Announcement

Collapse
No announcement yet.

ঈমান ভঙ্গের কারণ সম্পর্কে জানতে চাই!

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ঈমান ভঙ্গের কারণ সম্পর্কে জানতে চাই!

    আস সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ!
    মুহতারাম ভাইয়েরা! আমি জানতে চাচ্ছি যে, কি কি কারনে ঈমান ভঙ্গ হয়ে যায়। জানাইলে ভাল হত ইনশাআল্লাহ।
    Last edited by আবু আব্দুল্লাহ; 05-22-2018, 08:23 PM.

  • #2
    Originally posted by আ:রহিম View Post
    আস সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ!
    মুহতারাম ভাইয়েরা! আমি জানতে চাচ্ছি যে, কি কি কারনে ঈমান ভঙ্গ হয়ে যায়। জানাইলে ভাল হত ইনশাআল্লাহ।
    এই ১০টি কাজে ঈমান সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায়
    ইসলাম ডেস্ক: যে মানুষের ঈমান নষ্ট, সে মানুষের সত্বা অপবিত্র। এই ধরণের মানুষই অধিকাংশ সময় বিপদগামী হয়ে যায়। এর ফলে জড়িয়ে পড়ে নানা ধরণের পাপ কাজে। তাই ঈমান ধ্বংসকারী ১০টি কাজ সম্পর্কে আপনার অবশ্যই ধারণা থাকা খুবই জরুরী। নিচের বর্ণনা অনুয়ায়ি ১০টি ঈমান ধ্বংসকারী কাজ সম্পর্কে অবগত হন।

    ১. আল্লাহর সঙ্গে শিরক করা। আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তার সঙ্গে শিরক করাকে ক্ষমা করেন না। তা ব্যতিরেকে এর নিম্নপর্যায়ের পাপ সবই তিনি যাকে ইচ্ছে ক্ষমা করেন।’ (সূরা নিসা : ১১৬)। আল্লাহ তায়ালা আরও বলেন, ‘নিশ্চয়ই যে ব্যক্তি শিরক করবে আল্লাহ তার ওপর জান্নাত হারাম করে দেবেন এবং তার বাসস্থান হবে জাহান্নাম, আর এসব জালেমের জন্য কোনো সাহায্যকারী থাকবে না।’ (সূরা মায়িদা : ৭২)। উল্লেখ্য, এই শিরকের অন্তর্ভুক্ত হলো : মৃতকে আহ্বান করা, তাদের কাছে ফরিয়াদ করা, তাদের জন্য নজর-নেওয়াজ মানা ও পশু জবেহ করা।

    ২. নিজের ও আল্লাহর মধ্যে মধ্যস্থতা সাব্যস্ত করে তাদের উপরেই ভরসা রাখা। এ ধরনের ব্যক্তি সর্বসম্মতিক্রমে কাফের বলে গণ্য।

    ৩. মোশরেককে মোশরেক বা কাফেরকে কাফের না বলা বা তাদের কুফরিতে সন্দেহ পোষণ করা কিংবা তাদের ধর্মকে সঠিক ভাবা।

    ৪. এ বিশ্বাস করা যে, অন্যের আদর্শ নবী (সা.) এর আদর্শের চেয়ে অধিক পূর্ণাঙ্গ। কিংবা এ বিশ্বাস করা যে, অন্যের বিধান নবী (সা.) এর বিধান অপেক্ষা অধিক উত্তম। যেমন কেউ কেউ যদি তাগুতের বিধানকে নবীর বিধানের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়ে থাকে সে ব্যক্তি কাফের বলে গণ্য হবে।

    ৫. রাসুল (সা.) আনীত কোনো বস্তুকে ঘৃণার চোখে দেখা। এ অবস্থায় সে কাফের বলে গণ্য হবে যদিও সে ওই বস্তুর ওপর বাহ্যিকভাবে আমল করে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তা এজন্যই যে, তারা আল্লাহর নাজিলকৃত বিষয়কে ঘৃণা করেছে, সুতরাং আল্লাহ তাদের আমলগুলোকে পন্ড করে দিয়েছেন।’ (সূরা মুহাম্মদ : ৯)।

