত ফেলানি হত্যায় অভিযুক্ত বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষকে নির্দোষ ঘোষণা করেন। ১১ সেপ্টেম্বর ওই রায় প্রত্যাখ্যান করে ভারতীয় হাই কমিশনের মাধ্যমে ভারত সরকারের কাছে ফেলানি হত্যায় ন্যায় বিচার চেয়ে একটি চিঠি দেন ফেলানির বাবা। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর পুনরায় ফেলানি হত্যার বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। পুনর্বিচারে ২০১৫ সালের ২ জুলাই একই আদালত ফের আসামি অমিয় ঘোষকে খালাস দেন।

      ২০১৫ সালের ১৩ জুলাই ভারতীয় মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চ (মাসুম) ফেলানি হত্যার বিচার ও ৫ লাখ রুপি ক্ষতিপূরণের দাবিতে দেশটির সুপ্রিম কোর্টে রিট করেন। এর জবাবে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় উল্টো ফেলানির বাবা নূরুল ইসলামকে দায়ী করে বক্তব্য দেয়। ২০১৬ ও ১৭ সালে কয়েক দফা ফেলানি হত্যা মামলার শুনানি পিছিয়ে যায়। সর্বশেষ ২০১৮ সালের ২৫ জানুয়ারি মামলার শুনানির দিন ধার্য করা হলেও এখন পর্যন্ত শুনানি হয়নি।

      অভিশাপ দিয়ে যায় ঝুলন্ত ফেলানি

      সীমান্ত হত্যা কমছে না বরং বাড়ছেই। ফেলানি যেমন বিচার পায়নি, তেমনি বিচার পায়নি তার পরে সীমান্ত হত্যার শিকার কেউ-ই। বাবার চোখের সামনে কাঁটাতারে ঝুলে থাকলো ফেলানির লাশ, কিন্তু আদালতে তরতর করে খালাস পেয়ে গেলো খুনি বিএসএফ। গেরুয়া আদালতে বিএসএফ খালাস পায়, খালাস পায় না কেবল আমাদের ফেলানিরা। সীমান্তে ফেলানিরা ঝুলে থাকে না, ঝুলে থাকে বাংলাদেশ।

      তাই বিচারহীনতার এই সময়ে এবং সমাজে ফেলানিদের চিৎকার গুমরে গুমরে উঠে বারবার। অভিশাপ দিয়ে যায় আমাদের। আমরা কি শুনতে পাই?
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        মিয়ানমারে অবৈধ ভ্রমণের অজুহাতে প্রায় একশ’ রোহিঙ্গাকে আটক করল পুলিশ

        মিয়ানমারের বাণিজ্যিক রাজধানী ইয়াঙ্গুনের একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে প্রায় একশ’ জন জাতিগত রোহিঙ্গাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার এই অভিযান চালানো হয়। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম টুমরো নিউজ জার্নালের প্রকাশ করা এক ছবিতে দেখা গেছে খালি পায়ের বেশ কিছু পুরুষ আর রঙিন স্কার্ফে মাথা ঢাকা বেশ কিছু নারী আদালতের আঙিনায় বসে রয়েছে। তাদের গ্রেফতারের কারণ জানানো না হলেও অবৈধভাবে ভ্রমণের অজুহাতে তাদের আটক করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

        নিজেদের রাজ্য রাখাইনের বাইরে গেলে মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষ প্রায়ই রোহিঙ্গাদের অবৈধ ভ্রমণের অভিযোগে আটক করে থাকে। বুধবার ইয়াঙ্গুনের সুয়ে পাই থার টাউনশিপ থেকে রোহিঙ্গা গ্রুপটিকে আটক করা হয়েছে। সেখানকার পুলিশ ক্যাপ্টেন তিন মং লুইন তাদের আটকের কথা স্বীকার করলেও বিস্তারিত প্রকাশ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।

