Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ #২১ শে মহররম, ১৪৪৩ হিজরি | ৩১শে আগস্ট, ২০২১ ঈসায়ী |

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ #২১ শে মহররম, ১৪৪৩ হিজরি | ৩১শে আগস্ট, ২০২১ ঈসায়ী |

    ভারতের মধ্যপ্রদেশে তুচ্ছ অজুহাতে এক মুসলিমকে আক্রমণ

    ভারতের মধ্যপ্রদেশে জহির খান নামে এক ৪৫ বছর বয়সী মুসলিমকে নির্মমভাবে আক্রমণ করেছে দুই মালাউন হিন্দু। আধার কার্ড নামক পরিচয়পত্র না দেখানোর অভিযোগে তারা জহির খানকে মারধর করে। তারা তাকে লাঠি ও বেল্ট দিয়ে আঘাত করে। এতে তার হাতে ও পায়ে আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়।

    জহির খান রাস্তায় টোস্ট বিক্রি করছিলেন এমন সময় দুজন মালাউন হিন্দু এসে তার নাম জিজ্ঞাসা করে। তিনি তাদের নাম বললেন। এরপর তারা তাকে আধার কার্ড দেখাতে বলে। জহির খান তাদের বলেছিল যে আধার কার্ডটি তার সাথে নেই। আধার কার্ড না পাওয়ার তুচ্ছ অজুহাতে তারা তাকে মারধর শুরু করে দেয়। তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে। শেষে মালাওন হিন্দুরা তাকে গ্রামে যেতে মানা করে দেয়।

    উল্লেখ্য আধার পত্র বা আধার কার্ড হল ভারত সরকার দ্বারা প্রদত্ত্ব প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিক এর জন্য একটি বিশেষ নম্বর যুক্ত পরিচয় পত্র। এটি একটি ঐচ্ছিক বিষয়। কেউ ইচ্ছা করলে নিজেকে নথিভুক্ত করতে পারেন।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ব্যবসা করতে গেলে ‘জয় শ্রী রাম’ বলতেই হবে, ভারতের মধ্যপ্রদেশে মুসলিম ব্যক্তিকে হেনস্থা

    ভারতে মধ্য প্রদেশের উজ্জয়িনী জেলার মাহিদপুরের কাছে একটি গ্রাম। সেখানের একটি ভিডিও ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভিডিওতে দেখা যায় এক মুসলিম ব্যবসায়ীকে দুজন হিন্দু ব্যক্তি ঘিরে রেখে বলছে, “ এই গ্রামে ব্যবসা করতে হলে জয় শ্রী রাম বলতে হবে।
    https://twitter.com/Anurag_Dwary/sta...classic-editor

    ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, এই দুই মালাউন মুসলিম ওই ব্যবসায়ীকে জোর জয় শ্রী রাম বলানোর চেষ্টা করছে, মুসলিম ব্যবসায়ী একসময় তাঁদের হাত ছাড়িয়ে চলে যাওয়ার চেষ্টাও করেন কিন্তু এই দুই গেরুয়া সন্ত্রাসী তাঁকে যেতেও দেয়নি। শেষে তিনি বাধ্য হয়ে ‘জয় শ্রীরাম’ বলেন।

    সংবাদ সূত্রে জানা গিয়েছে এই দুই মালাউনের নাম ঈশ্বর ও কমল।

    উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে মধ্য প্রদেশের এরকমই আরেকটি ভিডিও ভাইরাল হয়। যাতে দেখা যায় ইন্দোরে এক মুসলিম চুড়ি বিক্রেতা হিন্দু নাম নিয়ে চুড়ি বিক্রি করার ফলে তাঁকে মারধোর করে কয়েকজন হিন্দু যুবক।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আবারো হিন্দুদের দেবতার প্রশংসায় শেখ হাসিনা

      ইতিপূর্বে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের কল্পিত দেবী দুর্গা সম্পর্কে প্রশংসাসূচক শিরকি বক্তব্য দিয়ে সমালোচিত হয়েছিল ভারতীয় দালাল সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিজ্ঞ আলেমগণ তখন এটাকে হাসিনার রিদ্দা বা দ্বীন থেকে বিচ্যুত হয়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন।

      আজ হিন্দুদের কথিত দেবতা কৃষ্ণের জন্মদিন উপলক্ষে তাদেরকে আবারো শুভেচ্ছা জানিয়ে হাসিনা বলেছে, "শ্রীকৃষ্ণের একমাত্র লক্ষ্য ছিল মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্ব স্থাপন এবং সমাজে সাম্য প্রতিষ্ঠা। তিনি আজীবন শান্তি মানবপ্রেম ও ন্যায়ের পতাকা সমুন্নত রেখেছে। শ্রীকৃষ্ণ তাঁর জীবনাচরণ এবং কর্মের মধ্য দিয়ে মানুষের আরাধনা করেছে।"

