Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদিন নিউজ # ০৩রা জিলহজ্ব ১৪৪২ হিজরি| ১৪ই জুলাই, ২০২১ ঈসায়ী|

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদিন নিউজ # ০৩রা জিলহজ্ব ১৪৪২ হিজরি| ১৪ই জুলাই, ২০২১ ঈসায়ী|

    সোমালিয়া | কুফ্ফার বাহিনীর উপর আল-কায়েদার বেশ কিছু হামলা

    আফ্রিকার পূর্বাঞ্চলীয় দেশ সোমালিয়ায় ক্রুসেডার কেনিয়ান বাহিনী ও সোমালিয় মুরতাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে অর্ধডজনেরও বেশি সফল হামলা চালিয়েছেন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন।

    এসবের মধ্যে গত ১১ জুলাই রাজধানী মোগাদিশুতে সোমালি সরকারের রাষ্ট্রপতি প্রাসাদের অভ্যন্তরে মুজাহিদদের ছুঁড়া ৭ টি রকেট সফলভাবে আঘাত করেছে। তবে হতাহতের বিস্তারিত তথ্য এখনো জানা যায় নি। তবে এদিন রাজধানী মোগাদিশুর হলুডাক জেলায় মুরতাদ বাহিনীর একটি সামরিক ব্যারাকে হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধাদের আক্রমণে সুরক্ষা ও গোয়েন্দা সংস্থার এক সদস্য নিহত ও অপর এক সদস্য গুরুতর আহত হয়।

    এছাড়াও এদিন দেশটির রাজধানী মোগাদিশু, যুবা, বালআদ, আউদাকলী শহরগুলোতে হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ আরও ৭টি অভিযান পরিচালনা করেছেন।

    অপরদিকে গতকাল ১২ জুলাই সোমবার, হিরান রাজ্যের বলোবার্দি শহরে মুরতাদ সরকারী মিলিশিয়াদের একটি সামরিক ঘাঁটিতে কয়েক দফা বোমাবর্ষণ করেছেন শাবাব মুজাহিদিন। এসময় মুরতাদ সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল "আদওয়া ইউসুফ রাঘে" সামরিক বেসে অবস্থান করছিল। যার ফলে সে ও মুরতাদ মিলিশিয়াদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে।

    এদিকে রাজধানী মোগাদিশুর দক্ষিণ-পশ্চিম আফগোয় শহরে দেশটির মুরতাদ গোয়েন্দা সদস্যদের উপর টার্গেট অপারেশন চালান হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন। এসময় মুজাহিদগণ সোমালি সরকারের সুরক্ষা ও গোয়েন্দা সংস্থার এক সদস্যকে হত্যা করতে সক্ষম হয়েছেন।

    এমনিভাবে দক্ষিণ-পশ্চিম সোমালিয়ার যুবা রাজ্যের তাবতু শহরে ক্রুসেডার কেনিয়ান সেনাদের একটি সামরিক ঘাঁটিতেও সফল অভিযান চালিয়েছেন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদি
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    পাকিস্তান | মুরতাদ সেনাদের উপর পাক-তালিবানের হামলা, ৫ এরও বেশি নিহত

    পাকিস্তানের কুররাম এজেন্সিতে দেশটির মুরতাদ সেনাবাহিনী ও পাক-তালিবানের মাঝে গতকাল বড়ধরণের হামলার ঘটনা ঘটেছে।

    গত সোমবার, পাকিস্তানের সেন্ট্রাল কুররাম এজেন্সির খুদাত খাইল এলাকায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) অবস্থানে অভিযান পরিচালনা করতে মুরতাদ সেনারা এলাকাটিতে ভারী হাতিয়ার নিয়ে প্রবেশ করে। সেনাদের আগমনের পূর্বেই মুজাহিদগণ এই সংবাদ পেয়ে যান এবং পজিশন ঠিক করে সেনাদের আসার অপেক্ষা করতে থাকেন।

    মুরতাদ সেনারা এলাকাটিতে প্রবেশ করা মাত্রই মুজাহিদগণ অভিযানের জন্য আসা সৈন্যদের টার্গেট করে তীব্র আক্রমণ চালান।

