Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ #|২২ শে শাবান, ১৪৪২ হিজরি | ৫ই এপ্রিল, ২০২১ ঈসায়ী |

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ #|২২ শে শাবান, ১৪৪২ হিজরি | ৫ই এপ্রিল, ২০২১ ঈসায়ী |

    সংবাদ সম্মেলনে মহানবী সাঃকে কটুক্তি করলো উগ্র হিন্দুত্ববাদী পুরোহিত

    ভারতের রাজধানী দিল্লীর এক সংবাদ সম্মেলনে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃকে খারাপ ভাষায় কটুক্তি করেছে মালাউন হিন্দুত্ববাদী এক পুরোহিত।

    অতি নরসিং আনন্দ স্বরস্বতী নামের এই পুরোহিত দিল্লীর ইন্ডিয়া ক্লাবের সংবাদ সম্মেলনে মুসলিমদের প্রাণের নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃকে কুরুচি ভাষায় আঘাত দিয়ে কথা বলেছে।

    সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, কুলাঙ্গার হিন্দু পুরোহিতটি মহানবী সাঃকে “ডাকাত” বলে গালি দিচ্ছে এবং শান্তির ধর্ম ইসলামকে “নোংরামি” বলে সম্বোধন করছে।

    প্রিয় নবীর শানে আঘাত দিয়ে কটুক্তি মুসলিম হিসাবে কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। সেই সুবাদে মুশরিক হিন্দুদের নিচু স্বভাবের এসব পুরোহিতরা ইসলাম ধর্ম অবমাননা আর রাসূল সাঃকে কটুক্তির মাধ্যমে সমাজের ধর্মীয় স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়। তারা এমন সব কাজ করে যা মুসলিমদের ধর্ম আর সামাজিক মর্যাদাকে আঘাত করে। সমাজে ধর্মীয় উষ্কানির মাধ্যমে ঘৃণা জিইয়ে নিজেরা ফায়দা লুটতে চায়।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতে মাওবাদীদের হামলায় মালাউন বাহিনীর মৃতের সংখ্যা বাড়ছে, নিহত ২৩, আহত ৩০



    মধ্য ভারতের ছত্তিশগড়ে মাওবাদী বিদ্রোহীদের হামলায় মালাউন বাহিনীর অন্তত ২৩জন সদস্য প্রাণ হারিয়েছে, গুরুতর জখম হয়েছে আরও প্রায় জনা তিরিশেক।

    এর মধ্যে শনিবার মধ্যরাতেই একজনের দেহ উদ্ধার করা হয়েছিল, আজ ভোররাতে আহত আরও চারজন হাসপাতালে মারা যায়।

    রবিবার সকালে গভীর জঙ্গলে তল্লাশি চালিয়ে আরও সতেরোজনের লাশ পাওয়া গেছে। ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া গেছে শুধুমাত্র একজন নারী গেরিলার লাশ।

    গত দুসপ্তাহের মধ্যে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার মাওবাদীরা মালাউন বাহিনীর ওপর বিধ্বংসী আঘাত হানল।

    ছত্তিশগড় রাজ্যের মাওবাদী-অধ্যুষিত দুটি জেলা, বিজাপুর ও সুকমার সীমান্তে যে ঘন জঙ্গল – শনিবার ঠিক সেখানেই এই সংঘর্ষের ঘটনাটি ঘটে।

    এর আগে শুক্রবার রাতেই তারেম, উসুর, পামেড, মিনপা ও নারসাপুরম – রাজ্যের এই পাঁচটি পয়েন্ট থেকে মালাউন বাহিনীর দুহাজারেরও বেশি সদস্য বস্তারের গহীন জঙ্গলে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে একযোগে যৌথ অভিযান শুরু করেছিল।

    রাজ্যের অ্যান্টি-মাওয়িস্ট ফোর্সের ডেপুটি আইজি ও পি পল জানান, শনিবার দুপুর নাগাদ তারেম থেকে রওনা হওয়া একটি টহলদার বাহিনীর সঙ্গে জোনাগুডা গ্রামের কাছে মাওবাদী গেরিলাদের ‘এনকাউন্টার’ শুরু হয়।