      সামাজিক দূরত্ব মেনে সবাইকে জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান পালনের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করে - তিনি যেন আমাদের দেশ ও জাতি তথা বিশ্ববাসীকে এই মহামারি হতে মুক্তি দেন।
      শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করে, এই জন্মাষ্টমী উৎসব শ্রীকৃষ্ণের ভক্তগণকে তাঁর জীবনাদর্শ অনুসরণ করতে আরও অনুপ্রাণিত করবে।

      রাতের ভোটে নির্বাচিত এই অবৈধ প্রধানমন্ত্রী আরও বলে, "আমাদের সংবিধানে সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের সমানাধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি- ধর্ম যার যার, উৎসব সবার।"

      এসব শিরকী বক্তব্যের মাধ্যমে মূলত দ্বীন সম্পর্কে হাসিনার তাচ্ছিল্য ও উদাসীনতাই প্রকাশ পায়। এতে করে জনগণের সামনে শেখ হাসিনার রিদ্দা দিন দিন আরও স্পষ্ট হয়ে উঠছে।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        উন্নয়নের ডিজিটালাইজেশন : মই বেয়ে ২৯ লাখ টাকার সেতুতে ওঠা

        শুনতে অদ্ভুত ঠেকলেও এমন তামাশাই করা হয়েছে রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের হযরতপুরবাসীর সাথে। দুই পাশে মাটি ভরাট না থাকা সেতুটি মই বেয়ে উঠে পার হতে হয় সবাইকে।

        শত শত মানুষজন ও শিশুরা প্রতিদিন যে খাল পার হয়ে স্কুল আর বাজারে, সেই খালের উপর দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর গতবছর ২৯ লাখ ১৭ হাজার ৪শত টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মাণ করে; তবে অজ্ঞাত কারণে সেতুতে এখনো দেওয়া হয়নি কোন সংযোগ সড়ক। ফলে সেতু পারাপারে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে এলাবাসিকে; বিশেষ করে বয়স্ক, নারী ও শিশুরা আছে বিপাকে। অনেকেই এটি পার হতে গিয়ে আহত হয়েছেন। খবর - স্টেট ওয়াচ।

        স্থানীয় বাসিন্দা লোকমান মিয়া এক জাতীয় দৈনিককে বলেন, "জানি না এ সেতুটা কেন বানাইছে। উপকার তো দূরের কথা দূর্ভোগের স্থান হয়ে দাড়াইছে সেতুটা। দুপাশে রাস্তা করে দিলেই তো মানসের কাজে লাগতো ভালো কইরা।"
        এলাকার এক মুরব্বি রসিকতার ছলে এমন মন্তব্যও করছেন যে, রাস্তার টাকা হয়ত প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের পকেটের ভেতর পড়ে গিয়ে হারিয়ে গেছে।

        মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ মিয়া বলেন, "... সেতুর দুই পাশে রাস্তায় মাটি কেটে রাস্তাটি দৃশ্যমান করে না তোলায়, যাতায়াতের ক্ষেত্রে দূর্ভোগ হচ্ছে।

        এমন জনভোগান্তির বিরোধিতা করে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যেকোনো প্রকল্প শুরু করার আগে বিভিন্ন প্রাথমিক পরিকল্পনা যেমন - প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে কত সময় ও অর্থ দরকার, সঠিক সময়ের মধ্যে প্রকল্প শেষ করা সম্ভব কি না এবং সঠিক স্থানে প্রকল্প নিশ্চিতকরণসহ প্রতি ক্ষেত্রেই সুষ্ঠু পরিকল্পনার জন্য দরকার সৎ, যোগ্য ও দায়িত্বশীল লোকবল। নয়তো এভাবে ভোগান্তি কখনোই দেশের মানুষের পিছু ছাড়বে না।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ইসরায়েল বাহিনীর উচ্ছেদ অভিযান; দেয়ালের নিচে চাপা পড়ে নিহত এক ফিলিস্তিনি বালক