    এসময় তালিবানদের একটি দল সৈন্যদের টার্গেট করে বন্দুক দিয়ে হামলা করে এবং অন্য গ্রুপটি হ্যান্ড গ্রেনেড এবং ভারী অস্ত্র দ্বারা হামলা চালায়। মুজাহিদদের তীব্র হামলার সামনে টিকতে না পেরে মুরতাদ সৈন্যরা এলাকাটি ছেড়ে পালিয়ে যায়।

    কিন্তু ততক্ষণে পাক-তালিবানের হামলায় কমপক্ষে ৫ (পাঁচ) মুরতাদ সৈন্য মারা যায়। বেশ কিছু সৈন্য গুরুতর আহত হয়। এদিকে নিহত সৈন্যদের মৃতদেহ দীর্ঘক্ষণ ধরে ঘটনাস্থলেই পড়েছিল।

    তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের মুখপাত্র মোহাম্মদ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহ্ এই হামলার দায় স্বীকার করে জানান যে, অভিযানে আমাদের কোন মুজাহিদ সাথী হতাহত হয়নি।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      প্রয়োজনে আমরা দখলদার তুর্কি সৈন্যদের উপরও হামলা চালাবো- তালিবান

      ক্রুসেডার আমেরিকা ও ন্যাটোর সদস্য দেশগুলো যখন একে একে আফগান ছাড়ছে, তখন ন্যাটোর গোলাম রাষ্ট্র তুরস্ক আফগানিস্তানে দখলদারিত্ব অব্যাহত রাখতে নতুন মিশন ঘোষণা করেছে। এই মিশন বাস্তবায়নে আফগানিস্তানে অবস্থান করবে ন্যাটোর অধীনে আফগান যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী দখলদার তুর্কি সৈন্যরা।

      গত ৪ জুন প্রথমবার এই সিদ্ধান্ত নেয় এরদোগানের নেতৃত্বাধীন সেক্যূলার তুরস্ক, পরে তালিবানদের পক্ষ হতে হুঁশিয়ারি বার্তা দেওয়া হলে বিষয়টি নিয়ে কিছুদিন চুপ থাকে তুরস্ক। কিন্তু বর্তমানে তুরস্ক নতুন করে আবারো আফগানে তাদের মিশন শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে। এই মিশনের অধীনে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের আন্তর্জাতিক হামিদ কারজাই বিমানবন্দর নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তুরস্ক।

      নতুন মিশন অনুসারে, ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো আফগানিস্তান ত্যাগের পর তুরস্ক আফগানিস্তানে অবস্থান অব্যাহত রাখবে, এবং কাবুল বিমানবন্দরে নিজেদের দখলদারিত্ব টিকিয়ে রাখবে। তুরস্ক মার্কিন পক্ষকে জানিয়েছে যে, এই মিশনে তারা একা নয়, বরং আরেক মুসলিম নামধারী পাকিস্তান ও হাঙ্গেরি এই মিশনে একসাথে কাজ করবে। ইউএসএ তুরস্কের এই সিদ্ধান্ত খুবই খুশি হয়েছিল যে, আক্রমণ-পরবর্তী সময়ে তুরস্ক আফগানিস্তানে থাকতে চেয়েছে।

      সেক্যূলার তুরস্কের এই সমস্ত সিদ্ধান্তের ফলে তালিবান পক্ষ ফের তুরস্ককে উদ্দেশ্য করে একটি হুঁশিয়ারি বিবৃতি প্রকাশ করেছে, যাতে তুরস্কের নাম পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করা হয়েছিল।

      “ইসলামিক ইমারাত অফ আফগানিস্তান” স্বাক্ষরিত নতুন এই বিবৃতিতে দখলদার তুরস্ককে স্পষ্টভাবে আফগানিস্তানে না থাকার জন্য সতর্ক করা হয়েছে। আর তুরস্ক যদি তাদের এসব হঠকারিতা মূলক সিদ্ধান্ত থেকে সরে না আসে। তবে গত ২০ বছর ধরে ক্রুসেডার আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের বিরুদ্ধে যেভাবে তালিবানরা জিহাদ জারি রেখেছেন, অনুরূপ তুরস্কের বিরুদ্ধেও মুজাহিদগণ পুনরায় দাড়িয়ে যাবেন।