    বেশ কয়েক ঘন্টা ধরে চলা ওই বন্দুকযুদ্ধে যৌথ বাহিনীর বহু সদস্য হতাহত হয়, তাদের অনেকেরই খোঁজ মিলছিল না।

    গত মধ্যরাতের পর বস্তার রেঞ্জের পুলিশ মহাপরিদর্শক পি সুন্দররাজন সংবাদমাধ্যমকে জানান, “দুটি হেলিকপ্টার পাঠিয়ে আহতদের নিয়ে আসা হয়েছে, তারা একজনের মরদেহও নিয়ে ফিরেছে।”

    “বাকি অনেকেই এখনও নিখোঁজ। এদিন সকালেই আহতদের মধ্যে আরও চারজন প্রাণ হারায়, ওদিকে জঙ্গলের গভীর থেকে উদ্ধার হয় আরও সতেরোজনের গুলিবিদ্ধ দেহ।

    যৌথ বাহিনীর কাছ থেকে ১২টিরও বেশি আধুনিক অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে গেছে মাওবাদীরা।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      হাথরাসের গণধর্ষণ নিয়ে খবর করায় সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস মামলা যোগীরাজ্য পুলিশের



      ভারতের উত্তরপ্রদেশে হাথরাস গণধর্ষণের খবর প্রকাশ্যে এনেছিলেন মুসলিম সাংবাদিক সিদ্দিক কাপ্পান। এরপরই সন্ত্রাসবাদী কাজকর্মে যুক্ত থাকার মিথ্যে অভিযোগ এনে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয় ।

      সম্প্রতি, তাঁর বিরুদ্ধে ৫ হাজার পাতার চার্জশিট দায়ের করেছে যোগী রাজ্যের মালাউন পুলিশ। যার আওতায় রয়েছে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন , তথ্যপ্রযুক্তি আইন-সহ একাধিক গুরুতর ধারায় মামলা। এতেই শেষ নয়, তিনি সাম্প্রদায়িক অশান্তি বাধানোর চেষ্টা করেছিলেন বলেও অভিযোগ আনা হয়েছে।

      এ নিয়ে সবমিলিয়ে হাথরাস কান্ডে ৭ সাংবাদিককে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশেরর দাবি, তাঁদের গতিবিধি ছিল সন্দেহভাজন।

      প্রসঙ্গত, গত বছর অক্টোবর মাসে উত্তরপ্রদেশের হাথরাসে এক দলিত কিশোরীকে গণধর্ষণ করা হয়। যে খবরে উত্তাল হয়ে ওঠে গোটা দেশ। কিশোরীর দেহ পরিবারের কাছ থেকে জোর করে নিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। এরপরই শোরগোল পড়ে যায় গোটা দেশে। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আনতেই গ্রেফতার হন সিদ্দিক সহ আরও ৬ সাংবাদিক। সেই থেকে মথুরা জেলে বন্দি তাঁরা।

      সূত্র: জি নিউজ
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        হরতালকালীন তাণ্ডব চালিয়েছে ক্ষমতাসীন দলের সন্ত্রাসীরা: হেফাজতে ইসলাম

        ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হাটহাজারিতে হেফাজতে ইসলামের হরতাল ও বিক্ষোভ কর্মসূচী চলাকালীন ক্ষমতাসীন দলের সন্ত্রাসী বাহিনী কর্তৃক গুপ্ত হামলা চালিয়ে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সম্পদ ধ্বংস করার তীব্র নিন্দা জানিয়ে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী গতকাল (৩ এপ্রিল) শনিবার গণমাধ্যমে এক বিবৃতি দিয়েছেন।