        মিয়ারমারে প্রায় ৬ লাখ রোহিঙ্গা মানবেতর পরিস্থিতিতে বসবাস করছে। এদের বেশিরভাগই বিভিন্ন শিবির, দুর্গম গ্রামে বসবাস করছে। তাদের স্বাধীন চলাচলের সুযোগ খুবই সীমিত। দেশটিতে দীর্ঘকাল বসবাস করে আসলেও রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব অস্বীকার করে মিয়ানমার।

        ইয়াঙ্গুনে আটক রোহিঙ্গাদের দ্রুত মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার গ্রুপ ফর্টিফাই গ্রুপ। গ্রুপটির সিনিয়র মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ জন কুইনলি বলেন, ‘কেবল নিজ দেশে ভ্রমণের কারণে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের রোহিঙ্গাদের আটক করার নীতি অব্যাহত রাখতে দেখা বিরক্তিকর। অবিলম্বে আটক রোহিঙ্গাদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন তিনি।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্ট ভবনে হামলা, নিহত ৪

          যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্ট ভবনে (ইউএস ক্যাপিটল) প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সমর্থকদের হামলায় একজন নারী নিহত হয়েছে।

          বৃহস্পতিবার (৭ জানুয়ারি) বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প সমর্থকদের বিক্ষোভ, ভাঙচুর ও গুলিতে এক নারী নিহত হয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।

          মেট্রোপলিটন পুলিশের বরাত দিয়ে টেলিভিশন চ্যানেল সিএনএন জানিয়েছে, গুলিবিদ্ধ নারীকে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তবে নিহত নারীর বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি তারা।

          বিবিসি বলছে, প্রতিনিধি পরিষদের সভাকক্ষের প্রবেশদ্বারে অস্ত্র তাক করার দৃশ্য দেখা গেছে। কাঁদানে গ্যাসও ব্যবহার করা হয়েছে।

          ভবনের ভেতরে বিক্ষোভকারীরা ‘আমরা ট্রাম্পকে ভালোবাসি’ স্লোগান দিতে দিতে মিছিল করতে দেখা গেছে।

          উল্লেখ্য বুধবার (৬ জানুয়ারি) কংগ্রেস অধিবেশনের বিরোধিতা করে ওয়াশিংটনে জড়ো হন কয়েক হাজার ট্রাম্প সমর্থক, যাদের মধ্যে উগ্রপন্থি বিভিন্ন গ্রুপের সদস্যরাও রয়েছেন। সেই সমাবেশে বক্তব্যে নভেম্বরের নির্বাচনে পরাজয় মেনে না নেওয়ার ঘোষণা দেন ট্রাম্প। এর কিছুক্ষণ পরেই কয়েকশ ট্রাম্প সমর্থক পার্লামেন্ট ভবনের নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান। এক পর্যায়ে কংগ্রেসের অধিবেশন চলার মধ্যেই পুলিশের বাধা ভেঙে ক্যাপিটল ভবনে ঢুকে পড়ে তারা।

          পরে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস ও পেপার স্প্রে ব্যবহার করে পুলিশ। ট্রাম্প সমর্থকদের তাণ্ডবের সময় ৪ জন মারা গেছে বলে মার্কিন মিডিয়া জানিয়েছে।
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ইউএসের কুফরি তন্ত্রের দুর্গে আগুন লেগেছে। ইনশা-আল্লাহ অতি শীগ্রই ভেঙ্গে পড়বে।
            اللهم انی اسلک الهدی والتفی والعفافی والغناء

            Comment


            • #7
              Originally posted by forsan313 View Post
              ইউএসের কুফরি তন্ত্রের দুর্গে আগুন লেগেছে। ইনশা-আল্লাহ অতি শীগ্রই ভেঙ্গে পড়বে।
              ইনশাআল্লাহ! হে আল্লাহ আপনি আমাদের মনের বাসনাকে পূর্ণ করে নিন, আমীন।
              মুসলিম হয়ে জন্মেছি আমি ইসলাম আমার ধর্ম
              লড়বো আমি খোদার পথে এটাই আমার গর্ব।

              Comment

              Working...
              X