      দোহার চুক্তির (আফগানিস্তান থেকে বিদেশী সেনা প্রত্যাহার) এর ধারাটির উপর জোর দিয়ে বিবৃতিতে তুরস্ককে আফগানিস্তানে সামরিক উপস্থিতি বজায় না রাখার জন্য এবং তাদের নতুন আফগান মিশন থেকে সরে আসার আহ্বান জানানো হয়েছে।

      তালিবান কর্তৃক প্রকাশিত বিবৃতিটিতে বলা হয়েছে, “প্রত্যেকেই অবগত যে দোহার চুক্তির ভিত্তিতে সমস্ত বিদেশী শক্তি আমাদের প্রিয় স্বদেশ থেকে একে একে সরে আসছে। এই সিদ্ধান্তটিকে জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পাশাপাশি তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সহ বেশিরভাগ দেশ স্বাগত জানিয়েছে এবং তা মেনে নিয়েছে। আর স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিজেও উপস্থিত ছিল।

      এখন তুরস্কের নেতৃত্ব ঘোষণা করেছে যে তারা আমেরিকার অনুরোধে এবং আমেরিকার সাথে চুক্তি করার মাধ্যমে তাদের সৈন্যদের আফগানিস্তানে রাখবে এবং এখানে দখলদারিত্ব অব্যাহত রাখবে। এক্ষেত্রে তুরস্ককে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি বিবেচনা করতে হবে:

      ১- ইসলামিক ইমারাত অফ আফগানিস্তান এবং আফগান জনগণের তুরস্কের মুসলিম জনগণের সাথে ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় সম্পর্ক রয়েছে। এখন তুরস্কের নেতাদের হঠকারিতা মূলক সিদ্ধান্ত আমাদের দেশে তুর্কি কর্তৃপক্ষের প্রতি বিরক্তি ও শত্রুতা তৈরি করবে এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষতি করবে।

      ২- তুর্কি নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত অবশ্যই আপত্তিজনক এবং ভুল। এটি আমাদের সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার লঙ্ঘন এবং আমাদের জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী। ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান তুরস্কের এই সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানায়, যা তুর্কি ও আফগান জাতির মধ্যে সমস্যা সৃষ্টি করবে। আমরা তুর্কি কর্তৃপক্ষকে দৃঢ়ভাবে তাদের হটকারি সিদ্ধান্তকে প্রত্যাহারের পরামর্শ দিচ্ছি, যা উভয় দেশের জন্যই ক্ষতিকর।

      ৩- আমাদের দেশে বিদেশী সেনাদের অবস্থান, চাই তা যেকোন রাষ্ট্রের যেকোন নামেই হোক না কেন, তাদেরকে দখলদার এবং আগ্রাসী হিসাবেই চিন্তিত করা হবে। আর আমরা ১৪২২ হিজরি ২০০১ ঈসায়ী সনে ১৫ শত বিশিষ্ট আলেমদের জারি করা যেই ফতোয়ার আলোকে গত ২০ বছর ধরে আগ্রাসী বাহিনীর বিরুদ্ধে জিহাদ করে আসছি, এখনও সেই ফতোয়ার আলোকেই দখলদার দেশ ও তাদের বাহিনীর সাথে আমরা একই আচরণ করবো।

      ৪- আমরা তুর্কি মুসলিম জনগণ এবং তাদের জ্ঞানী রাজনীতিবিদদের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। কারণ এই সিদ্ধান্ত তুরস্ক এবং আফগানিস্তান কারো জন্যই উপকারী না। বরং তুর্কি নেতাদের এই সিদ্ধান্ত কেবল এই দেশগুলির জন্য সমস্যাই সৃষ্টি করবে।

      ৫- আমাদের নীতি হচ্ছে- সমস্ত দেশের সাথে ভালো এবং ইতিবাচক সম্পর্ক স্থাপন করা। আমরা অন্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করি না বা অন্যকেও আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে দিই না।

      ৬- আমরা তুর্কি কর্তৃপক্ষকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি যে, এই জাতীয় আপত্তিজনক সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরিবর্তে স্বীকৃত নীতিগুলির ভিত্তিতে ইতিবাচক এবং ভালো সম্পর্ক স্থাপন করার, একে অপরকে সহযোগিতা করার।