        বিবৃতিতে আজিজুল হক বলেন, প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ করার সাংবিধানিক অধিকার থেকে চট্টগ্রামের হাটহাজারিতে এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় হেফাজতে ইসলাম শান্তিপূর্ণভাবে হরতাল কর্মসূচী পালন করেছে। কিন্তু ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের হরতাল ও বিক্ষোভ চলাকালীন পুলিশের সহায়তায় নিয়োজিত চাপাতি-রামদা হাতে হেলমেট পরিহিত আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনী বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় গুপ্ত হামলা চালিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করেছে। আমরা এ ধরনের গুপ্ত হামলা ও তাণ্ডবের তীব্র নিন্দা জানাই। বিরোধী পক্ষের ওপর দায় চাপানোর জন্য এ ধরনের গুপ্ত হামলার ঘটনা আগেও বহুবার ঘটেছে। এবারও গুপ্ত হামলা করে তাণ্ডব চালিয়ে হেফাজতে ইসলামের ওপর সেটার দায় চাপিয়ে আমাদের শান্তিপূর্ণ হরতাল ও বিক্ষোভ কর্মসূচীকে কলঙ্কিত করার অপচেষ্টা করা হয়েছে।

        তিনি আরো বলেন, বিজিবিসহ অতিরিক্ত ফোর্স মোতায়েন করা সত্ত্বেও আওয়ামী গুণ্ডাবাহিনী কর্তৃক অগ্নিসংযোগ ও তাণ্ডব চলাকালীন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অস্বাভাবিক নিষ্ক্রিয়তা ও অনুপস্থিতির বিষয়টি মূলধারার কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে।

        ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের এমপি ওবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরী হরতালকালীন তাণ্ডবের ঘটনায় জেলা আওয়ামী লীগের কার্যকরী কমিটির সদস্য মাহমুদুল হক ভূঁইয়া ও তার সমর্থকদের দায়ী করেছেন। এই সাংসদ ওবায়দুল মোক্তাদিরের নেতৃত্বেই আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী বাহিনী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শত বছরের ঐতিহ্যবাহী জামেয়া ইউনূসিয়া মাদারাসায় হামলা চালিয়েছিল। সুতরাং, আমাদের শান্তিপূর্ণ হরতাল কর্মসূচী চলাকালীন বিচ্ছিন্ন তাণ্ডবের সাথে হেফাজতের কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না; অথচ তদন্ত ও অনুসন্ধানের মাধ্যমে হামলাকারীদের চিহ্নিত করার আগেই কতিপয় মিডিয়া হেফাজতকে দায়ী করে প্রপাগান্ডা চালিয়েছে।

        আজিজুল হক বলেন, আশ্চর্যের বিষয় হলো, চট্টগ্রামের হাটহাজারি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় এত ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটলো, অথচ তাণ্ডবকালীন হামলাকারীদের কোনো ভিডিও ফুটেজ বা ছবি পাওয়া যাচ্ছে না। কারা হামলা করলো বা তাণ্ডব চালালো—সিসি ক্যামেরায় নিশ্চয়ই সেসবের ভিডিও ফুটেজ থাকার কথা। কিন্তু সেসব ফুটেজ এখনো প্রকাশ করা হচ্ছে না কেন? ফলে সবমিলিয়ে এটা বলা সঙ্গত যে, হেফাজতকে কলঙ্কিত করার উদ্দেশ্যেই এ ধরনের গুপ্ত হামলার তাণ্ডব ঘটানো হয়েছে। হরতাল পালনকালীন হেফাজতের নেতাকর্মী ও তৌহিদি জনতা পুলিশের নির্বিচার গুলির জবাবে আত্মরক্ষার্থে সারা দেশে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। কিন্তু কোনো ধরনের ‘তাণ্ডবে’র সাথে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মী ও তৌহিদি জনতার জড়িত থাকার প্রমাণ নেই। হেফাজতের বিরুদ্ধে সব ধরনের কায়েমি স্বার্থবাদী অপপ্রচারণা অবিলম্বে বন্ধ হোক।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          অতি নরসিং আনন্দ স্বরস্বতী নামের এই মালাউন কুলাঙ্গারকে হত্যার মাধ্যমে দুনিয়া কুলশমুক্ত করতে হবে,আল্লাহ তায়া-লা মুজাহিদ ভাইদের কাজ সহজ করেদিন, আমিন।

          Comment

          Working...
          X