    ৬. দ্বীনের কোনো বিষয় নিয়ে বা তার পুরস্কার কিংবা শাস্তিকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করা। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আপনি বলুন, (হে রাসুল) তোমরা কি আল্লাহর সঙ্গে, স্বীয় আয়াতগুলোর সঙ্গে এবং রাসুলের সঙ্গে ঠাট্টা করছিলে? কোনো প্রকার ওজর-আপত্তির অবতারণা করো না। তোমরা ঈমান আনয়নের পর আবার কুফরি করেছ।’ (সূরা তওবা : ৬৫-৬৬)।

    ৭. জাদু-টোনা করা। জাদুর অন্যতম প্রকার হলো তন্ত্রমন্ত্রের সাহায্যে দুইজন মানুষের বন্ধন তৈরি করা বা তাদের মাঝে সম্পর্ক ছিন্ন করা। সুতরাং যে ব্যক্তি জাদু করবে বা তাতে রাজি হবে সে কাফের বলে বিবেচিত হবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘ওই দুইজন (হারুত-মারুত ফেরেশতা) কাউকে জাদু শিক্ষা দিতেন না যতক্ষণ পর্যন্ত এই কথা না বলতেন- নিশ্চয় আমরা (তোমাদের জন্য) পরীক্ষাস্বরূপ। সুতরাং আমাদের কাছে জাদু শিখে কাফের হইও না।’ (সূরা বাকারা : ১০২)।

    ৮. মুসলমানদের বিরুদ্ধে মোশরেকদের সাহায্য সহযোগিতা করা। আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্য হতে যে ওদের (অর্থাৎ বিধর্মীদের) সঙ্গে বন্ধুত্ব করবে সে তাদেরই দলভুক্ত বলে গণ্য হবে। নিশ্চয় আল্লাহ জালেমদের হেদায়েত দান করেন না।’ (সূরা মায়িদা : ৫১)।

    ৯. এ বিশ্বাস করা যে, কারও জন্য মুহাম্মদ (সা.) এর শরিয়তের বাইরে থাকার অবকাশ রয়েছে। যেমন- (এক শ্রেণীর ভ্রান্ত সুফির ধারণা অনুপাতে) অবকাশ ছিল খিজির (আ.) এর জন্য মুসা (আ.) এর শরিয়ত হতে বাইরে থাকার। এ বিশ্বাসেও সে কাফের হয়ে যাবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইসলাম ব্যতীত অন্য ধর্ম অন্বেষণ করবে তার থেকে তা গ্রহণ করা হবে না এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্তদের দলভুক্ত হবে।’ (সূরা আলে ইমরান : ৮৫)।

    ১০. সম্পূর্ণরূপে আল্লাহর দ্বীন থেকে বিমুখ থাকা। সে ব্যাপারে জ্ঞানার্জন না করা, তদনুযায়ী আমল না করা, এ ধরনের মনমানসিকতার ব্যক্তিও কাফের বলে পরিগণিত হবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘ওই ব্যক্তি অপেক্ষা কে বেশি জালেম (অত্যাচারী) হতে পারে, যাকে উপদেশ দেয়া হয়েছে স্বীয় প্রতিপালকের আয়াতগুলো দ্বারা, অতঃপর সে তা থেকে বিমুখ হয়েছে? নিশ্চয় আমি অপরাধীদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহণকারী।’ (সূরা সাজদা : ২২)
    আসসালামু আলাইকুম,প্রিয় দ্বীনি ভাইও বোন আজ এই পোস্টের ধরন হল,, আমরা কি মুসলিম,, আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অশেষ রহমতে আজ এই পোস্ট লিখতেছি তাই,, আলহামদুলিল্লাহ্

    بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيمِ

    পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে।
    নতুবা কোথায়,সে কারাগার যার চারদিকে তাগুতের বাহিনী পাহারা দিতেছে,,আর কোথায় আজ আমরা এই মুক্ত খুলা আকাশের নিচে অবস্থান করছি, আমরা আমাদের সকল নির্যাতিত মুসলিম বন্দির জন্য দোয়া করবো,, ইনশাআল্লাহ যেনু আল্লাহ সুবানাহু তালা সকল কে মুক্ত করে দেন?যে আল্লাহ সুবানাহু তালা এই জমিন ও আসমান সৃষ্টি করেছেন সে আল্লাহ এখনও বহাল রয়েছেন,কিন্তু আল্লাহ সুবানাহু তালা সাহায্য ও সহ যোগিতা কে নিজের সাথে পাওয়ার জন্য আসমান থেকে ফেরশতাকে জমিনে আনার জন্য, পাথর গুলোকে আল্লাহ শএু ট্যাং গুলো ধংশ করার জন্য আমাদেরকে একটা কাজই করতে হবে,হে মুসলিম ভাই ওবোনেরা শুধু এই একটা কাজই আমাদের কে করতে হবে,যদি ওই একটা কাজই আমরা করতে পারি ইনশাআল্লাহ,দেখবে যে আকাশ থেকে ফেরশতারা নেমে আসবে,আজ তোমারা যে জমিন তাগুত সরকারকে টেক্স দিয়ে চাষাবাদ করো সে জমিন সবটাই তোমাদের জন্য বরদাও করে দেওয়া হবে, যে মুসলিম ভাইও বোনেরা শুধু একটা কাজই আমাদের কে করতে হবে,শুধু তাই নয় কফুর শাসিত যে এলাকা গুলা আমাদের কে দেখে কুকুর মত গেউ গেউ করে ইনশাআল্লাহ,এই শয়তান দের পুজারীরা মুসলিমদের জুতা পরিষ্কার করে খাবারের জন্য বিখ্যা চাইবে, শুধু তাই না আজকে তোমরা যাদেরকে দেখো এই দুনিয়াতে হুকমাত চালাতে দেখো তারাও বেচেঁ থাকার জন্য মুসলিমদের কাছে বিখ্যা চাইবে,, শুধু একটি কাজ আমাদের করতে হব,,যদি একটি কাজ তোমরা করতে পারো আল্লাহ কসম,, এই ইন্ডিয়া কিছু না আল্লাহ কসম আমেরিকা কিছুই না আল্লাহ কসম ইজরাহিল কিছুই না,, বুস আর ওবামা কি আমার রবের সাথে মুকাবিলা করতে পারবে,,ইন্ডিয়ার মুতি কি আমার রবের সাথে মুকাবিলা করতে পারবে,, এই মুর্তি সামনে দাজ্জালের সামনে সিজদা কারীরা কি আমার আল্লাহ সাথে মুকাবিলা করতে পারবে,,কখনও না এটা হতেই পারে না,, আল্লাহ আকবার দুনিয়াতে এমন কোন মা তার সন্তান জম্ম দেই নাই দুনিয়াতে এমন কোন মা তার সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়াই নাই যে মুসলিমদের সামনে দারাতে পারবে,, মুসলিম দের মুকাবিলা করতে পারবে,,দুনিয়াতে বদরের যুদ্ধের কাহিনী পড়েছি,, উহুদ যুদ্ধের কাহিনী পড়েছি হুনাইওনের ময়দানেরও কাহিনী পড়েছি মক্কার ময়দানের ও কাহিনী পড়েছি খাওয়াজীর দের ধংশ হওয়ার কাহিনী ও পড়েছি,, তাতাড়ীদের সাথে ওলামাদের যুদ্ধের কাহিনী ও পড়েছি,, হাজি এমদাদুল্লাহ মাক্কির মত পীরদের ও কাহীনিও পড়েছি তিনি পীর ও মুসলিমদের আমীর ছিলেন,, সৈয়দ আহমাদ সুফীর কাহিনীও পড়েছি যিনি বালাকোটের পান্তের নিজের রক্ত জরিয়ে ছিলেন, আমরা আমিনুল মুহমুমিন মোল্লাহ উমর(র) এর কাহিনী পড়েছি আমরা শাইখ ওসামা বিন লাদেন কে দেখেছি,, এবং তাদের সুর্যোগ উওর শুরি শাইখ আইমান আয জাহিরীকে দেখেছি তাদের পথ দরেই হেটে যেতে দেখেছি,, ইনশাআল্লাহ সেই দিন বেশি দুর নয় যেই