      ৭- আমরা অনেক সময় যাবত তুর্কি কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে আসছি এবং অনেক সভা করেছি। এই সভাগুলিতে তারা আমাদের এই আশ্বাস দিয়েছিল যে, তারা আমাদের সম্মতি ছাড়া এ জাতীয় একতরফা কোন সিদ্ধান্ত নেবে না। কিন্তু তুরস্কের বর্তমান এই সিদ্ধান্ত অন্য কিছুই বলছে, তারা নিজেদের কথারই লঙ্ঘন এবং মুনাফিকদের আচরণ করেছে।

      ৮- তুর্কি কর্তৃপক্ষ যদি তাদের সিদ্ধান্তগুলি পুনর্বিবেচনা না করে এবং আমাদের দেশে দখলদারিত্ব অব্যাহত রাখে, তবে তুরস্কের এজাতীয় ধর্মবিরোধী সিদ্ধান্তের ফলে, ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান ইসলাম, কর্তব্যপরায়ণ ও দেশপ্রেমিক দায়িত্ব হিসাবে বিগত ২০ বছর ধরে দখলদারদের সাথে যেমনটা করে আসছিল, এখন তুরস্কের বিরুদ্ধেও তাঁরা সেভাবেই দাঁড়াবেন।

      সুতরাং এই জাতীয় ক্ষেত্রে, সমস্ত পরিণতির জন্য দায়বদ্ধ একমাত্র তারাই, যারা অন্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে এবং যারা আপত্তিজনক সিদ্ধান্ত নেয়।

      উল্লেখ্য যে, তুরস্কের সরকার পশ্চিমা দেশগুলিকে সন্তুষ্ট করতে, তার স্বার্থ অর্জনে এবং মুসলিম দেশগুলিতে জনগণের উপর চেপে বসা মুরতাদ সরকারকে সমর্থন করার জন্য তৎপর। যেই লক্ষ্যে আন্তর্জাতিকভাবে তালিবান, আল-শাবাব ও জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম এর মুজাহিদদের বিরুদ্ধ তুরস্ক বছরের পর বছর ক্রুসেডারদের হয়ে যুদ্ধ করছে এবং মুজাহিদদের বিরুদ্ধে মুরতাদ সরকার ও তাদের সেনাবাহিনীকে সহায়তা করে আসছে। এছাড়াও সিরিয়ায় দখলদার রাশিয়া ও ইরানের এজেন্ডা বাস্তবায়নে, সিরিয়ান জনগণের অধিকার আদায়ের লড়াইয়ে নিয়োজিত মুজাহিদ গ্রুপগুলোকে নিষ্ক্রিয় করতে সবচাইতে বড় ভূমিকাও পালন করে আসছে এই তুরস্ক।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        আসসালামু আলাইকুম,,ভাইয়েরা, অনুগ্রহ করে আল হিজরাহ মিডিয়া এর লিংকটি দেওয়া যাবে???
        আর মুজাহিদ ভাইদের নতুন নতুন অত্যাধুনিক সামরিক প্রশিক্ষণ ভিডিওগুলো আমাদের দেওয়ার আর্জি। আল্লাহ আপনাদের ভালো কাজগুলো কবুল করুন আমীন।

        Comment


        • #5
          প্রয়োজনে আমরা দখলদার তুর্কি সৈন্যদের উপরও হামলা চালাবো- তালিবান
          এই প্রতিবেদনটিকে আলাদা করে পোস্ট দিলে ভাল হয়। যাতে করে সহজে এরদোগান ভক্তদের সামনে তাদের কথিত সুলতানের আসল রূপ উন্মোচিত হয়।
          “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

          Comment


          • #6
            মডারেটর ভাইয়ের সাথে সহমত। ভাইয়েরা, নিউজটির প্রচারের সময় তালেবান মুজাহিদ ভাইদের গরজিয়েজ ফটোগুলো সাথে দেওয়া হোক।

            Comment


            • #7
              জাযাকাল্লাহ, আল্লাহ মিডিয়া ভাইদের কাজগুলো কবুল করুন আমীন ।

              Comment


              • #8
                এরদোগানের মুখোশ উন্মোচন করা সময়ের দাবি। কেননা,বর্তমানে এরদোগান জামানার ভয়াবহ এক ফিতনা। আর এ ফিতনা এখন দ্বীনদার মহলে বেশি ছড়িয়ে পড়েছে-মিডিয়ার ব্যাপক প্রপাগান্ডায়।
                গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                Comment

                Working...
                X