          অভিশপ্ত ইহুদি কর্তৃক দখলকৃত জেরুজালেমে এক ফিলিস্তিনিকে তার নিজের বাড়ি ভাঙতে বাধ্য করে দখলদার ইসরায়েল বাহিনী। ফিলিস্তিনি মুসলিম ভাইটিকে তার নিজ বাড়ি ভাঙার কাজে সাহায্য করতে গিয়ে গত রবিবার এক ফিলিস্তিনি বালক মারা যায়। স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, আলি বুরকান নামে সতেরো বছর বয়সী বালকটি জেরুজালেমের উত্তরে বেইট হানিনার আল-মারওয়াহা স্ট্রিটের একটি বাড়ি ভাঙার কাজে প্রতিবেশিকে সাহায্য করার সময় ধ্বসে পড়া দেয়ালের নিচে চাপা পড়ে । এতে ছেলেটির মৃত্যু হয়।

          ইসরায়েল কর্তৃক দখলকৃত জেরুজালেমের সিটি কাউন্সিলে বাড়ি নির্মাণে লাইসেন্স না থাকার খোড়া অজুহাতে ঐ পরিবারটিকে নিজ হাতে বাড়ি ভাঙতে বাধ্য করা হয়। বাড়ি ভাঙার কাজে প্রতিবেশি এই মুসলিম ভাইটিকে সাহায্যের জন্য অন্যান্য প্রতিবেশির সাথে আলি বুরকানও অংশ নিয়েছিল। অতিরিক্ত জরিমানা এবং ফি এড়ানোর জন্য পরিবারটি নিজ হাতে বাড়ি ভাঙতে বাধ্য হয়েছিল।

          উল্লেখ্য ফিলিস্তিনিরা যদি তাদের বাড়ি নিজ হাতে না ভাঙে তাহলে বাড়ি ভাঙার কাজে দখলদার ইসরায়েলের সিটি কাউন্সিল তার কর্মী এবং যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে । এক্ষেত্রে বাড়ি ভাঙার জন্য অতিরিক্ত জরিমানা এবং ফি আদায় করতে হয়।

          গত শুক্রবারও আল-আকসা মসজিদের দক্ষিণে সিলওয়ানে জেরুজালেমের একটি ফিলিস্তিনি পরিবারকে তার বাড়ি ভাঙতে বাধ্য করা হয়েছিল ।

          ফিলিস্তিনি মুসলিমদের বাড়ি নির্মাণে ইসরায়েলের নিষেধাজ্ঞার এই নীতি আরো বহু বছর আগেই শুরু হয়েছিল। অসংখ্য ফিলিস্তিনি পরিবারকে তাদের বাড়িঘর ভাঙার পর বাস্তুচ্যুত করা হয়েছে।

          পরিবারের সদস্য বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং ছোট ঘরে জায়গার সংকুলান না হওয়াতে মুসলিমরা ইসরায়েলের এই অন্যায় নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে বাড়ি নির্মাণের আশ্রয় নেয়। কিন্তু অভিশপ্ত ইহুদি দখলদার রাষ্ট্রটি তাদের বাড়িঘরগুলো ধ্বংস করে দেয়।

          গত বুধবার সন্ত্রাসী ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সিলওয়ান এলাকায় একটি নির্মাণাধীন ফিলিস্তিনি বাড়ি ভেঙে ফেলে। একই দিন বেথলেহেমের উত্তর-পশ্চিমে আল-ওয়ালাজা গ্রামের একটি বাড়ি এবং একটি নির্মাণাধীন মসজিদ ধ্বংস করে দেয় অভিশপ্ত ইহুদি সৈনিকরা।

          অপরদিকে ইসরায়েল পশ্চিম তীরে অবৈধভাবে ইহুদি বসতি স্থাপন করে যাচ্ছে।
          ১৯৬৭ সাল থেকে দখলদার ইসরায়েল জেরুজালেমে মুসলিমদের বাড়ি জোরপূর্বক ভেঙে ফেলছে, যার লক্ষ্য হল শহরকে মুসলিমদের থেকে মুক্ত করে ফেলা এবং স্থানীয় মুসলিমদের বিতারিত করার মাধ্যমে শহরটিকে খালি করা।

          ইসরায়েলি কমিটি এগেইনস্ট হাউস ডিমোলিশন (আইসিএএইচডি) নামক সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সাল অবধি দখলদার ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের প্রায় ৪৯,৫৩২ টি স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়েছে। এবং ২০২০ সালেই ইসরায়েল কর্তৃক উচ্ছেদ অভিযানে ধ্বংস করা হয়েছে ৬৬৫টি স্থাপনা।
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            মার্কিন বিমান বাহিনীর শেষ ফ্লাইটটিও অবশেষে আফগানিস্তান ছাড়ল

            দীর্ঘ দুই দশকের দখলদারিত্মের অবসান ঘটিয়ে অবশেষ আফগানিস্তান ছেড়েছে ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনী। পেন্টাগন ঘোষণা করেছে যে, আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার সম্পন্ন হয়েছে।

            ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর টুইন টাওয়ারে হামলাকে অযুহাত হিসাবে দাঁড় করিয়ে ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো জোট আফগানিস্তানে সামরিক অভিযান চালাতে শুরু করে। সেই থেকে গত ২০ বছর যাবত আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্র ও তার নেতৃত্বাধীন ন্যাটো জোটের সাথে লড়াই চলতে থাকে তালিবান ও আল-কায়েদা মুজাহিদদের। অতঃপর দীর্ঘ এই যুদ্ধে শোচনীয়ভাবে পরাজয় বরণ করে কুফ্ফার জোট। যার ফলে ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে কাতারের দোহায় এক চুক্তির মাধ্যমে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন বাহিনী প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয় ওয়াশিংটন।

            মার্কিন বাহিনী কর্তৃক কয়েক দফায় চুক্তি লঙ্ঘনের পল সর্বশেষ মার্কিন সৈন্য প্রত্যাহারের জন্য তালিবানরা ৩১ আগস্টের সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছিল।

            ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ডের প্রধান জেনারেল ফ্রাঙ্ক ম্যাককেঞ্জি পেন্টাগনের এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই ঘোষণা করে যে, আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সর্বশেষ সৈন্যরা সোমবার এবং মঙ্গলবার মধ্যরাতে আফগানিস্তান ত্যাগ করেছে।

            জেনারেল ফ্রাঙ্ক ম্যাককেঞ্জি যোগ করে, “আমি ঘোষণা দিচ্ছি যে, আফগানিস্তান থেকে আমাদের সেনা প্রত্যাহার সম্পন্ন হয়েছে। আমি আমেরিকান নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার সামরিক মিশন শেষ করার ঘোষণা দিচ্ছি”।

            সে আরো বলে, মার্কিন সেনা বহনকারী শেষ ফ্লাইটটি ছিল একটি সুপরিসর সি-১ সামরিক পরিবহন বিমান, যেটা হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সোমবার দিবাগত রাতে কাবুল হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।

            এদিকে আফগানিস্তান থেকে আগ্রাসী ক্রুসেডার আমেরিকার শেষ সৈন্যদলটি বিদায় নেওয়ার সাথে সাথে রাজধানী কাবুলে ফাঁকা গুলি ছুঁড়ে বিজয়ের আনন্দ প্রকাশ করেন তালিবান মুজাহিদগ।

            তালিবান মুখপাত্র মুহতারাম জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টে লিখেছেন, "আফগান সময় অনুযায়ী রাত ১২ টায় সর্বশেষ আমেরিকান সেনারা কাবুল বিমানবন্দর ত্যাগ করেছে। যার মধ্যদিয়ে আমাদের দেশ পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করেছে, আলহামদুলিল্লাহ্।

            ক্রুসেডার বাহিনীর আফগানিস্তান ছাড়ার মধ্য দিয়ে দীর্ঘ একটি অধ্যায়ের সমাপ্ত হল এবং শুরু হল মুসলিম উম্মাহর ঘুরে দাড়ানোর নতুন এক অধ্যায়ের। আর এই নতুন অধ্যায় ও গল্পের শুরুতেই জানাই মুসলিম যুবকদের অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা, আহ্বান করছি তাদেরকে নতুন এই গল্পের একজন হতে...
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ!

              তালিবান মুখপাত্র মুহতারাম জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টে লিখেছেন, "আফগান সময় অনুযায়ী রাত ১২ টায় সর্বশেষ আমেরিকান সেনারা কাবুল বিমানবন্দর ত্যাগ করেছে। যার মধ্যদিয়ে আমাদের দেশ পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করেছে, আলহামদুলিল্লাহ্
              আলহামদু লিল্লাহ, ছুম্মা আলহামদু লিল্লাহ, এই বিজয় ইসলামের, এই বিজয় সকল মুসলিম উম্মাহর, এই বিজয় খিলাফাহ প্রতিষ্ঠার পূর্ভাবাস, এই বিজয়....
              “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

              Comment


              • #8
                আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ!



                তালিবান মুখপাত্র মুহতারাম জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টে লিখেছেন, "আফগান সময় অনুযায়ী রাত ১২ টায় সর্বশেষ আমেরিকান সেনারা কাবুল বিমানবন্দর ত্যাগ করেছে। যার মধ্যদিয়ে আমাদের দেশ পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করেছে, আলহামদুলিল্লাহ্।
                গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                Comment

                Working...
                X