দিন আল্লাহ জমিনে আল্লাহ আইন বাস্তবিত হবে, আল্লাহ জমিনে আবারও খেলাফত প্রতিষ্ঠা হবে,, আজকে নকল আলেম ও পীরদের কে বলছি তোমাদেরকে সৈয়দ আহমাদ সুফীর মত হতে হবে, হাজী এমদাদুল্লাহ মাক্কাীর মত পীর হতে হবে,, যারা এক দিকে মসজিদে বসে আল্লাহ ইবাদত করছে অন্য দিকে যখন আল্লাহ জন্য জান দিতে সুযোগ এসেছে তখনই হাতে তরবারি নিয়ে বন্দুক নিয়ে ময়দানে নেমেছেন,, যেভাবে আমাদের রাসূল(সাঃ) জিহাদ করেছেন,, যেভাবে সাহাবাই কেরাম (রাঃ) এরা করেছেন,, হে মুসলিম ভাইয়েরা যদি পীর বানাতেই হয় তাহলে এমদাদুল্লাহ মাক্কীর মত পীর বানাও,, কোন ভন্ডকে পীর বানাবে না,, যার নিজের ঈমান আছে কিনা নিজেই জানে না,, তাদের সালাতের কোন ঠীক তাদের ইবাদতের কোন ঠীক নেই,, তাদের কে আপনারা পীর বানাবেন না,, যদি সে সত্যি কারে পীর হয় তাহলে সে হাতে Ak47 নিবে তরবারী নিবে আল্লাহ রাস্তাই জিহাদ করবে,, হাতের মধ্যে মোটা মোটা মালা নিয়ে আর বড় বড় সমাবেশ করে সাধারণ মানুষকে গুমরাহ বানাবে না,, আজ মুসলিন ভাইও বোনেরা পীরদের মুরীদ হয়ে যাচ্ছে তাদের কাছে কোন সমস্যাই মনে হচ্ছে না,, মসজিদ বাদ দিয়ে লাল কাপড় দিয়ে মাজার বানাচ্ছে,, আমাদের মা বোনদের কাপড় খুলে নিচ্ছে, আমাদের মা বোনদের কে নির্যাতন করতেছে,, পীরদের কোন কষ্ট লাগে না,, তারা পীর না তারা হল শয়তানে উওরশুরি,, ওহ পীরেরা তোমরা যদি আল্লাহ খালেজ বান্দা হতে তাহলে আল্লাহ জন্য জান দিতে,, ওহ পীরেরা তোমরা যদি আল্লাহ আশেক হতে তাহলে আল্লাহ জন্য রক্ত জরাতে,, যদি তোমরা রাসূল(সাঃ) এর আশেক হয়ে থাকু তাহলে রাসূল(সাঃ)এর অনুশরণ করতে,, সত্যি কারের পীরতু সে যে রাতে আদারে আল্লাহ দরবারে কান্নাকাটি করে,, যার মাজার কখনও বেপর্দা নারী দেখে না,, যার অন্তরের ঈমান আছে সত্যিকারের পীরেরা দুনিয়া কামীয়াবী জানে না,,তার সব কিছু আল্লাহ রাস্তাই দান করেন, সত্যিকারের পীরতু ওই ব্যক্তি যে বার বার ময়দানে গিয়ে আল্লাহ কাছে দোয়া করে যেনু আল্লাহ রাস্তাই শহীদ হতে পারে,, হে মুসলিম ভাই ও বোনেরা আল্
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #3
      আল্লাহ আমাদেরকে ঈমান ভঙ্গ থেকে হেফাজতে রাখুন,আমিন।

      Comment


      • #4
        বিশেষ করে ইলম ও জিহাদ ভাইয়ের প্রতি, সাথে অন্যান্য অভিজ্ঞ ভাইদের প্রতি সবিনয় আর্জি,দাওয়াতের কাজের জন্য নাওয়াকিদুল ঈমান পর্বটি চাই। ঈমান ভঙ্গের কারণগুলোর বিস্তারিত দলিলভিত্তিক আলোচনা চাই। আশা করি ভআআইয়েরা অধমের অনুরোধটুকু মঞ্জুর করবেন।
        والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

        Comment


        • #5
          আল্লাহ আপনি আমাদের জিহাদের পথে মৃত্যু অবধি অটিল থাকার তাওফীক দান করুন,আমীন। সুপ্রিয় ভাই,আপনার লিখাগুলো ইডিট করে নিলে সুন্দ্র হয়। জাযাকাল্লাহ।
          ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

          Comment

          Working...
          X